![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিশাচর প্রানীরা দিনের বেলা কিছু দেখতে পাই না।তাদের কাছ থেকে আলো ঝলমলে দিনের অসাধারণ সৌন্দর্য গোপন রাখা হয়েছে।আচ্ছা আমাদের কাছ থেকে কি গোপন রাখা হয়েছে সেটি কি কেউ ভেবে দেখেছে?
ঢাকা থেকে প্রায় চারশো কিলো দূরের এক গ্রামে কাজ পড়লো। গ্রামটা অন্যসব গ্রামের মতো বিচ্ছিন্ন না । আধুনিকতার ছোয়া সবে মাত্র লাগতে শুরু করেছে। যাতায়াতের জন্য পাকা রাস্তাও আছে। তাছাড়া খোলা হাওয়ায় কিছুদিন শান্তিতে থাকতে পারবো চিন্তা করে খুশি মনেই রাজি হয়ে গেলাম। যেদিন বের হবো সেদিন সকালে একটা লাগেজে কয়েকদিনের থাকার জিনিসপত্র গুছিয়ে রওনা হলাম। ফুরফুরে মেজাজে যখন অফিসের গাড়িতে চড়ে বসলাম তখনো জানতাম না আমার জন্য কি অপেক্ষা করছে।
যেতে অনেকক্ষণ লাগবে। ড্রাইভার আলির সাথে আলাপ জমাতে চেষ্টা করলাম।
-আলি মিয়া তোমার তো এইদিকে যাওয়া আসা আছে,ঠিক না?
-জি স্যার আমি মাঝেমাঝেই এই জায়গা দিয়ে যায়। খুব খারাপ জায়গা।
গল্পের গন্ধ পেয়ে নড়েচড়ে বসলাম।
-কি রকম খারাপ জায়গা বলোতো?
-থাক স্যার দরকার নেই। আপনি ভয় পাবেন?
শুনে শব্দ করে হেসে উঠলাম।
- আচ্ছা তাহলে বলার দরকার নেই। আমি ভেবেছিলাম এখানে ডাকাতি-টাকাতি হয়।তাই বলছিলাম আরকি।
-চুরিডাকাতি নয় স্যার, এর থেকেও খারাপ। আমরা এখন যে জায়গা দিয়ে যাচ্ছি সেটা একসময় বড় গ্রাম ছিল। কলেরায় গ্রামটা পুরো সাফ হয়ে যায়।তারপর থেকে অনেকেই নাকি এখানে মৃত ব্যক্তিদের দেখেছে।
শুনে আবারো হেসে উঠলাম।হাসতে হাসতেই আলিকে বললাম
-শুনো সবকিছুই ভুজুংভাজুং ছাড়া কিছু নয়। দীর্ঘসময় গাড়ি চালিয়ে যখন মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায় তখন এইসব গল্প শুনে বিরক্তি দূর করার চেস্টা করে।
-কে জানে আপনিতো অনেক শিক্ষিত মানুষ। তাই এগুলো আপনার কাছে গল্প মনে হয়।বলে আলি গাড়ি চালানোয় মনযোগ দিল। আমিও চোখ বন্ধ করে ঘুমোতে চেস্টা করলাম। মিত্রপুরে পৌছুতে বিকাল হয়ে গেলো। অফিস থেকে আগেই একটা বাড়ি ভাড়া করা হয়েছিল। বাড়ির মালিক আমাদের দেখে দৌড়ে এলেন। ঢাকার মতো এখানকার লোকজন এখনো নষ্ট হয়ে যায়নি৷ বেশ ভালো খাতির যত্নই পেলাম। সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে রাতের খাওয়াদাওয়া শেষ করে যখন ঘুমুতে গেলাম বুঝতেই পারলাম না কখন ঘুমিয়ে পড়েছি৷
