![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিশাচর প্রানীরা দিনের বেলা কিছু দেখতে পাই না।তাদের কাছ থেকে আলো ঝলমলে দিনের অসাধারণ সৌন্দর্য গোপন রাখা হয়েছে।আচ্ছা আমাদের কাছ থেকে কি গোপন রাখা হয়েছে সেটি কি কেউ ভেবে দেখেছে?
আমার ছোট মামা অপু প্রচুর পড়াশোনা করেন । উনার ছোট্ট কুঠুরির সামনে গেলেই পাতা উল্টানোর শব্দ শুনা যাবে । কি এতো পড়ে কে জানে । ভেতর থেকে দরজা সবসময় বন্ধ থাকে । শুধু খাওয়ার সময় চুপচাপ দুটো খেয়ে যান । তারপর ফের পড়াশোনা শুরু । এভাবেই ছোট মামার দিন কাটে ।
এসএসসি পরীক্ষার পর দীর্ঘদিন গ্রামের বাইরে ছিলাম । সেকেন্ড ইয়ারে উঠেছি । ছুটিতে গ্রামে যায় । গ্রামে এসে ছোট মামাকে দেখে বিরাট ধাক্কা খেলাম । যে ছোটমামা দিনরাত দরকায় খিল এটে পড়াশোনা করতো সে এখন দৌড়ে নানান কাজের তদারকি করছে । তখন আমাদের গ্রামের বাড়িতে পুকুর কাটা হচ্ছিল । ছোট মামার ভাবসাব দেখে মনে হলো পুকুর একাই কেটে ফেলবে । সারাক্ষণ লোকদেরকে বকাবকি করছে । মামার এহেন পরিবর্তনে আমরা সবাই বেশ অবাক হলাম । যে ছেলেটা দিনরাত বসে বসে শুধু বই পড়তো সে এখন পড়াশোনা ছেড়ে দিনরাত কাজ করে । কিভাবে এমন হলো সেটা রাতেই জানা গেল । হারিকেনের আলোয় খেতে বসেছি । ছোট মামা আমার পাশেই । সে শুধু আলুভাজা আর ডাল ভাজা ছাড়া আর কিছু নিচ্ছে না । এটা দেখে আম্মু মামার পাতে এক টুকরো মাছ তুলে দিতেই ছোট মামা হাহাকার করে উঠলো ।
- হায় হায় আপু এটা কি করলা ?
- কেন তুই মাছ খাস না ?
মামা সঙ্গে সঙ্গে উঠে দাঁড়াল । তারাতারি হাত ধুয়ে অজু করে নামাযে দাঁড়িয়ে গেল । আমরা অবাক হয়ে সেদিকে তাকিয়ে রইলাম । মামা যখন নামাযা শেষ করলো ততোক্ষণে আমাদের কৌতুহল চরমে পৌঁছেছে । সবাই তাকে চেপে ধরলো আসলে হচ্ছেটা কি ? কেন সে এমন অদ্ভুত আচরণ করছে ? অনেক জোরাজুরির পর ছোট মামা মুখ খুলেন । তার ভাষাতেই ঘটনাটা বলছি
- তোরা তো জানিস আমি দিনরাত বই পড়ি । শুধু পাঠ্য বই না, সামনে যা পাই সেটাই গিলে ফেলি । একদিন ক্লাসের এক ছেলে রতন এসে বলল, দোস্ত চন্দননগরে বই মেলা হচ্ছে । বইমেলার কথা শুনে মাথায় রক্ত উঠে গেলো । রতনকে নিয়ে দৌড়ে গেলাম চন্দননগর । গিয়ে দেখি কোথায় বই মেলা! ষাড়ের লড়াই চলছে । মেজাজ এতো খারাপ হলো মনে হচ্ছিল রতনকে ধরে দু'চার ঘা লাগিয়ে দেয় । মন খারাপ করে বাসায় ফিরে আসছিলাম । হঠাৎ কোথা থেকে এক সাধু উদয় হলো । আমার দিকে চেয়ে হেসে বললো 'কি হে বই পাওনি বুঝি? এই নাও' বলে আমার হাতে একটা মোটা চামড়া দিয়ে ঢাকা ডায়েরির মতো কি একটা গুজে দিল । তারপর হনহন করে হাঁটতে শুরু করলো । ঘটনার আকস্মিকতায় এতো তাজ্জব বনে গিয়েছিলাম যে কয়েক মুহূর্ত বুঝতেই পারিনি কি হচ্ছে । যতোক্ষণে হুশ হলো তখন সাধু লোকটা হেঁটে বহুদূর চলে গেছে ।
