![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে যারে বড় বলে বড় সে নয়,লোকে যারে বড় বলে বড় সে হয়।নিজের সম্পর্কে আলাদা করে তাই কিছুই বলব না, আমি কিরকম মানুষ তা আমার লেখা পড়েই বিবেচনা করতে পারবেন। তবে কিছু কথা না বললেই নয়, আমি খুবি শান্ত একজন মানুষ যে সবসময় একে থাকতে পছন্দ করি। লেখা-লেখি করার অভ্যাস খুব ছোট থেকেই ছিল, এখনো আছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখতেই আমি বিশি পছন্দ করি। মাঝে মাঝে ছোট খাটো কবিতা লেখার চেষ্টা করি। আর কিছু মাথায় নেই, আশা করি ভবিৎষতে আরো কিছু অ্যাড করতে পারব :D
যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত কামরুজ্জামানের ফাঁসি নিয়ে মিডিয়ায় সম্ভাব্য যেসকল নিউজসমূহ আসতে পারেঃ
১) কামরুজ্জামানের বিচি থাকা সত্ত্বেও তিনি বিন্ধুমাত্র বিচলিত ছিলেন না বলে জানিয়েছেন তার পুত্র ওয়ালি।
২) ফাসির মঞ্চে কামরুজ্জামান ছিলেন স্বাভাবিক। মৃত্যুর পর তার ঠোটে লেগে ছিল স্নিগ্ধ হাসি, -বলেছেন জল্লাদ শাহজাহান।
৩) কামরুজ্জামানের মৃত্যুতে শোক জানিয়ে বিশ্বনেতাদের বিবৃতি প্রকাশ। বিবৃতি ১০০ পার্সেন্ট সহীহ বলে দাবী তারেক জিয়ার।
৪) কামরুজ্জামানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সৌদি বাদশাহর বিক্ষোভ মিছিল, উপস্থিত ছিলেন কোটি কোটি জনতা।
৫) কামরুজ্জামানের শোককে শক্তিতে পরিনত করে খুব শীঘ্রই হাসিনা সরকারকে উত্তখাত করার প্রতিজ্ঞা করেছে আইএস।
৬) কামরুজ্জামনকে গতকাল রাত থেকে স্বপ্নে দেখেছেন বলে অনেকেই দাবী করেছেন। এদের মধ্যে বাংলাদেশের পাশাপাশি পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সুইডেন, মিশর, ইজরায়েল, রাশিয়ার লোকও রয়েছেন।
৭) কামরুজ্জামানের মৃত্যুতে ইরানে ৭ দিনের শোক দিবস পালিত হচ্ছে, এসময় পতাকা অর্ধনির্মিত থাকবে বলে জানানো হয়।
৮) কামরুজ্জামান যেই সেলে থাকতেন, সেই সেলের ১৩ জন হিন্দু তার হাতে মুসলিম হয়েছে বলে আমাদের জানিয়েছেন সেই হিন্দুদের পরিবারের সদস্যরা।
৯) কামরুজ্জামানের ফাঁসির পর আনন্দ প্রকাশ করতে গিয়ে শাহবাগে পাঁচ জন নাস্তিকের মৃত্যু, তারা সবাই আওয়ামিলীগ করত বলে জানা যায়।
১০) কামরুজ্জামানকে ভারতের ইশারায় ফাঁসি দেয়া হয়েছে বলে তথ্য ফাঁস করে দিয়েছে আল-জাজিরা। তাদের দাবী, ভারতের বিপক্ষে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে হেরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়ার প্রতিবাদ করায় এই রায় দেয়া হয়েছে।
১১) কামরুজ্জামানের মৃত্যু শোকে শোকাহত ইজরায়েল আগামী এক মাস ফিলিস্তিনে হামলা করা থেকে বিরত থাকবে বলে জানিয়েছে ইজরায়েলের পররাষ্ট্র দপ্তর।
১২) কামরুজ্জামান ছিলেন দেশের প্রথম অবৈধ ফাঁসির রায়ের দন্ডপ্রাপ্ত আসামী -লন্ডনের এক প্রেস কনফারেন্সে তারেক জিয়া।।
১৩) একাত্তরে কামরুজ্জামানের বয়স দুই বছর ছিল বলে জানিয়েছেন কামরুজ্জামানের ছোটবেলার খেলার সাথী মোদী। মোদীর দাবী, তিনি ও কামরুজ্জামান হাফপ্যান্ট পড়ে একসাথে পাড়ার ক্লাবে হাডুডু খেলতেন।
১৪) কামরুজ্জামানের প্রিয় খাবার ছিল ভুনা খিচুরি ও গরুর লেজের মাংস। এছাড়াও তিনি মুজরা গানের খুব বড় ভক্ত ছিলেন। কামরুজ্জামানের লেখা এক চিঠিতে তিনি কথাগুলো লিখেন বলে জানান সাবেক সাংসদ গোলাম মাওলা রনি।
১৫) এই সরকার নাস্তেক, অবৈধ। আমরা ক্ষমতায় গেলে কামরুজ্জামানকে আবার পৃথিবীতে ফিরিয়ে নিয়ে আসব। -বেগম খালেদা জিয়া
১৬) কামরুজ্জামানের বাসর রাত (ভিডিও সহ) -কতিপয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: লোল
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
যোগী বলেছেন:
বাপের মৃত্যু শোক ভুলতে ওয়ামির বিদেশি বান্ধবী নিয়ে মদ পান করলেন।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: উপরে একজন ছাগু ক্ষেপসে
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: কামরুজ্জামানের বিচি থাকা সত্ত্বেও তিনি বিন্ধুমাত্র বিচলিত ছিলেন না বলে জানিয়েছেন তার পুত্র ওয়ালি।
এই সরকার নাস্তেক, অবৈধ। আমরা ক্ষমতায় গেলে কামরুজ্জামানকে আবার পৃথিবীতে ফিরিয়ে নিয়ে আসব। -বেগম খালেদা জিয়া
কামরুজ্জামানের বাসর রাত (ভিডিও সহ) -কতিপয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল।
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২১
যোগী বলেছেন:
@নীল ছাগু, তোরে কামারুজ্জামানের গেলমান, শিবিরের ছগু বলে গালী দেয়াটা অনেক পূণ্যের কাজ সেটা কী তুই জানিশ?
তুই কামারুজ্জামানের মত কুখ্যাত রাজাকারে পক্ষে কথা বলিস। তোকে শুধু গালী দেয়া ঠিক না। গালীর সাথে সাথে তোকে থাপড়ায়া পাকিস্থান পাঠানো উচিৎ।
তুই তাড়াতাড়ি বাংলা ছাড়। তুই একটা বেজন্মা পাকিস্থানি।
৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
শহিদুল বলেছেন: জনাব নীল আকাশি ছাগু কামারুজ্জামান আপনার অবৈধ পিতা না তো? আপনি কি ভাবে শিওর হইলেন কামারুজ্জামান নির্দোষ?
আপনার ভাগ্য ভালো সময়টা ২০১৫ সাল তাই ব্লগে নির্বিঘ্নে লেদাইতে পারতাছেন! আগের ইতিহাস খুজে দেখেন ব্লগ থেকেই কি ভাবে রাজাকারপুত্র ওয়ামীকে পুন্দাইয়া হোঢ় করে দেওয়া হয়েছিলো!
৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: নীল আকাশের মত লোকেরা, যারা কিনা নিয়মিত ব্লগে ঘুরে, তারা কিভাবে কাউকে অন্ধ বিশ্বাস করে? ব্লগ আর উইকিপিডিয়াতে কিছুক্ষন ঘুরলেই তো সত্য ইতিহাস জানা যায়, তারপরেও তারা কিসের জন্যে এমন অন্ধ রয়ে গেছে?
৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: কি এক অজানা রহস্যময় নীতিমালা যেন ভঙ্গের কারণে নীল আকাশ ২০১৩ ও নীল আকাশ ২০১৪ কে ব্যান করা হয়েছে। তাই তাদেরকে যত গালাগালি দেওয়া হবে, নীরবে হজম করতে হবে - কোন প্রতিউত্তর দেওয়া যাবেনা। যাই হোক, নীল আকাশ ২০১৫ এখনো আছে। তাই তাদের হয়ে উত্তরটা আমিই দিয়ে দিচ্ছি। মডুদের যদি হিম্মত থাকে তো, নীল আকাশ ২০১৫ কে চোরের মত ব্যান না করে আগে কারণটা দেখিয়ে দেবে। তাহলে বুঝব, তাদের ঘাড়ের নিচেও মানুষের মত একখানা শিরদাঁড়া আছে।
@মোডু, ৪ নং কমেন্টে কি নীতি ভঙ্গ করা হয়েছে - স্পষ্ট জানতে চাই।
@ যোগী, কামারুজ্জামান যদি সত্যিই রাজাকার হত, তবে এই ব্লগে আমার আসারও দরকার পড়ত না, আর এসব নির্লজ্জ গালিবাজদের সামনেও পড়তে হতোনা। যে বিচারকাজ আওয়ামী ট্রাইব্যুনাল করেছে, তার কোন পর্যায়েই এটা প্রমাণ হয়নি যে তিনি আসলেই মৃত্যুদন্ডযোগ্য কোন অপরাধ করেছেন।
কামারুজ্জামান জামায়াতের একজন বড় নেতা - যেটা আওয়ামী লীগের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে তাদের অস্তিত্বের প্রতি চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে। আওয়ামী লীগ তাই ক্ষমতা হাতে পেয়ে কুকুরের মত ঝাঁপিয়ে পড়েছে অপেক্ষাকৃত অনেক ছোট দল জামায়াত নির্মূলের কাজে। এজন্যে দলীয় লোকের সমন্বয়ে ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে, তারাই প্রসিকিউটর, তারাই বিচারক। তারাই মনে করেছে, সাইদীকে মেরে ফেললে ফলাফল খারাপ হতে পারে, তাই বাঁচিয়ে রেখেছে। তারাই ভাবছে কাদের মোল্লাকে মেরে ফেলতে হবে, তাই আইন সংশোধন করে তার মরার রাস্তা বের করেছে। এহেন ট্রাইব্যুনালের উপর আপনারা এতোটা আস্থা রাখেন কি করে?
