নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তপ্ত সূর্যের আলোয় এক টুকরো নীলাভ বরফ!!!

স্নিগ্ধ শোভন

ধূলোমাখা জানালা ছুঁয়ে যখন নির্লিপ্ত বোবা আলোটা আমার বন্ধ ঘরের দেয়ালে আঁচড়ে পড়ে তখন দীর্ঘশ্বাস গুলো শুধু দীর্ঘায়ত হয় এই ভেবে কেন আমি ঐ বোবা নির্লিপ্ত আলোটার মত না।

স্নিগ্ধ শোভন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিসা জটিলতার আগে আগেই সিলেট ভ্রমণ!

০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২





এই অপার্থিব শহরের কোলাহল ও উত্তাপ থেকে মুক্তির আশায় নির্জন কোথাও হারিয়ে যেতে মন চাইছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। অবশেষে মুক্তির বার্তা নিয়ে এলেন মামুন রশিদ ভাই। নিমন্ত্রণ পেলাম সিলেট বেড়াতে যাওয়ার। সাথে সাথে আমিনুর রহমান, কাণ্ডারি অথর্ব, কুনোব্যাঙ, কাল্পনিক_ভালোবাসা ও স্বপ্নবাজ অভির সাথে যোগাযোগ করলাম। বেশ উৎসাহ নিয়ে সকলেই রাজী হয়ে গেল স্বপ্নের হাতছানি দিয়ে ডাকা সিলেটের পথে নিরুদ্দেশ হওয়ার জন্য। শুধু কাণ্ডারি ভাই অফিসের কারণে বৃহস্পতিবার রাতে রওনা হয়ে সিলেট গিয়ে একত্রিত হবে বলে জানালেন। মোটামুটি আধা ঘণ্টার মধ্যে সকলে তৈরি হয়ে রাত সাড়ে দশটার দিকে যে যার মত করে উত্তরার বাস কাউন্টারে এসে একত্রিত হলাম। অতর্কিত এই ভ্রমণের জন্য সকলের ভেতর প্রচুর উচ্ছ্বাস কাজ করছিলো। কিন্তু বিপত্তি বাধল টিকেট কাটতে গিয়ে। বুধ বৃহস্পতিবার শ্রীমঙ্গল ও সিলেটের গাড়ির টিকেট পাওয়া নাকি খুব ঝামেলা তাই আমরা কোন টিকেট পেলাম না। উত্তরা থেকে এনা ছাড়া সিলেটের আর কোন বাস সার্ভিস নেই। চট জলদি এয়ারপোর্ট ট্রেন স্টেশনে গিয়ে আমরা উপস্থিত হই। এখানেও আমাদের জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছিলো। বুধবারে সিলেটগামী ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ। একটা মালবাহী ট্রেন আছে কিন্তু কখন আসবে আর কখনইবা যাবে তার কোন ঠিক নেই। আমাদের জন্য শেষ ভরসার পথ হয়ে থাকলো সায়দাবাদ বাস স্ট্যান্ড। চরম বিরক্তি এবং অসীম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে এয়ারপোর্ট থেকে একটা সিএনজি নিয়ে সোজা সায়দাবাদ। যখন পৌঁছলাম তখন রাত প্রায় বারোটা বেজে গেছে। আমাদের ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত জুটল হানিফের নন এসি চেয়ার কোচ। অতীত অভিজ্ঞতায় আমরা দেখেছি দূর্দান্ত গতিতে প্রাণকে হাতের মুঠোয় নিয়ে হানিফ কোচ সময়ের আগেই যাত্রীদের গন্তব্যে পৌছে দেয়। তাই কাল্পনিক ভাই এর নাম দিয়েছেন পঙ্খিরাজ। বাস চলতে শুরু করতেই এই নামকরনের স্বার্থকতা খুঁজে পেলাম।



তীব্র গতিতে ছুটে চলেছে বাস। তীব্র বাতাসের সাথে বাসের ভেতরে চাঁদের আলোর খেলা। অপার্থিব লাগছে চারিদিকে। হঠাৎ দেখি কাল্পনিক ভাই, প্যান্টের উপর লুঙ্গি পড়ে নাচানাচি করছেন। সে এক দেখার মত দৃশ্য!!! জিজ্ঞেস করলাম, করেন কি ভাই?

কাভা ভাই বললেন, আরে বেটা বাসে আমরা সহ যাত্রী মাত্র পনের জন। সুতরাং এই বাস আমগো। নাচ, গান গা, বিড়ি খা, যা মঞ্চায় কর, শুধু ড্রাইভারী করিস না। :D



কিছুক্ষন নাচানাচির পর ক্লান্ত হয়ে কাভা ভাই যখন মাত্র সিটে বসলেন, তখন স্বপ্নবাজ অভিও নাচার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করল। আমরা হাত তালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানাতেই বাসের লাস্ট সিটের সামনে দাড়িয়ে অত্যন্ত দক্ষতা এবং দৃষ্টিনন্দনের সাথে কোমর দুলাতে লাগল। নাচ যখন সবে মাত্র জমে উঠেছে ঠিক তখন আমাদের বেরসিক বাস ড্রাইভার প্রচন্ড জোরে ব্রেক কষলেন। ধপ-ধপাস ! দুড়ুম !! ইয়াক!!! ভিসুম.......... ইত্যাদি টাইপের শব্দের মাঝে আমরা তীব্র গতিতে বাসের লাস্ট সিট থেকে সামনের সিটের দিকে কিছু একটা গড়িয়ে যেতে দেখলাম। কিছুটা আতংকের সাথে বাসের সকল যাত্রী নড়েচড়ে বসলেন। ড্রাইভার পিছনের বাতি জ্বালাতেই অভি বাসের সামনের সিটের কাছাকাছি থেকে উঠতে উঠতে বলল, নাহ! আমি কোন ব্যথা পাই নাই তো। তারপর এক সাথে উচ্চস্বরে অভি সহ সবাই মিলে পুরো বাস জুড়ে হাসির রোল পড়ে গেল B-)) B-)) । এত হাসি লাস্ট কবে হেসেছি আমার জানা নাই। এ সময় মুখে গামছা পেঁচানো এক ভদ্রলোক(কুনোব্যাঙ ভাই) আড়মোড়া দিয়ে ঘুম থেকে উঠে বিভ্রান্ত চোখে জিজ্ঞাসা করলেন, কি হয়েছে এখানে? সব শোনার পর আবারও উদাস দৃষ্টি নিয়ে গামছাটা চোখে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। জাগতিক কোন কিছুই যেন এই লোকটাকে খুব সহজেই আকৃষ্ট করতে পারেনা। পুরো পথ জুড়েই পথ আর ঘুমকে চমৎকার ভাবে মানিয়ে নিয়েছেন কুনোব্যাঙ ভাই :-B । তবে একটা কথা না বলেই পারছি না, কাভা ভাই কিন্তু খুব নিরীহ প্রকৃতির একজন মানুষ। পুরো ভ্রমনে তিনি অভিকে কিন্তু একদমই পচাননি। ;)





