![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন, একবার চেখে দেখবেন!
* মিষ্টি হলো চিনির বা গুড়ের রসে ভেজানো ময়দার গোলা কিংবা দুধ- চিনি মিশিয়ে তৈরি বিভিন্ন আকৃতির ছানার/ময়দার টুকরো করা খাবার।
-উইকিপিডিয়া
* ভারতবর্ষের সবচেয়ে প্রাচীন মিষ্টি মতিচূরের লাড্ডু। বয়স প্রায় দুই হাজার বছরেরও বেশি।
* ছানার মিষ্টির ইতিহাস খুব বেশি পুরনো নয়। আজকাল লোকমুখে ছানার মিষ্টি মানেই সন্দেশ।
* টাঙ্গাইলের মিষ্টি মানেই সবার আগে পোড়াবাড়ির চমচম!
* মুক্তাগাছা মানেই মন্ডা !!
* গুগলে পেলাম কাঁচাগোল্লার এক দারুণ ইতিহাসঃ
"নাটোর শহরের লালবাজারের মধুসূদন পালের দোকান ছিল নাটোরের প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান। দোকানে বেশ কয়েকটি বড় বড় চুলা ছিল। মধুসূদন এসব চুলায় দেড় থেকে দুই মণ ছানা দিয়ে রসগোল্লা, পানতোয়া, চমচম, কালোজাম প্রভৃতি মিষ্টি তৈরি করতেন। দোকানে কাজ করতেন ১০-১৫ জন কর্মচারী।
হঠাৎ একদিন মিষ্টির দোকানের কারিগর আসেনি। মধুসূদনের তো মাথায় হাত! এত ছানা এখন কী হবে? এই চিন্তায় তিনি অস্থির। নষ্টের হাত থেকে রক্ষা পেতে ছানাতে তিনি চিনির রস ঢেলে জ্বাল দিয়ে নামিয়ে রাখতে বলেন। এরপর মুখে দিয়ে দেখা যায় ওই চিনি মেশানো ছানার দারুণ স্বাদ হয়েছে। নতুন মিষ্টির নাম কী রাখা হবে- এ নিয়ে শুরু হয় চিন্তাভাবনা। যেহেতু চিনির রসে ডোবানোর পূর্বে ছানাকে কিছুই করতে হয়নি অর্থাৎ কাঁচা ছানাই চিনির রসে ঢালা হয়েছে (রসগোল্লার ছানাকে তেলে ভেজে চিনির রসে ডোবানো হয়), তাই তার নামকরণ হয়েছে কাঁচাগোল্লা। "
* কুমিল্লার রসমালাই!
"প্রথমে ‘মাতৃভাণ্ডার’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান এই ঐতিহ্যবাহী রসমালাই বিক্রি করা শুরু করে। এটি মহানগরীর মনোহরপুরে অবস্থিত। ক্ষণী সেন ও মণি সেন নামের দুই ভাই এই মিষ্টান্ন তৈরি ও বিক্রি করতেন। বর্তমানে ১০ জন কারিগর ভোর থেকেই রসমালাই তৈরিতে সহায়তা করতে সেখানে। এছাড়া সেখানে প্রতিদিন প্রায় ৫ মণ রসমালাই তৈরি করা হয় বলে কারিগর সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া ‘ভগবতী পেড়া ভাণ্ডার’, ‘শীতল ভাণ্ডার’, ‘পোড়াবাড়ী’ ও ‘জলযোগ’ নামে প্রতিষ্ঠানের তৈরি রসমালাইও প্রসিদ্ধ।"
তবে ইদানিং অনেক নকল প্রতিষ্ঠানও করছে এই ব্যবসা।
* ঘরের তৈরী নারকেলের নাড়ু ! সে তো আরেক আকর্ষণ!
মিষ্টির মিষ্টি দুনিয়ায় বাঙালীর দারুণ ভূড়ি ভোজন।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
SwornoLota বলেছেন: আপুকে মিষ্টি একটা ধন্যবাদ!
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
SwornoLota বলেছেন: একটা লেখায় পড়েছিলাম এক বৃদ্ধার মন্তব্য-
আজকালের মেয়েগুলো মোটা হবার ভয়ে মিষ্টি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে, তাই বলেই নাকি তাদের লাবন্য কমে গেছে!
মজা পেয়েছিলাম শুনে!
ইন ফ্যাক্ট, আমি নিজেও মিষ্টি হতে সুদূর দূরে থাকি। হা হা হা
২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬
ঢে্উটিন বলেছেন: জ্বিবে জল আসা পোষ্ট। দারুন সব মিষ্টি।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯
SwornoLota বলেছেন: সব মিষ্টি আপনাদের জন্যে!
চেখেই দেখুন একবার!!
৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভুলে কি মিষ্টির দোকানে ঢুইকা পড়লাম নাকি? পকেটের অবস্থা তো ভালো না!
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২৩
SwornoLota বলেছেন: না না, কী যে বলেন!
ডেকে এনে পয়সা রাখবো নাকি?
আতিথেয়তার একটা সুনাম আছে না??
আজকের মত ফ্রি তে। আরেকদিন পয়সাপাতি সব উজাড় করে খাবেন।
৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৩
অশ্রুকারিগর বলেছেন: মিষ্টির পোস্টে প্লাস।
আমার এক বন্ধু ছিলো ভার্সিটিতে। খুব মিষ্টি পাগল। বিকালে বের হলে নাস্তায় আমরা ভাজাপোড়াই বেশী খেতে চাই সাধারনত। ওর সাথে বের হলে সে উপায় নেই। কোন একটা মিষ্টির দোকানে নিয়ে যাবে, নিয়ে নাস্তাটা মিষ্টি দিয়েই সারবে।
কাঁচাগোল্লা খেয়ে ভালো লাগেনাই কেনো জানি।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
SwornoLota বলেছেন: তবে এই পোস্ট আপনার বন্ধু দেখলে বেশ খুশি হতেন নিশ্চই!
কাঁচা গোল্লা আমার কিন্তু এক সময় খুব ভালো লাগতো।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মিষ্টি পোষ্টে +
তবে মিষ্টি খাওয়া ছেড়ে ই দিতেছি। ভাল লাগে না আর আগের মত । খেলেই মনে করি মোটা হয়ে গেছি এক কেজি