নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।লিখুন শীরোনাম সুন্দর একটি ব্লগের আপনার

সৈয়দ ইসলাম

আগত প্রজন্মের সাক্ষী!

সৈয়দ ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াতশিবিরের নতুন মুখোশ

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৩৫


১) বিভাগীয় শহরের বড় এক জামাত নেতা আমার আত্মীয় হন। গতবার দেশের বাড়ি থেকে আসার পথে উনার শহরস্থ বাসায় উঠলাম। উনার ওখানে দু'দিন মেহমান হয়ে ছিলাম। উনার বাসায় থাকাকালীন সময়ে লক্ষ্য করলাম, সালাফি মতাবলম্বীদের প্রতি উনার আলাদা এক ধরণের টান কাজ করে। বলা যায়, আশেকে এলাহি কারবার-সারবার। উনি যে ইমাম সাহেবের পেছনে নিয়মিত নামায আদায় করে আসছিলেন, কিছুদিন পর ঐ ইমাম উনার কাছে সর্বনিকৃষ্ট মানের মুর্খ প্রমাণিত হন। আমি এর কারণ আবিষ্কার করতে গিয়ে জানতে পারলাম, ইমাম মিয়া নাকি সালাফি মতাবলম্বীদেরর বিরুদ্ধে দলিলটলিল দিয়ে বয়ান করেন। রাহুল সাংকিত্যায়ন বলেছিলেন, 'ভারতীয়রা মুখের ভাষা দিয়ে পারমানবিক চাহিদা পূর্ণ করে।' এ কথার বাস্তবায়ন এখানেও দেখেছিলাম। ইমাম দেয় না ছাড়, লেগে যায় গ্রামে মার..। শেষ পর্যন্ত সালাফি মতাবলম্বীদের পক্ষ অবলম্বন করতে গিয়ে তিনি নির্যাতিত হয়ে পুলিশের দারস্থো হন। দুর্ঘটনা-পর্ব শেষ হওয়ার পর পুলিশ এসে তাদের চিরাচরিত অভ্যাসমত সব লণ্ডভণ্ড করে দেয়। আর এই ফাঁকে আমাকেও উনার সাথে ক্লিনিক পর্যন্ত যেতে হয়েছে। দ্রষ্টব্যে বলে রাখা উচিত, এলাকায় উনিই একমাত্র সালাফিদের নেতা ছিলেন; বাকি জামাতিরা উনাকে পথ পদর্শক মানতো। (এরা ক্ষমতায় না থাকায় এলাকাবাসী এদের থেকে প্রকাশমান কোন প্রতিক্রিয়া দেখতে পড়েনি।)

২) ভার্সিটি জীবনে আমি প্রায় সবার সাথেই অর্ধেকের চেয়ে বেশি মেশার চেষ্টা করতাম। আমার ভার্সিটি জীবনের বন্ধুরা এখন দেশে বিভিন্ন চাকরী ও ব্যবসাবাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত সময় পাড় করছে। অনেকের সাথেই যোগাযোগ হয়। নাম বলব না, ভার্সিটি জীবনে আমার কিছু বন্ধু ছিল শিবিরপন্থী। আজকাল তাদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারি, তারা জাকির মোল্লার ভক্ত হয়ে গেছে। সালাফি মতাবলম্বীদের মধ্যে নাকি তারা উঁচু দরজায় পৌঁছে গেছে, এখন নাকি তারা অনেক কিছুই জানে (হয়ত এটাই জ্ঞানপাপীদের প্রথম ধাপ) । আগে যেমন শিবিরের সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য আমাকে ইনভাইট দিত এখনো দেয়, তবে এখন দেয় জাকির মোল্লার দলে অংশগ্রহণের ইনভাইট।


জাফর স্যারের উপর হামলাকারী সম্পর্কে জানা গেল, সে নাকি সালাফি মতাবলম্বী এক মুসলিম দাবীদার। জাতীয় সংবাদ পত্রের লিংক এখানে →→ সালাফি মতবাদে উদ্বুদ্ধ ফয়জুলের পরিবার