পরদিন সকালে নাস্তা করে কাজ করতে বেরোলাম। সাথে ড্রাইভার আলিও আছে।কখন কি দরকার ভেবে পরে আর ফিরে যায়নি। গ্রামের নানা বিষয়ে জরিপ করেই সময় কেটে গেলো। দুপুরে ভাড়া করা বাড়িতে ফিরে বিশ্রাম করে বিকালে আরেকটু কাজ করে সন্ধ্যায় রিপোর্ট লিখতে বসেছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই চারদিক পুরো অন্ধকার হয়ে এলো। রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়েছি। তখনি মনে হলো দূর থেকে চিৎকার এর শব্দ পেলাম। প্রথমবার কানের ভুল ভেবে চুপ করে রইলাম। তারপর আবার চিৎকার হলো। এবার বেশ জোরেই। দেখলাম আলিও তার বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়েছে। তারপর চিৎকার হতেই লাগলো। মনে হলো যেন ভীষণ ঝগড়া লেগেছে কোথাও। কয়েকমিনিট পরে দরজা ঠোকার শব্দ পেলাম। ভয়ে ভয়ে দরজা খুলে দেখলাম বাড়িওয়ালা আসলাম দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে করুণ গলায় বলে উঠলো "স্যার এখনই এজায়গা ছেড়ে চলে যান। নইলে বিপদ আছে"। আমি কি হয়েছে বলতেই আসলাম বলল" স্যার গ্রামের ছেসড়া জগু আর তার সাঙ্গপাঙ্গরা মদ খেয়ে মাতলামি করছে। তারাই এমন পশুর মতো চিৎকার করছে। আমরা গ্রামের লোক আমাদের কোন ক্ষতি করবেনা কিন্তু আপনেরা বাইরের লোক। জগু নিশ্চয় আপনাকে ধরতে আসছে। " বলেই চলে গেলো। আমি কিছুটা হতভম্ব। আলি আমাদের সবকথা নিশ্চয় শুনেছে। দেখলাম সে সবকিছু লাগেজে ভরতে শুরু করেছে। কাছেই কোথাও ভয়ানক শব্দে কেউ চিৎকার করে উঠলো। শুনে আমিও জিনিস গোছাতে লাগলাম। দুজনে সবকিছু গুছিয়ে যখন গাড়িতে উঠে বসলাম তখন জগুর দলটা খুব কাছে এসে পড়েছে। আলি পাগলের মতো গাড়ি চালিয়ে দশমিনিটে গ্রাম ছেড়ে বেরিয়ে নিয়ে এলো। দুজনেই স্বস্থির নিশ্বাস ফেললাম। আলিকে বললাম "বড় বাঁচা বেঁচে গেছি আজকে আলি। জগুর হাতে ধরা পড়লে নিশ্চয় প্রানে মেরে ফেলতো "। " তা ঠিক বলেছেন স্যার। আর এই গ্রামে আসা যাবেনা।" বলল আলি৷ তারপর পুরো মনযোগ দিয়ে গাড়ি চালাতে শুরু করলো।
ঘন্টা দুয়েকের মাঝেই গ্রাম ছেড়ে অনেক দূর এসে পড়লাম৷ আজকের মতো ভয় আর কখনো পাইনি। বেঁচে ফিরে এসেছি এটাই বড়৷ তখনি প্রচন্ড শব্দ শুনে লাফিয়ে উঠলাম। কিছুক্ষণ পরেই গাড়ি প্রচন্ড কেপেঁ উঠে থেমে গেল। আলী তো ভয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলেছে। "স্যার শেষ পর্যন্ত জগুর মতো মাস্তানের হাতেই মরলাম" কেদে ফেলল আলী। আমি ততোক্ষণে নিজেকে অতি কষ্টে শান্ত করে সমস্ত ভয় উপেক্ষা করে গাড়ি থেকে নেমে পেছনে তাকালাম। তখন রাত গভীর হয়ে গেছে। যতোদূর চোখ যায় শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার। জগুটগুর কোন চিহ্ন পেলাম না। খুশি হয়ে আলি বললাম "এটা মনে হয় গাড়িরই কোন সমস্যা আলী, জগুদের তো দেখছি না। আর তাছাড়া আমরা মিত্রপুর থেকে অনেক দূরে আছি। মনে হয়না তারা এতোদূর পর্যন্ত পিছু নেবে"। শুনে মনেহয় আলি প্রাণ ফিরে পেলো। ভয়ে ভয়ে গাড়ি থেকে নেমে ইঞ্জিন পরীক্ষা করতে গেয়েই চিৎকার করে উঠলো। আমি দৌড়ে সামনে গিয়ে গেলাম।
-কি হয়েছে আলি?ইঞ্জিনকি খারাপভাবে নষ্ট হয়েছে?
