![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন বাতাসে--- তাই আকাশকুসুম করিনু চয়ন হতাশে। ছায়ার মতন মিলায় ধরণী, কূল নাহি পায় আশার তরণী, মানস প্রতিমা ভাসিয়া বেরায় আকাশে। কিছু বাঁধা পড়িল না কেবলই বাসনা-বাঁধনে। কেহ নাহি দিল ধরা শুধু এ সুদূর-সাধনে। আপনার মনে বসিয়া একেলা অনলশিখায় কী করিনু খেলা, দিনশেষে দেখি ছাই হল সব হুতাশে।।
দেখতে দেখতে তেত্রিশ বছর কেটে গেলো। অবাক হয়ে ভাবি, তেত্রিশটা বছর এই মানুষটার সাথে আমি আছি কি করে? তাও হাত-পা, ঘাড়-মুন্ডু অক্ষত রেখে বহাল তবিয়তে। চিন্তা-চেতনা, মন মানসিকতা, রুচি কিছুরই মিল নেই। দুজন সম্পুর্ন দুই মেরুর মানুষ এক ছাদের নিচে, বড় ধরনের অশান্তি ছাড়াই এতোটা বছর কাটিয়ে দেয়া যে সে কথা নয়। এ ধরনের কর্ম কান্ডের জন্য সরকার থেকে পদক ঘোষনা করা উচিত। “গৃহ শান্তি” পুরস্কার। আর এ শান্তি বজায়ের জন্য স্বামী স্ত্রী’র মাঝে যার অবদান সবচাইতে বেশী, তাকেও পুরস্কৃত করা উচিত। সামান্য কারনে পৃথিবীতে অশান্তির আগুন জ্বলে উঠে। দেশে দলের মিল নেই? লাগাও আগুন। মতের মিল নেই? ফাটাও মাথা। পছন্দ হচ্ছেনা? ঝাপিয়ে পড়ো দা কিরিচ নিয়ে। বইয়ে দাও রক্তের গঙ্গা। প্রস্তাব গৃহিত হয়নি? এসিডে ঝলসে দাও তাকে। এই সব ঘটনার মাঝে কোন ঘটনার জন্ম না দিয়ে ৩৩ বছর কাটানো কি কম বড় কথা? বিয়ের আগে কত তুলতুলে নরম নরম কথা, যা শুনে আমি পালকের মত ভেসে গিয়েছিলাম। তখন কি জানতাম, ওগুলো ছিলো গল্পের বইর ডায়লগ? অতি কল্পনা-প্রবন আমি তাতেই তো গলে গিয়েছিলাম। এখন কথা শুনলে তো মনে হয় তিতা করলা ছাড়া জিভ আর কিছুর স্বাদই গ্রহন করেনি। আর যত বয়স বাড়ছে, পিঁপড়ের মত হুল ফোটানোও বেড়ে গেছে। একটা বিষয় পেলেই হলো, ওটাকে চটকিয়ে ভর্তা না করা পর্যন্ত শান্তি নেই। বাসায় কেউ এলে সহজে তার সামনে পড়তে চায়না।
রাত বারোটা বাজার আগে থেকে মোবাইলে পিড়িং পিড়িং শব্দে শুভেচ্ছা বার্তা আসা শুরু হলো। আমি তখন মাথা ব্যাথায় কাতর হয়ে শুয়ে কুইকুই করছি। বার্তা পড়েই মনে পড়লো দিবসটির কথা। আমার কাছে যেমন মেসেজ আসছে, তেমনই তার কাছেও তো আসছে। উনি আবার কোন বার্ষিকীই মনে রাখতে পারেন না। ইচ্ছে করেই মনে রাখেনা আর কি! পাঁজির পা-ঝাড়া হলে যা হয় আর কি! মনে মনে ভাবলাম থাক! এই দিনটিতে আর কোন রকম খোঁচাখুঁচিতে যাবোনা। যদিও আমি খোঁচা দিতে পারদর্শী নই। কুম্ভকর্নের মত খোঁচা মারতে আজো শিখতে পারলাম না। তবুও মাঝে মাঝে ঢোড়া সাপের মত ফোঁস করে উঠে এটাই হয়তো প্রমান করি, আমি এখনো জীবিত আছি। সকালে উঠেই মেজাজটা খিঁচড়ে গেলো।
“এতোক্ষনে ঘুম ভাঙ্গলো”? “রাত জেগে নেটে বসে ছিলে”? রাগে দুঃখে মুখ দিয়ে কোন কথা বের হলোনা আমার। শূধু দৃষ্টির খোঁচা মেরে সরে গেলাম। জানে, আমি মাথা ব্যাথায় কষ্ট পেয়েছি। একগাদা ওষূধ তার সামনেই তো গিললাম। তারপরও এই খোঁচা! বেশ ক’বছর যাবত কাজের লোকের হাতের রান্নাই খেয়ে আসছে, ইদানিং নতুন বাতিক হয়েছে, খেতে বসে রান্নার হাজারটা খুঁত বের করা, অর্ধেক খেয়ে প্লেট ঠেলে উঠে যাওয়া। কি? না, ঐ অখাদ্য রান্না খেতে পারা যায়না। কি আর করা? রান্না করি।
আর তার ফলশ্রুতি প্রায়দিন মাথাব্যাথা। সে যা যা খেতে পছন্দ করে তাই রান্না করলাম। দেশী মুরগি, ইলিশের মাথা দিয়ে কঁচুর লতি, করলা ভাজি, টাকি মাছের ভর্তা, শুটকি ভর্তা। টেবিল সাজিয়ে বসে আছি। দুটো, আড়াইটে, তিনটা বেজে গেলো, কোন পাত্তা নেই। ফোন করলাম, “আমি ব্যাস্ত, খেয়ে নাও’। আমার পেটে ছুঁচোর কেত্তন শুরু হয়ে গিয়েছিলো। তাই খেয়ে নিলাম। পৌ্নে চারটার সময় “উনি” এলেন। হাতে বিশাল একটা ফুলের তোড়া। শুধুই লাল গোলাপ। হাতে দিয়ে কিছুই বল্লোনা দেখে আমিই বললাম, এটা আবার কেনো? বোকা বোকা মুখে বল্লো, কেনো আবার? এমনি আনলাম তোমার জন্য। খেতে বসে বল্লো, বাহ! আজ দেখি সব আমার প্রিয় আইটেম, হঠাত কি মনে করে? মুখ ঝামটা দিয়ে বললাম, মনে করা টরা কিছু না, ইচ্ছে হলো তাই রান্না করলাম।
সন্ধ্যার আগে হই-হই করতে করতে বড় পরীকে নিয়ে মেয়ে এলো, ভাতিজি এলো তার মেয়েকে নিয়ে, ছোট জা এলো তার বিচ্ছুকে নিয়ে। মুহুর্তে বাসা গরম। একগাদা ফুল, আর বড় একটা গিফট বক্স টেবিলে রেখে আমাদের দুজনকেই ধরে আনলো সামনে। আমার রাগ, ভ্রুকুটিকে সে মুহুর্তে তারা পরোয়াই করলোনা। অনেকদিন যাবত অভেনটা নষ্ট হয়ে ছিলো। একটা সুন্দর মাইক্রোয়েভ অভেন, রংচঙ্গে ফতুয়া, সার্ট, আকাশী রঙের জামদানী। গুচ্ছের টাকা খরচ করে আনন্দ কেনা, যা কিনা আমার খুব অপছন্দের, কিন্তু ওদের আনন্দ মাটি করে দিতে ইচ্ছে হলোনা বলেই চুপ করে ছিলাম। সবজি পাকোড়া বানালাম, পিঁয়াজু, সামোসা আনালাম সামনের দোকান থেকে, ফ্রিজ থেকে খেজুরের গুড়ের পায়েস বের করলাম। এর মাঝে বড় পরী ঘোষনা দিলো, সে এসব কিছুই খাবেনা। ঘরে গিয়ে বিছানায় উপুড় হয়ে পড়লো। সাধ্য সাধনা করে জানা গেলো, নুডুলস নেই কেনো? সে নুডুলস খাবে। নুডুলস বানানো হলো। সবাই মিলে একসাথে খাওয়া। সময়টা যেনো ফুড়ুত করে উড়ে গেলো। এর পর ফটো-সেসন। যেমন ছিলাম তেমন সাজেই ফটো তোলা হলো। ওদের হাতে নিজেকে ছেড়ে দিয়ে খারাপ লাগছিলো না। রাত আটটার দিকে ওরা চলে গেলো।