সকাল পাঁচটায় আমরা শ্রীমঙ্গল গিয়ে উপস্থিত হই। শ্রীমঙ্গল প্রবেশের আগের রাস্তাটি কেউ মিস করবেন না। অত্যন্ত চমৎকার একটি রাস্তা। পারলে বাসের সামনে গিয়ে বসবেন। বাসের ছাদে বসতে পারলে আরও দুর্দান্ত হবে। একটা রেস্টুরেন্টে বসে চিড়া দই দিয়ে সকালের নাস্তা শেষ করে সকালের কোমল আবহাওয়াতে ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছে পোষণ করলো সবাই। তাই ঘুমকে এড়িয়ে আমারা ঘণ্টা হিসেবে একটা সিএনজি ঠিক করে ফেলি।



আমাদের উদ্দেশ্য লাউইয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের দিকে। প্রথমে চোখে পড়ল শ্রীমঙ্গল বধ্যভূমি। তাই দেরি না করে একনজর দেখে আসলাম হাজার শহীদের রক্ত বিজড়িত এই ভূমি।





বধ্যভূমি পার হয়ে যেতেই সবুজের গালিচা বিছিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিলো রাস্তার দু ধারের চা বাগান। আমারা কিছুক্ষণ চা বাগানে ঘুরঘুরি করলাম।







চা পাতা তুলতে ছুটেছে গাড়ি মালির দল বোঝায় করে।





চা বাগান পেরিয়ে একটু সামনে গিয়ে আমরা রাবার বাগান দেখে একটু চমকিত হলাম। তাই আবার যাত্রা বিরতি দেই।





সকালে তাজা ফল নিয়ে হাঁটে যাচ্ছে কৃষক।





কিছুক্ষণ পর আমারা আমাদের গন্তব্য লাউইয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে পৌঁছে গেলাম। লাউইয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ঠিক আগের জংলী রস্তাটি আপনাকে বেশ রোমাঞ্চিত করবে। উদ্যানে ঢুকার জন্য টিকেট লাগে। কিন্তু আমরা যখন সেখানে উপস্থিত হই তখন টিকেট কাউন্টার খোলে নাই। আমরা দেরি না করে উদ্যানের ভিতর প্রবেশ করলাম টিকেট ছাড়াই। সকালের হিমেল হাওয়া ও পাখির কলতানে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। এ বনে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও প্রাণী।











ম্যাপ।



উদ্যানের প্রবেশ পথ।





পথিমধ্যে ঝড়ে পড়ছে নাম না জানা ফুল।





বনের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে একটি রেললাইন।













গাছের ঢালে হনুমান।



সংরক্ষিত এলাকা হলেও ঠিকি গাছ কাটা হচ্ছে। সামনে থেকে ছবি তুলতে নিষেদ করাই পিছন থেকে উঠানো। X(



বনের মাঝখানে একটি দোকান আছে। আপনারা বেশ আনন্দিত হবেন এই জেনে দোকানদার কে যখন জিজ্ঞেস করলাম বাড়ি কোথায়? উত্তরে দোকানদার বলল, নোয়াখালী। আমি আর কাভা ভাই বেশ গর্ভিত হলাম এই ভেবে, আমরা নেই কোথায়, রয়েছি জঙ্গল নামক গহীন অরণ্য মাঝে। নোয়াখাইল্লা জিন্দাবাদ। !:#P :)



সূর্যের প্রখরতা প্রকাশ পাওয়ার আগেই আমরা শ্রীমঙ্গল বাস স্ট্যান্ডে ফিরে এলাম। এবং বাসে করে দুপুর তিনটায় মামুন রশিদ ভাইয়ের অফিসের সামনে এসে পৌঁছালাম। মামুন ভাই আমাদের জন্য আগে থেকেই থাকার জায়গা ঠিক করে রেখেছিলেন। ইতিমধ্যে আমাদের সাথে যোগ হলেন সিলেটের ব্লগার মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় এবং দলছুট শুভ। আমরা ফ্রেশ হয়ে খেতে বের হলাম। খাওয়ার জন্য সিলেটের জিন্দাবাজারে বেশ ভালো তিনটি খাওয়ার হোটেল আছে। হোটেল গুলো হচ্ছে পাঁচ ভাই,পানশি ও পালকি। এগুলোতে প্রায় ২৯ প্রকারের ভর্তা আছে। যদিও আমরা কোনটিতেই ২৯ প্রকারের ভর্তা পেলাম না কোন বেলাতেই। কারণ হিসেবে প্রতিবারি ওয়েটার আমাদের দেরিতে আগমনের কথা জানালেন। খাওয়া শেষে বাসায় গিয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেয়ার পর নিয়েল হিমুর আগমন ঘটে। সন্ধ্যার ঠিক আগে মামুন ভাই অফিস শেষ করে আমাদের সাথে যোগদেন। সিলেট হয়ে উঠলো একখণ্ড সামহোয়্যার ইন ব্লগ। মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় পরীক্ষার কারণে আমাদের কাছ থেকে বিদায় নেন। তিনি যদিও বারবার চাচ্ছিলেন পরীক্ষাটি তিনি মিস করবেন কিন্তু আমাদের সাথে এই ঘুরাঘুরির আনন্দ মিস করবেন না :) । কিন্তু জীবন বলে একটা কথা থাকার কারণে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে প্যাবিলিয়নে মানে বাসায় ফিরে পড়ালেখায় মনোনিবেশ করতে হল :( । সন্ধ্যায় আমারা এমসি কলেজের মাঠে ও শাহী ঈদগা মাঠে ভরপুর আড্ডা দিলাম। রাতে মামুন ভাইর বাসায় চমৎকার বৈশাখী খাওয়ার খেলাম। মামুন ভাই আমাদেরকে সকাল ৯টার ভিতর তৈরি হয়ে থাকতে বললেন জাফলং যাওয়ার জন্য। রাত বারটায় আমরা আমাদের থাকার জায়গায় ফিরলাম । একরাত একদিনের ভ্রমণে শরীর কিছুটা বিশ্রাম চাচ্ছিলো। কিন্তু বিপত্তি বাঁধালো আমাদের গোলাপ ভাই(আমিনুর রহমান)। উনি তাসের পেটি হাতে নিয়ে খেলার জন্য বসে পড়লেন। এই লোক বয়সটাকে বোধয় ষোল বছরেই আটকিয়ে রেখেছেন। তা না হলে এত এনার্জি পায় কোথায়? :-* রাতের তিনটা পর্যন্ত তাস খেলে সবাই শুয়ে পড়লাম।