@ শহীদুল, আমি কিভাবে শিওর হলাম কামারুজ্জামান নির্দোষ? অনেকগুলো ফ্যক্টর এখানে আছে। আপনার বিবেচনার সুবিধার্থে কেবলমাত্র একটা ভিডিও শেয়ার করলাম। ভিডিও দেখে আপনি বলুন, তারপরেও কেন মনে হয় কামারুজ্জামান সত্যিই দোষী?
https://www.youtube.com/watch?v=Vf93_YP1Vqs
আরো অনেক কারণ আছে কামারুজ্জামানকে নির্দোষ ভাবার। মডুরা যদি আমাকে বেঁচে থাকার অধিকার দেয়, তবে এরকম কারণ আরও জানাবো ইনশাল্লাহ।
কিন্তু মডুরা সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পায়। তাই হয়তোবা কোন এক 'নীতিমালা' ভঙ্গের দায়ে আবারো ব্যান করে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রিয় সামু থেকে আমাকে বিদায় নিতে হবে। কারণ এখানে আমার এটাই শেষ নিক। নতুন করে আর কোন নিক খুলিনি, খুলবোও না - অফিসের ব্যস্ততার চাপ মারাত্মক বেড়ে গেছে। খুব কষ্ট হয় সময় বের করে সামুতে বসতে।
@লেখক, আমি কোনকিছুতে অন্ধ বিশ্বাস করিনা। ইতিহাস ও বাস্তবতা দ্বারা প্রমাণিত সত্যকেই বিশ্বাস করি। বর্তমান আওয়ামী সরকারকে যদি আপনি দেশপ্রেমিক সরকার বলে মনে করেন, তো আপনি অন্ধ বিশ্বাসী। এরা দুর্নীতি ও ভারত তোষণকে নিজেদের মূলনীতিতে পরিণত করে ফেলেছে।
অথচ জামায়াত, ৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা ছাড়া (সেটা তখনকার বাস্তবতা - ঠিক হয়েছে না ভুল হয়েছে সেটা অন্য বিষয়) তাদের আর কোন তৎপরতা কি আপনাদের চোখে পড়েছে, দেশের স্বার্থের জন্য যা হুমকী? তাদের দুজন মন্ত্রী কয় টাকার দুর্নীতি করেছে? ৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী ও ৯৬ এর তত্বাবধায়ক সরকার আন্দোলনে তাদের ভূমিকাকে কখনও মূল্যায়ন করেছেন? করেননি। কেবলমাত্র ব্লগ আর উইকিপিডিয়া পড়ে যে সীমিত জ্ঞানের মালিক হয়েছেন, তাতে সওার হয়েই একটা দল ও তার কয়েকজন নেতাকে এমন ঘৃণা দেখাচ্ছেন, যার কোন সীমা-পরিসীমা নেই।
পরিশেষে আল্লাহ্র কাছে দোয়া করি, আপনারা সঠিক বুঝ প্রাপ্ত হোন, জামায়াত-শিবির যারা করে, তাদের সাথে একটু তথ্য আদান-প্রদান করুন। তাতে আর কিছু না হোক - মানুষের প্রতি আপনাদের ঘৃণা বোধ একটু হলেও কমবে।
মানুষকে ঘৃণা করবেন না - তা কখনোই আপনাদের জন্য ভাল কোন ফল বয়ে আনবেনা।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩১
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: অথচ জামায়াত, ৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা ছাড়া (সেটা তখনকার বাস্তবতা - ঠিক হয়েছে না ভুল হয়েছে সেটা অন্য বিষয়) - আপনার এই কথাটাই আপনের জম্মপরিচয় নির্নয়ে সহায়ক। যে লোক নিজের দেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে স্পষ্ট অবস্থান নিতে পারে না, সে রাজাকার আর দেশদ্রোহী সম্পর্কে কি জানবে? আগে ঠিক করেন আপনের দেশ কোনটা, তারপর তর্ক করতে আসেন।
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: নীল ছাগু দেহি প্যাচাইয়া প্যাচাইয়া ল্যাদায়!
অথচ জামায়াত, ৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা ছাড়া (সেটা তখনকার বাস্তবতা - ঠিক হয়েছে না ভুল হয়েছে সেটা অন্য বিষয়)
এইখানে আইসা আর পারলো না, নিজের পরিচয় প্রকাশ হয়েই গেলো। আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকে যে ঠিক-ভুলের হিসেবে দ্বান্দ্বিক দেখাতে চায়, সে একটা বড় রাজাকার। এই নব্য রাজাকার ব্লগে থাকা মানে মুক্তিযুদ্ধের অসম্মান করা। মডুদের কাছে দাবী, এই নব্য রাজাকার শুয়োর টাকে এখনই ব্যান করে লাত্থি দিয়া ব্লগের বাইর করা হোক। আপাতত আমি একটা গদাম মারলাম ছাগুর পাছায়।
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২০
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: নীল আকাশ ও এনামুল হক নোমান নামে দুই ছাগুর মায়েদের যোনিতে কম করে হলেও কয়েকশো পাকি সেনা ও কামারুজ্জামান দের বীর্য পৌঁছেছিল । এবং আমি শিউর কামারুজ্জামান এর বীর্য নিষেকের ফলেই এই কথিত দুই কাম অর্থাৎ কামারুজ্জামান পুত্রের জন্ম । যাদের কে আমরা বলি ছাগু ।
১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: আপনারা গালাগালিতে এবং ঘৃণা প্রকাশে যতোটা এক্সপার্ট, সত্যের মুখোমুখি হতে কি কারো এক ফোঁটা শক্তিও নেই?
আমি যে যুক্তিগুলো দিলাম, সেগুলো খন্ডন করার মত শিক্ষা দীক্ষা কি একজনও অর্জন করেননি? বাবা-মা, পরিবার এবং স্কুল-কলেজে কি কেবল গালাগালিই শিখিয়েছে?
যুক্তির জবাব যুক্তি দিয়ে না করে লাথি মেরে ব্যান করলে থাবাবাবা-অভিজিৎ হত্যাকারীদের সাথে আপনাদের পার্থক্য থাকলো কি? এরা খুন হলে তো ঠিকই আপনারা চোখের পানিতে ব্লগ-ফেসবুক ভাসিয়ে ফেলেন।
মডু, সিদ্ধান্ত নিন। গালাগালিতে প্রভাবিত হয়ে আমাকে ব্যান করবেন? ব্লগে আমার যুক্তি এদের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার মত যারা গালাগালিতে অভ্যস্ত নয়, তারা বোধ হয় আপনাদের এই মহামূল্যবান ব্লগের জন্য উপযুক্ত নয়।
১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: নীল ভাই আপনি চমৎকার সব পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। কিন্তু
//অথচ জামায়াত, ৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা ছাড়া (সেটা তখনকার বাস্তবতা - ঠিক হয়েছে না ভুল হয়েছে সেটা অন্য বিষয়)//
এইটা কি বললেন ...???
কি করে বলতে পারলেন ....???
লজ্জা করল না এইটা বলতে ..???
হাত একবারও কাপল না ...???
এই একটা কারণই কি জামাতের প্রতি ঘৃনা করার জন্য বা এদের বিচারের জন্য বা নিষিদ্ধ করার জন্য যথেষ্ট নয়...???
আরেকটা কথা, জামাত যদি শুধু পাকিস্তানেই থাকত তাহলে কিন্তু আমরা ওদের বিচার চাইতাম না। যুদ্ধের সময় যে সব পাকিরা আমাদের অত্যাচার করেছে তাদের কিন্তু বিচার চাইনি...
চেয়েছি শুধু তাদের যারা আমাদের দেশের হয়েও আমাদেরকেই রক্তাক্ত করেছে তাদের।
সেক্ষেত্রে জামাতের কোনো সমর্থন আসলে সেটা পাকিস্তানের থেকে হতে হবে। বাংলাদেশ থেকে নয়।
আর যদি সমর্থন দিতে চান প্লিজ পাকিস্তানে চলে যান। কেউ আপনাকে কিছু বলবেনা...
১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মাসূদ রানা বলেছেন: উপরের কমেন্টগুলা পড়ে যা বুঝলাম, কমেন্টকারীরা প্রত্যেকেই নিজেদের ছাগুত্ব আর ভাদাত্ব বজায় রাখতে মরিয়া ! সাদী ফেরদৌস,হাসান মাহবুব আর শহিদুলের গালাগালিপূর্ন কমেন্ট গুলো বিরক্তিকর ।
অশ্রাব্য গালাগালী দেখে অতি দু:খে কমেন্ট করলাম ........ কিছু মনে করো না @স্পাইক্র্যাফ।ফানপোস্ট হিসেবে মজার লেগেছে
১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: @মাসূদ রানা, আপ্নি চুচিলতা দুচায়েন্না। আমাদের গালাগালির চেয়ে নীলছাগুর জামায়াত এবং ফাকিস্তান প্রীতি, মুক্তিযদ্ধের চেতনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হাজারগুণ অশ্লীল। আর এইখানে ভাদাত্বের কি দেখলেন? ভারতরে সাপোর্ট করা কথা কেউ কি কৈছে? হুদায় ফাল না পাইরা অফ যান।
১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
সায়েদ রিয়াদ বলেছেন: ছাগুরা আজকাল পাখি হয়ে মেশিন মেনের মত নীল আকাশে উড়ে বেড়াচ্ছে।
১৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
ডট কম ০০৯ বলেছেন: পুরানা ফ্লেবার পাইতাছি ব্লগে। দারুন।
ছাগু ছাগু
১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
এনামুল রেজা বলেছেন: উপরে একজন লোমে জেল মারা ইয়েও দেখা গেল। অতিভদ্র। .. ৭১ নিয়ে যখন প্রশ্ন তুলছে নীলুগু ১৫ না ষোল (নাম নাই), সেইখানে উনি অশ্লিলতা দেখলেন না। আপনার চুচিলতা নিয়ে কাঁঠালতলায় পুন্দান।
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নীরব দর্শক বলেছেন: যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত কামরুজ্জামানের ফাঁসি নিয়ে মিডিয়ায় সম্ভাব্য যেসকল নিউজসমূহ আসতে পারেঃ
১) কামরুজ্জামানের এক বিচি থাকা সত্ত্বেও তিনি বিন্ধুমাত্র বিচলিত ছিলেন না যখন ওয়ালির জন্ম হয়েছিল বলে জানিয়েছেন তার পুত্র ওয়ালি।
২) ফাসির মঞ্চে কামরুজ্জামান ছিলেন অস্বাভাবিক। মৃত্যুর পর তার প্যান্ট থেকে হাগুর দুর্গন্ধ আসছিল -বলেছেন জল্লাদ শাহজাহান।
৩) কামরুজ্জামানের মৃত্যুতে আনন্দ জানিয়ে বিশ্বনেতাদের বিবৃতি প্রকাশ। বিবৃতি ১০০ পার্সেন্ট সহীহ বলে দাবী তারেক জিয়ার।
৪) কামরুজ্জামানের আত্মার জাহান্নাম গমন কামনা করে সৌদি বাদশাহর আনন্দ মিছিল, উপস্থিত ছিলেন কোটি কোটি জনতা।
৫) কামরুজ্জামানের মৃত্যুতে আনন্দ প্রকাশ করে আইএস নিজেদের সংগঠন বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে।
.................।
২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
Eisenheim বলেছেন: নীল আকাশ, এখন পর্যন্ত যুক্তি তর্ক আর গঠনমূলক আলোচনা চালিয়ে কোনো ছাগুকে তার ছাগলামি থেকে বিরত রাখা যায়নি। সম্ভবত এই কারনে আপনার সাথে যুক্তির আলোচনায় যেতে কেউ আগ্রহ দেখাচ্ছে না। :p
২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
এনামুল রেজা বলেছেন: @নীল আকাশ ষোল সতেরো আঠারো (আসল নাম তোমরা কখনও ব্যাবহার করবানা) তোমাদের মগজ চিরদিন থাকে বিচি। এইজন্য যুক্তি তোমাদের পিছন দিয়া ঢুকানো হবে চিরদিন। মারা খা শালা...
