![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিশাচর প্রানীরা দিনের বেলা কিছু দেখতে পাই না।তাদের কাছ থেকে আলো ঝলমলে দিনের অসাধারণ সৌন্দর্য গোপন রাখা হয়েছে।আচ্ছা আমাদের কাছ থেকে কি গোপন রাখা হয়েছে সেটি কি কেউ ভেবে দেখেছে?
বিজয় সদ্য ইউনিভার্সিটি থেকে বের হয়েছে। অন্য কোথাও চাকরি না পেয়ে সামান্য স্যালারীতে পুলিশ কন্সটেবলে যোগ দেয়। সেদিন সে দুপুরে থানায় বসে ফারুক বাবুর সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিল। বাইরে বেশ শীত। এই দুপুরেও সূর্য দেখা যাচ্ছেনা কুয়াশার ফলে। আড্ডার বিষয় যথারীতি খুনখারাবি। ফারুক বাবুর নিজের দেখা খুনের বর্ণনা শুনতে শুনতে চা'য়ে গলা ভিজাচ্ছিল বিজয়। আলস্যে কিছুটা ঘুম ঘুম পাচ্ছিল তারঁ। হঠাৎ দরজা প্রচন্ড শব্দে খুলে যাওয়ায় তারা দুজনেই বেশ চমকে উঠলো। দরজা দিয়ে দৌড়ে পুরো রক্তাক্ত অবস্থায় এক মেয়ে ভেতরে ঢুকলো। বিজয়ের কাছে এসেই কান্নায় ভেঙে পড়লো মেয়েটা। "আমার বোনটাকে মেরে ফেলেছে ওরা স্যার,মেরে ফেলেছে" বলেই আরো জোরে কাদতে শুরু করলো। বিজয় তো পুরো শকড। ফারুক বাবুর ও একই অবস্থা। নিজেকে কোনমতে সামলে বিজয় বললেন-"কে তুমি আর তুমিতো রক্তে ভেসে যাচ্ছ? আসো সামনেই একটা ক্লিনিক আছে।" কথাটা শুনে মেয়েটা আবারো ফুপিয়ে উঠলো "আমি সুমি স্যার আর ওইটা আমার রক্ত নয় স্যার আমার বোনের রক্ত। আপনি দয়া করে আমার সাথে চলুন।" শুনে বিজয় মেয়েটাকে নিয়ে গাড়িতে উঠলো। মেয়েটা বলেছে তারঁ বাসা জয়পুর গ্রামে। কাছেই বেশিক্ষণ লাগবে না। যেতে যেতেই মেয়েটার কাছ থেকে সবকিছু জেনে নিলো সে। মেয়েটার বোন তরুলতা " তরুলতার আজ বিয়ে ছিল। কিন্তু তরুলতার উপর গ্রামের কয়েকজনের নজর ছিল। তারা তরুলতার বিয়ের দিনে তাদের বাড়িতে হামলা করে তরুকে কুপিয়ে মেরে ফেলে। " কাদতে কাদতে সুমি নামের মেয়েটা বলছিল বিজয়কে। শুনে বিজয়ের ও কিছুটা কষ্ট হলো৷ দুপুর তিনটায় সে আর মেয়েটা জয়পুর গ্রামে পৌছুলো। গিয়ে দেখলো আসলেই রক্তারক্তি কান্ড। সুমির মা বাড়ির সামনে চিৎকার করে কাদছেন। সুমির সাথে সে তাদের ঘরে ঢুকে দেখলো তরুলতার রক্তে মাখা লাশ পড়ে আছে। বিয়ের সাজ এ সাজানো। সুমি বোনের লাশ দেখে কাপঁতে শুরু করলো। "তোমাকে এখানে থাকতে হবেনা সুমি।যাও বাইরে যাও। আমি আসছি"। সুমি বের হয়ে গেলো। ফের তরুলতার দিকে তাকালো বিজয়। সাংঘাতিক নির্মমভাবে তাকে মারা হয়েছে। ডান হাতটা প্রায় আলগা হয়ে গেছে। বিজয় একটু ঝুকে ভালো করে তাকালেন। যে হাতটা প্রায় কেটে গেছে সে হাতের আঙুলে তার চোখ স্থির হয়ে গেলো। অসাধারণ সুন্দর এক আংটি শোভা পাচ্ছে সে আঙুলে। এতো সুন্দর আংটি আগে সে দেখেনি। আংটিটা দেখেই ভেতরে লোভ জেগে উঠেছিল বিজয়ের। ঘরে কেউ নেই। এতো ঘটনায় সুমি কিংবা তার মা নিশ্চয় আংটিটা লক্ষ্য করেনি। যদি আংটিটার ব্যাপারে কোন প্রশ্ন জাগে তাহলে নিশ্চয় তারা ভাববে মাস্তান ছেলেগুলো আংটিটা নিয়ে গেছে। এইসব ভেবেই বিজয় ধীরে ধীরে মৃত তরুর হাত থেকে খুলে নিল আংটিটা। আর সেদিনই তারঁ সর্বনাশের খাতা খুলল