সকাল নয়টায় মামুন ভাই গাড়ি নিয়ে বাসার নিচে এসে উপস্থিত হলেন। ইতিমধ্যে আমাদের কাণ্ডারি অথর্ব ভাই সপরিবারে সিলেটে পৌঁছে গেছেন। তিনি মামুন ভাইর বাসায় ফ্রেস হয়ে আমাদের জন্য মাইক্রোতে অপেক্ষা করছিলেন। আমারা সবাই তৈরি হয়ে মাইক্রোতে করে জাফলং এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। মামুন ভাইর বিশ্বস্ত ড্রাইভার কালা মিয়া পথের মধ্যেই কিছু দর্শনীয় জায়গা দেখাবেন বলে জানান দেন। ভ্রমণ বলে কথা! জাফলং যাওয়ার পথে বোনাস কিছু দেখতে পেলে সমস্যা কোথায়। তাই আমরা রাজি হয়ে গেলাম।





হরিপুর গ্যাস পুকুর। পুকুরের মধ্যে নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস উঠছে।





একটু সামনে গেলে দেখতে পাবেন পাহাড় থেকে গ্যাস উঠছে।





হাজার বছরের পুরানো রানি ইলাবতির ঘর। ইলাবতি জৈন্তার রানি ছিলেন। ঘরটির সঠিক কোন ইতিহাস জানিনা।



১২টায় আমরা জাফলং গিয়ে পৌঁছালাম। মামুন ভাইর দারুণ বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে কম টাকায় একটি বোট ঠিক করে ফেলেন ডাওকীর উদ্দেশ্যে। কাভা ভাই বোটে উঠার সময় ধপাস করে পানিতে পড়ে যায় :#) । তাই বাদ্ধ হয়ে বোট মাঝি আবারো পিছনে এসে তাকে তুলে নিতে হয় । চমৎকার পাথুরে নদী পিয়াইন। শীতল জ্বলের স্রোত বয়ে যায়। এই গরমে শরীরের প্রশান্তির জন্য এর চেয়ে ভালো পানি আর হতে পারেনা। তবে সবচাইতে কষ্টের বিষয় বাংলাদেশের পাশের নদীর সকল পাথর নাই হয়ে গেছে। কারণটা আপনারা সবাই জানেন আমাদের অভ্যাস এর জন্য দায়ি। সবাই ইচ্ছেমত সাতার কাটলাম আর গলাপানিতে বসে থাকলাম। সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে আমাদের কাণ্ডারি অথর্ব ভাই সাতার না জানায় তিনি হাঁটু পানিতে একটি পাথরের উপরে বসে আমাদের সাতার দেখে নিজের তৃপ্তি মিটিয়েছেন ;) । জাফলং কে নোয়াখালীর বর্ষাকালীন রাজধানী ঘোষণা ও কুমিল্লা বোর্ডকে কুমিল্লার মানুষের জন্য নোয়াখাইল্লা হওয়ার জন্য কেন দেয়া হয়েছে এ বলে স্বপ্নবাজ অভিকে দেয়া পেরা দেয়ার সে গল্প অন্য কোনদিন করবো। :D





পথুরে নদী পিয়াইন।





ডাওকী ব্রিজ।



পাহাড়ের মধ্যে পাথরের টিলা।



এখান দিয়ে ভাদারা প্রবেশ করুণ ;)



চমৎকার জাফলং ভ্রমেনের পর সন্ধায় আমরা সিলেট পৌঁছালাম। সন্ধ্যায় সিলেট স্টেডিয়াম গিয়ে বসে থাকলাম। রাতে আমাদের সাথে যোগ দেন ব্লগার জনৈক গন্ডমূর্খ। রাতের খাওায়ারের পর আমরা তাস খেলতে বসে গেলাম। সকালে লালাখাল যাওয়ার কথা থাকায় আমি আর কুনোব্যাঙ তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লাম সকলের কাছে বিদায় নিয়ে । কারণ আমিনুর রহমান, কাল্পনিক ভালোবাসা ও স্বপ্নবাজ অভি বিশেষ কাজ থাকায় সকাল পাঁচটার গাড়িতে ঢাকা ফিরে যাবে :(





সিলেট স্টেডিয়াম।



পাখির চোখে সিলেট শহর। স্টেডিয়ামের পাশের পাহাড় থেকে তোলা।



সকাল নয়টায় কাণ্ডারি অথর্ব ভাইয়ের ফোন পেয়ে ঘুম থেকে উঠলাম। তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে শাহী ঈদগার সামনে দাঁড়াতেই কাণ্ডারি ভাই সপরিবারে উপস্থিত হলেন। লালাখাল যাওয়ার জন্য রওনা হওয়ার আগে আমারা হযরত শাহজালালের ও হযরত শাহ পরানের দর্গাশরীফ ঘুরলাম। হযরত শাহ পরানের দর্গার গেইট থেকে লালাখালে যাওয়া আসার জন্য একটি সিএনজি ঠিক করে ফেললাম।