-না স্যার ইঞ্জিনের কিছু হয়নি। সামনের টায়ারের দিকে তাকান।
টায়ারের দিকে তাকিয়েই চমকে উঠলাম। মাইগড। বিশাল কিছু মনে হয় নক দিয়ে এটাকে এফোঁড়ওফোঁড় করে দিয়েছে। এতো বড় প্রাণীও হয়? আলিকে শান্তনা দিতেই বললাম " নিশ্চয় রাস্তা দিয়ে শেয়াল যাচ্ছিল। গাড়ির চাকার সাথে ধাক্কা খেয়ে চাকা নষ্ট হয়ে গেছে। শুনে আলি বললো "শেয়ালের নক এতো বড় হয়?আর যে গতিতে যাচ্ছিলাম হাতির সাথে ধাক্কা খেলেও হাতি অচল হয়ে যাবে। শেয়ালের লাশ কোথায়?" অগত্যা চুপ করে গেলাম। আমার নীরবতা সম্ভবত আলীকে আরো ভয় পাইয়ে দিয়েছে। "এবার কি হবে স্যার? " আলি জিজ্ঞেস করলো। "কি আর হবে। কোথায় আছি সেটাইতো বুঝতে পারছিনা। আশেপাশে গ্যারেজ আছে কিনা কে জানে?" এক নিশ্বাসে বললাম। আলি কয়েক মুহূর্ত চারপাশে তাকিয়ে রইলো। তারপর বলল" স্যার সর্বনাশ হয়ে গেছে"। আমরা ওই খারাপ জায়গায় রয়েছি"। এবার আমি বেশ ভয় পেয়ে গেলাম। আলী কাদো কাদো হয়ে বলল "এইজন্যই তো বলি কি করে গাড়িটা খারাপ হয়ে গেল। স্যারগো আমরা খুব খারাপ কিছুর কপ্পরে পড়েছি। আমাকে বাঁচান।" বলেই ফুপাতে লাগলো। আলিকে আর কি বলবো আমার নিজেরই তো ভয়ে হাতপা ঠান্ডা হয়ে গেছে। "আচ্ছা আলি তুমিতো প্রায় ই রোড দিয়ে যাও তুমি কি জানোনা গ্যারেজ আছে কিনা"? বললাম আমি।" আছেতো স্যার। কিন্তু ওইটা আরো পাচঁ মাইল দূরে"। "তাহলে দাঁড়িয়ে রয়েছ কেনো চলো" বলেই হাটতে লাগলাম। যেভাবেই হোক এই অশুভ জায়গা থেকে বের হতে হবে। আলীকে পাশে নিয়ে হাঁটছিলাম। এম্নিতেই বেঁচারা একটু ভীতু। এইসব ঘটনার পর সে যে হার্ট ফেইল করেনি সেটাই আশ্চর্য। ভয় আমিও কম পাচ্ছিনা। অজানার ভয়। অন্ধকারের ভয়। কতদূর এসেছি জানিনা। নিশ্চয় বেশিদূর নয়। ভয়ে পা চলছিলো না। আলি একদম চুপ। নীরবে পাশে পাশে চলছে। মাঝে মাঝে কেপেঁ উঠছে। তখনি ঘটল ঘটনা। হঠাৎই ভীষণ শীতল এক হাওয়ার স্রোত মনে হলো আমাকে ছুয়ে গেলো। অস্পষ্ট গলায় বললাম আলি?আলি কেদে ফেললো।"কি হচ্ছে স্যার?।" কথা শেষ করতে পারলো না। বিশাল দানব আকৃতির এক জন্তু হাওয়ার বেগে সামনে দিয়ে দৌড়ে গেল৷ এক মূহুর্তের জন্য চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না । এই অন্ধকারেও তাঁর বিশাল নকগুলো ধাতুর মতো জ্বলজ্বল করছিল। আলিও বোধহয় জন্তুটাকে দেখতে পেয়েছিলো। কেননা সে তখনি মাগো বলে চিৎকার করে ছুটতে শুরু করে। আমি বোকার মতো দাঁড়িয়ে রইলাম। ঠিক নিজের ঘাড়ের উপর ভীষণ শীতল এক নিশ্বাস অনুভব করলাম। ঘাড় ঘুরিয়ে দেখার দরকার ছিল না। বুঝলাম আমার বিদায় আসন্ন। আবার সামনে থেকে আলীর চিৎকার ভেসে এলো। সে ছুটতেই রয়েছে। এক মূহুর্তের জন্য মনে হলো অতিপ্রাকৃত জন্তুটা ভীষণ রেগে গেলো। যেনো তার শিকার হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। ভয়ংকর গর্জনে তোলপাড় শুরু হলো চারদিকে। স্পষ্ট দেখলাম জন্তুটা তেড়ে গেল আলীর দিকে। অতঃপর দুজনেই অন্ধকারে অদৃশ্য হয়ে গেলো৷