বাসায় ফিরে বসলাম সাধুবাবার ডায়েরি নিয়ে । বলা বাহুল্য এটা কোন সাধারণ ডায়েরি ছিল না । তন্ত্রমন্ত্রে ভরপুর ডায়েরিতে অল্পক্ষণেই এতো মগ্ন হয়ে গেলাম কখন যে বিকাল পেরিয়ে রাত হয়ে এসেছে টের ই পেলাম না । সম্পূর্ণ ডায়েরি শেষ করে যখন উঠে বসলাম তখন আমি আর আমি নেই । যাদু বিদ্যার প্রতি এক অমোঘ আকর্ষণ তৈরি হলো । অদ্ভুত সব জিনিস পড়ে নিশ্চয় আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছিলো । ডায়েরিতে সবচেয়ে ভালো অদ্ভুত যে জিনিসটা পড়ে ছিলাম সেটা হলো অদৃশ্য হওয়ার গুপ্ত জ্ঞান । সেই অধ্যায় পড়ে এতো বিমোহিত হয়েছিলাম তখন থেকেই আমার জীবনের লক্ষ্য হিসেবে অদৃশ্য হওয়া নিয়েছিলাম । তবে এটা সহজ কোন কাজ ছিলনা । এর জন্য দরকার ছিল সদ্য মৃত কুমারী মেয়ের কবরের মাটি । সেই মাটি আবার আনতে হবে গভীর রাত্রে । ভরদুপুরে আনলে কাজ হবে না । সেই মাটি হাতে নিয়ে মন্ত্র পড়ে গায়ে ছিটালেই তুমি অদৃশ্য হয়ে গেছো । মন্ত্র নাহয় ডায়েরি থেকে শেখা যাবে কিন্তু কুমারী মেয়ে কোথায় পাব ? রতনকে বলে দিলাম কোথাও কুমারী মেয়ে মারা গেলেই যেন আমাকে জানায় । কয়েকদিন পরে বিকেলে রতন ছুটে এসে জানালো জেলে পাড়ায় এক মেয়ে বিষ খেয়ে আত্নহত্যা করেছে । শুনে হাতে আকাশের চাঁদ পেলাম । জেলে পাড়ায় গিয়ে দেখে এলাম মেয়েটাকে কোথায় কবর দেওয়া হবে । বাসায় এসে অপেক্ষা করতে লাগলাম কখন রাত গভীর হবে । বাসার সবাই বাতি নিভিয়ে শুয়ে পড়তেই বের হলাম । অদৃশ্য হওয়ার উত্তেজনায় ভয়ডর উবে গেছে । আমাদের বাসা থেকে জেলে পাড়া পনেরো মিনিটের রাস্তা । বিশমিনিটের মাথায় গিয়ে কবরস্থানে হাজির হলাম । কুমারী মেয়েটার কবর বের করতে অসুবিধা হলোনা । নতুন কবর দেখলেই বুঝা যায় ।
মাটি নেয়ার জন্য কবরে হাত দিয়েছি সঙ্গে সঙ্গে কবরটা ভয়ানক ভাবে কেঁপে উঠলো । চমকে উঠে দূরে সরে গেলাম । একি কবর কাঁপছে কেন? নিশ্চয় মনের ভুল । আবার কবরে হাত রাখলাম । এবার আরো ভয়ানক ভাবে কবরটা কেঁপে উঠলো । কিছুটা ভয় পেয়ে হাত সরিয়ে নিলাম । কিন্তু কবর কাঁপতেই থাকলো । মনে হচ্ছে কবরের ভেতর থেকে কেউ বের হয়ে আসছে । এবার সত্যি সত্যি প্রচন্ড ভয়ে পেয়ে গেলাম । থাক বাবা অদৃশ্য হওয়ার দরকার নেই । ঘুরে দাঁড়িয়ে চলে আসবো এমন সময় পেছন থেকে নাকিকন্ঠে কেউ বলে উঠলো -কিরে মাটি নিবিনা?