পথে সাত রঙের চা খেলাম। সিলেট আসলাম সাত রঙের চা খাবনা তা কি করে হয়।সিলেট গেলে আপনারা এই চা খাওয়া মিস করবেন না। না খাইলেও পস্তাবেন খাইলেও পস্তাবেন।





লালাখাল গিয়ে প্রথমে কন্টাকে একটা বোট ঠিক করে ফেললাম। চমৎকার ক্লাসিক একটি জায়গা।





জুন আপুর নির্দেশিত জায়গা।



লালাখালে নামার পথ।



যাত্রীদের জন্য অপেক্ষেয়মান বোট।



আমাদের বোট ছুটে চলেছে।













মনোমুগ্ধকর এক জায়গা।





জিরো পয়েন্ট থেকে বাংলাদেশের দিকে তোলা।





জিরো পয়েন্ট থেকে ভারতের দিকে তোলা।





ভিজবনা বলে বাসা থেকে বের হয়েছিলাম। কিন্তু পানির রঙ দেখে লোভ সামলাতে পারলাম না। আমি গামছা আর কাণ্ডারি ভাই ভাবির উড়না পরে পানিতে ঝাপ দিলাম B-) । পানিতে নামার পর লালা খাল জিরো পয়েন্টের ওপার ভারত থেকে একটা ঝড়ের কবলেও পড়লাম। কিছু কটেজ ভাড়া পাওয়া যায়। ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরে আসবো। লালখাল ঘুরার মাধ্যমে আমাদের সিলেট ভ্রমণের সমাপ্তি হল। সন্ধ্যায় ব্লগার এম হুসাইনের সাথে স্টেডিয়ামের সামনে কিছুক্ষণ আড্ডা দিলাম। রাতে মামুন রশিদ ভাই ও তার পরিবারের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে গাড়িতে উঠলাম।

মন্তব্য ৯১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৯১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মুহূর্তগুলো ছিল অনুভবে অপার।

অসাধারণ এক ভ্রমন পোস্ট হয়েছে। মনে হলো আবারও যেন ঘুরে এলাম। প্রিয় মুহূর্তগুলো চিরকাল হৃদয়ে অনুভূত হবে। মামুন ভাইয়ের আতিথিয়তা ছিল অসম্ভব আন্তরিক। এমন একজন সাদা মনের মানুষ এই যুগে পাওয়া সত্যি সৌভাগ্যের ব্যাপার।

পোস্টে ++++++++++++++++++

ভালোবাসা রইল শোভন।

০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: মুহূর্তগুলো সত্যিই দাগ কেটে থাকবে আজীবন।


মামুন ভাইর কথা কি বলবো, চমৎকার একজন মানুষ।


পোষ্ট ভালোলাগায় খুশী হলাম। বাকীরা কি বলে দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

২| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নিশাত তাসনিম বলেছেন: বেশ উপভোগ্য ভ্রমণ বর্ণনা।

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:১৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ধন্যবাদ নিশাত।
স্মৃতিতে গেঁথে রাখার মত ভ্রমণ।

৩| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

দূরের পথ০০৭ বলেছেন: াবলীল ভাষায় খুব চমৎকার পোস্ট। ঠিক যেন কল্পনীর রাজ্যে ভ্রমন। :) পোস্ট টি প্রিয় তে রাখলাম। ;)

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:২৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন দূরের পথ০০৭। :)

৪| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

মামুন রশিদ বলেছেন: কাল্পনিক একাই একশ । পুরোটা রাস্তা মিসেস কান্ডারীকে টেনশনে রেখে কান্ডারীর পেছনে লেগেছে । কুনোব্যাঙ তার ভাব-দর্শন পুরোটা সময়, এমনকি পানিতে ঝাপাঝাপির সময়ও বজায় রেখেছে । পিয়াইনের স্বচ্ছ-শীতল পানির স্পর্শে স্নিগ্ধ শোভনের যোগী-গুরুর ভাব জেগে উঠে । আমিনুর রহমানকে শিষ্য বানাতে গিয়ে আরেকটু হলে বিশাল পাথরের ঢিল খেত আর কি! আর স্বপ্নবাজ অভি সাঁতরাতে গিয়েও 'কি কথা তাহার সাথে!' বেচারা..


এ্যা লিজেন্ডারি জার্নী !! অসাম !!!

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: :D কাল্পনিক ভালোবাসা একজন জ্বলন্ত বিনোদন।

চমৎকার একটা ভ্রমণের দাওয়াতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন ভাই।

আমিনুর ভাই যোগীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন শেষ পর্যন্ত তার তথ্য প্রমাণ আছে ;) :P

৫| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

জমরাজ বলেছেন: এ জার্নি বাই সিলেট।

অসাধারণ ভ্রমণ পোস্ট।

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ধন্যবাদ জমরাজ। আপনার নাম দেখলেই মনের মৃত্যু ভয় জাগিয়ে তোলে।

৬| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খাইছে! এত সুন্দর করে লেখার কারনে আমার তো মনে হচ্ছে আমি আবার যাই!! আমার এত্ত প্রশংসা করার দরকার ছিল না। অ্যাঁই কিচ্ছি? :#> :#>

ছবি এবং পোষ্ট প্রেজেন্টেশন অসাধারন হয়েছে। অনেক ভালো লাগল শোভন। সিলেট যাওয়া মানেই মামুন ভাই এর চমৎকার আথিতেয়তা এবং শুভ, রুমপ আর অ্যাঁর দেশি মানে গন্ডমূর্খ ভাইএর সাথে দূর্দান্ত আড্ডা।

পোষ্টে ৩ নাম্বার লাইক। :)

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:২২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
অ্যাঁরও আবার যাইতো মন চাই। আন্নে কুমিল্লার পোলা অভিরে একদম পেরা দেন নাই ;) তাই আন্নে ভালা মানুষ। অভির পড়ার সিন মনে অইলে এহনো পেট ফুইল্লা হাঁসি পায়। B-) B-)


পোষ্ট ভালা লাগাই আন্নেরে ধন্যবাদ।

আন্নেরে একখান কথা জিগায় , নোয়াখালীর মানুষরে নয়াখাইল্লা কয় বরিশালের মানুষরে বরিশাইল্লা কয় কুমিল্লার মানুষরে কিতা কয়? :P B-))