এই যে আমরা দুই মেরুর মানুষ, এতো অমিলের মাঝেও বসবাস করছি, তার পেছনের কারনটা হলো। ভালবাসা, শ্রদ্ধা-বোধ, দুজন দুজনকে সম্মান করা, উভয়ের কাজের প্রতি উভয়ের সম্মান বোধ। মুখে ভালবাসার প্রকাশ না করেও আমরা দুজনেই খুব ভাল করে জানি, আমরা দুজন দুজনকে কতটুকু ভালবাসি। আমরা কখনোই কারো কাজকে কটাক্ষ বা বিদ্রুপ করিনি। তার কাজকে আমি যেমন উৎসাহ দিয়েছি, তেমনি উৎসাহ পেয়েছি আমার কাজে। সন্তানের কাছে আমরা কেউ কখনো কারো সম্পর্কে বিষোদগার করিনি। ঠাট্টার ছলেও নয়। হাজার অমিলের মাঝে একটি জায়গায় আমাদের দুজনের মিল। তা হলো, “ভালবাসা”। আমরা দুজনেই মানুষকে খুব ভালবাসি। মানুষের দুঃখ কষ্ট দেখলে ছুটে যাই, প্রানপন চেষ্টা করি মানুষের ভালো করার। আর একটি বিষয় আমরা দুজনেই সযত্নে এড়িয়ে চলি, তা হলো, পরচর্চা। এই বিষয়টি আমার সংসারে অনুপস্থিত। কেউ যদি আমাদের সামনে করতেও যায়, তাকেও আমরা নম্র ভাষায় থামিয়ে দেই। তার মুখে কখনোই কারো বদনাম শুনেছি বলে আমার মনে পড়েনা। কখনোই বলেনি এটা করোনা, ওটা করোনা। যখন চিঠির যুগ ছিলো, তখনও সে কোন দিনও আমার চিঠি খুলেনি। এই ছোট ছোট বিষয়গুলো আসলেই যে অনেক বড়, তা চারি দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারি। পরস্পরের প্রতি এই বিশ্বাষ, যা দাম্পত্য জীবনে খুব প্রয়োজন। তাই হাজার অমিলের মাঝেও আমাদের এমন মিলন বাঁশী বেঁজে চলেছে। ভালবাসার সাথে যোগ হয়েছে, স্নেহ, মায়া, মমতা, বিশ্বাষ, সম্মানবোধ। মুখ ফুটে না বল্লেও আমরা অনুভব করি, আমাদের ঘিরে রেখেছে যে গান, তার সুর, বানী। “ভালবাসি ভালবাসি, এই সুরে কাছে দূরে জলে স্থলে বাজায়, বাজায় বাঁশী ভালবাসি ভালবাসি”
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: রাত্রীসোনা, আমরা যাকে পছন্দ করে ফেলি, তার সামান্য কথাও অনেক ভালো লেগে যায়।
তোমার জীবনের সব চড়াই উতরাই খুব সাহসের সাথে পার হয়ে যাবে দিদির দোয়া রইলো।
অনেক ভালবাসা আর শুভকামনা তোমার জন্য।
২| ২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: “গৃহ শান্তি” পুরস্কার। আর এ শান্তি বজায়ের জন্য স্বামী স্ত্রী’র মাঝে যার অবদান সবচাইতে বেশী, তাকেও পুরস্কৃত করা উচিত।
সুন্দর প্রস্তবনা
প্রথম বারের ক্ষেত্রে আপনার নাম প্রস্তাব করছি।
শুভেচ্ছা।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: থেঙ্কু
৩| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০২
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
অভিনন্দন আপু.................
ভালোবাসা সারাজীবন অটুট থাক..........
ভালো থেকো তোমরা........
অনেক সুখি থেকো।
পরী রানী হয়ে থেকো।
ভালোবাসা আজকের দিনে।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২১
সুরঞ্জনা বলেছেন: সাজিমনি সাজিমনি সাজিমনি! কি ভিষন ভাবে তোমায় মিস করছি।
তোমার জন্য অনেক অনেক ভালবাসা। ভালো থেকো নিরন্তর।
৪| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: “ভালবাসি ভালবাসি, এই সুরে কাছে দূরে জলে স্থলে বাজায়, বাজায় বাঁশী ভালবাসি ভালবাসি
আহা আজি এ দিবসে আপুর গান শোনা গেলো। শুভেচ্ছা আপু। আজীবন এই গান গাও।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আর এই গানের সুরেই আমার শায়মা-মনিটা এলো আমার ঘরে।
অনেক ভালবাসা।
৫| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৪
shamim ahmed বলেছেন: ভাল লেগেছে ........
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৯
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: আসলে সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে............... চমৎকার পোষ্ট।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে
গুনবান পতি যদি থাকে তার সনে।
ধন্যবাদ।
৭| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১২
ভাঙ্গন বলেছেন: আপু, অভিনন্দন।
অনেক ভাল লাগে প্রিয় মানুষের আত্মকথাগুলো পড়লে। মনে হয় তাঁদেরকে তখন আরো বেশি করে জানি!!
..........
তেত্রিশ বছর কাটলো/কেউ কথা রাখলো
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাঙ্গন।
কেউ কথা রাখেনি। নাইবা রাখলো।
সব কথা কি রাখতে হয়?
৮| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৬
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আপা অভিনন্দন জানাতে ভুলে গিয়েছিলাম......
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ভাইয়া।
৯| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৮
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা।।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অমিত।
১০| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৩১
সায়েম মুন বলেছেন: অভিনন্দন এবং বাকী দিনগুলোও সুন্দরভাবে কেটে যাক এই দোয়া রইল!!