এটা শুনে আতংকে আমার শরীর ঠান্ডা হয়ে গেলো । সব কিছু ফেলে দিয়ে ছুটতে শুরু করলাম । পেছন থেকে তখনো ভয়ানক হাসির শব্দ আসছে । কোনরকমে বাসায় পৌঁছলাম । তারপর থেকে শুধু শুনি সেই কন্ঠ আমায় বলে চলেছে কিরে মাটি নিবি না? আয় আয়' । তাই নিজেকে এখন নানারকম কাজে ব্যস্ত রাখি এইসব ভুলে থাকার জন্য ।
ছোট মামার এই ঘটনা শুনে সে রাতে ভয়ে ঘুমুতে পারিনি । বারবার মনে হচ্ছিল সেই কন্ঠটা এসে আমাকে বলবে 'কিরে মাটি নিবি না? আয় আয় ' । পরদিন সকালে গ্রাম ত্যাগ করলাম ।
(সমাপ্ত)
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে যায় বলুন না কেন কালো যাদু ভয়ানক ব্যাপার ।
প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @কিরে মাটি নিবি না?
পুনশ্চঃ
১/ মাটির সাথে মাছ না খাবার সম্পর্ক কি?
২/ গল্পটা একটু তাড়াহুড়ো করে শেষ করা হয়েছে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি জনাব প্রতিক্রিয়া
আপনার পয়েন্ট দুটো ঠিক আছে । মাটির সাথে মাছের কোন সম্পর্ক নেই । আর সব ছোট গল্প তাড়াহুড়ো করেই শেষ করা হয় । গল্প পড়ে মন্তব্য করেছেন । সে জন্য খুশি হলাম
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: এখন বর্ষা কাল। এখন কৃষ্ণচূড়া ফুলের মৌসুম। এখন ময়ূরপেখম খোলার দিন। এখন চুপি চুপি প্রেম করার সময়।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি রাজিব ভাই এখন বর্ষাকাল । এখন প্রবল বর্ষার রাতে কাথার নিচে শুয়ে ভৌতিক বই পড়ার সময় । প্রেম করার জন্য বাকি পাঁচটা ঋতু পড়ে আছে
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
কিরে মাটি নিবি না?.... আয়.....আয়.....
সাধুবাবার ডায়েরি পেয়ে মামার অদৃশ্য হওয়ার ইচ্ছাকে সফল করতে রাতের নিশিতে কুমারী মেয়ের কবরে যাওয়ার ভৌতিক কাহিনী পড়ে ভাল লাগলো
মামার ইদানিং এতো ব্যস্ততার কারণও জানা হলো
গল্পে ভাল লাগা
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২
সিগন্যাস বলেছেন: আহা প্রিয় কাওসার ভাই ,
কয়েকদিন আপনাকে ব্লগে না দেখে ভেবেছিলাম হয়তো ব্লগিং ছেড়ে দিয়েছেন । অবশেষে আপনার এই সুন্দর মন্তব্য পেয়ে স্বস্তি পেলাম
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাটি দিয়ে দিলেই হতো, ভয় দেখানোর দরকার কি ছিল?
আমার ধারনা মেয়েটা ফাজিল টাইপের ছিল, কি বলেন?
