ফ্যাসিজম, গুয়াজম ও অর্গাজম (১৮+ এবং কৌতুক হৈলেও হৈতারে)

২২ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৯

একদা এক রাজ্যের রানী (ওই রাজ্য আবার বিগত ২২-২৩ বছর ধরিয়া ২ রানী দ্বারা শোষিত) তাহার মন্ত্রিদের ডাকিলেন। ডাকিয়া শুধাইলেন, "ওহে মন্ত্রিগন, ইদানিং ফ্যাসিজম গুয়াজম অর্গাজম শব্দত্রয় বড় বেশি কানে ঠেকিতেছে। ইহাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক কি? জবাব দিতে পারো তো আগামীতে আবারো মন্ত্রি হইবে।"



মন্ত্রিসকল পড়িলেন গভীর চিন্তায়। কি জবাব দেয়া যায়??? এইসময় মন্ত্রিদের মধ্য হইতে সকল আবুলের সেরা গাবুল হোসেন কহিয়া উঠিলেন, "রানীমাতা, বর্তমান সরকার ফ্যাসিজম পদ্ধতিতে গুয়াজমের পু*তে উটের ডিম্ব প্রবেশ করাইয়া অর্গাজমের তৃপ্তি দেয়া হইতেছে। এই কারনে এই শব্দত্রয় ইদানিং বেশি শুনা যাইতেছে।"



রানীমাতা শুধাইলেন, "তা নাহয় বুঝলাম। কিন্তু ফ্যাসিজম কি? গুয়াজম কি? অর্গাজম কি? জবাব চাই, নাইলে চেয়ার নাই।"



গাবুল ভাবিলেন, এ দেখি বড়ই বিপদ হইল। ক্ষীনকন্ঠে জবাব দিতে লাগিলেন, "হে রানীমাতা, যেই পদ্ধতিতে সরকার গুয়াজমের পু*তে ডিম্ব থেরাপীর মাধ্যমে অর্গাজমের স্বাদ দিতেছে তাহাই হইল ফ্যাসিজম। গুয়াজম হইল সেই ব্যাক্তি যার পু*তে ফ্যাসিজম পদ্ধতিতে ডিম্ব থেরাপি দিয়া সরকার অর্গাজমের অনুভুতি দিতেছে। আর গুয়াজমের পু*তে ফ্যাসিজম পদ্ধতিতে ডিম্ব থেরাপি দিয়া তাহাকে সরকার যেই অনুভুতির স্বাদ দিতেছে তাহাই হইল অর্গাজম।"



রানীমাতা কহিলেন, "অতি উত্তম জবাব। তোমার মন্ত্রিত্ব বহাল থাকিল কিন্তু চেয়ার পাল্টাইলো।"



ইহা একটি নিতান্তই হাবিজাবিমূলক পোস্ট। বাস্তবের কারো সাথে মিলিয়া গেলে লেখক দায়ী নন। কম্পিউটার দায়ী।

০ টি +০/-০