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সায়েম।
১১| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৩৬
পারভেজ মাসুদ বলেছেন: হাসি-কান্না, বিরহ-বেদনা নিয়েই জীবন। শুভ কামনা।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাসুদ।
১২| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৩৬
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: সবসময়ের শুভকামনা। ধৈর্য-সহ্য দিয়ে, সুখে দুখে সময় পাড়ি দিয়ে আসার জন্য এযাবৎকালের সেরা অভিনন্দন। আগামীতে সুখ যেন দুখের চেয়ে বেশী হয়। ধন্যবাদ।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা।
দোয়া করবেন, সততার সাথে যেন বাকি দিনগুলো
পার করতে পারি। আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা।
১৩| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫৮
ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন:
আপনাদের জন্যে শুভকামনা থাকল । মনটা ভীষণ খারাপ , নইলে অনেক কিছু বলার ছিল । [ লিঙ্ক]
ভাল থাকবেন ।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: মন খারাপ কেন? লিঙ্কটাতে যেতে পারছিনা তো। আশা করছি আপনার মন খারাপ তাড়াতাড়ি কেটে যাক। ভালো থাকুন। শুভকামনা জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৭
জয়ার ভুবন বলেছেন:
সবাই তো সুন্দর সুন্দর কথা বলেছে, আমার বলার জন্য কিছু রাখে নি,
তাই বলি সুখে থাকুন স্বাধীন থাকুন ভালো থাকুন।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: শুভকামনা জানানোর মত আর কোন সুন্দর কথা আছে নাকি?
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আর আমার ব্লগে স্বাগতম।
ভালো থাকবেন।
১৫| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২২
বড় বিলাই বলেছেন:
অনেক অনেক অভিনন্দন আপু। অনেক ভালো থাকবেন আর এইভাবেই ভালোবেসে যাবেন।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালবাসা, শুভকামনা বিলাইমনি।
তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো।
১৬| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪৯
চিকনমিয়া বলেছেন: কত সোন্দর কইরা এইডি লেকচেন, বিরাট ভালা লাগচে
ঠিকাচে
পেলাচ
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: চিকনমিয়া, আপনি যে আমার বাড়িত আইছেন, আমি বড়ই প্রিত হইলাম।
অনেক অনেক ধইন্যা আপনারে।
১৭| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫২
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: অভিনন্দন।
অভিনন্দন।
অভিনন্দন।
অভিনন্দন।
অভিনন্দন।
অভিনন্দন।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।
শুভেচ্ছা।
শুভেচ্ছা।
শুভেচ্ছা।
১৮| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৮
কথক পলাশ বলেছেন: মুখ ফুটে না বল্লেও আমরা অনুভব করি, আমাদের ঘিরে রেখেছে যে গান, তার সুর, বানী। “ভালবাসি ভালবাসি, এই সুরে কাছে দূরে জলে স্থলে বাজায়, বাজায় বাঁশী ভালবাসি ভালবাসি” ।
আপু, কথা রাখার এই ৩৩ বছর ৩৩ কোটি বছরেও শেষ হবেনা।
অভিনন্দন রইল অনন্ত জীবনের সুখ আর প্রশান্তির।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পলাশ এই সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
অনেক অনেক ভালো থেকো। শুভেচ্ছা।
১৯| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০০
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপু অভিনন্দন অনেক অনেক ভালো লাগল সব কিছু। সব সময় এমনি থাকুন সেই দোয়া করি।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১০
সুরঞ্জনা বলেছেন: সুপ্তিমনি, অনেক ভালবাসা সোনামনি।
২০| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৫
জেরী বলেছেন: অভিনন্দন
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওরে আমার জেরীসোনাটা! অনেক অনেক আদর।
২১| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৬
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
সুরন্জনা... বলে কত কথা কত যুবকের সাথে
২২| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: জীবু বাবু কথা বললে কি হয়?
২৩| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২৮
শোশমিতা বলেছেন: “বাকী দিনগুলোও সুন্দরভাবে ভালবাসি ভালবাসি এই সুরে আর এইভাবেই ভালোবেসে যাবেন।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: তাই যেনো যেতে পারি শোশমিতা এই দোয়াই করো।
অনেক অনেক ভালবাসা তোমায়।
২৪| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৩
রোকসানা লেইস বলেছেন: সব অমিলের মাঝে ভালোবাসাই ফুটে উঠেছে ভিষণ ভাবে ....ভালোলাগা আর অভিনন্দন সুরঞ্জনা যুগলের জন্য
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অমিল অমিল অমিল। শুধু দুটি মনেরই মিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ রোকসানা।
ভালো আছো তো?
২৫| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৬
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: আপু, আপনার লিখাটি পড়ে খুব ভাল লাগল। এত কিছুর মাঝেও আপনাদের ভালবাসা অটুট আছে জেনে খুব ভাল লাগল। আপনাদের কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। আপনাদের দুজনের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩১
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আদনান। আর যাই শেখো, আমাদের খুনশুটি শিখতে যেওনা।
সমঝদার না হলে বিপর্যয় হয়ে যেতে পারে।
২৬| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: সুন্দর বর্ননা+++++++++
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শূণ্য উপত্যকা।
২৭| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৪৭
আজিজ তানভীর বলেছেন: এই ধরণের পুরস্কারের দাবিদার যেন আমরাও হতে পারি!!
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: দেখোনা ভাই একটা পদক টদক পাওয়া যায় কিনা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫০
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: অভিনন্দন
২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪১
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: অভিনন্দন আপুনি... অনেক অনেক শুভকামনা....
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মনসুর। ভালো থেকো।
৩০| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫০
ওমর হাসান আল জাহিদ বলেছেন: আমরা দুই মেরুর মানুষ, এতো অমিলের মাঝেও বসবাস করছি, তার পেছনের কারনটা হলো। ভালবাসা, শ্রদ্ধা-বোধ, দুজন দুজনকে সম্মান করা, উভয়ের কাজের প্রতি উভয়ের সম্মান বোধ। মুখে ভালবাসার প্রকাশ না করেও আমরা দুজনেই খুব ভাল করে জানি, আমরা দুজন দুজনকে কতটুকু ভালবাসি। আমরা কখনোই কারো কাজকে কটাক্ষ বা বিদ্রুপ করিনি। তার কাজকে আমি যেমন উৎসাহ দিয়েছি, তেমনি উৎসাহ পেয়েছি আমার কাজে। সন্তানের কাছে আমরা কেউ কখনো কারো সম্পর্কে বিষোদগার করিনি। ঠাট্টার ছলেও নয়।
=========================================
দাম্পত্য জীবনে সুখের মূল কথা-ই হলো উপরিউক্ত কথাগুলো। বেশ ভালো লাগলো। আপনার পারিবারিক জীবন সুখের হোক, হোক আনন্দের।
ভালো লাগলো...
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। জগতের সবাই সুখী হোক।
৩১| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৮
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: তোমরা আমাকে একটা সুরঞ্জনা দাও আমি তোমাদের আজকের মতই মাসে ত্রিশটা,বছরে ৩৬৫টা পুর্নিমা দেব..............................
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ভালবাসা সম্রাট।
৩২| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৭
নুজহাত বলেছেন: অভিনন্দন
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ নুজহাত।
৩৩| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৬
আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন: এতো মন্তব্য আমি কি লিখবো ভেবে পাচ্ছিনা। শুভকামনা থাকলো।
অভিনন্দন।
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।
৩৪| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪১
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
অভিনন্দন!!!!অভিনন্দন!!!!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪০
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ফাহাদ।
৩৫| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব উপভোগ্য একটা লেখা। আপনাদের জন্যে অনেক শুভকামনা এবং অভিনন্দন!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪১
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।
৩৬| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪৮
রাজসোহান বলেছেন:
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন:
৩৭| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৫৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আত্মকথা গুলো অনেক গুছানো
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম। আমি তো মনে করি আমি গুছিয়ে লিখতে পারিনা।
৩৮| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:৩১
টানজিমা বলেছেন: খাইছেরে........এগুলি আপনের কথা???