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে হে দারুণ বলেছেন মফিজ ভাই । ফাজিল না হলে কি আর বিষ খেয়ে আত্নহত্যা করে
যায়হোক আপনি এই প্রথম এলেন আমার ব্লগে । স্বাগতম
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
কাইকর বলেছেন: আপনি তো বেশ জমিয়ে লিখেন ।এমনভাবে যদি লিখতে পাড়তাম ।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
সিগন্যাস বলেছেন: আহারে কাইকর ভাই আমিতো শুধু গল্প লিখি । আপনিতো আরো অনেক কিছু করেন । নাটক পরিচালনাও নাকি করেন দেখলাম সনেট সাহেবের ব্লগে ।
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
অন্তহীন গল্পের উৎস
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে হে সবকিছু একদিন ফুরিয়ে যায় । ভূতের গল্পও ফুরিয়ে যাবে । তখন অনুবাদ করা শুরু করবো
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
মারহাবা !!!!!!!!!!! দারুণ গল্প !!!!!!!!
গল্প পড়িয়া লাইক প্রদান করা হইল।।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
সিগন্যাস বলেছেন: আহ বাদশাহ ভাই উদ্ধার করেছেন ।
আপনি এতো কুঁড়েমি সত্ত্বেও লাইক প্রদান করেছেন । ইহা অবিশ্বাস্য
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
রাকু হাসান বলেছেন: আমি হলে মাটি নিয়ে দিতাম দৌড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে আপনি কি মনে করেন মাটি নিয়ে দৌড় দিলে বেঁচে যেতেন? মাটি না নিয়েই অপু মেয়েটার গলা দিনরাত শুনতে পাই । এখন ভাবুন মাটি নিলে আপনার কি হতো?
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাছ খেলে পেত্নিরা ভর করে সহজে- তাই বুঝী মাঝ দেখে আতকে উঠা
হা হা হা
কিঁরেঁ মাঁটিঁ নিঁবিঁ নাঁ
হাঁ হাঁ হাঁ
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
সিগন্যাস বলেছেন: আহ প্রিয় বিদ্রোহী ভাই,
আপনার রসাত্মক মন্তব্য দারুণ লাগলো
আপনি ঠিক ধরেছেন মাছ খেলে ভূতপ্রেতরা পেয়ে বসে । তাই অপু চমকে উঠেছিল
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
রাকু হাসান বলেছেন: হাহহা সিস্টেম মতো যেতে হবে ,তাহলে সমস্যা হবার কথা না ,তবে আমি এত সাহস ও করি না ,
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি ভাইয়া সিস্টেম না জানলে সাহস না করাই ভালো । রি জগতে তো আর ভূতপ্রেতের অভাব নেই ।
১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০
চঞ্চল হরিণী বলেছেন: মাইকেল জ্যাকসনের কবরস্থানের গানটার কথা মনে পড়লো ।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
সিগন্যাস বলেছেন: হায় হায় এতো কষ্ট করে গল্প লিখলাম মাইকেল বাবুর গান মনে করিয়ে দিতে
আপনাকে জিনে ধরুক...
১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চলে...
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪০
সিগন্যাস বলেছেন: 'দৌড়ায়' বললে বেশি খুশি হতাম
১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সিগন্যাসভাই,
বেশ ভয় পেলাম। ভয়ে লাইকও দিলাম। ভয়ে পরেরবার ময়দানে বইমেলায় যাবোনা। কোনও কবরস্থান বা শ্মশানেও রাতে যাবোনা। এখানে চন্দননগরে আমার এক সময় যাতায়াত ছিলো, তবে আর কখনও য়াবোনা। আর অত বইও পড়বোনা। যদি কেউ আধারে বলে ওঠে, কীরে মাটি নিবিনা। কীরে সিগন্যাস মাটি নিবিনা , তবে পদাতিককে পারলে একবার নিয়ে আয় , আর ফেরৎ পাবিনা।
না না না। ওসব এখন রাতে আলোচনা করবোনা। পারলে কাল দিনের বেলা আসবো।
বেশভালো ভয় পেলাম। ভয়ের শুভেচ্চা রইল।
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে আপনার মন্তব্য পড়ে দুমিনিট হাসলাম হে পদাতিক ভাই
আপনি ভয় পেয়েছেন জেনে খুব আনন্দ পেলাম । এটাইতো সকল ভৌতিক লেখক চাই যেন তার গল্প পড়ে লোকে ভয়ের অনুভূতিটা পাক । আপনার অতিপ্রাকৃত বিষয়ে দারুন আগ্রহ আছে হে পদাতিক ভাই । তাই কালো যাদু চর্চা করার প্রতি আপনার আগ্রহ জন্মাতে পারে । ভুলেও এইসবের ধারেকাছে যাবেন না । গেলে রাস্তাঘাটে গায়েব হয়ে যাবেন
১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আগেরবার লাইক দিতে ভুলে গিয়েছিলাম, তাই অসমাপ্ত কাজ সারতে আবার এলাম!
