![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার হালের একটা বলদ চাই,এক খন্ড জমিন ও চাই।সেই জমিনে পাট জন্মায়,ফাসির একটা দড়িও চাই।
বর্তমানে যে চাকরিটা করছি সেটা খারাপ না মোটেও তার পরেও অনেকটা শখের বশেই ইন্টারভিউ দিলাম,ফ্যাক্টরি ম্যানেজারের পোষ্ট তাই একটু আগ্রহ ছিল। ইন্টারভিউ ভালোভাবে ফেইস করার জন্য প্রথম যেটা প্রয়জন সেটা হল কনফিডেন্স,উপস্থিত বুদ্ধিটাও প্রয়জন কারন এমন সব প্রশ্নের মুখোমুখি আপনাকে হতে হবে যার উত্তর কোন বইতে পাবেন না।একটা উদাহরণ দিই,
আমার এক বন্ধু যার বাড়ি ঝিনাইদহে তাকে ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হল আপনার বাড়িঝিনাইদহ,যেখানে ৫ টাকায় ১কেজি বেগুন পাওয়া যায়,আপনি চাকরি করবেন কেন ? আমার বন্ধুটি উত্তরে বলেছিল, জি আমার বাবা একজন বেগুন চাষি।
ব্যাস চাকরি হয়ে গেল তার।
যাহোক ইন্টারভিউ খারাপ হলোনা আবার খুব ভালো হলো তাও বলা যাবেনা,বেতনটাও একটু বেশিই দাবি করে ফেলেছিলাম।ধরেই নিয়েছিলাম ডাকবেনা কিন্ত আমাকে আনেকটা অবাক করে ৭দিনের মধ্যে ফোন এলো।
হেড অফিসে ১০ দিনের একটা ট্রেনিং শেষে আমাকে দেয়া হল ঐ কোম্পানির ওভেন ফ্যাক্টরির দায়িক্ত।
১১ দিনের মাথায় প্রথম পূর্ণঙ্গ দায়িত্ব বুঝে নিলাম।প্রথম দিনটা কেটে গেল স্টাফদের সাথে পরিচয় পর্বে আর বিভিন্ন সেকশন ঘুরে।পরের দিন ফ্যাক্টরির প্রিভিয়াস মান্থের প্রডাকশন রিপোর্ট গুলো দেখছিলাম এসময় এইচ,আর ইনচার্য দেখা করতে আসলো,ছেলেটার বয়স বেশ কম খুবই ইনটেলিজেন্ট পুরো ফ্যাক্টরির এনভাইরনমেন্ট তার নখদর্পনে,বিভিন্ন বিষয়ে আলাপের ফাকে এলো আনোয়ারের প্রসঙ্গ।আমাদের ফ্যাক্টরতে শুধু শার্ট তৈরি হয়,সেলাই এবং বোতাম লাগানোর পরে স্থান সংকুলান না হওয়ায় কোয়ালিটি চেক করা হত দুই ফ্লোর নিচে,আনোয়ারের কাজ ছিল বোতাম সেকশন থেকে বান্ডিল করা শার্ট দুই ফ্লোট নিচে কোয়ালিটি টেবিলে পৌছে দেয়া।
স্যার আনোয়ার লোকটা কিছুটা আধাপাগল টাইপের এইচ আর ইনচার্য ছেলেটা বলল।
গুডস ক্যারি করার জন্য খুব বেশি বুদ্ধির প্রয়জন কি? আমি বললাম।
সমস্যা স্যার অন্যখানে,আনোয়ার প্রায়শই শ্রমিকদেরকে উশ্কানি দেয়।
কি রকম?
বলে গার্মেন্টসে চাকরি করা ভালো না,মালিকরা বেতন কম দেয় এর চেয়ে দেশের বাড়ি গিয়ে সবজি চাষ করা কিংবা গরু পালন করা ভালো এরকম বিভিন্ন কথা বলে।আনেক বার বকা দিয়েও লাভ হয়নি।
আনোয়ার কত বছর চাকরি করছে এখানে?
৩বছর স্যার।
গত তিন বছর এই ফ্যাক্টরির ওয়ার্কার মাইগ্রেশনের হার কেমন?
