![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত কিছু দিন ধরেই কুষ্টিয়া এবং তার আশে পাশে তরমুজ খেয়ে অসুস্হ হওয়ার ঘটনায় আমরা সহ সবাই চিন্তিত,কি হচ্ছে চার পাশে,তরমুজ খেয়ে অসুস্থ হয়ে,পরে মৃত্য কোলে। এটা মৃত্যু হতে পারে না এটা হত্যা।
আমার বাড়ি ও কুষ্টি্য়াতে, পেশাগত কারনে গাজীপুরে থাকতে হয়। কিন্তু পরিবার মা,বাবা,ভাই,ভাবী সবাই কুষ্টিয়াতেই থাকে।কিন্তু প্রতি নিয়ত শক্নার মধ্যে থাকি,আমার ৬ বছরের ভাই-পো কে নি্য়ে।তাকে কেনা ফল খায়নো প্রায় নিষেধ করে দিয়েছি,বাড়িতে একটা আম গাছ ও একটা কলা গাছ আছে শুধু সেই ফলই এখন সে খা্য,কালকে সে ফোন করে বলছিল,কাকু একটা কাঠাল গাছ লাগানো য়ায় না ? বললাম দাদুকে বলো তাহলে কাঠাল গাছ লাগিয়ে দেবে,তাহলে সামনের বছর কাঠাল খেতে পারবে।আমার বাড়ি টা খুবই ছোট।
আমার মনেহয়,আমরা যারা ঢাকার বাইরে থাকি তারা যদি একটু সচেতেন হয়ে বাড়ির আসে পাশে একটি বা দুটি গাছ লাগিয়ে একটু যত্ন নি্য়,তাহলে বোধকরি বাজারে ফলের উপর একটু চাপ কমানো সম্ভব।
আমরা ইদানিং পশ্চিমা মানুষের মত অলস হয়ে যাচ্ছি,যাকে বলে বাজার নিভর্র,কিন্ত ওদের তো ফুড সিকিউরিটি আছে।
তাছাড়া আমরা প্রতিনি্য়ত নিজের দ্বা্যিত্ববোধ সম্পর্কে অসচেতনার পরিচয় দেয়,কেউ কারো জায়গা থেকে নিজের কতর্ব্য বা দ্বা্য়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করি না,সব সময় একজন আরেক জনের উপর দোষচাপানো নিয়ে ব্যাস্ত থাকি আবার কখনও বা রাষ্টের উপর দোষ চাপিয়ে খালাস।
একটা উদাহরণ দেখা যাক,
ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশে মশা একটি বড় সমস্য কিন্তু একটু লক্ষ্য করুন আমরা যদি নিজে নিজের বাড়ি বা জমির ময়লা নিজেরাই পরিস্কার করি তাহলে বোধকরি এ সমস্য থেকে পরিএাণ পাওয়া সম্ভব।
আসুন না আমাদের বাড়ির আশে পাশে একটু যদি খালি জায়গা থাকে তাহলে তা সেখানে একটি গাছ লাগি্য়ে নিজে এবং নিজের সন্তানের প্রতি
সত্যি কারের ভালোবাসা প্রকাশ করি।
আর তাছাড়া কত জনকে বলবেন ফল খাওয়া থেকে বিরত থাক,কেননা ফল খাওয়া মানেই তো বিষ খাওয়া, মাছ খাওয়া মানেইতোই বিষ খাওয়া। সাথে আমরা একটা আন্দোলন গড়ে তুলি, তা নাহলে আমাদের বংশধরদের জন্য ভালো কিছুই করতে পারবো না,মানুষ আর প্রাণীর মধ্যে পাথর্ক্য টা এখানেই প্রাণী তার বংশধরদের জন্য কিছু রেখে যেতে পারে না,কিন্তু মানুষ পারে, তাই মানুষের পরিবর্তন।
তাছাড়া আর কত বাবা-মা তার সন্তানে কে খাবার খাইয়ে হত্যা করবেন,
হ্যাঁ আমি মনেকরি এটা মৃত্যু না খুন।
আসুননা এই মওসুমেই একটি গাছ লাগায়,আসুন না নিজের ঘর বাড়িটা নিজে হাতে পরিস্কার করি। একমাএ সচেনতায় পারে পরিবর্তনের নতুন দ্বার উনমোচন করতে।আস্তে আস্তে সব কিছু বদলানো সম্ভব।
একসময় সচেনতায় রুপনেবে পরিবর্তনের তারপর ই ঘটতে পারে,
সামাজিক আন্দোলের তাহলেই সম্ভব দেশে পরিবর্তন।
একমাএ সচেনতায় পারে নিজেকে,তার পর দেশকে বদলে দিতে।
২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
রকি বিশ্বাস বলেছেন: সহমত দেশি ভাই ।
সেজন্যই আমি নিজে অর্গানিক সবজি ও ফলমুল উৎপন্ন করে খায় এবং প্রতিবেশি বন্ধু বান্ধব আত্বিয় স্বজনদের মাঝে বিতরন করি ।
বিঃদ্রঃ তরমুজও লাগিয়েছিলাম । বাঙ্গি এখনো ক্ষেতে আছে
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
সিফাত সারা বলেছেন: আপনার কথার সাথে সহমত প্রকাশ করছি ।
কিন্তু আমরা যারা এপার্টমেন্ট এ বাস করছি তাদের তো কোনই বিকল্প পথ নেই । আসলে প্রশাসনের হাতেই ক্ষমতা আছে ভেজাল কারিদের কোঠর ভাবে দমন করার । কিন্তু আজো কেন কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা ভেবে অবাক লাগে । অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটানো ছাড়া আমাদের ঢাকাবাসিদের আর কোনই উপায় নেই