আপনি এই প্রথম এলেন আমার ব্লগে । স্বাগতম আপনার লেখা সবসময়ই পড়ি আমি। এটাই প্রথম মন্তব্য! আপনি শিওর!?
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
সিগন্যাস বলেছেন: আহ গল্পে লাইক পেয়ে খুশি হলাম মফিজ ভাই । প্রশ্ন করেছেন এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য কিনা । জ্বি ভাইয়া আপনি নিয়মিত লেখা পড়লেও এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য । সাবধানে থাকবেন ।
১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সিগন্যাস ,
যদিও ভৌতিক ও অতিপ্রাকৃত গল্প আমি খুব একটা পড়িনে কারন ওতে গল্পের গরুকে যখন তখন গাছে চড়ানো যায় , আকাশে হাতি ওড়ানো যায় । অর্থাৎ এইসব গল্পে বুঝে ওঠার মতো, জানার মতো কিছু থাকেনা । পাঠককে খুব একটা ভাবিয়েও তোলেনা । কিন্তু ব্লগে আপনি অনেক গুলি এমন অতিপ্রাকৃত গল্প লিখেছেন এবং তা সাদরণীয়ও হয়েছে । তাই কৌতুহল বশতঃ আপনার এই লেখাটিতে ঢুকলুম শিরোনামটি দেখে ।
তবে একটা প্রশ্ন জেগেছিলো মনে , যার কিছুটা পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! প্রথমেই করে গেছেন । আমি আর একটু এগিয়ে বলি , নিজেকে সব কাজে ব্যস্ত রাখার সাথে ঐ মাছ না খাবার সম্পর্ক কি?
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০৭
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস সাহেব,
অতিপ্রাকৃত গল্প লেখার জন্য তেমন কিছু করতে হয় না । শুধু গল্পের মাঝখানে অশরীরীর আবির্ভাব হলেই গল্প অতিপ্রাকৃত হয়ে যায়
আর মাছ খেলে ব্যক্তির উপর ভূতপ্রেতের প্রভাব বেড়ে যায় । এটা গ্রাম্য বিশ্বাস । তাই সে মাছ খেত না
১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৭
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ভয় পেলুম।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০২
সিগন্যাস বলেছেন: খুব ভালো । ভয় পেলে শরীর সুস্থ থাকে
১৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সিগন্যাসভাইন,
সকালে অপেক্ষা করছিলাম সব ঠিকঠাক থাকলে আবার আসবো। নিজোর গায়ে চিমটি কেটে দেখলাম সব ঠিকই আছে। যেকারনে সকালে জানান দেওয়া। আর কালাযাদু ওসব শুনেছি রবিঠাকুরও এক সময় করে গেছেন। ব্যস ঔ পর্যন্ত। আমি এখন থেকে কেবল দিনের বেলাতে আসবো, আপনি কখনযে কি করে বসেন বিশ্বাস নেই। হে হে হে সন্ধ্যে পর্যন্ত আমি আছি। দরকার হলে ডাক দিয়েন।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে শুভ দুপুর পদাতিক ভাই,
আপনার মন্তব্যে সব সময় মজা পাই । আমি চিন্তা করে দেখেছি ভূতপ্রেতে বিশ্বাসীরা কখনো অতিপ্রাকৃত জিনিস দ্বারা আক্রান্ত হয়না । সেই হিসেবে আমরা দুজনের ভয় পাওয়ার কারণ নেই
রাতে আসলেও সমস্যা নাই
১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
ওমেরা বলেছেন: ভুতেরা তো কাঁচা মাছ খায় তাই অপু মামাকে বলবেন রান্না করা মাছ খেলে কিছু হবে না ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
সিগন্যাস বলেছেন: কাঁচা মাছ পাকা মাছ যায় হোক না কেন মাছ হলেই সমস্যা । আমাদের গ্রামে রাত্রে মাছ নিয়ে আসা যায়না জিন ভূতে মাছ রেখে দেয় । এবার বুঝুন কি অবস্থা?