৭| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ৯:০৯

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: চরম.................. ;)

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:২৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ আমাবর্ষার চাঁদ। আপনারে দেখার জন্য আবার কোন রাতে বাসের ছাঁদে করে রওনা হই শিউর নাই ;)

৮| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোস্ট। পরিচিত জায়গাগুলো আবারো মনে পড়ে গেল ।সিলেটের আরেকটি আকর্ষনীয় জায়গা ভুলাগঞ্জ পাথর কোয়ারী। একটা আছে শাহ আরেফিন টিলা যেটা লাল পাহাড় নামে পরিচিত।ডাউকি ব্রীজের আর তার নীচের ছবিটি দিয়েছেন ওর কাছাকাছি বাংলাদেশের বর্ডারের কাছে আছে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো শিলা সিলেট লাইম স্টোন।লাইম স্টোন গুলোতে ফসিলের উপস্থিতি যে কেউ বুঝতে পারবে।সেই পাহাড়ে দাড়িয়ে দর্পভরে বলতে পারতেন ইয়োমিন এজের ফরমেশনের উপর দাড়িয়ে আছেন।

আপনাদের ভ্রমনের প্রধান আকর্ষণ হলো সুপ্রিয় ব্লগারদের উপস্থিতি। সবাই খুব উপভূগ করেছেন সেজন পোস্ট বেশি ভাল লাগলো ।

এমন একটি ভ্রমন মনে থাকে সারা জীবন।

একটি দুঃখস্মৃতি না বললেই নয়।

আপনি লাউয়াছড়ার যে গাছটির ছবি দিয়েছে ন কিছু লতা ঝুলে আছে গাছ থেকে ওখানে একজন কিশোর ঝুলতে গিয়ে নিচে পড়ে পা ভেঙে ফেলেছিল ।তার বিশাল ফ্যামিলি ট্যুরটা ভেস্তে গিয়ে কান্না কাটি শুরু হয়ে গেল। একেবারে চোখের সামনে ঘটনা ঘটায় থ বণে গিয়েছিলাম কিছুটা সময়ের জন্য।দুঃসহ স্মৃতি।


সুন্দর পোস্টে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম । :)

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:৩২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।

আপনার বলা স্থানগুলোতে কিভাবে যাবো একটু জানাবেন প্রিয় কবি। আবার কখন যাওয়া হলে অবশ্যই ঘুরে আসবো। যদিও ভারত যেভাবে হুমকি দিচ্ছে আমাদের সিলেট কবে ভারতের সিলেট হয়ে যায় সেই টেনশনে আছি ;)


খুবি মর্মান্তিক একটা ঘটনা। আমরাও টারজান হয়ে ঝুলাঝুলি করছি। ভাজ্ঞিস আমাদের কেউ বিপদের মুখে পড়ে নাই।

৯| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:০৬

লিরিকস বলেছেন: খুব সুন্দর
++

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ধন্যবাদ লিরিকস। আপনার গানের পোষ্টগুলো খুব ভালো লাগে। আশাকরি কিছু দিনের মধ্যে আমার প্রিয় ১০টি গানের লিঙ্ক আপনি পেয়ে যাবেন।

১০| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:২৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: খুবই মনোযোগ দিয়ে পড়লাম, সিলেট মানেই আমার জন্য অসাধারন কিছু একটা , লাউয়াছড়া মানেই ভালোবাসা ......। ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে!! তবে আরো দিতে পারতেন :) :)

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ মুদ্‌দাকির ভাই। আমি এমনেই ছবি নিয়ে টেনশনে ছিলাম। আর ছবিদিলে পোষ্ট লোড হয় কিনা বা ব্লগাররা বিরক্ত হন কিনা। আপনার কথা শুনে ভরসা পেলাম। :)

সময় করে আর কয়েকটি ছবি আপলোড দিবো।

১১| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১১:২০

এহসান সাবির বলেছেন: হুহু!!!!!!!! মিস করলাম!

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১১:৫০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: মিস করলেন কেন? ;) ইচ্ছে করলেই যেতে পারতেন :P

১২| ০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

এহসান সাবির বলেছেন: একটা বিষয়- ভাড়া নিয়ে কিছু তথ্য দিলে বেশ হত, যেমন বাস ভাড়া,লালা খালে বোট ভাড়া কত, ইত্যাদি।

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন মাথায় ছিলোনা। সময় করে এড করে দিবো।

১৩| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০১

এহসান সাবির বলেছেন: তাহলে অনেকের জন্য ভালো হবে। খরচের একটা আইডিয়া থাকবে।

পোস্টে +++++++

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ধন্যবাদ সাবির ভাই। আমি অবশ্যই এড করে দিবো।

১৪| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: পোস্ট পড়তে গিয়া কতবার যে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাইলাম। অভি ভাই পইড়া গেল কিন্তু ব্যাথা পাইল না, কুনোব্যাং ভাই কোনো দিকে না তাকায়ে খালি ঘুমাইতেছে,। কা_ভা ভাই পানিতেই পইরা গেল সব মিলায়ে সেই মজা!!!!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আর ছবিগুলাতো পুরাই অস্থির হইছে!!!!
সব মিলায়ে পোস্টটা আসলেই বেশ পছন্দ হইছে!!!!!!!!! :) :) :)

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:১৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ধন্যবাদ শুঁটকি মাছ।

অভি কিন্তু ব্যাথা পায় নাই ;)

১৫| ০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ৭:০৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভালোবাসি সিলেট । অনেক সুন্দর জায়গা ।ছবি গূলো অনেক সুন্দর ।
আপনার পোস্টের সাথে আমি ও সিলেট ঘুরে আসলাম ।
অনেক ভাল লাগ্ল পোষ্ট । আর হ্যা , সাত রঙ্গা চা কোথায় খেয়েছিলেন ?
ভাল থাকুন শোভন ভাই ।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই। আমিও সিলেটের প্রেমে পড়ে গেছি।
সাত রঙের চা রেড কণ্ঠ রূপসী টি কেবিনে খেয়েছি। শাহ পরানের দর্গা থেকে জৈন্তপুর যাওয়ার পথে হাতের বামে।

কেমন আছেন?