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: খাইছেরে......... তবে কার কথা এগুলো???
৩৯| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:১৬
জুন বলেছেন: সুরন্জনা এত সুন্দর করে লিখেছো তোমাকে অভিনন্দন।
সেই সাথে ভাইয়াকেও আমার সালাম জানিয়ে দিও।
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন। ভাইয়াকে তোমার সালাম জানিয়ে দিয়েছি। ভাইয়া তোমায় ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
৪০| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:০২
করবি বলেছেন:
অনেক অভিনন্দন আপু।
বাকি জীবনটাও কাটুক তোমাদের ভালোবেসে ভালোবাসায়।
শুভকামনা.........
তোমাদের জন্য-
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: কি সুন্দর ফুলগুলি! অনেক অনেক ধন্যবাদ করবিসোনা।
৪১| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:২২
আরিয়ানা বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো। দুজনের জন্যই অনেক শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরিয়ানা। তুমিও অনেক ভালো থেকো আপুনি।
৪২| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৫২
ম্যাভেরিক বলেছেন: এ যে দেখি জীবনের মহাকাব্য!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ম্যাভেরিক। মহাকাব্য রচনার যোগ্যতা কি আমার আছে? এ হলো জীবনের জলছবি।
৪৩| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
মেহবুবা বলেছেন: পড়া শেষ হয়ে গেলে বুঝতে পারলাম এটা একটা লেখা ব্লগে ।
ছবির মত চোখের সামনে ভাসছিল তোমার দাম্পত্য সুখী জীবন ।
সুখী দাম্পত্য জীবনের মূলমন্ত্র কৃতজ্ঞতাবোধ সেটা এখানে দেখতে পাচ্ছি । ।
অনেক স্ত্রী বা স্বামীকে দেখা যায় অভিযোগের ঝুড়ি খুলে নিয়ে বসে ।
আমার মনে হয় কম অভিযোগ , কম আকাঙ্খা এবং কম স্বার্থপরতা পরিবারে অনেক শান্তি আনতে পারে ।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: জীবনে হয়নি কিছুই পাওয়া, চেয়েছি যা......
আমার লেখা একটি কবিতার প্রথম লাইন এটা।
যা পেয়েছি, তাইবা ক'জনে পায়? এটা মনে করলে
না পাওয়ার দুঃখ অনেক কম হয়ে যায়।
তুমি ঠিক বলেছো। কম আকাঙ্ক্ষা, কম অভিযোগ
কম স্বার্থপরতা পরিবারে শান্তি আনতে পারে।
অবিশ্বাষ বা সন্দেহ দাম্পত্য জীবনকে নরক করে তুলতে পারে,
সেই সাথে মানুষকে মানসিক রোগী করে তুলে, এ আমার নিজের
চোখে দেখা। অনেক অনেক ধন্যবাদ মেহবুবা।
৪৪| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
মেহবুবা বলেছেন: শুভেচ্ছা দুজনের জন্য ।
আমাদের জন্য দোয়া করো যেন এমন একটা পোষ্ট জীবনের শেষে লিখে যেতে পারি ।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইনশাল্লাহ দোয়াতে থাকবে। আর আমার মত তেত্রিশ বছর পর কেনো?
তোমার যাপিত জীবনের ছবি এখনি দেখতে চাই।
অনেক অনেক ভালো থেকো। সুখে থেকো। শুভকামনা।
৪৫| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
মে ঘ দূ ত বলেছেন: বাহ! চমৎকার। আপনার নিজের মনটাও বেশ। কি সুন্দর করে প্রকাশ করলেন।
দেরীতে অভিনন্দন। আরো অনেকগুলো বছর যেন দুজনে একসাথে কাটাতে পারেন সেই শুভকামনা রইলো।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মেঘদুত। অনেক দিন পর আমার বাড়ি এলে।
ভালো থেকো। শুভকামনা।
৪৬| ২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫
নীল কষ্ট বলেছেন: অনেক ভালো লাগল।
আসলে মানুষের মধ্যে শ্রদ্ধাবোধ আর ভালোবাসাটাই আসল বেঁচে থাকার জন্য।
অনেক ভালো থাকুন।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৫৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীল কষ্ট। আপনিও ভালো থাকুন।
৪৭| ২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
দীপান্বিতা বলেছেন: পৌ্নে চারটার সময় “উনি” এলেন। হাতে বিশাল একটা ফুলের তোড়া। শুধুই লাল গোলাপ। -কি মিষ্টি ব্যাপার!
দু’জনের জন্যই অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: মিষ্টি না ছাই!!! মুখে ত কোন মিষ্টি কথাই ফোটেনা।
তবে তুমি এতো সুন্দর একটি কার্ড দিলে, আবার মিষ্টি করে বললে
তাই ভালো লাগছে।
অনেক অনেক ভালো থেকো দীপামনি।
৪৮| ২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৬
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আপ্পুউউউউউউউ..................................
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: কুউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউ।
ডাকাত পড়েছে নাকি? নাকি ময়নাপাখি ঠ্যাঙ্গানি দিয়েছে?
৪৯| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৫
অভিবাসী বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভিবাসী।
৫০| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৮:৩৫
নির্ঝরিনী বলেছেন: অভিনন্দন আপু....
কত সুন্দর করে কিছু মূল্যবান কথা বলে গেলেন!!!!!!!!
অনেক ভালো লাগলো....
আপনারা দুজনেই এমনই থাকুন চিরটাকাল।
দুজনের জন্য শুভকামনা থাকলো।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নির্ঝরনী। অনেকদিন পর তোমায় দেখলাম।
কেমন আছো আপুনি? অনেক অনেক ভালো থেকো।
৫১| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৯
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন:
অভিন্দন আপনাদের দু’জনার প্রতি।
আগামী দিনগুলিও সহজ ও সুন্দর হোক।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই লোমান। আপনাকেও শুভেচ্ছা।
৫২| ২৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ''খেতে বসে বল্লো, বাহ! আজ দেখি সব আমার প্রিয় আইটেম, হঠাত কি মনে করে?'' এমন কথা বলায় ভাইয়াকে মাইনাস, বললো না কেনো যে, না সাজলেও আজ তোমাকে আরো, আরো সুন্দর লাগছে; আর আপনি মনে মনে হারিয়ে গেলেন রূপকথা দেশে..........
আবার আসছি, আপু, কাজের চাপে এমন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছি যে গুছিয়ে কোনো কথা এখন বলতে পারবো না।
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুহহহ!!! এমন করে বলেছে নাকি জীবনে? মাইনাস দিতে গেলে বন্যা বয়ে যাবে।
অনেক অনেক ভালো থেকো রাশেদীন ভাইয়া।
৫৩| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩২
মানবী বলেছেন: Belated Happy Anniversary!!!!
গৃহশান্তি পুরুস্কারের সুযোগ্য দাবীদার হবার কারণ আর কিছু নয়, এর সবচেয়ে বড় রহস্য "দেশী মুরগি, ইলিশের মাথা দিয়ে কঁচুর লতি, করলা ভাজি, টাকি মাছের ভর্তা, শুটকি ভর্তা।"
"মুখে ভালবাসার প্রকাশ না করেও আমরা দুজনেই খুব ভাল করে জানি, আমরা দুজন দুজনকে কতটুকু ভালবাসি।"
- বিয়ের ৩৩ বছর পর অধিকাংশ দম্পতি 'ভালোবাসা'র বানানটাই ভুলে যান বোধহয়, আপনারা এখনও এই সুরে গাইছেন জেনে ভালো লাগলো।
আজকাল শিউলী ফুল যেখানে বিরল, সেখানে আপনার বাড়ির কোলে বারোমাস শিউলী ফোটে!! এটা হয়তো শুধু ফুল নয়, আপনাদের ভালোবাসার প্রতীক, সংসারের প্রতচ্ছবি!