২০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জ্বি রাজিব ভাই এখন বর্ষাকাল । এখন প্রবল বর্ষার রাতে কাথার নিচে শুয়ে ভৌতিক বই পড়ার সময় । প্রেম করার জন্য বাকি পাঁচটা ঋতু পড়ে আছে
শুধু প্রেম করলে হবে? কাম কাজ করতে হবে না?
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে অবশ্যই কাম কাজ করতে হবে । প্রেম করাও তো একটা কাজ তাই না
২১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
হাঙ্গামা বলেছেন: যাই বলেন মাটি নিয়েই আসা উচিত ছিলো।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে মাটি না নিয়ে আসাতেই এতোকিছু মাটি নিয়ে এলেতো সর্বনাশ হয়ে যেতো
২২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
রক বেনন বলেছেন: মাটি নেয়ার সময় কবরের ভিতর থেকে হাত বের হয়ে ছোট মামার হাত বা পা চেপে ধরলে আরো জমত!!
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে কবরের ভেতর থেকে বের হয়েই আসছিলো । সে জন্যই কবর এমন কাঁপছিল । আর কিছুক্ষণ সেখানে থাকলে সত্যি সত্যিই হাতপা চেপে ধরতো
২৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ব্লগে আপনার সবগুলো গল্প ছাড়িয়ে গেল এই গল্পটা।
দারুণ। মনে হচ্ছিল ব্লগ নয় বইয়ে গল্প পড়ছি।
+++
রাজীব নূর-ইদানিং আপনি লেখা সংশ্লিষ্ট বিষয় বাদ দিয়ে অদ্ভুত সব কথামালা সাজিয়ে মন্তব্য করছেন।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
সিগন্যাস বলেছেন: আহা মাইদুল ভাই সব মন্তব্য ছাড়িয়ে আপনার এই মন্তব্য পড়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম । আসলেই খুব ভালো লাগলো । রাজিব ভাইয়ের কথা কি আর বলবো উনি তো ভূতে বেশ ভয় পান । ভয়ে বোধহয় উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেন
২৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কবরে ভূত? মেয়েটা মনে হয় জানতো যে তিনি মাটি নিতে আসবেন।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
সিগন্যাস বলেছেন: মেয়েটা মরে ভূত হয়েছে । ভূতেরা সব কিছু জানে
আর কবরে ভূত থাকা অসম্ভবের কিছু না
২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: গল্প টা কালকে রাতেই পড়েছি। সত্যি বললাম, আজ পর্যন্ত আমার পড়া আপনার এই গল্প সেরা। কিন্তু তাই বলে কিন্তু আমি ভয় পাইনি
বিঃ দ্রঃ কবর থেকে মাটি নিতে যাওয়ার শেষের দৃশ্য টা আমি মনে মনে কল্পনা করছি আর হাসছি
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
সিগন্যাস বলেছেন: বাহ বাহ গল্প পড়ে ভয় পাননি, আপনিতো বেশ সাহসী । এক কাজ করুন আপনি গভীর রাত্রে গিয়ে কবরের মাটি এনে দিন । আমি আপনাকে শিখিয়ে দেব কিভাবে অদৃশ্য হতে হয়
