নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুলাইমান আল উমাইর

সুলাইমান আল উমাইর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আহলে হাদিসরা সালাফী না খালাফী?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬



গায়রে মুকাল্লিদরা নিজেদের সালাফী বলা ঠিক নয়। কারণ-সালাফ বলা হয় পূর্বসূরীকে যারা মানে। কিন্তু ওরা আসলে কোন সালাফকেই মানে না। যেমন যদি বলা হয়-গায়রে মুকাল্লিদ আলেম আব্দুর রহমান মোবারকপুরী তুহফাতুল আহওয়াজীতে লিখেন-মোজার উপর মাসাহ করার হাদীস ঠিক নয়, ওরা বলে-আমরা ওকে মানি না”।

যদি বলা হয়-আপনাদের কিতাব আওনুল মাবুদে শামছুল হক আজিমাবাদী লিখেন-“পয়গম্বর স্বীয় কবরে জিবীত থাকেন, আর যে রুকু পায় সে ঐ রাকাত পেয়েছে বলে ধর্তব্য হবে”। ওরা বলবে-আমরা একে মানি না।

তারপর যদি বলেন-আল্লামা শাওকানী তার কিতাব নাইলুল আওতারে লিখেছেন-“রুকু যিনি পান, তিনি সেই রাকাত পেয়েছেন বলে ধর্তব্য হবে, এবং নবীরা কবরে জিবীত”। ওরা বলবে-আমরা তাকেও মানি না।

যদি বলা হয়-শায়েখ ইবনে তাইমিয়া-২০ রাকাত তারাবীকেই প্রাধান্য দিয়েছেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ মাজমুআ ফাতওয়া ইবনে তাইমিয়াতে। ওরা বলবে-আমরা তাকেও মানি না।

যদি আরো উপরে গিয়ে বলা হয় যে, ইমাম বুখারী ১ নং খন্ডে ৭৪১ পৃষ্ঠায় তিনি বলেছেন-এক মজলিশে ৩ তালাক দিলে ৩ তালাকই হয়, ওরা বলবে যে, আমরা তাকেও মানি না। আর হযরত ইমাম মুসলিম রহঃ বলেন-যখন কিরাত পড়া হয়, তখন চুপ থাক। ওরা বলবে যে, আমরা তাকেও মানি না।

যদি আরো উপরে গিয়ে বলা হয়-ইমাম আবু হানীফা রহঃ ইমাম শাফেয়ী মাসায়েল বলেছেন। ওরা বলবে-আমরা তাদেরও মানি না।

যদি বলা হয়, আরো উপরে গিয়ে হযরত ওমর রাঃ তারাবীহ ২০ রাকাত বলেছেন, এবং ৩ তালাককে ৩ তালাক বলে ফাতওয়া দিয়েছেন। ওরা বলবে-আমরা তাকেও মানি না।

এবার বলুনতো-পূর্ণ উম্মতের মাঝে সালাফ [পূর্ববর্তী] আছে কে? যাকে তারা মানে? ওরা সালাফী? না খালাফী [পরবর্তী]?

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০

এইচ এম বিশ্বাস বলেছেন: কোন সালাফি-খালাফি বুঝিনা শালারা ডাইরেক্ট কাফির।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৪

বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: কি বললেন কিছুই বুঝা গেলো না ।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: দৃষ্টি

লেখক বলেছেন: নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।

আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?

রিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা

আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.