১৬| ০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

উড়োজাহাজ বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী পড়ে দারুন লাগলো। তবে ভয়ঙ্কর হাসি এল এখানে-
এখান দিয়ে ভাদারা প্রবেশ করুণ ;)
লাইনটা পড়ে B-)

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
:D
ধন্যবাদ উড়োজাহাজ ।

লাইনটা বেশি গড়বর হয়ে নাই তো? ;)

১৭| ০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

সাধারন এক মেয়ে বলেছেন: অত্যন্ত উপভোগ্য ভ্রমণ কাহিনী। অভি ভাইয়ের পতন ও উথান এর ঘটনা টা চরম!

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: :) ধন্যবাদ মেয়ে।

উত্থান পতন জীবনেরই অংশ :#)

১৮| ০২ রা মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

বৃতি বলেছেন: বর্ণনা, ছবি- দুটোই অনবদ্য ! আপনাদের সাথে সিলেট ঘুরে এলাম :)

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৫০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি। ঘুরে আসার স্বাদ দিতে পেরে সত্যিই আনন্দ পেলাম। :)

১৯| ০২ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: পোস্টের বিবরনী চমৎকার ,পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম ড্রপ দেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ ছিলো ।

ছবিগুলো কি আপনি তুলেছেন ?? ছবিগুলো খুব চমৎকার হয়েছে , চমৎকার হয়েছে ছবির বিষয়বস্তুও ।

এই বর্ষায় আবারো সিলেত আসার নিমন্ত্রণ রইলো , বর্ষায় চা বাগান গুলার চেহারাই পরিবর্তন হয়ে যায় । ভালো লাগবে অনেক ।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: পরীক্ষা দেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হয়েছে। :)

পরীক্ষা কেমন হলো ??

মন্ত্রী যখন আমন্ত্রণ করেছে আসার ইচ্ছে রইলো। এমনিতে সিলেটের প্রেমে পড়ে গেছি।

ছবি ক্রেডিট ভ্রমণ টীমের সকলের।

পোষ্ট ভালোলাগায় খুশী হলাম তার চেয়ে বেশি খুশী হয়েছি আমন্ত্রণে :)

২০| ০২ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @এহসান সাবির ভাইঃ

সিলেট বাংলাদেশের অন্যতম এক্সপেন্সিভ জায়গা। যদি আপনি সিস্টেম মত ঘুরতে পারেন, তাহলে খরচ খুব একটা বেশি না।

যেমন ধরেন শ্রীমঙ্গলে ঘুরতে হলে ঘন্টা হিসেবে একটা সিএনজি ভাড়া করা ভালো। এখানে ঘোরার সেরা সময় হলো একদম সকাল বেলা। যেমন সাড়ে পাঁচটা থেকে ছয়টার মধ্যে শ্রীমঙ্গলে থাকতে পারেন, তাহলে ঘুরে আরাম পাবেন। অবশ্য শীতের সময় এটা না মানলেও চলে। আর বর্ষা তো পুরাই অস্থির একটা সময়। এত ঘন সবুজ দেখে আপনি 'সবুজে' আক্রান্ত হবেন।

প্রতিঘন্টা সিএনজি ভাড়া ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। শ্রীমঙ্গল থেকে লাউয়াছড়া যেতে সময় লাগবে প্রায় ১৫-২০ মিনিট। ধীরে সুস্থে এই জার্নিটা উপভোগ করুন। ভালো লাগবে।

শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেট বাসে আসতে পারেন বা ট্রেনেও আসতে পারেন। ট্রেন পাবেন সাড়ে নয়টায়, সাড়ে এগারটায় এবং আবার দুপুর তিনটায়। বাসের ভাড়া নিবে ১২০ টাকা করে।

সিলেট শহরে নানা ধরনের হোটেল আছে। এই সব হোটেল প্রতিরাতে ১০০০ - শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে আম্বারখানার দিকে যদি পরিবার নিয়ে থাকেন তাহলে ১২০০-২০০০ টাকায় অনেক ভালো হোটেল পাওয়া যাবে।

সিলেট শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ঘোরাঘুরি জন্য সিএনজির বাজেট ৫০০-৬০০ টাকা রাখলেই যথেষ্ট। আর যদি মাইক্রোবাস ভাড়া করেন সারা দিনের জন্য তাহলে ৫০০০+/- লাগবে।

খাওয়া দাওয়া আপনার উপর নির্ভর করবে। চাইনিজ, ইন্ডিয়ান খাবার খেতে হলে উন্দালে অবশ্যই খাবেন। যদিও এখন খাওয়ার মান কিছুটা কমেছে তারপরও ভালোই লাগবে। এই ক্ষেত্রে ৪ জন খেতে ১৫০০-২০০০ এর মত খরচ পড়তে পারে।

আর যদি ডাল ভাত, ভাজি ভর্তা, মাছ ইত্যাদি পছন্দ করেন, তাহলে চোখ বন্ধ করে পানসী অথবা পাঁচ ভাই এ চলে যান। অনেক কমদামে পেট ভরে খেতে পারবেন। বিখ্যাত পাঁচ ভাই রেস্টূরেন্টের তুলনায় আমার কাছে পানসী বেশি ভালো লেগেছে। তাদের সার্ভিস, ডেকোরেশন, খাওয়ার ভ্যারাইটি ভালো। আপনি যদি কোন কারী অর্ডার করেন, তাহলে তারা ভাত আর ডালের দাম ধরবে না। তবে যেখানেই যান না কেন, একটু আগে যাবেন, দেরী করে গেলে মন মত খাওয়া নাও পেতে পারেন। আমরা ৭/৮ জন ভাত ভর্তা, তরকারী দিয়ে ফাটাইয়া খাইছি, বিল আসছে ১০০০ টাকারও কম।


যাইহোক, জাফলং সিএনজি নিয়ে যাওয়াটা কিছুটা ঝামেলা তবে একে বারে খারাপ আইডিয়া নয়। বাসে করে জাফলং গেলে ভাড়া ৭০/৮০ টাকা নিবে। আর সিএনজি আপডাউন করলে হাজার ১২শ এর মত খরচ পড়তে পারে। আসার সময় আপনি লালা খালেও ঘুরে আসতে পারেন। লালা খালে আরাম করে ঘুরতে বোটে ভাড়া নিবে ৪০০/৫০০/৬০০/৭০০ এই রেঞ্জে। তবে ভালো করে ঘুরলে ৫০০/৬০০ টাকার মধ্যেই হয়ে যাবে।

