নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নের খোঁজে দেখি তোমায় /বাঁধি সীমাহীন ভালোবাসায়/দাও কিছু সুখের বৃষ্টি / ভিজি আমি /উড়াই দিগন্তের নীলিমায় তোমার নামে / স্বপ্নের এক বিশাল ঘুড়ি।

স্প্যানকড

আমি হারিয়ে ফেলি নিজেকে ফিরে ফিরে পাই এক চিলতে হাসিতে।

স্প্যানকড › বিস্তারিত পোস্টঃ

তিনি আসছেন !

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৯

ছবি নেট ।


একটা সময় ইসলামে হাতেগোনা কয়েকজন ছিল। এখন সেই হাতেগোনা সংখ্যা কোটিতে এসে গেছে। নবী ইব্রাহীম আঃ কে যখন আগুনে নিক্ষেপ করা হয় তখন দুনিয়ায় শুধু তিনি একাই মুসলিম বা ইসলাম ধর্মের ছিলেন। একা একদম একা। কই বাদশাহ নমরুদ কি ইসলামের প্রচার প্রসার থামাতে পেরেছেন ? একদমই না বরং ইসলাম আরো এগিয়ে গেছে।

একই অবস্থা নবী মুহাম্মাদ সাঃ এর সময়। ইসলামি আদর্শে বিশ্বাস করা যাদের মুসলিম বলি তাদের নানাবিধ পরীক্ষা দিয়ে জান্নাত পেতে হবে  আর জান্নাত এক সুযোগে তারাই পাবে যারা আশরাফুল মাখলুকাত মানে সমস্ত সৃষ্টির মধ্যে সেরা ! এখন অমন সৃষ্টির সেরা কয়জন আছেন দুনিয়ায়? দেখবেন ১% বা এরচেয়ে কম! বেশীরভাগ সুবিধাবাদী মুসলিম বা Fake Muslim ! আমিও এর মধ্যে আছি। ভরসা রাখছি শুধু আল্লাহর দয়ার উপর এই যা ! তাঁর সাথে কাউরে শরিক করছি না।

" যেদিন ইসলাম থাকবে না দুনিয়ায় মানে আল্লাহ কে কেউ ডাকবে না মানবে না ভুলে যাবে সবাই সেদিন কেয়ামত ! " ইহা শতভাগ সত্য।

এই যে কেয়ামত হবে এর কথা সব ধর্ম গ্রন্থে প্রায় উল্লেখ আছে। এর আলামত ইসলামে যেভাবে এসেছে অন্য ধর্মে কি সেভাবে এসেছে ?

যেমন, ইসলামে বলা আছে কেয়ামত এর আগে সবচেয়ে বড় আলামত এর মধ্যে একটি হলো সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উদিত হওয়া। যেদিন উদিত হবে সেদিন তওবা গ্রহণ করা বা আল্লাহর ক্ষমা পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে।

এখন এই যে সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠবে এতে কি হবে ? 

আমার নিজস্ব মত যত স্যাটেলাইট আছে যা দুনিয়ার চারপাশে ঘুরছে এগুলি সব ধ্বংস হয়ে যাবে কারণ এগুলি তো আর দুনিয়ার উল্টো ঘুরে যাবার সাথে সাথে উল্টো ঘুরবে না। লাগবে বড়সড় ধাক্কা একটা আরেকটার উপর এসে পড়বে। পুরা সিস্টেমে একটা বিশাল পরিবর্তন !

পুরা যে অভিকর্ষ বল আছে তার উপর প্রভাব যেসব ম্যাগনেটিক ওয়েব বা ফিল্ড আছে এর উপর প্রভাব। আর সমস্ত স্যাটেলাইট ধ্বংস হওয়া মানে সমস্ত নেট ওয়ার্ক গায়েব ! মোবাইল ফেসবুক অচল! আফসোস! বাঙালীদের জন্য । এরা ফেসবুক ছাড়া বাঁচবে কেমনে? তারপর টিকটক ! আহ ! কি দিন যে আইতাছে !