এটা স্যার কমপ্লায়েন্স ফ্যাক্টরি মাইগ্রেশন খুবই কম।
তাহলে আনোয়ারকে নিয়ে এত টেনশনের কিছু নেই।
আজ আপনি উঠুন আর আনোয়ার কে একটু পাঠান আমার রূমে।
ও কিন্ত স্যার আপনাকেও বলবে গার্মেন্টসে চাকরি না করার জন্য।
সমস্যা নেই,আপনি পাঠান।
আবার ফাইলে মগ্ন হলাম।
বেশকিছুক্ষন পর মুখতুলেই চমকে গেলাম এক পৌড় ব্যাক্তি বয়সের তুলনায় আগেই বুড়িয়ে গেছে মনে হলো বয়স চল্লিশ কি পয়তাল্লিশ হবে নিভৃতে আমার রুমে ঢকে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে।বুঝলাম এরি নাম আনোয়ার।কনফার্ম হবার জন্য প্রশ্ন করলাম।
আপনার নাম আনোয়ার?
জি।
দেশের বাড়ি কোথায়?
জি চাঁদপুর।
গার্মেন্টসে চাকরি করেন আবার লোকজন কে গার্মেন্টসে চাকরি করতে নিষেধ করেন কেন?
নিরুত্তর।
আর কখনও একাজ করবেন না।
ঘাড় কাত করে সম্মতি জানায়।
ঠিক আছে যান,আর শুনুন এর পর থেকে আমার রুমে ঢোকার আগে অনুমতি নিয়ে ঢুকবেন,যান।
পুরোটা সময় সে মাথা নিচু করে পায়ের বুড়ো আঙুলের দিকে তাকিয়ে ছিল।
এর পর মাঝে মধ্যেই আনোয়ারের সাথে দেখা হত,কখনও দেখতাম বিশাল বোঝা নিয়ে সিড়ি বেয়ে নামতে।আমর চোখে চোখ পড়লে লজ্জায় কেমন যেন কুকড়ে যেত কারন টা আজও অজানা।
পৃথিবীর আন্যসব প্রতিষ্ঠানের খবর জানিনা তবে গার্মেন্টস হল হাজার রকম মানুষের কর্মস্থল এখানে বিভিন্ন মানসিকতার মানুষের দেখা মেলে, দেখা মেলে কিছু পাভার্টের ও,এখনেও মিলল।অবাক হয়ে লক্ষ করলাম বেশির ভাগ কর্মচারি বা কর্মকর্তার কাছে আনোয়ার একজন উপভোগ্য ব্যাক্তি।এদের মধ্যে কিউ সি ম্যানেজার আবার সবার চেয়ে একধাপ বেশি।
একদিন অফিসে ঢুকতে ঘন্টা খানেক দেরি হয়ে গেল সিড়িতে দেখা হয়ে গেল আনোয়ারের সাথে,চমকে উঠলাম কারন মাথায় করে সে যে পরিমান শার্ট নিয়ে যাচ্ছে সেটা কোন ভাবেই একজনের পক্ষে বহন করা সম্ভব না।
রুমে ঢুকেই আনোয়ার কে ডেকে পাঠালাম।
আসবো স্যার।
আসুন।
এত বড় বোঝা কেন মাথায় নিলেন?ঘাড়ে ব্যাথা পেলে তো আর চাকরি করা লাগতো না।
সেলিম স্যার বলল এইডা তেমন কিছু না এর চেয়ে বড় বুঝা নাকি সে টানতে পারে।
সেলিম হল বোতাম সেকশনের সুপারভাইজার।
সে বলল আর আপনি মাথায় নিলেন?