পরদিন সকালে নিজেকে রাস্তার পাশে পড়ে থাকা অবস্থায় আবিষ্কার করলাম। সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা। কিছুদূর এগোতেই দেখলাম একটা কিছুকে ঘিরে ছোট্ট ভীড়। ভীড় টেলে ভেতরে ঢুকে যা দেখলাম তাতে আমার রক্ত হীম হয়ে গেলো ছিন্নভিন্ন অবস্থায় আলির লাশ পড়ে রয়েছে। তার চোখে প্রচন্ড আতংকের চাপ স্পষ্ট।
(সমাপ্ত)
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩
সিগন্যাস বলেছেন: ভাইয়া আসলে হয়েছে কি আলির মৃত্যুর পর অনেকের মতো তার চোখ ও খোলা ছিল। সেখানেই যে আতংক নিয়ে সে মারা গেছে সেটা ফুটে উঠেছে। বরাবরের মতো এবার চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় পদাতিক ভাই।শুভ সন্ধ্যা
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গল্পের আইডিয়া ভালো, তবে আরেকটু গুছিয়ে বাস্তবধর্মী করে লিখতে পারতেন।
বানানের দিকেও নজর দিলে ভালো।
যাইহোক, পড়তে ভালো লেগেছে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫
সিগন্যাস বলেছেন: মফিজ ভাই আপনিতো ফাটিয়ে দিয়েছেন। ভাইয়া আমি নিজেই ভীষন অগোছালো। বাচ্চাদের গল্প লিখেও আপনাদের কাছ থেকে এতো সুন্দর মন্তব্য পাই বলেই আরো লিখতে মন চায়।অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনার কথা মাথায় থাকবে। আর আপনার পড়ে ভালো লেগেছে মানে আপনি অতিপ্রাকৃত গল্পের ভক্ত। সেজন্য আবারও ধন্যবাদ
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৭
শায়মা বলেছেন: যাক বাবা আলীর উপর দিয়ে গেছে তুমি বেঁচে আছো বলেই ঘটনাটা জানতে পারলাম ভাইয়া!
ভূতের গল্প আমি খুব পছন্দ করি কিন্তু জানো আমার স্কুলের পিচ্চিরা আজকাল ভূতের গল্প বললেই হাসতে থাকে ......
যতই বলি-
লুনঁ হ্যায়ঁ তেলঁ হ্যায়ঁ চ্যাংঁ ব্যাংঁ শুটকিঁ হায়ঁ
ততই তারা হাসতে হাসতে মরেই যায়। বিশ্বাসই করে না!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১
সিগন্যাস বলেছেন: ওমা আমাদের ক্লাসের সবাইতো আবার ভূতের গল্প শুনে খুব ভয় পাই। আপনি নিশ্চয় "শায়মা" স্টাইলে গল্প বলেন।এইজন্যিই তো ভূতের গল্প জোকস হয়ে যায়।আমি একবার "শায়মা" স্টাইলে এক পত্রিকায় গোয়েন্দা গল্প লিখেছিলাম।ব্যাটারা সায়েন্স ফিকশন ভেবে ছাপিয়ে দিয়েছে। আপনি নিশ্চয় "শায়মা" রোগে আক্রান্ত।
৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সারাদিন খালি ভূত প্রেত নিয়ে পড়ে থাকা। আজগুবি সব গল্প
আপনি কি লিলিপুটিয়ান? ঘটনাগুলো লজিক দিয়ে ভাবার চেষ্টা করুন।(চাঁদগাজীর ভাষায়)
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩
সিগন্যাস বলেছেন: একদিন চাঁদগাজী বাবুও মরে ভূত হবে। তখন কিন্তু আমার কাজই লাগবে ।
৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক শায়মা রোগে শুধু শায়মারাই ভোগে.....