এমন আরো অনেক অনেক ৩৩ বছর উদযাপিত হোক। পরীর সন্তান কোলে আনাদের ৬৬তম বার্ষিকীর ছবি ব্লগকে সমৃদ্ধ করবে, শুভ কামনা রইলো :-)
অনেক ভালো থাকুন।
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মানবী। যা বলেছো-- উদরপুর্তি করে হৃদয়ে প্রবেশ।
ভালোবাসার বানানটা ভুলে গেলেও ভালোবাসতে ভুলিনি।
পরীর সন্তান কোলে ৬৬তম বার্ষিকী কি পালন করতে পারবো?
তবে তোমার শুভকামনায় আপ্লুত হলাম।
অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য।
৫৪| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪১
সুবিদ্ বলেছেন: বিলম্বিত শুভ বিবাহবার্ষিকী!!
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুবিদ।
৫৫| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে লেখাটা পড়লাম। অনেককিছু শিখলাম। আমার কী কী ভুল হতে পারে, সেগুলো আন্দাজ করে নিলাম। আপনাকে কিছুতেই ঐ পদকটা পেতে দেব না আমি, ইনশাআল্লাহ ওটা আমরা নেব!!
অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে ও ভাইয়াকে। ভাল থাকুন যুগ যুগ!!
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভাই বাঁশীওয়ালা আমিও দোয়া করি ঐ পদকটা যেনো তুমি অর্জন করতে পারো। অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
৫৬| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫৩
ফুল পরী বলেছেন: অঞ্জনা রঞ্জনা, অনেক দেরি হয়ে গেল। অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোমাদের দুজনকে। আর দুজনের জন্য এক গুচ্ছ লাল টুকটুকে গোলাপ
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ফুলপরী সোনাটা কি সুন্দর গোলাপের তোড়া নিয়ে এলে। ইস! সুগন্ধে আমার ব্লগবাড়ি ভরে গেলো। অনেক অনেক আদর এই সোনাপরীটাকে।
৫৭| ২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
মেহবুবা বলেছেন: " পনের বছর হয়ে গেল , বুঝতে পারিনি " পড়ে দেখ।
Click This Link
( এটি ছিল ব্লগে আমার প্রথম পোষ্ট ) ।
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: দেখলাম মেহবুবা। এবার সতের বছর পুর্তিতে একটা পোস্ট দিতে হবে কিন্তু। ভালো থেকো।
৫৮| ২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪২
সামিউর বলেছেন: অভিনন্দন তোমাকে আপু। যদিও অনেক দেরি করে..............। আরো শতবর্ষ এভাবে একসাথে থাকো এই কামনা করছি।
২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: অভিনন্দন শুভেচ্ছায় দেরী বলে কিছু নেই সামিউর। অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমায়।
৫৯| ২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
চতুষ্কোণ বলেছেন: অভিনন্দন রইলো দুজনের জন্যেই!
লেখাটা খুব ভালো লাগলো।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ চতুষ্কোন। শুভেচ্ছা।
৬০| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
হেমায়েতপুরী বলেছেন: ঠিকাসে... পেলাস।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪০
সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনারেও পেলাস আর ধইন্যা।
৬১| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১২
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ইসসসসসস আপুনিইইইইইইইই................................এত দেরি করে ফেলছি। আমাকে এত্তগুলা মাইনাস।
অভিনন্দন আপুনি। তোমাদের দুইজনের জন্যই।
আর তুমি কি বলতো, আমার ভাইয়াটাকে এইভাবে পচাও!
তুমি এত সুন্দর করে লিখেছো। পড়েই খুব লোভ হচ্ছে জানো? একদিন আমারও এমন হবে :#>
অনেক ভাল থেকো লক্ষ্মী আপুনি। দোয়া করো আমাদের সবার জন্য।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ সোনা আপুটা। আরে মাইনাস টাইনাস রাখো! আমি বুঝি ভাইয়াকে পচাই? আর ভাইয়া যে সুযোগ পেলেই আমায় পচায়? নিরিহ গোবেচারা আমি মুখ বুজে তা সহ্য করে যাচ্ছি।
আর কেউ হলে তার নাকে ঝামা ঘসে দিতো। টিভির উপর রাজত্ব করা বের করতো, খাবার নিয়ে প্যানপ্যানানি ঘুচিয়ে দিতো।
দোয়া রইলো আপুনি অনেক অনেক সুখী হও।
৬২| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫২
সোমহেপি বলেছেন: মতের অমিল যাদের মধ্যে থাকে তারা যদি পরমত সহিষ্ণু হয় একে অপরকে শ্রদ্ধা করতে জানে তাহলে
তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব মধুর হয়।আমার জীবন থেকে বলছি
আপনার লেখায় অনেক মেসেজ আছে ।
এই বুইড়া বয়সে সারারাত নেটে বইয়া থাকলে তো মাথা ব্যথা করবোই আমার এই বয়সেই ব্যথা করে
নানি অইয়া গেছেন এই বয়সে আইছেন ব্লগিং করতেন
আপনার মাত্র ৩৩ বছর অইছে আমারও অনেক হইছে হু
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: তুমি তো দেখি কচু জানো। মধ্য বয়সে মানুষ বেশী সুখী হয়। আর নানী অইয়া ব্লগিং কর্তাছি বইলাই তো আমার এত্তো এত্তো অবিজ্ঞতা শেয়ার কর্তে পারতাছি। হুহহ! তুমি পারবা?
তুমার ইমুন পরীর মত নাতনি আছেনি?
বউ ই তো নাই, নাতনি আইবো কই থিকা!!!
আর খবরদার বুইড়া কইবানা। বুইড়া অউক আমার দুশমন।
সুরঞ্জনারা কুনুদিন বুইড়া অয়না। বুজলা?