২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
Eisenheim বলেছেন: নীল আকাশ, ..কিন্তু প্লিজ আপনি পাত্তা না পেয়ে বা গালাগালি খেয়ে দমবেন না। কমেন্টে বাঁশেরকেল্লার লিংক একটা একটা করে কপি পেস্ট করতে থাকেন। আমরা বিনোদিত হচ্ছি
২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
তন্ময়০১৩ বলেছেন: নীল আকাশ ২০১৫ ছাগুটা যুক্তি দিতাছে নাকি লেদাইতেছে সেটাই বুঝতেছে না এখনো।
২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৬
নাইট রিডার বলেছেন: নীল আকাশ ২০১৫,
অথচ জামায়াত, ৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা ছাড়া (সেটা তখনকার বাস্তবতা - ঠিক হয়েছে না ভুল হয়েছে সেটা অন্য বিষয়)----- এই লাইনে দোমনা ভাব দিয়ে কি বোঝাতে চাচ্ছেন? ৭১ এ জামাত ভুল করেছিল কি না তা নিয়েয়াপনার কি সন্দেহ আছে? ঝেড়ে কাশুন।
আমি দানে-বামে, উপরে-নীচে কোন কথা বলিনি, আশা করব আপনিও শুধু ঐ দুটো লাইন বুঝিয়ে বলবেন
২৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৬
অল্পভাষী বলেছেন: হুহ....বিচারপতির বিচার আল্লাহ করবো !!!!
আবার জয়সূচক V Sign ও দেখায়।
খালি জামাতেই হাছা কথা কয়, বাকীরা সব মিত্থুক !!!
এইবার বলেন, এই বুড়া লোকটাও মোটা দানের টাকা খেয়ে মিথ্যা কথা বলেছে, সেও জাহান্নামে যাবে।
http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/383045.html
২৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: নীল আকাশ২০১৪/২০১৫@
তোমার আর্ত চিতকারে কারাকোরাম পর্বতমালার সকল বরফ গলে সিন্ধু গাংগে ফেলাড বহে যাচ্ছে। কামরুর এইরাম জেনুইন বিচিচুষক হিসাবে তুমার নাম মাড়খোর ছাগ সম্প্রদায়ের ইতিহাসে সোনার হরফে লিখা রবে।
২৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৯
ক্যাপস্টেন বলেছেন: মডুর পায়ে পড়ি। হাতে ধরি। তেল মালিশ করি। আল্লাহ ওয়াস্তে ঐ নীল ছাগলটারে ব্যান কইরেন না। ওরে কাডাল পাতা খাওয়াইয়া খাওয়াইয়া মারুম।
@নীলঃ টুমার লগে এত যুক্তি তর্কের কিছু নাই। তুই নিচু জাতের ছাগু। তোরে দিয়া কাচ্চি বানাইলেও সেখানে পাঁঠার গন্ধ হইব। তোরে কি করুম ক তো??
২৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:২১
ক্যাপস্টেন বলেছেন: @নীল
যারা যে কোন যুক্তিতে জামাতকে সমর্থন করে, তারা যেন নিজ মায়ের ধর্ষনকারীদেরকেই সমর্থন করে। থু! তোর বাপ মারে! এমন কুলাঙ্গার পয়দা করছে। থু!
২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: নীল ছাগু, তোমাকে কী করা হবে এবং কেন করা হবে শুইন্যা লও।
তোমারে ব্লগ নীতিমালার ৩ঞ. ধারা অনুযায়ী ব্যান দেয়া হইছে/হবে। ধারাটা হইলঃ বাংলাদেশ অথবা যে কোন স্বীকৃত জাতি বা দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইতিহাস, ধর্ম বিষয়ক সত্যকে অস্বীকার করে, বিরুদ্ধাচারণ করে, অসম্মান করে অথবা সত্যের অপলাপ বা অর্থহীন পোস্ট মুছে ফেলা হতে পারে এবং ব্লগারের ব্লগিং সুবিধা সাময়িক অথবা স্থায়ীভাবে স্থগিত কিংবা বাতিল করা হতে পারে ।
৩০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: অসাম হয়েছে। অপেক্ষা করি এই ভবিষ্যৎবাণী কতটা মিলে যায়। কারন ছাগুদের প্রধান অস্ত্র তো গুজব রটানো। তবে মেশিন ম্যানের পরে আর কাউকে হয়ত চান্দে পাঠাবে না।
পোস্টে যে সকল কাঠালপাতা সেবী আহাজারি করছে, তাদেরকে গুরুত্ব না দেয়ার জন্য পোস্টদাতাকে অনুরোধ করবো।
৩১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
মানুষ বলেছেন: অংক না মিলে যদি ক্যালকুলেটর দিয়ে বিয়োগ বা যোগ, ভাগ, গুণ দেও
এরই মাঝে এক ফাঁকে চট করে ব্লগে ঢুকে লগে লগে ছাগুদের পুন্দাও
৩২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
abdullah al masud বলেছেন: যত্তসব খাট্টাসে ভরা ।
৩৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০৯
মিশু মিলন বলেছেন: ভ্রাতা হাসান মাহবুব, মাসূদ রানা আসলেই কিন্তু চুশিল ছাগু! ফাকিস্থানের হয়ে দারুণ ব্যাট করে। মাথা ঠান্ডা রেখে একদম ইনজামাম স্টাইলে! বাকি ছাগুদের কথা আর কী বলবো, দূষিত বীর্যে এমন তো হবেই!
ভাল লিখেছেন স্পাইক। মজা পেলাম।
৩৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২০
দধীচি বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামাত শিবির চরম বিতর্কিত একটি দল।আমদের স্বাধীনতা যুদ্ধের রাজনৈতিক বিরোধিতা, পাকিস্তানী হানাদারদের কোলাবরেট করা এবং হত্যা, খুন, ধর্ষন সহ বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধে প্রতক্ষ্য ও পরোক্ষভাবে যুক্তথাকায় সীমাহীন ঘৃনা আর লাঞ্ছনা জোটে এই দলটির কপালে।ব্লগে এই ঘৃনাবোধ আমাদের গড়পড়তা সমাজের চাইতে অনেক বেশি।এর বহিপ্রকাশও অনেকটা প্রচলিত রুচিবোধের সীমানার বাইরে।
জামাতশিবিরের ব্যাপারে অনেকেরই অবস্থান তাদেরকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং রাজনীতি করার অধিকার না দেয়ার পক্ষে।মানুষ হিশাবেও স্বীকার করতে আপত্তি আছে অনেকের।ব্লগার জোকার৬৬৬ এর ভাষায় এর কারন ‘আমার পক্ষে দেনা পরিশোধ সম্ভব না, কারন আমি একজন ডিষ্টার্বিং এলিমেনট । আমার পক্ষে তাদের বাক স্বাধিনতা দেয়া সম্ভব না যারা মানবতার বিরোধী, যাদের হাত রক্তে রন্জিত। আমি আমার বোনের ধর্ষনকারীর সাথে একই টেবিলে বসে কেক খেতে পারিনা। আমি সেই সুশীল হতে চাইনা যে ধর্মের নামে মানুষ খুন করার সার্টিফেকেট দেয়।‘
খুনী, ধর্ষক আর রুক্তে রঞ্জিত মানবতা বিরোধীদের প্রতি এই ঘৃনাবোধ ঠিক আছে। কিন্তু এই ঘৃনাবোধ কি অবজেক্টিভ, নাকি সাব্জেক্টিভ? যদি অবজেক্টিভ না হয় তাহলে শেষ পর্যন্ত কি এই ঘৃনাবোধ যৌক্তিক?
আমরা কি সব খুনী, ধর্ষক আর রুক্তে রঞ্জিত মানবতা বিরোধীদের প্রতিই একই ঘৃনাবোধ পোষন করি নাকি আমার পছন্দের খুনী, ধর্ষক আর অপছন্দের খুনী, ধর্ষকদের মধ্যে পার্থক্য করি?আমরা কি পার্থক্য করি আওয়ামীলিগের যুদ্ধপরাধী, বিএনপির আর জামাতের যুদ্ধপরাধীদের মধ্যে?
নিজের বোনের ধর্ষনকারীর সাথে একই টেবিলে বসে কেক খেতে যদি সত্যিই আমার আপত্তি থাকেই তাহলে সেঞ্চুরিয়ান মানিকের ছাত্রলীগের সাথে কেক খেতে আমার আপত্তি নাই কেন? যে ছাত্রলীগের কর্মী ধর্ষন করে সিডি বাজারজাত করে সেই ছাত্রলীগকে কেন শুয়োরের বাচ্চা বলে গালি দেয় না মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি অবিচল বিশ্বস্ত মানুষগুলো?