ঐদিন সব ঝামেলা শেষ করে রাত এগারোটায় বাড়ি ফিরছিলো বিজয়। বাসায় ফেরার তাড়া না থাকলেও সে বেশ দ্রুত হাটঁছিল। মনের ভেতরে এক চাপা অস্বস্তি। এতোক্ষণে নিশ্চয় সুমিরা গ্রামের লোককে সাথে নিয়ে তরুকে কবর দিয়ে ফেলেছে৷ যাক বাঁচা গেলো। চাকরি করে আর কত টাকা পান, এই আংটিটা বেঁচে তারঁ তিনমাস চলে যাবে। এইসব ভাবতে ভাবতেই বাড়ি ফিরছিল বিজয়। চারপাশ বেশ অন্ধকার। এই অন্ধকারেই কোনভাবে বাসায় ফিরলো বিজয়।
এরপর সপ্তাহখানেক হয়ে গেলো। কিছু হয়নি। সব কিছু আগের মতো। দুই সপ্তাহ পরে একটু দেরি করেই থানায় গেলো বিজয়। তাকে দেখেই ফারুক আর অন্য কলিগরা লাফিয়ে উঠলো। "আরে দোস্ত বিজয়" বলে উঠলো ফারুক "সুমি মেয়েটার কথা মনে আছে?আরে যার বোন কিছুদিন আগে মার্ডার হলো?" শুনে চমকে উঠলো বিজয়। আবার কি হলো? "তুই শুনিস নি?তরুলতা মেয়েটার লাশ কে যেন চুরি করে নিয়ে গেছে রে কবর কুড়ে" এক নিশ্বাসে বলল ফারুক৷" একটা মানুষ কতটুক বিকৃতমনা হলে লাশ চুরি করে বুঝ এবার"। বিজয় সব শুনলো। যদিও তারঁ কিছু আসে যায়না তবুও লাশ চুরির ঘটনা শুনে বিজয়ের একটু ভয় ভয় করতে লাগলো। সন্ধ্যা হতেই বিজয় থানার ওসিকে বলে ছুটি নিয়ে দ্রুত পায়ে বাসার দিকে হাঁটা শুরু করলো। অর্ধেক পথ পেরোতেই অন্ধকার হয়ে এলো। আজ যেনো রাস্তা শেষ হচ্ছেনা ভাবলো বিজয়। আরো কিছুদূর এগোতেই তারঁ হাপানী শুরু হয়ে গেলো৷ ঘড়ি দেখলো বিজয়। ঘড়ি দেখে ভূত দেখার মতো চমকে উঠলো। সাড়ে আটটা। অথচ থানা থেকে বেড়িয়েছে সাড়ে ছ'টায়। বাসায় ফিরতে আধ ঘন্টার বেশি লাগেনা৷ আর এখন দু'ঘন্টা হতে চলেছে৷ নিশ্চয় সে রাস্তা ভুল করেছে। কিন্তু দশ বছর যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করেছে সে রাস্তা ভুল করা সম্ভব? এইসব ভাবতেই ভয় ঝেকে ধরলো তাকে। বার বার তরুলতার মৃত মুখটা চোখে ভাসছে৷ ফলে ভয়টা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। দূর থেকে শেয়াল ডেকে উঠলো। বিজয়ের মনে হলো সে হার্টফেইল করবে। খুব ভয়ে কোনদিকে না তাকিয়ে সে প্রায় দৌড়ে চলছিল। এভাবে কতক্ষণ চলছিল সে জানেনা। যখন কিছুদূর সামনে শতবর্ষ পুরোনো আম গাছটা দেখতে পেল তখন তার বুকে পানি এলো। বেঁচে গেছি তাহলে। প্রতিদিনই বাসায় যাওয়া আসার পথে এই গাছটা পড়ে। আরেকটু সামনে যেতেই ভুল বুঝতে পারলো। এটা কোন আমগাছ নয়। কুয়াশা জমে জায়গাটা অন্ধকার হয়ে আছে। দূর থেকে গাছের মতো দেখাচ্ছিল৷ আবারো প্রচন্ড ভয় অনুভব করলো বিজয়। একি হচ্ছে?