৬৩| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১:১০
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: লেখাটি অনেক সুন্দর আপু, অনেক আগে রবীন্দ্র সংগীত শুনলে আমার যেটা হতো, মন ভালো হয়ে যেতো, ফ্রেশ ও স্বচ্ছন্দ লাগতো, কেমন শুদ্ধ হয়ে যেতাম, শুদ্ধতম; মনে হতো যে, এতো এতো হিংশে-বিদ্ধেশ, অন্যের প্রতি অশ্রদ্ধ্যা, কত রকম যে অসঙ্গতি... আরো, আরো, সককিছু পেছনে ফেলে যেভাবেই হোক আরো উপরে উঠে যাওয়া... এ-সবকিছুই কেমন তুচ্ছ মনে হতো, তুচ্ছ মনে হতো। সারা মনে ছড়িয়ে পড়তো মনুষত্ব ও সৌন্দর্যের এক স্বাদ। (এখন আর এমন হয় না বললেই চলে, হা হা হা... এখন তো আমি এমনিতেই মানুষ ও সুন্দর)। এই লেখাটাও এমন যে পড়তে পড়তে আমরা শুদ্ধ হয়ে উঠি, আমাদের মনে হয়, এই যে আমরা দিন দিন কী জটিল জীবনে প্রবেশ করছি, নিরন্তন আমরা যার পেছনে ছুটছি, এর চেয়ে মানুষ হয়ে ওঠা যে কতো গুরুত্বপূর্ণ, এই লেখাটা আমাদের তা-ই বলে। আপনি যা বলছেন, আপু, দুজনের মধ্যে এতো অমিল সত্ত্বেও.... এখানে আসলে মনুষত্য বোধই কাজ করেছে, আপনার আরো অনেক কথায় এর উৎস আছে, তা আর কপি করে পোস্ট করছি না। আরেকটা কথা, এখানে আপনাদের পরস্পরের সম্পর্কের সাথে, অন্যেদের আপনারা কীভাবে দেখেছেন তা-ও এসেছে, সেখানেও সুন্দর ও সত্যিকারের প্রেম, মনুষত্ববোধ ছড়িয়ে পড়েছে আপনাদের। আর এটি না হলে, অর্থাৎ সার্বিক ভাবে ও সর্বত্র মনুষত্ববোধ না থাকলে, দুজনের মাঝে যে সম্পর্ক/প্রেম, তা সুস্থ হতেই পারে না। এই তো।।
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আজ এই যে আমি যতটুকু যা হয়েছি, সবটুকুই আমার বাবার দান। খুব ছোট থেকে বাবা আমাদের তিন ভাইবোনকে এমন ভাবে শিক্ষা দিয়েছেন, এমন উপদেশ দিয়েছেন সেগুলোই আমার জীবনে চলার পথের পাথেয়। তিন সন্তানের মাঝে বাবার কথা গুলো আমার মাঝেই প্রভাব ফেলেছে বেশী। মাঝে মাঝে মনে হয়, এই কথাগুলো বুকে ধারন করে আমি কি পেয়েছি? এ সমাজে উজ্জলতা ছড়ায় যেসব কিছু, তার কিছু অর্জন করতে পারিনি, অর্জন করার চেষ্টা করিনি। অর্থ, গাড়ি, বাড়ি কিছুই নেই আমার। এ মনে হওয়া খুব ক্ষনিক সময়ের জন্য। যখন মনে হয়, বাবা সৎ ছিলেন বলেই উনাকে নিয়ে মনে মনে গর্ব করতে পারছি। উনি যদি অসত হতেন, তবে কি তা পারতাম?
আমার সন্তানেরাও অবাক হয়ে বলে, এতো অমিলের মাঝে কি করে জীবনটা পার করে দিলাম? আমি বলি, মানুষের হাজার দোষের মাঝে এমন একটি গুন থাকে, যা তার সব দোষকে ম্লান করে দেয়। আমাদের দাম্পত্যে সেটাই হয়েছে। এমন কিছু গুন আমার স্বামীর আছে, যা কিনা অনেকের মাঝেই নেই। আর এ কারনে ঘরে ঘরে অশান্তির আগুন জ্বলে উঠছে। আমার লেখালেখি থেকে শুরু করে আমার সব কাজেই তার উতসাহ পেয়েছি, পাচ্ছি।
এটা কি কম বড় পাওয়া? এ পৃথিবী এমনি বিশ্বাষ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসায় ভরে উঠুক। সবাই সহনশীল আর সহযোগিতা পুর্ন মন নিয়ে গড়ে উঠুক, এই আমার প্রার্থনা।
৬৪| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আচ্ছা আপু, একটা কবিতার লিঙ্ক দিচ্ছি, আমি কিন্তু আপনাকে কবিতা শোনাচ্ছি না! বিষয়টি এমন যে, আপনার সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না।
দিবারাত্ররি অরণ্যে ১
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: এখুনি দেখছি।
৬৫| ৩০ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:১৮
শাহ্রিয়ার খান বলেছেন: আপু আমি শায়মার পিছে লেগেছি, তোমার ভয়ে মুখ খুলিনা,নইলে আমি তার তেরটা বাজাতাম,
ওরে বলো মন্তব্যের মধ্যে কিভাবে ছবি দিতে হয় আমাকে যেন শিখিয়ে দেয়,
না হয় পুথি কোন দিকে মোড় নিবে আল্লায় জানে,বলে দিলাম কিন্তু হুম..
কানে কানে একটা কথা বলি শোন- তোমার সব লেখা পড়েছি, তুমি যা প্রকাশ করেছ তোমার তরে আমার মাথা নত শ্রদ্ধা, কিন্তু শায়মাকে আমি ছাড়বোনা বলে দিলাম আবারও..
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬
সুরঞ্জনা বলেছেন:
ওওওওও তোমার জ্বালাতেই আমার মুনিয়া পাখীটার মন খারাপ? আচ্ছা, বগলের নিচে বাঘ নিয়ে একটা ছোট্ট লক্ষী, মিষ্টি মুনিয়া, ময়না পাখীকে ভয় দেখাতে তোমার লজ্জা করে না?
উরে আমার বীর পুরুষ!
ভয় দেখিয়ে কাজ আদায় করতে চাও? ক্যান? তোমার চউক্ষে কি ঠাডা পড়ছে? আমার শোকেসে রাখা আছে দেখো, কি ভাবে কমেন্টের মাঝে ছবি দেয়া লাগে। ওটা পড়ে পড়ে শিখো। আর না হলে আমার পয়লা বৈশাখ বা এর পরের কোন পোস্টে পাবে । কাব্য, ভাঙ্গন এরা ছবি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছিলো, কি করে ছবি দিতে হয়।
ব্ল্যাকমেলিং করা অপরাধ। দাঁড়াও তোমারে আমি সাইজ কর্তাছি।
৬৬| ৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এমন সুন্দর একটা লেখা পড়ে ৩৭ নম্বর ভাললাগা জানাচ্ছি। সকাল বেলায়ও একবার পড়ে মন্তব্য সেন্ড করতেগিয়ে নেট বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তখনকার মন্তব্যটা হয়ত অন্যরকম ছিল।মন্তব্য করা সকালের সেই সুন্দর আবেগটা এখন ইন্টারনেটের মতই বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে।
অসাধারন সুন্দর জীবন কথন।
আপু-ভাইয়াকে অজস্র অভিন্দন।
এর বিপরীত চিত্রও আছে। আমার এক বন্ধু উনি এখন রাস্ট্রীয় পর্যায়ে বিখ্যাত হয়েছেন-তাই নামটা প্রকাশ করছিনা। উনি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তখন অন্য একজন বিখ্যাত লোকের মেয়ের সাথে সুন্দর সম্পর্কে আবদ্ধ। বন্ধুটি তখন হলের অন্য রুমমেটদের সাহায্য সহযোগীতায় দিন কাটায়। এক্সময় জানাজানি হয়ে যায়-ওদের সম্পর্কের কথা। মেয়ে বন্ধুর বাবা-মা বেকে বসেন-এই গরীব ছেলের সাথে তাঁদের আদুরে মেয়ের সম্পর্কের শুভ পরিনতির বিষয়। মেয়েটি একদিন নিজ বাড়ি, মা-বাবা, ভাই-বোন ছেড়ে হল গেইটে অপেক্ষা করে। আমরা সবাই মিলে তাকে বোঝাতে চেসটা করলাম-অপেক্ষা করো, বন্ধুটির প্রতিষ্ঠা পাবার জন্য। অনেক কথার জবাবে মেয়েটি বললো-"তুমি যদি একটা মোটা সুতী শাড়ী কিনে দাও তাতেই আমি খুশী থাকবো, যদি বস্তিতে খুপড়ী ঘরে নিয়ে রাখও-সেখানেই আমি সুখে থাকবো"! অগত্যা বিয়ে......।
স্বৈরশাসক এরশাদ সাহেবের কল্যাণে বন্ধুটি একসময় সামাজিক-রাজনৈতিক এবং অবশ্যই আর্থীক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংসার জীবনের শুরুতেই উত্তরা এলাকায় ১৪/১৫ হাজার টাকায় বাসা ভাড়া করে থাকতে শুরু করে। বৌটি নাক সিটকিয়ে বলে-"এই বাসায় মানুষ থাকে"! ৯২ সনের কথাঃ- বন্ধুটি ঈদের সময় বৌকে ৬০ হাজারা টাকায় একটা শাড়ী গিগট করে। বন্ধু পত্নী মুখ ভ্যাংচিয়ে বলেন-"ছিঃ এই শাড়ী মানসে(মানুষ) পড়ে"!-ঘটনাটি মিথ্যে নয়, কিম্বা বাড়িয়ে বলা/লেখা নয়। সম্পুর্ণ সত্যি।
এত কিছু বলার কারন-সময়ের বিবর্তনে ভালোবাসা এমনই হয়ে যায়!