এসবের ভেতর নানান মহামারী আসতে থাকবে একটার পর একটা সেটা মানুষ দ্বারা তৈরী হোক বা আল্লাহর দিক থেকে হোক। অবিরাম চলবে। যেমন এখন করোনা চলছে সাথে আরও কিছু চলবে।

এরপর পরিবেশ বিপর্যয় ! এখন যেমন সবাই চিল্লাচ্ছে গরম বেড়ে যাচ্ছে গাছ লাগাও !  অক্সিজেন ঠিক রাখো ইত্যাদি কিন্তু আখেরে কিছুই হবে না। তাই হবে যা লিপিবদ্ধ করা আছে।

তারপর তো দুনিয়ার রাজা বাদশাহ উজির নাজির দের অত্যাচার ! দেশের সম্পদ লুন্ঠনকর্মকে সবচেয়ে নেকি কাম হিসেবে ধরে নেয়া। গরীবদের আরো গরীব করে দেয়া।

যেমন আফ্রিকায় এত সম্পদ অথচ সে দেশে কি অভাব ! তাদের সম্পদে অন্য দেশ মাতব্বরি ফলায়। এদের টাকা নাই ! শিক্ষা নাই ! এদেরকে জোর করে এই অবস্থার ভেতর ফেলে রাখা হয়েছে সাথে নিজের দেশের সরকার জড়িত।

আমাদের এখানেও কম কি ! কোটি টাকার নিয়ন জ্বলে এর নীচে পতিতা ! মানুষ ঘুমায় ! পানির বোতল, ফুল নিয়ে ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে রাস্তায় দৌড়াদৌড়ি করে জোরে হাঁক দেয়

" সাব ! ও সাব! ফুল নিবেন বা পানির বোতল !  "

অথচ এদেশে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী বলে কোটি টাকার বোম ফূটে আজব ! বি পি এল চলে! মদ জুয়ার আসর জমে! এরা কি রাস্তায় চলে না ? দেখেনা এসব ?  কি জানি মনে হয় আমার দৃষ্টিশক্তিতে ভেজাল আছে তাই এসব ছোটলোক ইতরদের দেখি ! 

আচ্ছা, ছিলাম ধর্ম কর্ম নিয়ে এর ভেতর রাজনীতি বা হাত ঢুকিয়ে দিচ্ছে । দুঃখিত !

এত সমস্যা ! এত সমস্যা ! এর ভেতর মানুষ বেকার হয়ে পড়বে বেশী । টাকা পয়সা, ক্ষমতা শুধু একটা গোষ্ঠীর কাছে থাকবে। বাকিরা গোলাম হয়ে দিন যাপন করবে। ভাবা যায় কি একটা দিন আসছে ? সেই বনী ইসরায়েল দের মতন ফারাও দের গোলাম হয়ে থাকা ।

একদিকে সমস্ত স্যাটেলাইট শেষ ! এরপর মহামারী ! মানুষের কাম কাইজ নাই ! এর উপর খরা। বৃষ্টি নাই বছর এর পর বছর। কোন ফসল নাই, ফল নাই। এত হাহাকার এর ভেতর কেউ যদি আপনারে খাবার, ঔষধ, টাকা পয়সা সব দেয় আর বিনিময়ে বলে আমারে খোদা মানো তখন কি করবেন ?

পেটের মতন হারামি কিচ্ছু নাই ! এইতো বেশী দিন আগের কথা নয় বৃটিশ আমলে আমাদের এখানে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তখনই কত মুসলিম, হিন্দু খিদার জ্বালায় খ্রিস্টান হয়ে গেছে । কারণ খ্রিস্টান মিশনারীগুলি তখন খাবার দিত বিনিময়ে তাদের ধর্ম মেনে নিতে হবে।

আর সেসময় তো আরো ভয়ানক অবস্থা । ঈমান আমল গোল্লায় যাবে। সেসময় যে এসে বলবে আমায় খোদা মানো। তার কথা ইসলাম থেকে বাইবেল, তাওরাতে উল্লেখ আছে যার নাম দাজ্জাল বা মহাপ্রতারক ! সে তখন আসবে যখন তাকে গ্রহণ করার মতন পরিবেশ সৃষ্টি হবে। এখন সে পরিবেশ সৃষ্টির আয়োজন চলছে।

আশার কথা মুসলিম দের জন্য সে সময় নবী ঈসা আঃ ও আসবেন । সো নো চিন্তা ডু ফুর্তি !