আনোয়ার চুপ করে থাকে।
আপনার পরিবার কোথায় থাকে গ্রামে না আপনার সাথে প্রশ্ন করি।
উত্তরে সে যা বলল তার সরমর্ম এরকমঃ
সে এখনও অবিবাহিত।নদীর যে ধরে সবাই গোসল করতো সেখানেই পাশের গাঁয়ের এক মেয়ে কে দেখে ভালো লাগে তার বোধ হয় মেয়েটির ও ভালো লাগে তাকে সম্পর্কটা ঠিক ভালোবাসা ছিল বলা যাবেনা তবে সুগভির ভালোলাগা ছিলো সেই ভলোলাগার টানেই এক সময় লোক পাঠায় মেয়ের বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে,মেয়ের বাপ সে প্রস্তাব শুধুযে ফিরিয়ে দিয়েছে তাই না সে রাতেই ভায়ের ছেলের সাথে মেয়েকে বিয়েও দিয়ে দেয়।এখবর শোনার পর আর এক মুহুর্ত গ্রামে থাকেনি সে বাংলা সিনেমার নায়কের মত মেয়ের বাবাকে সম্পদের পাহাড় গড়ে দেখিয়ে দেবার আশায় ঢাকা চলে আসে।
কিছু দিন একটা ব্যাংকে পিয়নের কাজ করার পর কেউ একজন তাকে বলেছিল গার্মেন্টসে চাকরি করলে দ্রুত টাকা কামানো যায় অতি আশায় আজ ৩ বছর গার্মেন্টসে কাজ করছে নিজের স্বপ্ন ভংগের বেদনায় সে সবাইকে বলে বেড়ায় গার্মেন্টসে চাকরি না করার জন্য।
দীর্ঘ কথা শেষে থামে আনোয়ার।
মাস শেষে হাতে আসে ইনক্রিমেন্টের ফাইল।
এত পরিশ্রমি লোকটার নামের পাশে কোন ভাবনা ছাড়াই ৫০০ টাকা বসিয়ে ফাইলটা পাঠিয়ে দিই এইচ,আরে ।আমাকে পুরোপুরি অবাক করে দিয়ে সে ফাইলটা বাউন্স করে চলে আসে হেড অফিস থেকে। গ্রুপ ম্যানেজার কে ফোন দিয়ে কারণ জানতে চাইলে উনি ইনিয়ে বিনিয়ে বললেন দেখুন একজন লোডারের বেতন যদি ৫০০ টাকা বাড়ানো হয় তবে পুরো গ্রুপে যত লোডার আছে সবাই আন্দোলন করে বসতে পারে।তাহলে কত বসালে সেটা আপনাদের গ্রুপের জন্য ভালো হয়।১০০ থেকে ২০০ বসিয়ে দিন।পুরো ১টা বছর একজন শ্রমিক অপেক্ষায় থাকে এই একটা ইনক্রিমেন্টের ১০০ বা ২০০ টাকা বেতন বাড়ানো তো নিদারুন পরিহাস।
এরি মধ্যে একদিন কিউ সি ম্যানেজার বিশাল হট্টোগোল বাধিয়ে বসলো শ্রমিকদের মোবাইল ব্যাবহার নিষেধ।আজ কোন ভাবেই সে আনোয়ারের পকেট থেকে সে একটা পুরনো নকিয়া ব্রান্ডের সেট আবিষ্কার করে সে যেন বিশ্ব জয় করে ফেলেছে এমন ভাব দেখাচ্ছে।কাছেই আনোয়ার হাউমাউ করে কান্নাকাটি করছে।তার রুমমেটের মোবাইল সে সখের বশে আজ নিয়ে এসেছে আর সেটটা ফেরত না দিলে তাকে চরম অপদস্ত হতে হবে।
কিউসি ম্যানেজার কে বললাম ফোনটা ফেরত দিতে।আনোয়ার কে পরবর্তিতে মোবাইল না নিয়ে আসতে বললাম। কিউসি ম্যানেজার তার জমে উঠা মজাটা মাটি হয়ে গেল দেখে বেশ আশা হত হল।
সারা বছর ওয়ার্কাররা তাদের নির্ধারিত পোশাক পরে শুধু ঈদের ছুটি যেদিন থেকে আরম্ভ হয় তার আগের দিনটা সবাই ইচ্ছামত পোশাক পরে সেবার ঈদের ছুটির আগের দিন যথারিতি কিউসি ম্যানেজারের রুমে হট্টগোল কি সমস্যা দেখতে গিয়ে দেখি আনোয়ার এমন ড্রেস পরেছে যেটা তার বয়সের সাথে যায় না (সেই ড্রেসপরা আনোয়ারের একটা ছবি আমার কাছে আছে) তাই বলে নিদারুন হাসাহাসির পাত্র করা কি ঠিক? কিউ সি ম্যানেজার কে সেদিন ইচ্ছামত তিরষ্কার করেছিলাম।
এইচ আরের ছেলেটা আমাকে আগেই বলেছিল কিউ সি ম্যানেজার এম ডির আত্বীয়।কেমন আত্বীয় টের পেলাম ঈদের পর।এম ডি আমাকে ডেকে পাঠালো।
কয়েকটি কথার পরেই তিনি প্রসঙ্গ তুললেন।
দেখুন এত বড় একটা গ্রুপ চালাই কোথায় কি হচ্ছে সব খবরই রাখি।
একজন উস্কানিদাতাকে আপনি চাকরি থেকে বের না করে দিয়ে উৎসাহ দিচ্ছেন।
আমি পুরোপুরি বেকুব বনে গেলাম।বললাম স্যার আমি ঠিক বুঝলাম না।
আনোয়ার নামের এক লোডারের জন্য আপনি ৫০০টাকা ইনক্রিমেন্ট রিকুয়েষ্ট করেছিলেন আমি তার কথা বলছি।আপনার কাজে আমি সন্তষ্ট কিন্ত এমন কিছু করবেননা যে আপনার সম্পর্কে এসেসমেন্ট শুন্য বানিয়ে দেয়।
ফ্যাক্টরিতে গিয়ে প্রথম যে কাজটা করবেন সেটা হল আনোয়ার কে বের করে দিবেন এইচ আর সেকশন থেকে বেতন পরিশোধ দিবেন,কাজটা এইচ আরের কিন্ত আপনি করবেন,এটা আপনার শাস্তি যান।