মানুষ খুনকে যদি ঘৃনাই করি তাহলে রাজনীতির নামে মানুষ খুনকে কেন ঘৃনা করি না? হরতালের নামে যখন পরিকল্পিত ভাবে বাসে আগুন দেয় যুবলীগ , তখন চেতনা কেন ধর্মের নামে মানুষ খুন আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবাদী দলের ক্ষমতার জন্য মানুষ খুনকে সমান পরিমান ঘৃনা করে উঠতে পারে না?
যুদ্ধপরাধীদের গাড়িতে পতাকা উঠলে আমাদের শরীরের প্রতিকনা রক্তবিন্দু বিদ্রোহ করে উঠে।এরশাদের সময় রাজাকার মান্নানের গাড়ীতে পতাকা উঠেছিল, হাসিনার সময়ে দালাল আইনে সাজা খাটা ফাইজুল হকের গাড়ীতে পতাকা উঠেছিল, সেই এরশাদ এখন মহাজোটের অংশীদার, হাসিনা এখন ক্ষমতায় আর চেতনা অপেক্ষায় থাকে শুধু জামাতী যুদ্ধপরাধীদের ।যুদ্ধপরাধীরা জামাতী না হলে আমাদের চেতনায় আগুন জ্বলে না!
চাকমা রাজার রাজাকারীর জন্য আমরা সব চাকমাকে ঘৃনা করতে শিখি নাই, চীনাপন্থি বামদের যুদ্ধপরাধের জন্য তাদের নিশিদ্ধ করার দাবী করতে শিখি নাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতার জন্য রবীন্দ্রনাথকে ঘৃনা করতে শিখি নাই, বংগভংগের বিরোধীতাকারীদের সাম্প্রদায়িক বলতে শিখি নাই, শুধু নিজামী মুজাহিদের অপরাধের জন্য শিবিরকে ঘৃনা করতে শিখেছি, তাদের সমর্থনের জন্য মুক্তিযোদ্ধা আল মাহমুদকে ঘৃনা করতে শিখেছি, এক প্রজন্ম থেকে আর এক প্রজন্ম পর্যন্ত ঘৃনার চাষাবাদকে প্রসারিত করতে শিখেছি মাত্র। স্বাধীনতার ৩৮ বছরে এইটুকুই আমাদের অর্জন।তরুন প্রজন্মের একটা অংশ আজো চেতনায় রাজাকার।
আমরা যুদ্ধপরাধী ভুট্টোকে দাওয়াত করে এনে লাল গালীচা সংবর্ধনা দিতে পারি, রাজনীতির কথা বলে পাকিস্তানী সেনাবাহীনীর যুদ্ধপরাধীদের ক্ষমা করে দিতে পারি, আমাদের স্বাধীনতার বিরোধী আমেরিকার সাথে দহরম মহরম করতে পারি,সীমান্তে মানুষ খুন করা আর পানি আটকে বাংলাদেশকে কারবালার ময়দান বানানো ভারতকে বন্দর আর ট্রানজিট দিতে পারি,মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ইজারা দিতে পারি বিজ্ঞাপনের ব্যবসায়র জন্য,যুদ্ধপরাধীদের নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়ে এম পি বানাতে পারি সব দল থেকে, শুধু রাজনীতি নির্বিশেষে সত্যিকারের যুদ্ধপরাধীদের বিচার করে বাকিদের ক্ষমা করে দিয়ে একটি বিভক্তিহীন জাতিসত্বা তৈরি করে ঘৃনার চাষাবাদ বন্ধ করতে পারি না।এই প্রতিক্রিয়াশীল ঘৃনা দিয়ে সত্যি কি কিছু হবে
সংগৃহীত
৩৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৭
ইসটুপিড বলেছেন: আরেকটা জারজ আইছে। হুসনে মালিক, জামাতের নামে কিছু কইলেই ইন্ডিয়ান নাইলে ভাদা? তরে হায়রেদুনিয়ার গালি দিলাম।
৩৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৯
নির্জন আমি বলেছেন: দধীচি , হাউয়ার পুলা ছাত্রদলের হিসাব কে দিবেরে বান্দীর পুত? সনি হত্যার জবাব কে দিবে? শামসুন্নাহার হলে পুলিশ ঢুকিয়ে মেয়েদের অত্যাচারের সাথে ছাত্রদলের ধর্ষন গুলির জবাব কে দিবে?
পুর্নিমার আর্তচীৎকার কানে আসে? পুর্নিমার বাপ বলেছিল একে একে আসো, আমার মেয়েটা ছোট।
পুর্নিমা আসতো শাহবাগে, তার মায়েরা ধর্ষিত হয়েছিলো একাত্তপরে, পুর্নিমারা হয় বিএনপি আমলে।
৩০ লক্ষ মানুষ, ৪ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম.।
হিসাব দে বান্দীর পোলা। তোর বাপের হিসাব দে।
চুদে এমন গাছে তোলবো না, জাউরার পো, রাজাকারের সাফাই গাছ? আস্ত মান্দার গাছ হোগা দিয়া ভৈরা দিমু
৩৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৩
নির্জন আমি বলেছেন: হোসেন মালিক, এই গান সেই ২০০৯ থেকেই শুনতেছি। তোদের দিন আজীবনের জন্য শেষ কইরা দিছি বুঝোস নাই?
রাস্তায় নামলে কুত্তার মতো পিটায়ে মারমু, ২৮ শে অক্টোবর ভুইলা গেলি?
আসিস, রক্ত দিমু, ৩০ লক্ষ গেছে, দরকার হইলে আরো তিন কোটি যাবে। বাংলাদেশে তোদের ক্ষমতায় কেডা আনে দেইখা নিমু।
একটা একটা কইরা স্নাইপ কইরা মারুম।
একটা একটা কইরা। মাইন্ড ইট।
৩৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৭
সি পি জি বলেছেন: পোস্ট দাতার দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
কামরুজ্জামান আমাদের জাতীয় নেতা ছিলেন।
রাজাকারের নামটা কামারুজ্জামান
সংশোধনের আহবান রইলো।
৩৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৭
সুমন কর বলেছেন: কিছু মন্তব্য পড়ে হাসলাম !!
৪০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৪
সি পি জি বলেছেন:
ছাগ সমাজ, ডাইন দিকে এইডা কি কামারুজ্জামান, না ছাগারুজ্জামান?
৪১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:২০
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন:
৪২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪১
শহিদুল বলেছেন: ছাগুদের সাথে সুশিল মারাইতে আইছে দেখ!
আমার বাংলা মায়ের বাংলা ভাষার ভালো শব্দগুলো বাংলা বিরোধী ফাকি রাজাকারদের জন্য না।
জামাত রাজাকারদের হয়ে প্রপাগান্ডা ছড়ানোই যাদের মূল উদ্দেশ্য সেই বাঁশেরকেল্লার লিংক দেয় প্রমাণ হিসাবে!! এই ধরণের বিচি দিয়ে চিন্তা করা ছাগুদের সাথে যুক্তিতর্ক চলে না, এদের রাখতে হয় লাথির উপরে।
৪৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: কেউ কেউ যুক্তির ধার ধারছেনা, এইটা কামারুজ্জামানের পক্ষে কথা বলছে, তাই কোন যুক্তি না, কেবল গালাগালিই এর প্রাপ্য। এটা হচ্ছে হার স্বীকার না করার একটা খুব সস্তা উছিলা। তাই গালাগালি যারা দিচ্ছে, তাদের সাথে আমার কোন তর্কও নেই - যুক্তিও নেই। কুকুর অনাহুতদের দেখে ঘেউ ঘেউ করবেই - তাদেরকে পাত্তা দিলে কাজ চলবেনা।
আমার এই কমেন্ট তাদের জন্য যারা এত কিছুর পরেও আমার সাথে সুস্থ তর্কে অবতীর্ণ হতে চান। আমার একটি কমেন্ট খুব আলোচিত হয়েছে, সেটা দিয়েই আমাকে কালার করে ফেলার একাধিক চেষ্টা করা হয়েছে। তাই সেটি দিয়েই শুরু করা যাক।
১৯৭১ সালে জামায়াত পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার বিরোধিতা করেছিল, কিন্তু দেশ স্বাধীন হবার পর সবাই সেই স্বাধীনতা মেনে নিয়েছে এবং যাদেরকে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়েছে, সকলেই জন্মসূত্রে এই দেশের নাগরিক - এই নাগরিকত্ব আদায়ে কাউকে কাউকে আইনি লড়াই পর্যন্ত করতে হয়েছে। আলটিমেটলি, সবাই এদেশের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। তাই ব্যাপারটা এখানেই মীমাংসা হয়ে যাওয়া উচিত ছিল।
এখন আসা যাক, জামায়াত কেন স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল সেই প্রসঙ্গে। ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ হবার সময় জামায়াত তার বিরোধিতা করেছিল। কেন করেছিল? কারণ এর ফলশ্রুতিতে একটা ৭১ ঘটে যেতে পারে - এই আশংকায়। সে আশংকা কি মিথ্যা হয়েছিল? হয়নি। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চের আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ও তার দলের সকলেই ক্ষমতার নেশায় বিভোর হয়ে গিয়েছিলেন, তাই মুক্তিযুদ্ধের কোন প্রস্তুতিই নিয়ে রাখেননি। পাকিস্তান আমাদের উপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেবে এরকম আশংকা যদি তাদের থাকত, তবে ৭১ এর যুদ্ধে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কমানো যেত।
জামায়াত তখন দল হিসেবে এই যুদ্ধ এড়ানোর অনেক চেষ্টা করেছিল। তারা বৈঠকের পর বৈঠক করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেবার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। তাদের আশংকা ছিল - যুদ্ধ বেঁধে গেলে শত্রুরাষ্ট্র ভারত তাতে হস্তক্ষেপ করবেই। আর তার লং টার্ম ইফেক্ট হিসেবে বাংলাদেশকে ভারতের পদানত হয়েই থাকতে হবে। সেই আশঙ্কাই আজ আমাদের সামনে কঠিন বাস্তবতা হয়ে এসেছে।
যাই হোক, এসবে কারো আগ্রহ নেই - তাই আর সামনে বাড়লাম না।
সি পি জি যে ছবিটা দিয়েছে, সেটার ব্যাপারে আমার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু ছবির সাথে যে ক্যাপশন দিয়েছেন, সেটা পেলেন কোথায় জানাবেন কি? আমি তো ছবির পরের তারিখের জাতীয় দৈনিকগুলো ঘাঁটাঘাঁটি করে এরকম কোন খবর দেখিনি। গোলাম আজম এরকম একটা কথা বলবে, আর সেটা কোন পত্রিকায় ছাপা হবেনা - এ কী বিশ্বাসযোগ্য?