পুলিশ ও ছাত্রলীগের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য ছাত্রশিবির ইঁদুরের ন্যায় আত্মগোপন করে আছে। আর এই সুযোগে সালাফি মতাবলম্বীরা গোপনে ছাত্রশিবিরের চেলাচামুণ্ডাদেরকে তাদের দলে নিয়ে মগজে খিচুরি ধোলাই দিয়ে মুজাহিদ বানিয়ে রাস্তায় ছাড়ছে। আর খিচুরি মার্কা এইসব বকধার্মীকেরা জিহাদি জিহাদি ভাব নিয়ে নিরপরাধ মানুষ হত্যা করে চলেছে; রাস্তার পাগলা কুকুরের ন্যায় কামড়ও দিচ্ছে । আবার অনেক জামাত-শিবির পন্থীরা নিজেদের অবৈধ প্রেরণাকে কাজে লাগিয়ে সমাজ ধ্বংস করার মাধ্যমে সালাফিদের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।

আর তাই আপাত দৃষ্টিতে আবুল মাল ভাইয়ের সাথে একাগ্রতা জানিয়ে জোড় গলায় দাবী করতে চাই, জামায়াতকে এখনই দেশ থেকে বের করে দেওয়া হোক : ____অর্থমন্ত্রী

**জাতীয় পত্রিকা

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সালাফী মালফী, এরা কি জন্য বিখ্যাত?

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
নতুন করে পুরাতন ধার্মিকদের বিরুদ্ধে লেগে যাওয়ায় এরা বিখ্যাত বলা যায়! উভয়ই বকধার্মিক।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু রয়েছে।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫০

অগ্নিবেশ বলেছেন: ইসলামের ভিতরে এখন হিন্দুদের মত জাতিভেদ প্রকট। একটাই কিতাব যে যার মত করে মানে বের করে। যে যার মত করে ফালায়। এ কয় আমি ঠিক ও কয় তুই ভুল। লাগ ভেল্কি লাগ। পোন্দাপুন্দি শুরু হইসে, দেখা যাক কোন জাগা গিয়ে ঠেকে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৫৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
রসাত্মক লেখক আবুল মনসুর আহমদের আয়নার গল্পগুলোর বাস্তবায়ন চেষ্টা দেখে মনে হয় এ জাতি আজীবন মুর্খই থাকবে।

তবে আমরা আশাহত হব না, একদিন শান্তির সূর্য উদয় হবেই।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সালাফি ও ওহাবিরা ভীষণ কট্টরপন্থী। জামাত,জাকিরনায়ক,মিশর তুর্কিস্তানের ব্রাদারহুড এদের মতাদর্শ।
তারা নামাজ একটু ভিন্নভাবে পড়ে
তারা বিশ্বাস করে ওহাবিরা ছাড়া পৃথিবীতে আর কারো বেচে থাকার অধিকার নেই।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: জামাত,জাকিরনায়ক,মিশর তুর্কিস্তানের ব্রাদারহুড এদের মতাদর্শ।

বাস্তবিকার্থে এরা ব্রাদারহুডের নাম বিকিয়ে স্বার্থ হাসিল করতে চায়। ব্রাদারহুড রাজাকার মনোভাবের ছিল না। তারা দেশ প্রেমেই প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল। আর এরা স্বার্থ নিয়াই জন্মাইছে।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে আমরা আশাহত হব না (২ নং প্রতিমন্তব্য) - কিসের ভিত্তিতে?

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:১১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সুদীর্ঘকাল পরে হলেও আমরা একদিন আসল শিক্ষিত জাতি হব। সেটা আশা করতেই পারি খায়রুল ভাই। অন্তত মনকে শান্তনা দেয়ার জন্য।

এর একটা কারণ এটা বলা যায়, প্রত্যেক মাত্রাতিরিক্ততার পর নতুনত্ব আসে।

ধন্যবাদ আপনাকে, এমন মন্তব্যের জন্য।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০১

পলাশবাবা বলেছেন: স্যকুলারদের স্বপ্ন তারাই একদিন মুসলিম সমাজকে নামাজ পড়া শেখাবে ।। খিক খিক খিক।
যার বাসায় দুদিন আশ্রয়ে ছিলেন, যার অন্ন ধ্বংস করলেন, তাকে নিয়েই " জামাতি রচনা" লিখলেন। বাহ বাহ ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
অখানে আমার পাওনা ছিল। সেটা নিয়ে অযৌক্তিক কথায় জারাতে চাই না।

আর যা সত্য, এবং আমাদের জন্য শিক্ষা নিয়ে আসে তাই লেখতে চেষ্টা করি। এতে ব্যক্তি বিশেষের কোন ক্ষতি হচ্ছে না। বরং সতর্কতা সৃষ্টি হচ্ছে।