ফ্যাক্টরিতে আসতে আসতে চাকরি ছেড়ে দেবার সিদ্ধান্ত নিলাম।
ডেস্কে বসে ল্যাপটপ থেকে রিজাইন লেটারটা মেইল করলাম উর্ধতন কর্তপক্ষকে।
নেমে আসার সিড়িতে দেখা হল আনোয়ারের সাথে এই প্রথমবারের মত তাকে তার কথাটাই বললাম গার্মেন্টসে চাকরি না করে অন্যকিছু করেন।
তার সাথে এটাই আমার শেষ দেখা।
(জেনারেল হবার পর আমার প্রথম পোস্ট বানান ভুলের জন্য ক্ষমা চাচ্ছি)
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
সোহেল রনি বলেছেন: ধন্যবাদ মদন ভাই।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
বিলাসী বলেছেন: দারুন লেগেছে।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সোহেল রনি বলেছেন: ধন্যবাদ িবলাসী।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: অর্থের কাছে হার মানেন নি, নিজের নৈতিকতাকে উচু রেখে বেরিয়ে এসেছেন, এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
সোহেল রনি বলেছেন: আজীবন এমনই থাকতে চাই।
ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মুসাফির... বলেছেন: হৃদয়ে দাগ কেটে যাওয়া অনুভুতি- আপনাকে শ্রদ্ধা জানাই.. নিরন্তর ভালো থাকুন।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
সোহেল রনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মুসাফির।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
আলাপচারী বলেছেন: ++++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
সোহেল রনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
আশীষ কুমার বলেছেন: এর পর কোথায় চাকরি করছেন?
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সোহেল রনি বলেছেন: একটা ফরেন বায়িং হাউজে এ আছি।
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
তারিকুল ঐক্য বলেছেন: রেসপেক্ট।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সোহেল রনি বলেছেন: থ্যাংকস।
৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
কালোপরী বলেছেন:
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
সোহেল রনি বলেছেন:
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
সোহেল রনি বলেছেন: কিছুই বুঝলামনা @ কালোপরি
৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৩
তানিম৭১৯ বলেছেন: আনোয়ারের জন্য মনটা খারাপ হয়ে গেল।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
সোহেল রনি বলেছেন: প্রথম প্রথম ভিষন খারাপ লাগতো।আশেপাশে এত আনোয়ার দেখি, গা সওয়া হয়ে গেছে।
১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অগোছালো লিখা কিন্তু জোরালো কিছু বক্তব্য ছিলো গল্পে।
গার্মেন্টস এ ওয়ার্কাররা সত্যি ভীষণ অবহেলিত। বিশেষ করে নিট ও ওভেনে কিন্তু সুয়েটারে এখন বেশ ভালো আয় করছে ওয়ার্কাররা (কিছু প্রতিষ্ঠান ছাড়া)।
আসলে সব ফ্যাক্টরিতে এক শ্রেনীর তোষামোদকারী থাকে যারা প্রতিনিয়ত মালিক পক্ষকে ভুল ইনফরমেশন দেয় এবং অনেক সময় মালিকরা বুঝেও নিজের অস্তিত টিকিয়ে রাখার জন্য তাদের মত চলতে হয়।
একটা ফ্যাক্টরি চালতে হলে মালিককে অনেক ঝুঁকি সইতে হয়। তাই হয়ত এই অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে না। সব জায়গায় সিন্ডিকেট রে ভাই
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
সোহেল রনি বলেছেন: ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ভাই আমার নিজের লেখা নিজের কাছেই অগোছালো মনে হয়,তবে আজ পর্যন্ত যা লিখেছি তাতে সব সময়ই স্ট্রং মেসেজ ছিলো বলেই লেখাগুলো বিভিন্ন পত্রিকায় ছাপাতো।
গার্মেন্টস ওয়ার্কারদের নিয়ে একটা মেগা পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে।
(সব ফ্যাক্টরিতে এক শ্রেনীর তোষামোদকারী থাকে যারা প্রতিনিয়ত মালিক পক্ষকে ভুল ইনফরমেশন দেয় এবং অনেক সময় মালিকরা বুঝেও নিজের অস্তিত টিকিয়ে রাখার জন্য তাদের মত চলতে হয়।)আপনার এই বক্তব্যের সাথে পুরাপুরি একমত।