নির্জন আমি, জামায়াতের কখনোই ক্ষমতায় যাবার কোন শখ নেই। জনগণ যদি ভোট দিয়ে কখনও ক্ষমতায় আনে, তো পরিণতি ইখওয়ানের মতই হবে সেটা খুব ভাল করেই জানে। ক্ষমতায় না গিয়ে তাদের যে সাফল্য, ক্ষমতায় গেলে তার বিপরীতটাই হবার সম্ভাবনা বেশি।
মাহাবুব ১৯৭৪, আমাকে যদি আপানার সেই ছাগু মনে হয়, তবে নিশ্চয়ই জানাবেন, আমি যা বলেছি, তার কোনটা গুজব?
হাসান মাহবুব, আমার মন্তব্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিপক্ষে কিভাবে যায় ব্যাখ্যা করবেন কি? একজন নিরাপরাধ মানুষের অবিচারের স্বীকার হওয়া নিয়ে কিছু লেখা কি স্বাধীনতার বিরোধিতা করা? তাহলে আপনারও তো দায় দায়িত্ব এসে যায়, আমি সত্যের কি অপলাপ করলাম, তা দেখিয়ে দেওয়া। এট লিস্ট, কোন অপরাধে ব্যান করার আগে আমি যা করেছি তা আসলেই অপরাধ কিনা - এটা সেলফ ডিফেন্সের একটা সুযোগ তো দিতে হয়।
অল্পভাষী, একজনের সাক্ষ্যে কি কাউকে ফাঁসী দেওয়া যায়? সে যে মিথ্যা সাক্ষী দেয়নি, তার প্রমাণ কি? তাকে ডিফেন্স কি জেরা করেছে, তার কি উত্তর দিয়েছে, তা কি কোন মিডিয়ায় এসেছে?
৪৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১২
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: মোহন মুন্সীর জেরা আমি অন্য কোন পত্রিকায় পাইনি। দৈনিক সংগ্রামের লিংক দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। আপনারা পড়ে বলুন তো এই মোহন মুন্সী লোকটা কেমন? তার একার সাক্ষে একজন মানুষকে কি ফাঁসী দেওয়া যায়?
http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=92540
৪৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
যোগী বলেছেন: @ নীল ছাগু তুই বলছিস কামারুজ্জামান নিরাপরাধ। তোর কথা আমরা কেন বিশ্বাষ করব? তুই কী ৭১ সালে তার সাথে ঘুমাতি?
যেখানে দেশের লাখ লাখ মানুষ কামারুজ্জামান কে কুখ্যাত রাজাকার হিসাবে জানে। সেখানে তাদের কথা বিশ্বাষ না করে আমরা কেন তোর মত জামাত শিবিরের গেলমানের কথা বিশ্বাষ করবো?
৪৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: আমার কেন, কারো কথাই বিশ্বাস করার কোন দরকার নেই। তুই বিশ্বাস করবি যুক্তি-প্রমাণ। বাস্তবতা - ইতিহাসের ধারাবাহিকতাকে। কোন লাখ লাখ মানুষ কামারুজ্জামানকে রাজাকার হিসেবে জানে? সাক্ষীদের সাক্ষে তো তার কিছু খুঁজে পাওয়া গেলনা।
তাছাড়া লাখ লাখ মানুষ তার ভয়াবহ অপরাধের কথা জানার পরেও সে মুজিবের আমলে ডাকসূ নির্বাচন ক্যামনে করে? প্রেসক্লাবের সভাপতি কেমনে হয় মানুষের ভোট পেয়ে?
লাখ লাখ মানুষে যদি তারে রাজাকার হিসেবেই জানত, তাইলে সে শেরপুরে যায় কেমনে? সেখানে মসজিদ মাদ্রাসা বানায় কেমনে?
আর আমি জামাত শিবিরের কেউ না। ২০১২ সালের আগ পর্যন্ত জামাত সম্পর্কে আমার ধারণাও তোদের মতই ছিল। ক্লাসে এক পোলা জামাত সাপোর্ট করত বইলা তারে বিল্লার উপর রাখতাম। এরপরে সে অতিষ্ট হইয়া স্কুল ছাইড়া অন্য স্কুলে চইলা গেছে। আজকে আমার অবস্থা হইছে সেই পোলার মত। কে জানে একদিন তোর অবস্থাও তাও হবে।
৪৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
যোগী বলেছেন:
কামারুজ্জামানের বেজন্মা এইখানে দেখ মানুষ তাকে নিয়া কী বলে
http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/383045.html
রাজাকার কামারুজ্জামান স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও এই দেশে বেঁচে আছে কারন সে এত দিন তোর মত পাকিস্থানী দালালদের অনেক সহযোগিতা পেয়েছে।
তুই রাজাকারদের ভালো জানলেই কী আর না জানলেই কী। আর কয়দিন পর তারা সবাই নরকে যাবে এটাই বাস্তবতা। তোর মত ছাগুরা তা কিছুতেই বন্ধ করতে পারবে না।
৪৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: এই এক মোহন মুন্সীকেই কি তুই লাখ লাখ মানুষ বলে মনে করেছিলি? ঝাড়-ফুকের ব্যবসা করে মানুষ ঠকানো মোহন মুন্সী - যার এক ছেলে জেলে ছিল। কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে সাক্ষী দেবার কারণে সেই ছেলে মুক্তি পায় - আর এক ছেলে সরকারী চাকরি পায় বলে যার নামে অভিযোগ আছে - পাঁচ বিবাহ করা সেই মোহন মুন্সীর কথার এত দাম যে তার এক সাক্ষীতে কামারুজ্জামানের ফাঁসী হয়ে গেল। কি আশ্চর্য।
৪৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
যোগী বলেছেন:
খা. পুত নীল ছাগু শাহাবাগের লক্ষ জনতা দেখেও বুঝিসনি কত মানুষ তোর বাপের ফাঁসি চায়?
তুই বেজন্মা পাকিস্থান ভাগ। বাংলাদেশে তোদের আর স্থান হবে না।
৫০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
মাসূদ রানা বলেছেন: হাহাহাহা .......... লেখকের নাম স্পাইক নয়, "স্পাই ক্র্যাফ্" @মিশু মিলন, নামটা সংশোধন করে নিও, কেমন ?
৫১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
নীল আকাশ ২০১৫ বলেছেন: শাহবাগের সেই 'লক্ষ জনতা' এখন কোন চৌকির নিচে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে জানতে চাই। আমি একটু উঁকি মেরে দেখে আসি। সেদিন হাতে গোনা কয়েকজন নিয়ে ইমরান সরকার যে মিছিল বের করেছে, তা দেখে হাসি আটকে রাখতে পারিনি।
পাকিস্থান প্রসঙ্গ এখানে কেন আসে, তাই তো বুঝতে পারছিনা। আমি কি পাকিস্তানের সমর্থনে যায় - এমন কিছু কোথাও বলেছি? বরং কামারুজ্জামান পাকিস্তানী নরপশুদের সাহায্য করেছে - এই মতের বিপক্ষেই তো শুরু থেকে এ পর্যন্ত আছি।
আমাকে যদি এখনো ব্যান করা না হয়, তাহলে আমি কামারুজ্জামানের সাথে যে অবিচার করা হয়েছে, তার প্রমাণ একটার পর একটা দিতে থাকব - গালিগালাজ ছাড়া যারা অন্য কিছু শেখেনি, তাদের জন্য সেটা খুব অস্বস্তির ব্যাপার হবে।
তবে মডুদের কাছে এইটুকু অনুরোধ থাকবে - ব্যান করার আগে আমাকে যেন আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়।
৫২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭
মাসূদ রানা বলেছেন: @হাসান মাহবুব
আর এইখানে ভাদাত্বের কি দেখলেন?
salient features of ছাগু ::
#সদা সর্বদা পাকিস্তানপন্থী
#মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকার, আলবদর,আল শামস কর্তৃক সংঘটিত আকাম কুকাম গুলোযৌক্তিক মনে করেন।
#মুক্তিযুদ্ধকে মনে করেন অপ্রয়োজনীয়, মনে করেন এতো এতো মানুষে জীবনকে হূমকির মধ্যে ঠেলে না দিয়ে কুটনৈতিক উপায়ে সুরাহা করা যেত ।
#ভাদাদের সাথে বিতর্ককালে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে মুক্তিযুদ্ধে রাজাকার , আলবদরদের আকাম কুকামকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করেন।
#৭১ এ সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধে রাজাকার আলবদরের লোকজন আর তাদের নেতা নেতৃরা নিষ্পাপ ছিলেন, কোন অন্যায় করেন নাই বলে বিশ্বাস করেন।
salient features of ভাদা ::
#সদা সর্বদা ভারতপন্থী ........ মুক্তিযুদ্ধকে মনে করেন ভারতের দান ।
#মুক্তিযুদ্ধকালে মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের চেয়ে ভারতের অবদানগুলোই তাদের চোখে অনেক উপ্রে।
#মুক্তিযুদ্ধকালে ভারতের অবদানের জন্য মনে করেন বাংলাদেশের উপর ভারতের পূর্নাংগ অধিকার রয়েছে যা খুশি তাই করবার। বাংলাদেশ হইল ভারতের গনিমতের মাল ।
#তারা মনে প্রানে দেশপ্রেমিক নয়, তবে বাইরে দিয়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারন করে প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের ধোঁকা দেন এক্সট্রা বেনিফিট, অর্থ বিত্তের আশায় । আর নিজেদের দেশপ্রেমিক প্রমানের জন্যে তার ইউস করেন গালাগালি কে।
#ছাগুদের সাথে বিতর্ককালে তারা সদা সর্বদা গালাগালী করেন, যাতে নেতারা তাদের ভেতরকার কু মতলব ধরতে না পারেন এবং বোঝেন নাহ্, পোলাডায় আসলেই দেশপ্রেমিক ।
>> ভাদাদের কিছু প্রিয় গাল :: ছাগু, পোন্দাপুন্দি, গেলমেন, বেজন্মা, **** কইরা খাল **** দিমু ।
এবার আপ্নেই ঠিক করেন, আপনে এগুলার মধ্যে কোন ক্যাটাগরিত পড়ছেন ধন্যবাদ ।
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে উত্তম বুঝ দান করুম ........