কিন্তু তুমিও ভুগলে কেনো???
কি করে!!!!!!!!
ভূ উ উ উ উ ত!!!!!!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮
সিগন্যাস বলেছেন: হা হা আসলে সেদিন আমি অপু তানবীর ভাইয়ের লেখা কপি মেরে পাঠিয়ে দিয়েহিলাম। সো অপু ভাই শায়মা ডিজিজে আক্রান্ত ছিল
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে আমার।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯
সিগন্যাস বলেছেন: কি খাবেন বলেন? নীল তিমির মাংস, ডাইনোসরের ভর্তা?
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: নীল তিমির ডিম খেতে পারি
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬
সিগন্যাস বলেছেন:
৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শুরুতে ভেবেছিলাম ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, এখন মনে হচ্ছে অগল্প
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
সিগন্যাস বলেছেন: আহা আমিতো বাচ্চা মানুষ এখনো পড়ালেখা শেষ করিনি। আমার কাছ থেকে কি রবার্ট ফ্রস্ট আশা করা যায়?
৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভুতের গল্পে নো লজিক!
গপ্পো ভালো লাগলো।
ভুই পাইনাইক্যা কিন্তু
++
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
সিগন্যাস বলেছেন: আহা বিদ্রোহী ভাই আপনিতো আমাকে ভুলেই গেছেন। ভূতের গল্পে যে লজিক থাকেনা সেটা জানানোর জন্য আপনার ডাইনোসরের ভর্তা পাওনা রইলো। সেই সাথে প্লাসের জন্য খায়রুল বাবুর মতো আমি অনুপ্রাণিত হইলাম।
১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯
রোকন_হারুন বলেছেন: বহুদিন পর এমন ভৌতিক গল্প পড়লাম। ভাবছিলাম তোমার সাথে পাছড়াপাছড়ি হবে, শেষে ভূতের পা ধরে মাপ চেয়ে নিবে। ভীতিকর গল্প আমার প্রিয়।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৬
সিগন্যাস বলেছেন: আহাহা আপনার আশা পূরণ হয়নি দেখে আমি দুঃখিত। বহুদিনপর আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। তাছাড়া পুরো গল্প পড়ে মন্তব্য করায় খুশি হয়েছি।
১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখার শুরুতে ভেবেছিলাম আপনার জীবনের ঘটনা।
শেষে বুঝলাম গল্প। তবে আমি অল্প পঅরে বুঝতে পেরেছিলাম ড্রাইভার আলী অন্যরকম মানুষ।
সব মিলিয়ে সুন্দর গল্প। তবে মাঝে মাঝে খাপছাড়া লেগেছে।
অনুরোধ লেখার সময় তাড়াহুড়া করবেন না।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫২
সিগন্যাস বলেছেন: সুন্দর পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ রাজিব ভাই। আপনার মন্তব্যে সবসময় অনুপ্রেরণা পাই। আর তাড়াহুড়োর সমস্যা কি বলবো ভাইয়া, লিখতে বসলে মনে হয় একবসায় লিখতে না পারলে আইডিয়া মাথা থেকে চলে যাবে।
১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৩
সুমন কর বলেছেন: অতিপ্রাকৃত গল্প, ভালো লেগেছে। +।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:০০
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই। আপনাকে অনেকদিন পরে দেখলাম। নিশ্চয় ভালো আছেন
১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাবালে... বুই পাইছি
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:০২
সিগন্যাস বলেছেন:
১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৩৯