আমার দেখা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি মালিকদের নিয়েও লিখার ইচ্ছা আছে।
আপনার গঠনমূলক এবং সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১১
সোহেল রনি বলেছেন: আমার প্রথম পোষ্টটি নির্বাচিত পাতায়।
এর চেয়ে ভালো আর কি আশা করতে পারি?ব্লগ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
ভিষন ভালো লাগছে।
২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
সোহেল রনি বলেছেন:
১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫০
মুক্তিচাই বলেছেন: এমন নিষ্ঠুর বাস্তবতা প্রায় সকল কোম্পানিতেই হয় এবং হচ্ছে।।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১১
সোহেল রনি বলেছেন: সহমত
১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৮
জীবিত থাকিয়াও মৃত বলেছেন: আপনার ই-মেইল টা কি দেবেন?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
সোহেল রনি বলেছেন: [email protected]
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৬
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
জেনারেল মুবারক।
পোস্টে ভাল লাগা।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৪
সোহেল রনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪ মাস পর জেনারেল
১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
তিক্তভাষী বলেছেন: ভালো লেগেছে!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
সোহেল রনি বলেছেন: তিক্তভাষীকে মিষ্টি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এই তো চলে আসলাম !! আসলে মাঝখানে ব্লগ থেকে বেশ কিছুদিন দূরে ছিলাম তো
প্রথম পোস্টের কথা যখন বললেন, প্রথমে বুঝতে পারিনি। পরে বুঝলাম আপনি সেইফ/জেনারেল হবার পর প্রথম পোস্টের কথা বলেছেন
পুরো পোস্টটা পড়লাম। অনেক ভালো লাগলো। লেগে থাকুন, লিখতে থাকুন। আপনি অবশ্যই অনেক ভালো করবেন।
ওয়াচে থাকার সময় আমার মন্তব্যগুলোতে অনুপ্রেরণা পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আসলে ঐ সময়টা তো আমিও কাটিয়েছি, তখন একটা মন্তব্য পেলে খুব উৎসাহ, অনুপ্রেরণা পেতাম। আপনারও কিন্তু দায়িত্ব বেড়ে গেলো ওয়াচে থাকা ব্লগারদের প্রতি
ভালো থাকুন। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
সোহেল রনি বলেছেন: লেখালেখি করতে ভলোলাগে কিন্ত গুছিয়ে লিখতে পারিনা।কল্পনায় রং চড়াতে পারিনা তাই গল্প তৈরি করতে পারিনা।
বাস্তব অভিগ্গতা নিয়ে লিখতেই ভালোলাগে।
এভাবেই হয়তো একদিন গাইতে গাইতে গায়েনের মত লিখতে লিখতে লেখক হতে পারবো।
লম্বা সময় ওয়াচে থাকা কষ্টকর,একটা মন্তব্য পাবার জন্য কত জনের ব্লগে ঘুরেছি ঠিক নেই।
অবশ্যই চেষ্টা করবো ওয়াচে থাকা ব্লগারদের পোস্ট মন্তব্য করার।
আপনার জন্যেও অনেক অনেক শুভ কামনা।
ভালো থাকুন।
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
আহমেদ আলিফ বলেছেন:
ভাই! সামুর নতুন নিয়মে এখন আর ওয়াচে থাক ব্লগারদের খুঁজে পাবেন না !
আপনি আছেন কেমন ? আপনার অপিস কোথায় ?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
সোহেল রনি বলেছেন: ওয়াচে থাকা ব্লগারদের এখন বেশি বেশি ব্লগ ভিজিট করা ছাড়া উপায় নাই,বাট আগের নিয়মটা ভালো ছিলো।
ভালো আছি।অফিস বারিধারা ডিওএইচ এস এ।
১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১১
কাচ বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।+++++++++++++++++ অনেকগুলো।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
সোহেল রনি বলেছেন: থ্যাংকস কাচ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
মদন বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++