৫৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: @মাসূদ রানা, আপনার বেসিকে বিরাট গলদ আছে। ছাগু গাইলাইলেই ভাদা হয় না, ভারতের দালালী করলে তবে ভাদা হয়। তা নীলছাগুকে গাইলাইলে আপনার খুব লাগে নাকি? যান দুইজনে লেজে লেজে গিট্টু মাইরা শুয়া থাকেন।
৫৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
মাসূদ রানা বলেছেন: @হাসান মাহবুব
নীলছাগুকে গাইলাইলে আমার সমস্যা নাই, কিন্তু যারা নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের লোক বলে দাবী করবেন তাদের উচিত এমন কোন আচরন না করা যাতে করে তা আমাদের শহীদদের জন্য অবমাননাকর হয়ে যায় । গালাগালি কখনোই কোন সভ্য আচরন নয় ।সুতরাং গালাগালীকারীরা কখনোই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরদের প্রতিনিধি কিংবা অংশ হতে পারে না।
নীলছাগুকে কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকলেই ঝামেলা চুকে যায় ।
৫৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
যোগী বলেছেন:
খা.পো. নীল ছাগু শাহাবাগের মিশিলে এখন লোক কম হয় মানে এই না যে যারা এক সময় শাহাবাগে গিয়েছিল তারা আর রাজাকারদের ফাঁসি চায় না।
তোর বাপ কামারুজ্জামানের ফাঁসি কয়জন চায় তা পরীক্ষা করার জন্য সামুতে একটা পোষ্ট দিয়ে দেখ।
তোর মত রাজাকারের গেলমানের সাথে তর্ক করতে আর ভাল্লাগছে না। তোরে দেয়ার মত আরো নিকৃষ্টতম গালীও আর মাথায় আসছে না।
তোরে সারাদিন গালী দিলেও তুই কামারুজ্জামানের বাড়াই চুসবি ভালো আর হবি না।
৫৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
দধীচি বলেছেন: হাম্বারা দেখি কোপাকুপির হুমকি দেয়, এই নাহলে হাম্বা জারজ। আর মোডারেটরের প্রতি একটা জিজ্ঞাসা, হাম্বাদের শত গালাগালিতেও তাদের আইডি ব্যান হয় না, জামায়াত সমর্থক ব্লগারের সামান্য মন্তব্যে আপনাদের চামড়ায় কি আগুন জ্বলে? কেন এই এক চোখা নীতি? কেন?
৫৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
দধীচি বলেছেন: হাসিনার বেয়াই একটা রাজাকার। তার বিচার পারলে চাও হাম্বার দল
৫৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২২
দধীচি বলেছেন: আওয়ামী লীগে থাকা ২৩ রাজাকারের তালিকা দিলাম-তাদের বিচার করবে কে?
৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে, এমন অভিযোগে বিরোধীজোট বিএনপি ও জামায়াতরে এক ডজন নেতার বিচার করছে
আওয়ামী লীগ সরকার। তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের কথিত স্বপক্ষ শক্তি দাবি করে এ বিচার করলেও তাদের দলে থাকা রাজাকারদের ব্যাপারে একেবারে নিরব। এ
দলটিতেও রয়েছে, কুখ্যাত রাজাকার, আল বদর, আল শামস, গণহত্যকারী, গণধর্ষণকারী, অগ্নিসংযোগাকরীসহ অসংখ্য স্বাধীনতাবিরোধী। কিন্তু তারা রয়েছেন ধরা ছোয়ার বাইরে। তবে আওয়ামী লীগের নেতারা বিভিন্ন সময় বক্তৃতায় বলেছেন, আওয়ামী লীগে রাজাকার থাকলে দেখিয়ে দেন-আমরা তাদের বিচার করব। আমাদের অনুসন্ধানে নিচে ২৩ আওয়ামী রাজাকারের তালিকা তুলে ধরা হলো।
আওয়ামী লীগের এই ২৩ জন যুদ্ধাপরাধী বা তাদের পরিবার কোন না কোনভাবে ৭১ সালে পাকিস্তান সরকার ও যুদ্ধাপরাধের সাথে জড়িত ছিলেন। মক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের এসব নেতা ঘৃণিত ভূমিকা পালন করেছেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতেতে সক্রিয় থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বনে গিয়েছে। ১৯৭১ সালে মক্তিযোদ্বাদের হত্যাসহ নানা ধরনের মানবতবিরোধী অপরাধের সঙ্গে তারা যুক্ত ছিলেন তারা।
নিচে আওয়ামী লীগের এসব যুদ্বাপরাধীর নাম ও তাদের কর্মকাণ্ডের কিছু তথ্য দেয়া হলো:
১. অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম: ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম রাজাকার পরিবারের সদস্য। তার বড় ভাই হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলাম নেজামে ইসলামি পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ছিলেন। পাক হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের শায়েস্তা করার জন্য তার নেতৃত্বেই ঢাকায় প্রথম শান্তি কমিটি গঠন হয়। একই সঙ্গে তিনি রাজাকার, আল বদর ও আল শাসম বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকাণ্ড চালানোর পাশাপাশি মু্ক্তিযোদ্ধাদের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বড় ভাইকে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় তার রাজাকার ভাইয়ের মালিকাধীন প্রিন্টিং প্রেসে তিনি ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৬৯ সালে এ দেশে পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন জোরদার হলে নেজামের ইসলাম পার্টির পক্ষ থেকে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার প্রচারণা চালানোর জন্য ‘নেজামে ইসলাম’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। হাকিম অজিজুল ইসলাম এ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। শেখ মজিবুর রহামনসহ পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলনকারীদের নিয়ে তিনি এ পত্রিকায় ‘ইবলিশের দিনলিপি’ নামে প্রতি সপ্তাহে বিশেষ সম্পাদকীয় লিখেন। অ্যাডভোকেট কামরুল ১৯৯৪ সালে আওয়ামী লীগের রাজনীতেতে সক্রিয় হন। এর মধ্যে দিয়ে রাজাকার
পরিবারের গন্ধ হতে মুক্ত হতে চান তিনি। তার ব্যাপারে 'মুক্তিযুদ্ধে ইসলামী দল' শীর্ষক বইয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে।
২. লে.কর্ণেল (অব) ফারুক খান: পর্যটন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানীদের পক্ষে দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি পাকিস্তানী সেনাবাহীনীর পক্ষে প্রথম অপারেশন চালান এবং কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। সুত্র: “দিনাজপুরের মক্তিযুদ্ধ” বই।
৩. ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন: ফরিদপুর– ৩ আসনের সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। তিনি শান্তি বাহিনী গঠন করে মুক্তিযোদ্বাদের হত্যার জন্য হানাদার বাহিনীদের প্ররোচিত করেন। “ দৃশ্যপট একাত্তর: একুশ শতকের রাজনীতি ও আওয়ামী লীগ” বইয়ের ৪৫ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন শান্তি কমিটির জাদরেল নেতা ছিলেন। তার পিতা নুরুল ইসলাম নুরু মিয়া ফরিদপুরের কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন।
৪. অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন: ময়মনসিংহ ৬ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার ও
শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন বলে গত বছরের ৪ এপ্রিল ট্রাইবুনাল ওয়ার ক্রাইম ফাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির আহবায়ক ডা, এম এ হাসানের দেয়া যুদ্ধাপরাধের তালিকায় (ক্রমিক নং-৭৩) উল্লেখ করা হয়েছে। যা গত ২২ এপ্রিল দৈনিক ডেসটিনি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এ দিকে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে তার বিরুদ্বে গত ৬ এপ্রিল ফুলবাড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক ও জোড়বাড়িয়া গ্রামের ওয়াহেদ আলী মণ্ডলের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে ময়মনসিংয়ের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিট্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
৫. সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী: আওয়মী লীগের সেকেন্ড ইন কমান্ড সংসদ উপনেতা ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর কাছে একজন আস্থাভাজন নেত্রী ছিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে ৮৮ জনকে পাকিস্তানের সামরিক সরকার আস্থাভাজন এন এন এ মেম্বার অব ন্যাশনাল
এজেন্সী হিসেবে ঘোষণা করে। ১৯৭১ সালে ৭ আগষ্ট পাকিস্তানের তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত ওই তালিকায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নাম ছিল ৮৪ নম্বরে।
জেনারেল রোয়াদেদ খান ওই দিন ইসলামাবাদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তালিকা প্রকাশ করেন। পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন জানানো এবং মুক্তিযোদ্ধাদের
বিরুদ্ধে ভূমিকা পালন করার সুবাদে তিনি এ খ্যাতি অর্জন করেন বলে জানা গেছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত গেজেটে এ তথ্য উল্লেখ আছে।
৬. সৈয়দ জাফরউল্লাহ: আওয়ামী লীগের প্রেসেডিয়াম সদস্য সৈয়দ জাফরউল্লাহ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষ হয়ে কাজ করেছেন। মাসিক “সহজকথা” আয়োজিত যুদ্ধাপরাধের বিচার:বর্তমান প্রেক্ষাপট শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য
দিতে গিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, আওয়ামী লীগের বর্তমান প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ জাফরঊল্লাহ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন। জাফর উল্লাহ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানীদের পূর্ণ সমর্থন দেন। “মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান ” বইয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে।
৭. মুসা বিন শমসের: গত বছরের ২১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষোভ প্রকাশ করে ফরিদপুরের নেতাদের কাছে প্রশ্ন করেন, শেখ সেলিম যে তার ছেলেকে ফরিদপুরের রাজাকার মুসা বিন শমসেরর মেয়ে বিয়ে করিয়েছেন তার কথা কেউ
বলছেন না কেন? এ খবর ২২ এপ্রিল আমার দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখ্য, মুসা বিন শমসের গোপালগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ছেলের বেয়াই। ওয়ার ক্রাইম ফ্যাক্টস ফাইডিং কমিটির আহবায়ক ডা: এম এ হাসান যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ৩০৭ জনের নাম উল্লেখ করেছেন। সেখানে ফরিদপুর জেলায় গণহত্যাকারী হিসেবে মুসা বিন শমসের নাম রয়েছে। তিনি নিরীহ বাঙ্গালীদের গণহত্যায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং মুক্তিযোদ্দ্ধাদের হত্যাসহ নির্মম নির্যাতন করেছেন বলে জানা গেছে।
৮. মির্জা গোলাম কাশেম: জামালপুর–৩ আসনের সংসদ সদস্য, যুবলীগের লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকার দলীয় হুইপ মির্জা গোলাম আযমের বাবা। ১৯৭১ সালে মির্জা কাশেম জামালপুরের মাদারগঞ্জে শান্তি কমিটির জাদরেল নেতা ছিলেন। তিনি রাজাকার, আল-বদরদের গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেন। তার বিরুদ্ধে