আর সিলেটে যাবেন কিসে সেটা উপর নির্ভর করে বাকি খরচ- প্লেনে গেলে যাওয়া আসা মিলে জনপ্রতি ১০-১২ হাজার, ভাড়া গাড়িতে গেলে প্রায় এমনই খরচ তা সে একাই যান আর দলবল মিলে যান। বাসে গেলে নন এসি ৪০০/৫০০। এসি তে গেলে ৮০০-১২০০। আর ট্রেনে গেলে ৩৫০-৭০০/১২০০ টাকা। আর হাইটা গেলে যাতায়াত কোন খরচ নাই। পথে চা পানি, বিড়ি, ওয়স্যালাইন, যার খরচ আর কি।

ধন্যবাদ আরো ইনফো লাগবে বলবেন। সাথে আছি। B-)

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: @ সাবির ভাই।




ধন্যবাদ প্রিয় কাভা ভাই।


আপনাকে করা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেলেন না তো ;)
আরে ওদেরকে নামে ডাকা যায় না বিধায় বোর্ড দিয়েছি পাস করে নোয়াখাইল্লা হওনের লাইগা। B-)

২১| ০২ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হাই আমিই শুধু মিস করলাম , বেশ চমৎকার কাজ করেছ তো তোমরা । বর্ণনায় বুঝা যায় বেশ মজা করেছ । সিলেট আসলেই প্রকৃতির এক
অপরূপ লিলা ভুমি । যারা দেখতে যায় তাদের বারেবারেই মন ঠানে ।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: দুঃখিত বন্ধু। কেমন আছেন?
আপনাকে পেলে আর বেশি মজা হতো।


পোষ্ট ভালো লাগায় ধন্যবাদ।

২২| ০২ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

সিফাত সারা বলেছেন: দারুন তো ।
অনেক ভাল লাগলো ।
প্রিয় তে নিচ্ছি !:#P !:#P

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:০০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সিফাত সারা :)
শুভকামনা জানবেন।

২৩| ০২ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

জন কার্টার বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা । ছবি গুলো অসাধারন ।

বিশেষ করে লালাখাল আমার খুব পছন্দ হয়েছে , ঢাকা থেকে কিভাবে যাওয়া যাবে বললে উপকৃত হবো ।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:০৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ধন্যবাদ জন কার্টার।

ঢাকা থেকে আপনার পছন্দ মত যেকোনো গাড়িতে সিলেট চলে যাবেন। সিলেট থেকে যেকোনো সিএনজি কন্টাক করবেন লালাখাল জিরো পয়েন্টের জন্য। কন্টাকে আসা যাওয়া সহ ১০০০ টাকা নিতে পারে। ওখানে বোট ভাড়া ৬০০ টাকা নিবে। চমৎকার ক্লাসিক জায়গা।

আর ডিটেলস জানতে হলে বলবেন। :)

২৪| ০২ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

েবনিটগ বলেছেন: went, shall go again soon

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:১৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
Classic excursion. I want to travel there again.

২৫| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:১৯

মোমের মানুষ-২ বলেছেন: উত্তরা আসছিলেন, আমারে ডাকলে কি হইত.....আমিও সিলেট যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম। যাই হউক..... আগামী ১৫ তারিখে সিলেটে যাচ্ছি....যাওয়ার আগ মহুর্তে দিক-নির্দেশনামূলক এমন একটা পোস্ট খুব কাজে দিবে। অনেক গুলো যায়গা নোটে টুকে রাখলাম।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:২২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দুঃখিত ভ্রাতা। আপনার কথা একদমই মাথাতে ছিল না। :( ভবিষ্যতে আর ভুল হবে না।

আপনার ভ্রমণ আনন্দময় হোক।

পোষ্ট কাজে লাগার মতো মনে করাতে ধন্যবাদ :)

২৬| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:২২

মোমের মানুষ-২ বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা

ভাই আপনেরেও ধন্যবাদ, খরচার ব্যাপারে আরো কিছু তথ্য পেলাম।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:২৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: @কাল্পনিক_ভালোবাসা

২৭| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:২৩

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: প্রায় সবগুলো জায়গাতেই গিয়েছি। ভাল লাগল :)

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:৩৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: আপনি যাওয়ারই কথা। আপনি সীমানা ছাড়িয়ে গেছেন বিধায় আপনার নাম সীমানা ছাড়িয়ে ;) :)


ভালো লাগায় খুশী হলাম।
ধন্যবাদ। আশাকরি ভালো আছেন। শুভকামনা।

২৮| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:০০

তাসজিদ বলেছেন: কবে যে সিলেট যাব :( :( :( :(

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:৪১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: মন খারাপ কেন?

সুন্দর একটা জায়গা। যাওয়ার ইচ্ছে থাকলে তাড়াতাড়ি চলে জান। ভারত যেভাবে হুমকি দিচ্ছে কবে আবার সিলেট যেতে ভিসা লাগে কি জানি। :)

২৯| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

উপপাদ্য বলেছেন: আমি নিজেওতো এতো কিছু দেখিনি।

ধন্যবাদ ভাই। আবার আসবেন।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:৪৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

আপনি সিলেটের??? :)

কথায় আছে, মক্কার মানুষ হজ্জ পায় না ;)


সিলেটের প্রেমে পড়েছি। নিশ্চয়ই আসবো।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা!!!

৩০| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:৩০

িবনায়ক বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে সিলেটের প্রেমে পড়ে যাচ্ছি যাচ্ছি এই অবস্থা।অনেক ভাল লাগলো।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ২:২৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

গেলে একদম প্রেমে পড়ে যাবেন। :)



ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

৩১| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: লালাখালের ছবিগুলো ভালো লাগলো।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ২:২৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র ।
আপনার নামটি বেশ মজার।


বাস্তবে আর ভালো লাগবে। যদি না গিয়ে থাকেন।

৩২| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কা_ভা ভাই লালাখাল যাওয়ার টা দেন নি, তাই আমি দিয়ে দিচ্ছি।

দরগাহ গেট থেকে সি এন জি করে যেতে পারেন। আপডাউন নেবে ১০০০- ১২০০ টাকা। তারপর লালাখাল গিয়ে নৌকা ভাড়া করে পুরো খাল ঘুরে বেড়ানো যাবে ঘন্টা হিসেবে। আমরা প্রায় পৌনে চার ঘন্টা ঘুরেছি ৬০০ টাকা দিয়ে।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:০২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই। লালা খালে গোসল করার অনুভূতিটা ও পরিস্থিতি দুটোই সেইরম ছিলো। :) ;)

৩৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২১

আজীব ০০৭ বলেছেন: বেশ উপভোগ্য ভ্রমণ বর্ণনা।


শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ...........