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গায়ের রোম খাড়া করা হরর গল্প। জন্তুটা যখন ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস নিচ্ছিল, আমার তো তখন পিলে চমকানো অবস্থা। গল্পের মধ্যে এমন ডুবে গেছিলাম যে কখন শেষ হয়ে গেছে টেরই পাইনি।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:০৪
সিগন্যাস বলেছেন: আহা নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। বাচ্চাদের গল্প লিখেও এতো ভালো মন্তব্য পাচ্ছি ভালোই তো। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভায়া
১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৮
হাবিব বলেছেন: ভুতের গল্প পড়তে আমার ভয় করে। রাতে স্বপ্ন দেখি ভুতেদের নিয়ে
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
সিগন্যাস বলেছেন: হাবিব ভাই কি যে বলেন এই গল্প যেমনি হোক ভয় পাওয়ার গল্প নয়। তবে আমাদের বাঙালিদের আদি কাল থেকে ভূতপ্রেতের উপর ভয় কাজ করে। রাতে আমিও বিকট দুস্বপ্ন দেখি
১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩২
আরোহী আশা বলেছেন: সুন্দর গল্প।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ আরোহী। ভালো আছেন নিশ্চয়
১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪
হাবিব বলেছেন: রাতে আমিও বিকট দু:স্বপ্ন দেখি ...... স্বপ্ন দেখে চিৎকার করি খুব জোড়ে। পাশে আয়েশা থাকলে ডাক দেয়। না হলে অনেকক্ষণ ধরে ভয় পাই। তখন ঘুম ভেঙে যায়। আমার খুব ভয় লাগে। কেন এমন হয় জানিনা।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫০
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বি ভাইয়া এটা খুবই কমন সমস্যা। এই রোগটা নিয়ে আমি অনেক পড়াশোনা করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে রোগটা বংশগত। রাতের বেলা ঘুম থেকে চিৎকার দিয়ে ওঠা হাস্যকর শোনালেও যাদের হয়েছে তারাই জানে বিষয়টা কত ভয়ানক।
১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
গল্পের থীমটা সুন্দর। প্রথম দিকে বেশি সময়/লেখা দিয়ে ফেলেছেন। জুগুর জায়গাটা ছোট করে বা না লিখে অন্য কোন ভাবেও নায়ককে বের করে আনতে পারতেন! মুল ঘটনার সাথে জুগুর লাইন গুলি কিছুটা বেমানান, ভেবে দেখবেন কি?
আসল জায়গাটা আরেকটু বড় করে আলাদা প্যারা নিয়ে লিখলে মনে হয় চমৎকার হতো।
আমি তো আপনার গল্পের ভক্ত হয়ে যাচ্ছি। ঘন ঘন গল্প দিন। আমার গল্প পড়তে খুব ভালো লাগে......
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪
সিগন্যাস বলেছেন: শুভ সকাল নীল আকাশ ভাই। আপনাকে প্রায় আমার প্রতিটা পোস্টেই পাই। এরকম ভাবে সঙ্গ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
হ্যা ভাইয়া আমারও মনে হচ্ছে জগুর লাইনটা আরেকটু গুছিয়ে বড় করে লেখা উচিত ছিল। পরেরবার মাথায় থাকবে। সুন্দর উপদেশের জন্য ধন্যবাদ নীল ভাই।
১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: ভাই সিগন্যাস,
শুরুতে ভাবছি বাস্তবতা নিয়ে,
যারা ভূত দেখে ভয় পাই তাদের ভূত বেশি ধরে যেমনটি আলীকে ধরছিল।
পাঠে ভয় ভয় কাজ করছিল
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯
সিগন্যাস বলেছেন: ফাহিম ভাই শুভ সকাল। হে হে আপনি একা না আরো অনেকে ভেবেছিল এটা বাস্তব ঘটনা। যায়হোক ভাইয়া পুরোটা পড়েছেন বলে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি ঠিকই বলেছেন যারা ভয় পায় তারাই অতিপ্রাকৃত জিনিসের শিকার বেশি হয়। আমরা যখন গ্রামে থাকতাম তখন বাবা প্রায় রাত একটাদুটো সময় বাসায় ফিরতো। ভূতপ্রেতে ভয় না থাকায় উনার কিছু হয়নি। অন্যদিকে আমাদের এক আত্মিয় রাত দশটায় আমাদের বাসায় এসে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। কি হয়েছে জিজ্ঞেস করলে বলে উনি নাকি ভূত দেখেছেন। এমনই হয়।