নারী ধর্ষণ ও লুটপাটের একাধিক অভিযোগ আছে। যা “জামালপুরের মুক্তিযুদ্ধ ( “১৯৮১ সালের সংস্বকরণ” বইয়ে উল্লেখ আছে। মির্জা কাশেম জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন। প্রিয় নেতার নামানুসারে ছেলের নাম রাখেন মির্জা গোলাম আযাম।
৯. এইচ এন আশিকুর রহমান: রংপুর ৫ আসনের সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক এইচ এন আশিকুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হতে ১৬
ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তার সরকারের অধীনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদে টাঙ্গাইলে কর্মরত ছিলেন। এ সময় তিনি পাকিস্তান সরকারকে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করেন। এস এস এম শামছুল আরেফিন রচিত ‘
মুক্তিযুদ্বের প্রেক্ষাপট ব্যক্তির অবস্থান’ বইয়ের ৩৫০ পৃষ্টায় পূর্ব
পাকিস্তানে কর্মরত বাঙালি অফিসারদের তালিকায় তার নাম প্রকাশিত হয়েছে। ৯ জানুয়ারি রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে বলেন, রাজাকার আশিকুর রহমান আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ বলে তার বিচার করবেন না তা হয় না। আমরা সব রাজাকারের বিচার চাই। মন্ত্রীসভায় রাজাকার রেখে রাজাকারের বিচার করা যায় না।
১০. মহিউদ্দিন খান আলমগীর: চাদপুর-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ময়মনসিংহে অতিরিক্তি জেলা প্রশারক পদে কর্মরত ছিলেন।
তিনি পাকিস্তান সরকারের অধীনে চাকরি করে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে সহযোগিতা করেছেন। তার বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ রয়েছে। এ সময় আরেফিন রচিত “মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান বইয়ের ৩৫০ পৃষ্ঠার মুক্তিযুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তানের কর্মরত বাঙালি অফিসারদের তালিকা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তাকে চিহ্নিত রাজাকার হিসেবে আখ্যা দিয়ে গত ৯ ফেব্রুয়ারি তার বিচার দাবি করেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
১১. মাওলানা নুরুল ইসলাম: জামালপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা নুরুল ইসলাম ১৯৭১ সালে জামালপুর সরিষা বাড়ী এলাকার রাজাকার কমান্ডার ছিলেন। তার নেতৃত্বে রাজাকাররা ঐ এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন। “ দৃশ্যপট এক্ত্তার: একুশ শতকের রাজনীতি ও আওয়ামী লীগ” গ্রন্থের ৪৫ পৃষ্ঠায় এর বিবরণ দেয়া আছে। এ ছাড়া গত ২৮ এগ্রিল দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে মাওলানা নুরুল ইসলামকে সরিষাবাড়ি এলাকার রাজাকার কমান্ডার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
১২. মজিবর রহামান হাওলাদার: কুটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান হাওলাদার সশস্ত্র রাজাকার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন এলাকায়
বসতবাড়ীতে অগ্নিকাণ্ড ঘটানোসহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় তার নাম ১ নম্বরে । এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগষ্ট। দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সে তালিকায়ও যুদ্বাপরাধী হিসেব তার নাম আছে।
১৩. আবদুল বারেক হাওলাদার: গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগমের পিতা আবদুল বারেক হাওলাদার ৭১ এ দালাল
ছিলেন। গোপালগঞ্জের কোটলীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্বপরাধীর তালিকায় তার নাম ৪১ নম্বরে। এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগষ্ট । দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সে তালিকাতেও তার নাম আছে। বারেক হাওলাদার মুক্তিযুদ্ধের সময় নারী নির্যাতনের সাথে জড়িত ছিলেন।
১৪. আজিজুল হক: গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগমের ভাই আজিজুল হক কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। গোপালগঞ্জের
কোটলীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্বপরাধীর তালিকায় তার নাম ৪৯ নম্বরে। এ তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগষ্ট। দ্বিতীয় বার গত ১ এপ্রিল যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সেখানেও তার নাম রয়েছে।
১৫. মালেক দাড়িয়া: আওয়ামী লীগ নেতা ও গোপালগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আবুল কালাম দাড়িয়ার বাবা মালেক দাড়িয়া কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। তিনি ছিলেন আল বদরের একনিষ্ঠ সহযোগী। গণহত্যায় নেতৃত্ব দেন তিনি। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্বাপরাধীর তালিকায় তার নাম ১৪০ নম্বরে। তালিকা প্রকাশ করা হয় ২০০৮ সালের ১ আগষ্ট।
১৬. মোহন মিয়া: গোপালগঞ্জ কোটারিপাড়া উপজেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি আমির হোসেনের পিতা মোহন মিয়া মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের দালাল ও রাজাকার
ছিলেন। স্থানীয় মু্ক্তিযোদ্ধাদের বাড়ি লুটপাট করে অগ্নিসংযোগ করেছেন। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ইউনিট কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার মজিবুল হক স্বাক্ষরিত গোপালগঞ্জের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় তার নাম ছিল ১৫৭ নম্বরে।
১৭. মুন্সি রজ্জব আলী দাড়িয়া: উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া দাড়িয়ার বাবা মুন্সি রজ্জব আলী দাড়িয়া রাজাকার ছিলেন। যুদ্বাপরাধীর তালিকায় তার নাম আছে। তিনি পাকিস্তানীদের গুপ্তচর হিসেবে কাজ
করতেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মকাণ্ডের গোপন খবর পাকবাহিনীকে পৌঁছে দিতেন।
১৮. রেজাউল হাওলাদারঃ কোটালিপাড়া পৌর মেয়র ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এইচ এম অহেদুল ইসলামের ভগ্নিপতি রেজাউল হাওলাদের নাম ২০৩ জন রাজাকার, আল বদর, আলশামসসহ গত ১ এপ্রিল প্রকাশিত কোটালিপাড়ার যুদ্বাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি আল বদর সদস্য হিসেব স্থানীয় মু্ক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন।
১৯. বাহাদুর হাজরাঃ কোটালিপাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও পৌর মেয়র এইচ এম অহেদুল ইসলামের পিতা বাহাদুর হাজরার নাম গত ১ এপ্রিল প্রকাশিত কোটালিপাড়ার যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি একজন সক্রিয় রাজাকার ছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যাসহ নানা অপকর্মে জড়িত ছিলেন।
২০. আ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারঃ গোপালগঞ্জের এ পি পি ও আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারের নাম গত ১ এপ্রিল প্রকাশিত কোটালিপাড়ার যুদ্বাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি পাকিস্তানীদের দোসর ও আল বদর বাহিনীর সহযোগী ছিলেন। আল বদর বাহিনীর সকল ধরনের কর্মকাণ্ডে অংশ গ্রহণ করতেন তিনি।
২১. হাসেম সরদার: অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারের পিতা হাসেম সরদারের নাম কোটালীপাড়ার যুদ্ধাপরাধীর তালিকায় রয়েছে। তিনি একজন রাজাকার ছিলেন। ৭১ সালে তার নেতৃত্বে অনেক সাধারণ বাঙালির বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছিল।
২২. আবদুল কাইয়ুম মুন্সি: জামালপুর বকশিগঞ্জ আওয়ামী লীগ সভাপতি অবুল কালাম আজাদের পিতা আবদুল কাইয়ুম মুন্সীর বিরুদ্বে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীকে সহয়তা ও মুক্তিযোদ্বাদের হত্যাসহ অগ্নিসংযোগের অভিযোগে গত ৬ এপ্রিল জামালপুর আমলি আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মালিচর নয়াপাড়া গ্রামের সিদ্দিক আলী এ মামলা দায়ের করেন। আবদুল কাউয়ুম মুন্সী পাকিস্তানী বংশোদ্ভুত বলে জানা গেছে। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে আবদুল কাউয়ুম মুন্সী পাক হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করার জন্য বকশিগঞ্জে আল বদর বাহিনী গড়ে তুলতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। পাক বাহিনীর
সাথে থেকে অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেন।
২৩. নুরুল ইসলাম-নুরু মিয়া: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের পিতা নুরুল ইসলাম নূরু মিয়া ফরিদপুরের কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। গত ২১ এপ্রিল ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করেন। এ সময় তারা মন্ত্রী ও তার ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবরের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের অভিযোগ তুলে ধরে বলেন, তার বাবা নূরু মিয়া মু্ক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকর ছিলেন। এর উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফরিদপুরের রাজাকারের তালিকায় ১৪ নম্বরে নুরু মিয়ার নাম থাকলেও তিনি যুদ্বাপরাধী ছিলেন না। পরের দিন ২২ এপ্রিল আমার দেশ পত্রিকায় এ খবরটি প্রকাশিত হয়। নুরু মিয়ার অপকর্মের বিষয়ে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির
অবস্থান’ বইয়ে বিস্তারিত বলা আছে। জানা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জন প্রতিনিধি হয়েও আওয়ামী লীগের ২৭ নেতা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে ছিলেন। তারা কেউ ছিলেন (এম এন এ) জাতীয় পরিষদ সদস্য, আবার কেউ ছিলেন (এম
পি এ) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্য। মুক্তিযুদ্ধে তারা হানাদার বাহিনীকে সব ধরনের সহযোগিতা করেছেন। দেশের মুক্তিযোদ্বাদের হত্যা, নারী ধর্ষণ, লুটতরাজ এবং বসতবাড়িতে অগ্নিসংযোগ সহ নানা ধনের মানবতা বিরোধী অপরাধের সাথেও তারা যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মুজিবনগরের সরকারের মন্ত্রী পরিষদ, যুদ্ধাপরাধের সংক্রান্ত কিছু বই থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এ সব নিয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়। এবার দেখা যাক মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গাহীন-চেতনা বাস্তবায়নে ব্যস্ত আমাদের বাআল সরকার কি ব্যবস্থা নেয়! নিশ্চয়ই নিজের ঘর আওয়ামী লীগকে রাজাকার মুক্ত করতে বাআলের মধ্যে থাকা রাজাকারগুলোর বিচার করবে তারা। তো আর দেরি কেন-প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই মোশাররফকে দিয়েই শুরু হোক...