আশা করি সমস্যা হবে না । আপনি তো আবার বেশ সাহসী
২৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভয় দেখানোর চেষ্টা। আমি ভয় পাইনি। তন্ত্রে মন্ত্রে বিশ্বাস নেই আমার। তবে রাতে আধারে কবর থেকে মাটি তুলে আনা ভয়ানক দুঃসাহসের কাজ ।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫
সিগন্যাস বলেছেন: আমি জানি সেলিম ভাই আপনি ভয় পান না । তয় তন্ত্রমন্ত্রে বিশ্বাস না করা উচিত না । প্রাচীন ভারতে তন্ত্রমন্ত্র ব্যবহার করে যুদ্ধ জয় করার উদাহরণ ও রয়েছে
২৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
নীলপরি বলেছেন: গল্পের উপস্থাপন ভালো লাগলো ।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৫২
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি বরাবরের মতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য । আপনার জন্য রইলো এক রাশ শুভকামনা
২৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: বাপরে একেই বলে আসল ভৌতিক গল্প যা পড়ে শরীরের রক্ত জমা মাটি হয়া গেলু সিগন্যাস
আঁর এঁরঁম গঁপঁপ লিঁখঁপেঁন্নাঁ বৈঁলা দিঁনু কিঁন্ত । আঁমি ভঁয়ঁ পাঁবাঁর নাঁগঁছি
হা হা হা এটা কিন্ত আগেরটার চেয়ে ভৌতিক আর পড়ে বেশ মজা পেলাম দুপুর বারোটায়
ভালুলাগা রইলো ।
+
২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
সিগন্যাস বলেছেন: হে হে আমিও মন্তব্যে মজা পেলাম
অতিপ্রাকৃত গল্প লিখি বলে নিজেকে কেন জানি দলছুট মনে হয় । আর কাউকেই দেখিনা এইসব লিখতে । আপনি গল্প লিখেন না কেন?
২৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে লজিক ছাড়া কোন ঘটনা ঘটে না। যে ঘটনার লজিক আমরা জানি না্ সেটারও লজিক আছে। হয়তোবা আমরা জানি না।
এই সব ভুত প্রেতের গল্প শুনতে ভালো লাগে।
২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১৩
সিগন্যাস বলেছেন: আপনি লজিক পছন্দ করলে তো ভূত প্রেত পছন্দ করার কোন কারণ দেখছিনা
তবে আপনার কথা এক অর্থে ঠিক আছে । কারণ ছাড়া এই পৃথিবীতে কিছু ঘটে না ।
৩০| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: @লেখক বলেছেন "এক কাজ করুন আপনি গভীর রাত্রে গিয়ে কবরের মাটি এনে দিন" --- ওরে বাপরে বলে কি
সিগন্যাস ভাইয়া, একটা আবদার ছিল তেনাদের নিয়ে একটা রোমান্টিক গল্প কি লেখা যায় ? আমার আবার মনে প্রেম ভালোবাসা বেশী কিনা তাই ইচ্ছে হল একটা অতিপ্রাকৃত রোমান্টিক গল্প পড়তে , যেখানে একটু প্রেম আর ভালোবাসা থাকবে
আমি কিন্তু সত্যি বলছি ভাইয়া দুষ্টুমি না ।
২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
সিগন্যাস বলেছেন: বলে কি এই মেয়ে তেনাদের সঙ্গে পিরিতি?