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রশ্নফাঁস পিএইচডি?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৪

স্প্যানকড বলেছেন: পি এইচ ডি ! আমার সময় প্রশ্নফাঁস হয়নি।

২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আগুনের মাঝে মানুষকে ফেললে মানুষ পুড়ে যায়; এই সমান্য লজিক আপনার মাথায় নেই, পোষ্ট লিখে সব ভরায়ে ফেলছেন?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৫

স্প্যানকড বলেছেন: কই নবী ইব্রাহীম আঃ তো পুড়ে যাননি ! ইতিহাস দেখুন।

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লিলিপুটিয়ান মগজ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৬

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার ব্লাক হোল মগজ উহাতে যাহা ঢুকে তাহা আর বের হয় না।

৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মরনের পর, ঈশা নবী আসতে পারলে, আপনিও আসতে পারবেন; নবী ও কবি একই ধরণের লোকজন।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

স্প্যানকড বলেছেন: নবী কবি এক নয় । মরনের পর সবাই আবার আসব তবে যার যার কর্মফল ভোগ করতে।

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৪

বিটপি বলেছেন: সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠার আগে চল্লিশ দিন যে পৃথিবী অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকবে - এটা জানেন তো? স্পষ্ট যে, কোন একটা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল মারাত্মকভাবে করাপ্ট হয়ে যাবে। কিন্তু চল্লিশ দিন সূর্যের আলো না থাকলে পৃথিবীতে কোন প্রাণী বেঁচে থাকবে কি? তখন তো অক্সিজেনের ঘাটতি হয়ে এমনিতেই সব মারা যাবে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২২

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, বড়সড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় হবে । তা অবশ্য ঠিক বলেছেন কিন্তু যদি আল্লাহ চায় তো বেঁচে থাকতে পারে। তবে দুনিয়া ধ্বংস হওয়ার কাম কাইজ চালু হয়ে গেছে।

৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: কই নবী ইব্রাহীম আঃ তো পুড়ে যাননি ! ইতিহাস দেখুন।

-এগুলো ইতিহাসে লেখেনি, এগুলো আপনার মতো লোকেরা ওয়াজের সময় বলে। ইতিহাস তো আপনি পড়েননি; অবশ্যই আপনি প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের লোক।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪

স্প্যানকড বলেছেন: তাহলে সত্য কি ? নমরুদ কি ছিলেন না? ইব্রাহিম আঃ বলতে কোন নবী ছিলেন না ? আপনি পড়েছেন তবে ভুল। এত প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশন না বলে যদি আল্লাহ খোদার নাম নিতেন তাইলে কিছু নেকি জমা হইত ! আপনারা দূর থেকে চিংড়ি মাছের মতন লাফিয়ে যাচ্ছেন বলে এমন প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশন পয়দা হচ্ছে। এরা আপনাদের কয়দিন পর গালি গালাজ দিবে আগেই বলছি ভালো মানের শিমুল তুলা কর্নে গুজে নেবেন। ভালো থাকবেন।

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: নবী কবি এক নয় । মরনের পর সবাই আবার আসব তবে যার যার কর্মফল ভোগ করতে।

-মরণের পর কেহ আসতে পারবে না; এসব মিথ্যুকদের কথা।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার ধর্ম সম্পর্কে বেশী জ্ঞ্যান আছে অথবা একদম নেই ! ভাসাভাসা কিছু নিয়ে বকবক করছেন। আমি এনজয় করি চালিয়ে যান। ভালো থাকবেন।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: পেট (ক্ষুধা) আসলেই বহুত হারামী আছে । কারো কারো পেট সেত সর্বগ্রাসী রাক্ষস। সে সব খাইবার চায় , যা পায় সব খায় । আবার কেউ ক্ষুধার জ্বালায় জ্বলে তবে খাওন মিলেনা ।

আর , সবশেষে তিনি আসবেন । এটা সত্যি এবং ঘটবে তাই যা ঘটার কথা বলা হয়েছে সকল ধর্মগ্রন্থে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯

স্প্যানকড বলেছেন: হুম, তাই বলছি। আর অনেকে মানছে না উল্টো ভুল বকে যাচ্ছেন। তাদের হেদায়েত কামনা করছি যদিও ব্যাপারটা সম্পুর্ন আল্লাহর হাতে। ভালো থাকবেন সব সময়।

