![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তার নিকুঞ্জে
ভ্রমর গুঞ্জে
পল্লবী বল্লরে।
তার অতন্দ্র
গভীর মন্দ্র
...
তুমি ঝরে যাও
তুমি পড়ে যাও
তুমি পুড়ে যাও
তুমি উড়ে যাও|
আমি নিশ্চুপ !
এই ক্ষয়-
বড়ো গভীরের.....|
এই পথে রঙ
নয় আবিরের,
নয় আলতার,
নয় সিঁদুরের,
এটা রক্তের !
বড়ো গভীরের....
এই দিনগুলো
বড়ো প্রেম হীন |
তবু পৃথিবীর
গতি চলমান|
আর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত |
তাই...
ইসলাম এর প্রচারের শুরু থেকেই তা ছিলো ইঞ্জিলে বর্ণিত ঈসা (আ) এর পূর্বঘোষণার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
হজরত মূসা (আ) এর তাওরাতের বানীও মিলে এসবের সাথে।
শয়তান যেমন কিছু মানুষকে পথভ্রষ্ট করে হজরত ঈসা...
কষ্ট নিয়ো না...
এটা অভিমান, জেনে নিয়ো...
ওলোট পালোট অনাচার যতো দেখো...
একে অভিমান বলে মেনো...
আর কিছু বুঝে না বুঝেও একে বোঝো...
শুধু অভিমান!
মেনে নিও..
মন কি ময়ূর?
মেঘলা মেদুর
বৃষ্টি দেখেই নাচে!
রঙের আকর
আকণ্ঠ তার
ময়ূরকণ্ঠী ধাঁচে।
একলা শালিক
মেঘ কাপালিক
মেঘ মন্তর পড়ে।
বৃষ্টির আশায়
মেঘ কুয়াশায়
জল বিন্দুও বাড়ে।
চাঁদের চকোর
মেঘের চাতক
আমার দুচোখ জুড়ে।
বাঁশের পাতায়
বৃষ্টি চিতায়
কার মন যায় পুড়ে...
হুমমম...
ঘুম এসেছে।
দরোজা খুলে ভেতরে বসাই।
- চা খাবে ??
- না না...ও জিনিস সয় না একেবারেই।
হালকা লিকার একটু আধটু...
- হমমম। কতক্ষণ আছো ?
- তাড়া আছে আমার।
- সকাল হবে কি... ?
- চাইছো...
একদিন এভাবেই বালিকারা-
চাঁদ ছেড়ে
ছাদ ছেড়ে
মাঠ ছেড়ে
পথ ছেড়ে
ঘরে আসে আঁধারের টানে...
গোগ্রাসে গিলে নেয় নিকষ আঁধার ।
অতঃপর একদিন বেরিয়ে দেখে না চাঁদ আর !
মাথার উপরে জ্বলে সূর্যের প্রখর আকার।
এক কেজি চালের দাম কত?
আর এক কেজি বারুদের দাম??
এরকম প্রশ্ন আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক করেছিলেন। তিনি বুঝাতে চেয়েছিলেন কী হচ্ছে আমদের সাথে, কারা আমাদের ধ্বংসের রসদ যোগাচ্ছে, কারা ধ্বংস করতে...
ঘাস গজালো বৃষ্টি পেয়ে
শুষ্ক ছিলো মাঠ
রোদের তাপে খাঁ খাঁ ছিলো
সমস্ত তল্লাট।
এখন কেমন নূতন প্রাণের
সবুজ ছোঁয়া জাগে
মাঠকে এখন মাঠ মনে হয়
বিরান লাগতো আগে।
©somewhere in net ltd.