০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন। :)

৩৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি অভিভূত------এক কথায় অসাধারণ

০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

আপনার কাছে ভালো লাগায় খুশী হলাম :)

৩৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫

জুন বলেছেন: আরে সব্বনাশ এত কষ্ট করে সিলেট যাওয়া শোভন !! যাক শেষ পর্যন্ত দারুন উপভোগ করেছো সেটাই শান্তির। অনেকে মিলে গেলে কষ্টও তখন আনন্দে পরিনত হয় ।
খুব ভালো লিখেছো মনে হলো আমিও তোমাদের সাথে আছি সেখানে।
তবে জাফলং ভ্রমনে আমি অসম্ভব হতাশ হই । কি দেখেছি আর কি দেখছি ।
সুন্দর এবং বিস্তারিত লেখায় পুরো সিলেট ঘুরে আসলাম মনে হচ্ছে :)
+

০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৪৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: আসলেই আপু সবাই একসাথে থাকায় কষ্টগুলোও আনন্দময় হয়েছে।

জুন আপুর(ব্লগের ইবনে বতুতা) ভালো লেগেছে শুনে মনে হচ্ছে পোষ্ট ভালোই লিখেছি। একদম অখাদ্য টাইপের কিছু হয় নাই নিশ্চিত হলাম। :)


জাফলং এর কথা কি বলবেন আপু পুরো দেশেই একি অবস্থা। সব কিছুকে ধ্বংস করে ফেলা হচ্ছে। :(

৩৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

অদৃশ্য বলেছেন:





ভাই আপনাদের এই তান্ডব দেখে হিংসায় জ্বলে যাচ্ছি একদম... আহ, কি মজাইনা করলেন...

আপনার লিখার পড়লাম... প্রাণখুলে হাসলাম... হাহুতাশ করলাম...

ছবিসহ অত্যন্ত সুন্দর একটি পোষ্ট... সিলেট সুন্দর... সুন্দর সিলেট...


শুভকামনা...

০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৫৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ভাই আপনাদের এই তান্ডব দেখে হিংসায় জ্বলে যাচ্ছি একদম


:) :)

মন্ত্রী সাহেব বর্ষাতে যাওয়ার দাওয়াত দিয়েছে। রেডি থাইকেন।


ধন্যবাদ কবি!
ভালো থাকুন নিরন্তর!!!

৩৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: হিংসাইলাম :( পোস্টে ++++++++

০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৫৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
আপনার হিংসাকে ভালোবাসা হিসেবে গ্রহণ করিলাম ;)

ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই পোষ্টে এত্তগুলো প্লাসের জন্য ।

৩৮| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।

সিলেট পছন্দের জায়গা।।

০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৫৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ দুর্জয় ভাই।

সিলেট শান্তির একটা জায়গা। প্রায় রাতে বৃষ্টি হয় কিন্তু দিনে ফকফকা। এ জন্য দিনের তাপমাত্রা সহনীয় থাকে এবং ধুলোবালিও থাকে না।

৩৯| ০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সিলেট, সুন্দর সিলেট!

ভ্রমণের ছবি আর বর্ণনা শুনে অনেক মজা পেলাম!

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রোফেসর ভালোলাগা ও সময় করে পড়ে যাওয়ার জন্য!!!




আশাকরি ভালো আছেন।
শুভকামনা নিরন্তরর!!!

৪০| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৫২

আহসান জামান বলেছেন:
ভীষণ চমৎকার লেখা, আনন্দময় ভ্রমণ।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ২:১২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ধন্যবাদ ভ্রাতা!!!!

শুভকামনা নিরন্তর!!!

৪১| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৩

শ্রাবণ জল বলেছেন: মজা পেলাম পড়ে :)

১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৫২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: পোস্ট পড়ে মজা পেলেও তোমার ব্লগবাড়ি ঘুরে এসে দুঃখ পেলাম। :(

৪২| ০৩ রা জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

লিরিকস বলেছেন: +

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ৩:২৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ!!!

৪৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গত এক বছরে সিলেট গেলাম কয়েকবার। আসলেই সিলেট প্রেমে পড়ার মত জায়গা।

লেখা খুবই ভালো লাগলো। +++

০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন!!!

৪৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২২

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সুন্দর !!!অনেক সুন্দর !!!!! বুঝতে পারলাম সিলেটে গেলে অবশ্যই মামুন ভাইয়াকে নক করে যেতে হবে । :#)
পাথুরে নদী পিয়াইন ডাওকী ব্রিজ এই ছবি দুটো, আমি ছোটবেলায় পোস্ট কার্ড জমাতাম , একদম সেরকম ছবি।

৪৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২২

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সুন্দর !!!অনেক সুন্দর !!!!! বুঝতে পারলাম সিলেটে গেলে অবশ্যই মামুন ভাইয়াকে নক করে যেতে হবে । :#)
পাথুরে নদী পিয়াইন ডাওকী ব্রিজ এই ছবি দুটো, আমি ছোটবেলায় পোস্ট কার্ড জমাতাম , একদম সেরকম ছবি।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: বাস্তবে আর ভালো লাগবে। মামুন ভাইয়কে নক করে জাবেন।


ধন্যবাদ !!!

৪৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দূর্দান্ত হয়েছে। ছেলে হয়ে জন্ম না নেবার জন্যে আপনাদের প্রতি ব্যাপক হিংসা। :(

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ তানিমা।
:)
পরের জনম বলে কিছু থেকে থাকে আপনি সেই জনমে যেন ছেলে হয়ে জন্ম নেন স্রষ্টার কাছে সেই প্রার্থনা রইলো ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.