লোকে তেনাদের থেকে বাঁচার জন্যে আরবদেশ থেকে মাওলানা আনে আর তুমি গায়ে পড়ে প্রেম করতে যাচ্ছ
৩১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আহা ! ভাবলাম অদৃশ্য হবার মন্ত্র পাবো ! আমারও অদৃশ্য হবার ইচ্ছে।
কিন্তু আমি তো প্রচুর মাছ খাই ! মাছে ভাতে বাঙ্গালী
২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
সিগন্যাস বলেছেন: আহা আমাকে কুমারি মেয়ের মাটি এনে দিন । দিনে দুপুরে হবে না । যেতে হবে গভীর রাত্রে । মাটি এনে সারা শরীরে লাগিয়ে পুকুরে গলা ডুবিয়ে বসে থাকবেন । দেখবেন আপনার মাথা ছাড়া আর কিছু দেখা যাচ্ছে না
৩২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনিই তো মিয়া ডরাইলেন !!! মাটি আনতে গিয়া কি না কি হ্যালুসিনেশন দেখলেন ! কবর কাপতেছে !!
ডরপোক !
২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
সিগন্যাস বলেছেন: আহা মাটি তো আর আমি আনতে যায় নাই । ছোটমামা গিয়েছিলেন । আর যে অবস্থায় উনি ছিলেন সে অবস্থায় যে কেউ ভয় পাবে । আপনি ভূত নিয়ে একটা কবিতা লিখুন দেখি
৩৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার ভূতে আস্থা নাই।
২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮
সিগন্যাস বলেছেন: ভূতে আস্থা রাখলে ফ্রিতে মিষ্টি খাওয়াবো
৩৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২২
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: অন্ধকার রাতে কবরস্থানে গিয়ে মাটি নেওয়ার দৃশ্যটা কল্পনা করছি আর থেকে থেকে শরীরের পশম দাড়িয়ে যাচ্ছে। নিখুঁত বর্ণনা। গল্প ভালো লেগেছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি ভয় পাওয়াটাই বড় কথা । সকল ভৌতিক গল্প ভয়ের জন্যই লেখা হয়
৩৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কি ভায়া নতুন কোন পোস্ট নেই ?
ব্যস্ত নাকি ?
২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭
সিগন্যাস বলেছেন: ঈদ মোবারক মাইদুল ভাই । জ্বি ভাই খানিকটা ব্যস্ত । ভূত শিকারে তো আর নামেননি তাই বলতে পারবেন না ব্যস্ততা কাকে বলে
৩৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৫
ল বলেছেন:
জাদুতে বিশ্বাস করো না
২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৩৯
সিগন্যাস বলেছেন: তাহলে আর কি করা দুবাই চলে যান
৩৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আরে সিগন্যাসভাই,
কী ব্যাপার? ১৮ জুলাই আর আজ ১৪ আগস্ট, প্রায় একমাস হতে চললো, দেখা পাচ্ছিনা । না আছে পোষ্ট কিমবা কমেন্ট । কিছু বুঝতে পারছি না। আমরা বড় দুশ্চিন্তায় আছি। প্লীজ দেখা দিন।
শুভকামনা রইল।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৪০
সিগন্যাস বলেছেন: আহা এই যে ফিরে এলাম ভাই । ভূত শিকারে ব্যস্ত ছিলাম । কাহিনী আপনাকে পরে বলবো
৩৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৯
কুকরা বলেছেন: ভয়ে আমার হাত পা.............
২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
সিগন্যাস বলেছেন: ব্যথা করছে তাই তো । চাঁদগাজীর পোস্ট পড়ুন
৩৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: রোমান্টিক কিছু লিখুন।
৪০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৯
কালীদাস বলেছেন: গল্পটা বেশ লাগল। তবে একটা উইক পয়েন্ট আছে গল্পটায়। "কিরে মাটি নিবি না" এর ঠেলায় ছোটমামা যে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত সেটা শুরুতে খানিকটা আসলেও মাঝের বিবরণে রেশটা হালকা হয়ে গেছে অনেকটা। সেজন্যই মাছ খেতে কি সমস্যা সেটা খানিকটা খাপছাড়া মনে হয়েছে। ২ নাম্বার কমেন্টে পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! সেইম জিনিষ মার্ক করেছেন।
আপনার লেখার হাত ভাল
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: করালদর্শন