এটা কি তার আংটি চুরির ফল? পা আর নড়ছে না। বিজয়ের মনে হলো সে তারঁ পা টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আরো কিছুদূর এগোতেই হঠাৎ তার পায়ের নিচের মাটি কেপেঁ উঠলো। কিছু বুঝে উঠার আগেই সে এক ভাঙা কবরে পড়ে গেল। প্রচন্ড আতংক তার শরীর অবশ করে দিয়েছে৷ আকাশে এতোক্ষণে চাঁদ উঠেছে৷ চাঁদের আলোয় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে সে এক পুরোনো ভাঙা কবরে পড়ে আছে। পায়ে হাটার শব্দ হচ্ছে । ধীরে ধীরে শব্দটা এগিয়ে আসছে৷ প্রচন্ড আতংক নিয়ে দেখলো কবরের পাশে এক নারীমূর্তি এসে দাড়িয়েছে। হৃৎযন্ত্র বন্ধ হলো বিজয়ের।
পরদিন সকালে জয়পুরের লোকজন তরুলতার কবরে বিজয়ের লাশ পায়।
(সমাপ্ত)
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
সিগন্যাস বলেছেন: প্রোফাইল পিক চেঞ্জ করলেন ক্যা?আগের টাই তো সুন্দর ছিল
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪
সেলিম৮৩ বলেছেন: ভালো লাগলো। শুভ কামনা।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
সিগন্যাস বলেছেন: ইউনিভার্স সম্পর্কে একটা পোস্ট দেখলাম? আপনার বোধহয়। এখন খুঁজে পাচ্ছিনা
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গল্প পড়বো না। আগে বলুন এতদিন কোথায় ছিলেন ??
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
সিগন্যাস বলেছেন: পদাতিক ভাই আগে প্লাস দেন। কতদিন প্লাস পায়না
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এমন পরিণতির জন্য বিজয় প্রস্তুত ছিলনা।++++++++
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
সিগন্যাস বলেছেন: আহা মাইদুল ভাই অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে কি যে খুশি হয়েছি বুঝাতে পারবো না। আপনার গত পোস্টে আমাকে রেখেছেন দেখেতো আমি আনন্দে লাফ দিয়েছিলাম।
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা তরুলতা'র কবরে তাহলে বিজয়ের জীবন্ত সমাধি !!!
গল্প বেশ হয়েছে ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ পদাতিক ভাই। আপনার জন্যই এতো অনুপ্রেরণা পায়।পড়াশোনায় দারুণ ব্যস্ত ছিলাম।কিছুদিন আগে সেমিস্টার পরীক্ষা গেল।
৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪
নীল আকাশ বলেছেন: নিন, প্লাস দিয়েই মন্তব্য করতে বসলাম।
লেখা একবারে ঝকঝকে হয়েছে আর পড়তেও ভালো লাগল।
কোথায় ছিলেন এতদিন?
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
সিগন্যাস বলেছেন: নীল আকাশ এতো সুন্দর মন্তব্য লিখেছেন ভীষণ আনন্দ পেয়েছি। অনেকদিন পর এসেছিতো। আর ভাই এতোদিন দৌড়ের উপর ছিলাম।
৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
ঝকঝকে লেখা। চমৎকার উপলব্ধি। ভাল লাগলো, সিগন্যাস ভাই। বইমেলায় আইসেন, দেখা হবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭
সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাই আপনি তো লন্ডন থাকেন জানতাম।কবে এলেন?
৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সিগনু!