২০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৭
ঝিগাতলা বলেছেন: সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯
সিগন্যাস বলেছেন: ধন্যবাদ আমতলা। খুশি হয়েছি মন্তব্যে
২১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সুন্দর পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ রাজিব ভাই। আপনার মন্তব্যে সবসময় অনুপ্রেরণা পাই। আর তাড়াহুড়োর সমস্যা কি বলবো ভাইয়া, লিখতে বসলে মনে হয় একবসায় লিখতে না পারলে আইডিয়া মাথা থেকে চলে যাবে।
আপনার লেখা আমার ভালো লাগে। আমি মন দিয়ে পড়ি। বুঝতে চেষ্টা করি।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
সিগন্যাস বলেছেন: এটাই অনেক রাজিব ভাই। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। যতোক্ষণ ব্লগে থাকি ততোক্ষণ শান্তি।
২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮
আখেনাটেন বলেছেন: কী ভয়ঙ্কর! কী ভয়ঙ্কর!
শেষে আলী বাবাকে এভাবে না দেখালেও...। মানে জীবিত রেখেও টুইস্ট...
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
সিগন্যাস বলেছেন: আখেনাতেন ভাই কেমন আছেন? অনেকদিনপর আপনাকে দেখলাম। বলতে ভুলে গেছি আমি কিন্তু আপনার দিল্লির খসরা সিরিজের একজন প্রাণপ্রিয় ভক্ত। অতি তাড়াতাড়ি নতুন পর্ব চাই। এতো সুন্দর মন্তব্য করেছেন এইজন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার দাড়ি বড় হয়ে গেছে শেভ করেন না কেন?
২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১
জুন বলেছেন: সব্বনাশ শীত আর ভুতে যেন কাবু হয়া গেলাম সিগন্যাস
এইরকম গল্প লেইখা ভয় দেখান ঠিকনা। যাক তারপরও একটা প্লাস দেয়া লাগলো
আসলে আপনার ভৌতিক গল্পগুলো অনেক ভালোলাগে। অনেক দিন পর লিখেছেন।
শুভকামনা সবসময়ের জন্য
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
সিগন্যাস বলেছেন: আহা জুন আপু আপনার বাচ্চাকাচ্চা টাইপের মন্তব্যে খুব মজা পাই। জানি আপনি ভূতের গল্প পছন্দ করেন, এতোটা করেন জানতাম না। সেজন্যই আমাকে প্লাস দেওয়া আপনার জন্য ওয়াজিব
এমনভাবে সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনার লেখা ভূতের গল্প যদি পড়তে পারতাম
২৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
আরোগ্য বলেছেন: খুব ভাল লাগলো।
দেখি সময় করে আপনার ব্লগ বাড়ি ঘুড়ে আসবো।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১০
সিগন্যাস বলেছেন: শুনে খুব খুশি হলাম ভাইয়া। আমার ব্লগে ঘুরে আসলে আরো খুশি হবো। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আবার কোথায় ডুব দিয়েছেন। এবার কিন্তু ক্রোম বা মজিলা দিয়ে সামুতে ঢুকতে পারবেন না।
সামু নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে।
ভাল থাকুন।
২৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্প খারাপ লাগেনি। তবে বানানের দিকে আরেকটু নজর দিতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গল্প তো বহুৎ ভালো হয়েছে ,তবে লাস্ট লাইনে একটু এলোমেলো হয়ে গেল।
একদিকে বলছেন " ছিন্নভিন্ন অবস্থায় আলীর লাশ পড়ে রয়েছে। " অন্যদিকে বলছেন," তার চোখে প্রচন্ড আতঙ্কের ছাপ।" এই জায়গাটা একটু নতুন করে ভাবুন।
বরাবরের মতই অতিপ্রাকৃত ভালো লেগেছে ।
শুভকামনা রইল ।