আপনার থেকে কিসের গন্ধ আসছে। তাও ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



সালাফি, ওহাবি, আহলে হাদিস একই জিনিষের ভিন্ন মোড়ক শুধু। এরা ইসলাম ধর্মের ক্ষতি ছাড়া ভাল কিছু করছে বলে আমি দেখিনি। সমাজে ফিতনা ফাসাদ আর বিবাদ বিসম্বাদ সৃষ্টি করে মারামারি হানাহানি, বিভাজন ইত্যাদি তৈরি করাই এই শ্রেনিটির কাজ। 'সহীহ হাদিসের উপর আমল' করার নামে এই উগ্রবাদীগন ইসলাম ধর্মের চার মূলনীতি তথা, কুরআন, হাদিস, ইজমা এবং কিয়াস দ্বারা প্রমানিত, হাজার বছর ধরে বিশ্বব্যাপী আচরিত অনেক আমল থেকেই ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করেন। পত্র পত্রিকার সংবাদে জানা যায়- বিগত কয়েক বছরে এরা বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় অন্তত: কয়েকজন সুন্নী মুসলিমকে এদের তথাকথিত 'আহলে হাদিস মতবাদ' মেনে না নেয়ায় নির্মমভাবে হত্যা করেছে।

নব্য এই ফিতনা ইদানিং বেশি মাত্রায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এদের সম্পর্কে সকলকে সচেতন হতে হবে।

ধন্যবাদ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
মানুষ যত সুশিক্ষিত হবে অস্পষ্টতা ততই দূর হবে। আর আমাদের চারপাশের প্রিয়জনকে চাতুর্মুখি শিক্ষা দিতে হবে।
নব্য এ দলটি সত্যি অধিক বেড়েগেছে, তবে তার বিরোধীতাকারীরাও কম যায় না।

ধন্যবাদ আপনার সুমন্তব্য প্রকাশে।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

নরাধম বলেছেন: ফয়জুর আওয়ামিলীগের নেতার ভাগ্নে না? সে নিজেও তো ছাত্রলীগ না যুবলীগের নেতা মনে হয়। তার এলাকার আওয়ামিলীগের নেতারা তাকে অনেক প্রশ্রয়ও দিয়েছে নানা সময়। তাই এটা তো সেম সাইড।

বাকি সব কাহিনী সাজানো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমি গ্রামে গেলে জামাত, বিএনপি ও আওয়ামীলীগের নেতাদের আসাযাওয়া বেড়ে যায়।

কী বলবেন?

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

নরাধম বলেছেন: উল্লেখ্য উগ্র সালাফী আছে কিছু, ওদের পছন্দ না আমার। সব সালাফীই উগ্র না, বলাই বাহুল্য।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বলাই বাহুল্য, তাই প্রথমে জামাতমুক্ত দেশ গড়তে হবে।


লক্ষ্য রাখতে হবে যেন বাকীরা অপকর্ম ঘটানোর দিকে না এগুয়।

ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: হুম পড়েছি।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
পড়ার পর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভালো প্রস্তাব তবে রাবিশ কাকাকে সামনে এনে পোস্টের মান কিছুটা ক্ষুন্ন হয়েছে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ফয়জুলকে সামনে আসবে নাকি মাল ভাইকে আসবে! ঠিক বুঝতে পারছি না! B:-)

কী করা যায় বলুন তো! B:-/

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জাকির নায়েকের অনেক কথাই ভালো লাগে। উনার ভাষণ, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন... এসবের প্রতি আমার যথেষ্ট দুর্বলতা আছে। তবে জামাত-শিবিরের কোনপ্রকার কর্মকাণ্ড কোনোকালেই ভালো লাগেনি। ওরা ঠিকমতো জাকির নায়েক'কে ফলো করে বলেও মনে হয় না।
আর করলেও নিজেদের স্বার্থ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে করে। (আমার দেখা) তাদের অধিকাংশ নেতাকর্মীর ভিতর মানবতা জিনিস'টার প্রচণ্ড অভাব লক্ষণীয়।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আহমদ দিদাতের পথধরে জাকির সাহেব যে কর্মটি করে যাচ্ছেন তা অবশ্যই ভাল। তবে তার অনুসারীরা সমাজে যে প্রতিক্রিয়া তৈরি করে যাচ্ছে তাতে খারাপের মাত্রাই বেশি ঘটছে।

জামাতিরা এই সুযোগে নিজেদেরকে মাঠে নামানোর জন্য এ পথ অবলম্বন করছে। যদি সরকার জামাতিদের ধরতে যায়, তবে আমাদের সামনে জামাতিদের পরিবর্তে সালাফিদেরকেই চোখে পড়বে। তারপরও জামাতমুক্ত দেশ আজ খুব প্রয়োজন।

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ড. নায়েক কাউকে হত্যা বা খুন করতে বলেছে এরকমটা আমি শুনিনি কখনো!