৫৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
বিদগ্ধ বলেছেন:
পোস্ট পড়ে হাসতে হাসতে পরাণ যায়....
অনেক মজা পেলাম, ভাইটি!
মন্তব্য দেখে পুরোনো দিনের কথা মনে পড়ে যায়।
ডেডিকেটেড ছাগুদের দেখলে মজা লাগে, আবার করুণাও হয়। যোদ্ধাপরাধীর বিচারের বেলায় এদের যত যুক্তি আর কোমল ব্যবহার। স্বাধীনতা যুদ্ধে জামাতের ভূমিকার কথা বললে যুক্তি তো নেই-ই কুযুক্তিও পাওয়া যায় না।
৬০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০
হার্ড হিটার বলেছেন: মাসূদ রানা@লেন্জা খুলে দিলো এই পোস্টে?কত দিন পর ছাগু পিডানি দেখতাছি।
৬১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০১
দধীচি বলেছেন: উত্তেজিত জনতা নাকি কোন কথা শোনে না, এখানেই দেখি তাই অবস্থা। কেউ যুক্তির ধার দিয়ে যাচ্ছে না। জামায়াত নেতা পাইলেই হইল, মারো রে ঝুলাও রে রাজাকার রাজাকার
ম্যাসাকার অবস্থা। কবে যে এদের জ্ঞান বুদ্ধি হবে ?
৬২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২০
শহিদুল বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের রাজাকারদের বিরুদ্ধে উত্তেজিত হওয়াটা যোক্তিক। পাকি বীর্যে জম্ম নেওয়া ব্রেনওয়াশ ছাগুরাই বরং যুক্তির ধার ধারে না।
সকল রাজাকারের বিচার চাই। আওয়ামীলীগার আর জামাতী কিসের রাজাকার মানে রাজাকার। রাজাকারের আর কোনো পরিচয় নাই। রাজাকারের আওয়ামী জামাতী বিভাজন করে ছাগুদের ম্যাৎকার বরং রাজাকার হিসাবে জামাতী সহ আওয়ামী রাজাকারদের পক্ষেও যায়। পালের গোদাদের বিচার হইতাছে হইতে দাও। একে একে সবার বিচার হবে। না হলে আওয়ামী রাজাকার সহ স্বাধীনতা ব্যবসায়ী পুন্দানি আন্দলোন হবে........।
আর তোরা ছাগুরা যত পারিস ল্যাদা তোদের আত্মচিৎকার আমাদের পৈশাচিক আনন্দ দেয়। এটা আমাদের বিজয়েরই প্রমাণ।
৬৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৮
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: অনেকে হায় হুতাশ করছেন যে কেন তাদের সাথে তর্ক করা হচ্ছে না। তাদের জ্ঞাতার্থে, লাস্ট চার-পাঁচ বছর ধইরা ছাগুদের সাথে তর্ক করতে করতে দেখি, তারা সবকিছুরেই কাঁঠাল পাতা মনে করে, তাই এখন আর আগ্রহ পাই না। সুবিশাল সাগরের সামনে দাড়িয়ে এটা খাল না সাগর টাইপের তর্ক আমি কোন বেকুবের সাথে করতে ইচ্ছুক নউ।
৬৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৩
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক দিন পর ব্লগটাকে ব্লগ মনে হচ্ছে
৬৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৮
কালীদাস বলেছেন: নাহ, এইটা সামোহোয়ারইনব্লগই!! ভুল জায়গায় ঢুকি নাই। সেই আগের মতই পাঠার গন্ধ, লাদির ছড়াছড়ি কামরুর শোক সামাল দিতে সময় লাগবে, তার গুণধর পুত্রের কাজকর্ম এই ব্লগের পয়লাদিকের মাইলফলক ছিল কিনা!!
৬৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৭
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: হায় হায় হায় ...... মাসুদ রানা ভাইজান তো দেখা যায় ছাগুদের লাইনে কতা কয় ! দু'দিন আগেও না ভালা দেখলাম
৬৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৩৩
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: দধীচি ছাগু, এতো উতলা হচ্ছো কেন ? আগে জামাতীগুলার বিচার হউক, তারপরে আস্তে আস্তে বাকীগুলানকেও ধরা হবে । কোন ছাড়াছাড়ি নাই ।
৬৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:২১
শেলী বলেছেন: ইন্টারেষ্টিং ব্যাপার হল অনেক বাম দলও স্বাধীনতা বিরোধী ছিল তাদের নিয়ে আপনাদের মাথা ব্যথা নেই। জামাত এর বিচার করলে ওদেরও ত বিচার করতে হয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: যারা একাত্তরে হত্যা আর ধর্ষনের সাথে জড়িত ছিল, মূলত এখন তাদের বিচার হয়তেছে।
৬৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:০০
নীল জানালা বলেছেন: দেখতে দেখতে দার্শনিক হয়া গেলাম। যা বুঝলাম তা হৈল, এইখানে দুই প্রজাতির ছাগল মন্তব্য করতাছে। প্রজাতি নম্বর এক- ঝামাতি ছাগু, দুই- চেতনায় উত্তেজিত রামছাগু। ঝামাতিগুলার কথা নাহয় বাদই দিলাম। আমার ধার্শনিক প্রশ্ন হৈল এই, এইসব উত্তেজিত রামছাগুগুলান যদি ৭১ এ প্রাপ্তবয়স্ক থাকতো তাইলে তাগো মইদ্যে কয়টা মুক্তিযোদ্ধা হৈত আর কয়টা হৈত পাক বাহিনির দালাল? আমার মনে হয় কোন রকম ভাবনা চিন্তা না কৈরাই সবগুলা পাকি দালাল হয়া যাইতো।
চান্দুরা শোন, দুনিয়ার মইধ্যে বাংলাদেশই প্রথম দেশ না যেইখানে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হৈছে। বাংলাদেশেতো আসলে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হৈতাসেনা, হৈতাসে মানবতা বিরোধী আচরনের বিচার। মানবতা বিরোধী বললেতো সবার আগে বাংলাদেশি পুলিশের বিচার হওয়া দরকার। যাকগা। যা কৈতাছিলাম, যুদ্ধ জিনিষটাইতো অমানবিক। বুলেট যেই দিক থেইকাই চলুক, মানবতার মৃ্ত্যু সবার আগে হয়। কথা সেইটা না। কথা হৈল, এইসব নিয়া এত কচকচানির কি দরকার? আইন আদালত নিজের গতিতে চলবো। যার জেলফাঁস হওয়ার তার জেলফাঁস হৈব যার খালাস পাওয়ার সে তা পাইবো। এইখানে আমগো মতন মানুষের এত কচকচানির কি হৈল? সরকার যদি আন্তরিক হয় তাইলে কি আর পাব্লিকের নাওয়া খাওয়া কাজ কাম ফালায়া রাইখা দিন রাইত রাজধানীর একটা কেন্দ্রীয় চত্তর দখল কৈরা বৈসা থাকতে হয় বিচারের দাবীতে? বাচ্চা পোলাপানদের জন্মদিনের কেকে "ফাঁসি চাই" লেখতে হয়? আর যদি তাই করতে হয় তবে সবার আগে এই নিস্ক্রীয় দুশ্চরিত্র সরকারের কর্তা ব্যাক্তিদের ফাঁসি দেওয়া দরকার।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
স্পাইক্র্যাফট বলেছেন: আপনেগো মত মানুষের হয়তো কিছুই যায় আসে না, কারন যুদ্ধের সাথে আপনের পরিবারের কেউ হয়তো জড়িত না, কিংবা হয়তো যুদ্ধের সময় দালালি করাতে ব্যাস্ত আছিল। সবাইরে নিজের আরনিজের পরিবারের মত মনে কইরা নিজের চুলকানি বাড়ায়েন না। ভাল থাকেন।
৭০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
নীল জানালা বলেছেন: ভাল থাকতে কৈসেন, ধন্যবাদ। আপনের বয়স কত? কি কল্পনা করেন বলতে পারেন? আপনের কল্প জগতে নিশ্চয় আপনে একজন সুপার হিরো?! স্বপ্ন দেখেন ছুরি দিয়া গুল্লি কৈরা প্রতি গুল্লিতে বিশটা কৈরা পাকি মারতাসেন, তাইনা? থুক্কু, পাকি মারবেন ক্যান? পাকিগো প্রতিতো আমগো কোন রাগ ক্ষোভ নাই। সকল রাগ স্বজাতির উপরে। আষাড় মাসের ব্যাংগের ছাতার মতন আবাদি। মানুষের প্রতি মানুষের দরদ থাকবো কই থেইকা? ফেনসি খায়া মাথার অবস্থাও খারাপ। ভাবনা চিন্তা করার ক্ষমতা লোপ পাইসে। এখন খালি রেডিমেড হুজুগের পিছে দৌড়।
কিছু মনে নিয়েন্না। আমার সম্পর্কে যেমুন আন্দাজ নির্ভর মন্তব্য করলেন আমিও তেমন ট্রাই মারলাম। আপনের সাথে মিলুক না মিলুক, সমাজের অনেক যুবকের সাথে মিলবে ঠিক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
ফ্রস্ট বাইট বলেছেন: হুম.