শীতকাল তো, তাই কোট পরেছি। গরমকাল আসলে আগেরটা দেব।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
সিগন্যাস বলেছেন: সামু পাগলার অবস্থা আরকি।
৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
ছিলাম, লন্ডনে। তবে এখন দেশে থাকি।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
সিগন্যাস বলেছেন: ভাইয়া লন্ডনের জীবনি নিয়ে পোস্ট দেন
১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
নীলপরি বলেছেন: হুম। আবারো সেই ভয় ভয় গল্প । ভালো লাগলো ।
শুভকামনা
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২
সিগন্যাস বলেছেন: নীলপরি নীলপরি কতদিন পর আপনাকে দেখলাম। নিশ্চয় ভালো আছেন
১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।
লেখা পড়তে শুরু করলে শেষ না করে উঠা যাবে না।
গল্পটা ভালো লেগেছে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
সিগন্যাস বলেছেন: ওহ রাজিব ভাই অনেক ধন্যবাদ। এমন কিউট মন্তব্য অনেকদিন পরে পেলাম। আমিও আপনার মতো হওয়ার চেস্টা করছি।
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২০
তারেক ফাহিম বলেছেন: একেবারে মসৃন লেখা।
গল্প পাঠে ভালোলাগা প্রিয়।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩
সিগন্যাস বলেছেন: ভায়া আপনি কখনো ভূতটূত দেখেছেন নাকি?
১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: ভায়া আপনি কখনো ভূতটূত দেখেছেন নাকি?
ঠিক ভুত দেখিনি তবে আমার বাবাকে প্রায় বোবা চেপে বসে
বোবার চাপের অভিজ্ঞতা আমারও দু-একবার ছিল।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০
সিগন্যাস বলেছেন: আমারো এই ধরনের অভিজ্ঞতা আছে।তবে বোবা ধরার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে।এটি আর অতিপ্রাকৃত বিষয় নয়
১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: তবে বোবা ধরার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে।এটি আর অতিপ্রাকৃত বিষয় নয়
হুম বিশ্বাস করি।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
সিগন্যাস বলেছেন: সামনে ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে একটি গল্প লেখবো ভায়া। আশা করি পড়বেন
১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১
প্রামানিক বলেছেন: লেখা খুব ভালো লাগল। লেখার প্রাকাশ ভঙ্গিও চমৎকার। তবে লেখাটি আরো প্যারা করলে ভালো হতো, প্যারা বড় হওয়ায় পড়তে অসুবিধা হয়। ধন্যবাদ
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই। কিছুক্ষণ আগে আপনার ফাসি ছড়ায় মন্তব্য করে এলাম। দেখেছেন নিশ্চয়। আর ভাইয়া প্যারা করে লিখতে আমার কেন জানি অস্বস্তি হয়। তাই হয়তো প্যারা বড় হয়ে যায়।
১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৪
জুন বলেছেন: সাত নং ভালোলাগা ভৌতিক গল্পে সিগ্ন্যাস ।
অনেকের মত আমারো একই প্রশ্ন এতদিন কোথায় ছিলেন ?
+
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৬
সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় জুন আপু অনেকদিন পর আপনাকে দেখে খুবই ভালো লাগছে। পোস্ট করার আগেই আপনার কাছ থেকে যে প্লাস পাব সেটা ধরে নেয়। আসলে আপু আমাদের মেডিকেল স্টুডেন্টদের এখন তৃতীয় বর্ষ চলছে। প্রচুর পড়াশোনা। আর টিচাররাও খুব ফাকি দেয়।তাই অনেক পিছিয়ে পড়েছিলাম। এতোদিন পড়াশোনা করে সেটা কাভার করতে হয়েছে। তবে এখন থেকে নিয়মিত থাকবো।
১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মায়াবী ঘাতক বলেছেন: ভালো লাগলো। গল্পে+
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
সিগন্যাস বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে।ভালো আছেন নিশ্চয়
১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা একটু দ্রুতই এবং আকস্মিকভাবে সমাপ্তির দিকে এগিয়ে গেলেও, পড়ে ভাল লাগলো।
ও আপনি মেডিকেলের ছাত্র? কঙ্কাল টঙ্কালরা কখনো আপনা আপনি নড়ে চড়ে উঠে কথা বলতে চায় না?
গল্পে প্লাস + +
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সামান্য একটা আংটির জন্য জীবন দিতে হল! প্রতিশোধটা একটু বেশী হয়ে গেল বৈ কি।