আপু, সকলের শুভ কামনায় আমাদের ২৫ বছর পুর্ন হয়েছে-গত ১১ মে। আমাদের ঐষর্য্য, প্রাচুর্য্য নাথাকলেও সুখ আছে......
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ঠিক বলেছেন। প্রথম কমেন্টে যে আবেগ আসে, সেটা প্রকাশ না হলে সে আবেগ আর ফিরিয়ে আনা যায়না।
আপনার উদাহরন একেবারেই সত্যি। এমন অনেক সংসার, অনেক সম্পর্ক দেখেছি, অনেক সম্পর্ক জোড়া দিতে নিজের রাতের ঘুম হারাম করেছি আমরা দুজনই।
আমার কাছে অবাক লাগে এসব দেখলে। মানুষের চাহিদা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।
বাচ্চারা বড় হয়ে যাবার পর ঈদে পরবে নিজে কোন কাপড় কিনিনি, আমরা দুজনেই। ওদের আবদারের কথাই মাথায় রেখেছি। এখন তো ছেলে-মেয়েরাই ওসব দেয়। আজও ২/৩ হাজার দামের শাড়ী শুনলেই আমার মাথা ঝিমঝিম করে, মনে হয় এটা অপব্যায়। চারিদিকে তাকালে নিজেকে বড্ড অচল মনে হয়। তবুও আমি আমার অবস্থানে অনেক সুখী বলে মনে করি। অর্থ, প্রাচুর্য্য, ঐষর্য্য না থাকুক, আমার আছে পরম সম্পদ। আমার "সু-সন্তান"।
আপনার ও ভাবীর জন্যও রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও দোয়া। অনেক ভালো থাকবেন ভাইয়া।
৬৭| ৩০ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সোমহেপি বলেছেন: ইহ!
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইহ! কি??? সুরঞ্জনা চির নবীনা। :!>
৬৮| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১৬
ভোরের তারা বলেছেন: দিদি খুব সুন্দর লেখা। আপনারা এভাবেই হাসি আনন্দ আর খুনসুটিতে জীবনকে উপভোগ করবেন এই কামনা করছি।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভোরের তারা। ভালো থেকো নিরন্তর।
৬৯| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: উপস্! অনেক দেরীতে পোষ্ট টা দেখলাম। এক্কেবারে লেট লতিফা হয়ে গেছি
সে যাগগে....অনেক অনেক শুভেচ্ছে ও শুভকামনা আপনাদের জন্যে
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪১
সুরঞ্জনা বলেছেন: সেকি কথা? শুভেচ্ছা জানানোতে লেট-লতিফ বলে কিছু নেই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা তোমায়।
৭০| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩০
সোমহেপি বলেছেন: সুরঞ্জনার যে স্বভাব ভালো না দিদি ।জীবনান্দ বাবু যে তাকে বারবার সামলিয়ে রাখতে চেয়েছেন।
ওই খানে যেও নাক তুমি
কইও নাক কথা ওই পোলার লগে
কি কথা তার লগে তাহার লগে
ঐপোলার কাছে তুমি যাইও নাক আর
আমার কিন্ত্ত কোন দোষ নাই হু
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:২০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইহ! কইলাই হইলো? সুরঞ্জনার স্বভাব ঠিকই আছিলো। ঐ বেডা জীবু বাবু আছিলো সন্দেহ বাতিক গ্রস্থ। ইলেজ্ঞাইতো চিন্তা করতে করতে রাস্তা পার অইতে গিয়া এক্কেরে ট্রামের নিচে। আহহরে! বড় বালা মানু আছিলো।
৭১| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১২:২৫
সোমহেপি বলেছেন: সুরঞ্জনা চির নবীনা
তাইলে আমার লগে .....
০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইহ!!!
৭২| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ২:৩১
শাহ্রিয়ার খান বলেছেন: তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে......
০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: এমনি করেই যায় যদি দিন যাকনা!!!
৭৩| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭
কাব্য বলেছেন: অভিনন্দন
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: এতো দিন কোথায় ছিলেন? অখন অবিনন্দন নিমুনা। মাইন্ড খাইছি।
৭৪| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৪
রোবোট বলেছেন: আর মাত্র সাড়ে ২৫ বছর পর আমার বৌ এরকম একটা পোস্ট দিবে।
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১০:০১
সুরঞ্জনা বলেছেন: ওয়াও! তাই নাকি? আগাম অভিনন্দন গ্রহন করুন। কারন তখন অভিনন্দন জানানোর জন্য থাকার সম্ভবনা খুব কম।
৭৫| ০৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: আপনার লেখাগুলো ভীষন ভাল লাগে। এই লেখাটা আমার জন্য দরকার ছিল আমরাও দুই মেরুর মানুষ। শুধু একটা জিনিস ছাড়া, দুজন দুজনকে অনেএএএক ভালবাসি। তেত্রিশ বছর কাটিয়ে দিলেন। আমার সামনের ২৭ জুলাই মাত্র তিন বছর হবে।
০৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিমঝিম। মানুষের পছন্দ অপছন্দ মিল নাইবা থাকলো। ভালোবাসাটাই হলো আসল। আর তার সাথে ঐ যে বলেছি............