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্ম হলো সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সোস্যাল সায়েন্স আর কালচার; তবে, প্রচারকেরা সৃষ্টিকর্তার নামে মিথ্যাচার করেছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০০

স্প্যানকড বলেছেন: মিথ্যাচার করছে নাকি আপনার কাছে লাগছে ? আপনি সৃষ্টিকর্তা যে আছে তা বিশ্বাস করেন ? ভালো থাকবেন।

১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম সম্পর্কে যা শুনেছেন, যা পড়েছেন, সেটা অন্যের কথা, আপনার কথা নয়; যার কাছে শুনেছেন, লেখা লেখা পড়েছেন, সেও আরেক জনের কাছে শুনেছেন, বা অন্য জনের লেখা পড়েছেন; এভাবে এগুতে থাকলে দেখতে পাবেন, এগুলো অতীতের কথা; অতীতে যারা জ্ঞানী ছিলেন (সক্র্রেটিসন, আর্কেমেডিস, এরিষ্টেটল), তাঁরা এসব বেকুবী কথা বলেননি, বেকুবেরাই বেকুবী কথা বলেচে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০৪

স্প্যানকড বলেছেন: অতীতে এই তিনজন ছাড়া আর কেউ কি ছিল না ? আচ্ছা, জ্ঞ্যান তাপস ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ যে বলেছেন, " তুমি যত বড় জ্ঞ্যানী হও না কেন যদি তোমার মধ্যে ইসলামের জ্ঞ্যান না থাকে তাহলে তুমি একজন মুর্খ ছাড়া কিছুই নও ! " আপনি উনাকে কি বলবেন? ভালো থাকবেন।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: অতীতে এই তিনজন ছাড়া আর কেউ কি ছিল না ? আচ্ছা, জ্ঞ্যান তাপস ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ যে বলেছেন, " তুমি যত বড় জ্ঞ্যানী হও না কেন যদি তোমার মধ্যে ইসলামের জ্ঞ্যান না থাকে তাহলে তুমি একজন মুর্খ ছাড়া কিছুই নও ! " আপনি উনাকে কি বলবেন? ভালো থাকবেন।

-আমি ড: শহীদ উল্লাহকে দেখেছি, উনার বক্তব্য শুনেছি; উনি ভাষায় পিএইচডি; উনি ইসলাম নিয়ে কি বলেছেন, আর জালিয়াতরা কি প্রচার করছে, সেটা বের করা মুশকিল হবে এখন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৭

স্প্যানকড বলেছেন: মুশকিল ! নাকি ইচ্ছে নাই খুঁজে বের করার। সে যাই হোক ভালো থাকবেন।

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হা হা হা । ইসলাম নিয়ে পোষ্ট দিলে এমন মন্তব্য পাবেন। মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তর দিন

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৯

স্প্যানকড বলেছেন: ভাই, মাথা ঠান্ডা আছে। ইহা আমি জানি কে কে কি বলতে পারে । ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৩:২২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইব্রাহীমের কথা লিখা আছে তোরাতে।কোরানে যেমন করে লেখা আছে তোরাতে তেমন করে লেখা নাই।কোরানে যেটা লেখা আছে সেটা হল জেনেসিস রাব্বা নামের একজন গল্প লেখকের গল্পটা হুবহু তুলে দিয়েছেন কোরানে।তোরাতে কোথাও লেখা নাই ইব্রাহীম মক্কায় এসেছে।আর এটা বাস্তব সম্মত না।
ইব্রাহিমের ধারাবাহিকায় এসেছে ইহুদি ধর্ম।ইসলাম ধর্ম না।মুসলমানরা স্বীকার করে ইব্রাহিম,মুসা ইসা নবী কিন্তু মজার বিষয় হলো তারা স্বীকার করে না আমাদের নবীকে।এখানে অনেক জটিলতা আছে।সবটাই গল্প কোন প্রমান নাই।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১২

স্প্যানকড বলেছেন: তারা সত্যকে গোপন করে। এ সম্পর্কে বহু আয়াত নাজিল আছে । তিনি মক্কায় ছিলেন তা কোন দিক দিয়ে ইহা বাস্তব সম্মত নয় যদি বিশদ বলিতেন ? ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.