আজীবন যেনো দুজনে গাইতে পারো, " পাড়ী দিতে নদী হাল ভাঙ্গে যদি ছিন্ন পালের কাছি, মৃত্যুর মুখে দাড়ায়ে জানিবো তুমি আছো, আমি আছি"। শুভকামনা।
৭৬| ০৬ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২১
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: এই যে আমরা দুই মেরুর মানুষ, এতো অমিলের মাঝেও বসবাস করছি, তার পেছনের কারনটা হলো। ভালবাসা, শ্রদ্ধা-বোধ, দুজন দুজনকে সম্মান করা, উভয়ের কাজের প্রতি উভয়ের সম্মান বোধ।
যখন চিঠির যুগ ছিলো, তখনও সে কোন দিনও আমার চিঠি খুলেনি। এই ছোট ছোট বিষয়গুলো আসলেই যে অনেক বড়, তা চারি দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারি। পরস্পরের প্রতি এই বিশ্বাষ, যা দাম্পত্য জীবনে খুব প্রয়োজন।
দিদি এই ব্যপারগুলো বুঝতে হলেই যে অনেক অনেক বড় একটা মন থাকতে হয়..........অনেকটা আকাশের মতন! দুর্ভাগ্য হল অনেক শিক্ষা থেকেও ঐ মনটাই যাদের হয় না তাদের সুখপাখিটাও ধরা হয়না।
অভিনন্দন আর শ্রদ্ধা তোমাদের দুজনের প্রতি।
০৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: শ্রাবনসন্ধ্যা, এক বছর তিনমাস আগে যখন ব্লগে আসি, তখন থেকেই তুমি আমার প্রিয় ব্লগারের তালিকায় আছো। বলা হয়নি, কারন বাংলা টাইপিং শিখতে অনেক সময় লেগেছে, তাছাড়া নানান ঝামেলায় ব্লগে আসতে পারিনি। আমার ব্লগে তোমার উপস্থিতি আমায় কতটুকু আনন্দ দিয়েছে আমি বলে বোঝাতে পারবোনা। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দিদিভাই, আমরা যে এখন হার মানতে চাইনা, কেউ নত হতে চাইনা। মনে করি এতে ছোট হয়ে যাবো। এটা বুঝতে চাইনা, ভালোবাসাতে ছোট হয়না কেউ। এই না বোঝার জন্যই তো যত বিপত্তি। অনেক অনেক ভালো থেকো তুমি। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৭৭| ০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: অভিনন্দন আপু, খুব ভাল লাগলো পড়ে।
০৭ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি। ছবিটা সাদা কালো করলে কেনো? রঙ্গিনই তো ভালো ছিলো।
অনেক করে ভালো থেকো।
৭৮| ০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৬
শিরীষ বলেছেন:
বাঃ!
শুভেচ্ছা রইলো। পরিবারের প্রত্যেকের প্রতি রইলো শুভ কামনা। এরকম আনন্দময় হয়ে উঠুক জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত।
০৭ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শিরীষ। তোমার জন্যও শুভকামনা।
৭৯| ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২৭
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: হায় হায় বল কি!
শ্রাবণসন্ধ্যা আবেগে, শ্রদ্ধায়, ভালবাসায় নতজানু হল দিদি।
এক জীবনে অনেক পাওয়া না পওয়ার মাঝে এই ব্লগে অনেকের কাছ থেকে পাওয়া ভালবাসার ঋণ যেন পাওয়ার পাল্লাটাকেই ভারী করে দেয়, দিদি। তুমি আমার সেই ঋনখানি আরো অনেক বাড়িয়ে দিলে।
আমি তোমার কোন পোস্টে আগে কমেন্ট করিনি! আমার যে মনে আছে আমি তোমার অনেক ব্লগ পড়েছি! আসলে আমি অনেক ফাঁকিবাজ।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: তুমি ফাঁকিবাজ নও। ফাঁকিবাজ ছিলেম আমি। তাইতো তোমার ছুটির অবসরে লিখা দিতে পারিনি। এখন তো তুমি ব্যাস্ত। আগে তোমাদের লেখা, আর কমেন্ট পড়ে অনেক মজা পেতাম। এখন অনেকেই কম লিখেন, অনেককেই ব্লগে পাইনা।
সময় পেলে নতুন পোস্ট দিও। ভালো থেকো আপু সোনা।
৮০| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:০৭
তুষারকনা বলেছেন: কিভাবে ৩৩ বছর কাটালে আপুনি??আমার তো ঝুড়ি ঝুড়ি অভিযোগ...
.... সামান্য জন্মদিনের কথাটাও মনে না রাখলে চোখে জল আসে....
অভিনন্দন তোমাকে
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১১
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার বা বাচ্চাদের জন্মদিন তো কখনোই মনে থাকেনি তার। কে কোন ক্লাসে পড়তো, বয়স কতো, কিছুই সঠিক বলতে পারতো না, এখনো পারেনা। কি আর করা? সয়ে গিয়েছে। চোখে জল আমারো আসতো। এখন হাসি পায়। আসলে একটা বয়সে এসে মানুষ অনেক কিছু ছাড় দিতে শিখে যায়। সেটাই হয়েছে। তোমারও হবে। দোয়া করি সুখে দুখে আজীবন দুজনের ভালোবাসা যেনো অটুট থাকে।
৮১| ১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০০
রঙ পেন্সিল বলেছেন: এই যে আমরা দুই মেরুর মানুষ, এতো অমিলের মাঝেও বসবাস করছি, তার পেছনের কারনটা হলো। ভালবাসা, শ্রদ্ধা-বোধ, দুজন দুজনকে সম্মান করা, উভয়ের কাজের প্রতি উভয়ের সম্মান বোধ। মুখে ভালবাসার প্রকাশ না করেও আমরা দুজনেই খুব ভাল করে জানি, আমরা দুজন দুজনকে কতটুকু ভালবাসি।
মন্তব্য নিস্প্রয়োজন!
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: রঙ পেন্সিল কি বাক্যহারা হয়ে গেলেন?
৮২| ১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
ফেরিওলা বলেছেন: 'ওহ্ হোয়াট'জ দিজ.....মিসট্যরিয়াস এন্ড আনক্যপচারেভল ব্লিজ!'
এই বোধ ছড়িয়ে পড়ুক প্রাণে প্রাণে।
১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধন্যবাদ ফেরিওলা।
৮৩| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৮
শ।মসীর বলেছেন: এই যে আমরা দুই মেরুর মানুষ, এতো অমিলের মাঝেও বসবাস করছি, তার পেছনের কারনটা হলো। ভালবাসা, শ্রদ্ধা-বোধ, দুজন দুজনকে সম্মান করা, উভয়ের কাজের প্রতি উভয়ের সম্মান বোধ।
সুখী আসলে হতে জানতে হয়, সুখের পেছনে ছুটে কেউ সুখী হতে পারেনা।
অনেক অনেক অভিনন্দন আর শুভ কামনা.............ভাল থাকবেন সবসময়।
আর একটার পর একটা রেসিপি দিয়ে শুধু জিভেই যে জল আসছে, পেটত ভরছেনা
২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ।মসীর। ঠিক বলেছেন, সুখের পিছনে ছুটলে কি সুখ পাওয়া যায়?
ভাই, রেসিপি দিচ্ছি তো আপনাদের সুবিধার জন্য। রেসিপি দেখে রান্না করে পেট ভরিয়ে নিন।
৮৪| ২৮ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: অভিনন্দন !!! একটু দেরী করে ফেললাম। আসলে মানিয়ে নেয়ার ইচ্ছে থাকলে অনেক কিছুই মানিয়ে নেয়া যায়। তবে চেষ্টাটা দু'তরফেরই থাকতে হবে।
২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: দেরীতে হলেও আমার মত অখ্যাত ব্লগারের লেখা পড়েছেন, আমি অভিভুত।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৮৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:১১
আলকাতরা বলেছেন: অবিনুন্দন খালাম্মা
৩১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: ধইন্যা পাতা গো ভাগিনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
রাত্রি২০১০ বলেছেন: অভিনন্দন। ভাল থাকুন দিদি। আপনার লিখা পড়লে আমার সব অস্থিরতা কেটে যায়। মনে হ্য় জীবনের অনেক চড়াই অনেক সহজে পার হতে পারতাম আপনার লিখা আগে পড়লে।