বাই দ্য ওয়ে সালাফি জিনিসটা সম্পর্কে তেমন কিছু জানিনা! নিরিহ গোবেচারা মুসলিমতো তাই জানার তেমন আগ্রহ ও নাই!

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বারাক ওবামা ও বুশ কখনো স্পষ্ট ভাবে বলে নাই, মুসলমানদের হত্যা কর! কিন্তু তার সৈন্যবাহিনী মুসলমানদের হত্যা করে চলছেই।

আমি তুলনা করার জন্য এটা বলি নাই! স্বরণ হল তাই বললাম।

এই ভদ্রলোকের অনুস্বারীরা সরল সহজ মানুষের মধ্যে এক ধরনের অশান্তি তৈরি করে যাচ্ছে।

আর এ থেকে জামাতিরা ফায়দা হাসিল করে অপকর্ম ঘটিয়ে যাচ্ছে।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

রায়হান চৌঃ বলেছেন: তবে আমরা আশাহত হব না (২ নং প্রতিমন্তব্য)

কি বুঝে নিব ?

যদি সত্যি মুসলিম ঘরে জন্ম হয়ে থাকে, ইসলাম চর্চা করে থাকেন, তবে আপনি ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করবেন আন্যথায় ইসলাম ধংশে লিপ্ত হবেন এই তো ?

তার চেয়ে এই ভালো ইসলাম কে জানুন। আর জামাত এর কথা বলছেন কেন ? জামাত তো কুরআন বা হাদিস নয়। মুসলিম হওয়া মাত্র ই আপনার গাইড লাইন হবে কুরআন ও হাদিস।

তবে মুসলিম হওয়ার পর ও ঐ কুরআন, হাদেস কে ভয় পায় কারা জানেন ? আমি বল্লে হয়তো আপনার লাগবে, তার পর ও বলছি... ঘুষ, ধান্দবাজ, নারী কেলেংকারী, চোরা কারবারী আরো যত আছে।

ভাই আমার বয়স টা ৪০ এর কোটায়, বুঝেন তো বাংলাদেশের নেতা দেখে চুল- বাল সব পাঁকাইয়া ফেলেছি :) এখন ছাইছি বা সত্যি করে বলছি, কুরআন হাদিস ভিত্তিক কোন মানুষ বা সংঘঠন থাকলে তারা প্রতিষ্ঠিত হোক এটাই আমার চাওয়


০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমাদের বুঝে নেয়ার ক্ষমতা কখনো নিজ মানসিকতার চৌহদ্দির বাহিরে যেতে পারে না।
আর সে অনুযায়ীই আপনি আপনার মন্তব্য করেছেন, এটা নিতান্তই স্বাভাবিক এবং এটা সবার ক্ষেত্রেই।
মজার বিষয় হল, আপনি আপনার চল্লিশ বছরের বয়স নিয়ে পুস্টকারী অলেখককে ছোট ভাবছেন! নিশ্চিত সেটাও আপনার মানসিকতার প্রকাশ।

হ্যা, ইসলাম যখন শান্তি নিয়ে আসে তখন কিছু ষড়যন্ত্রকারীরা ইসলাম ও সমাজের জন্য বিপদজনক হয়ে আবির্ভূত হয়! আর এরাই সকল অশান্তিরর মূল।

বিশ্ববাসী প্রকৃত ইসলাম লাভ করুক। শান্তি ছড়িয়ে পড়ুক সর্বত্র।

জানার জন্য আপনি আমাকে যে নসিহতটি করছেন সেটা মানার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ! আসলেই আমি অতি অল্প জ্ঞানী।


এই ভিডিওটি আপনার জন্য! (মাত্র কতেক সেকেন্ড)

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: যে মাল এ চার হাজার কোটি টাকা কিছুনা, তার অনেক কথা থেকেই রাবিশ রাবিশ গন্ধ বের হয়.....তবে অাপনার কথা মন্দ না ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ভদ্র দুর্নীতিকারী আমাদের মাল ভাই এখানে লিফলেট হয়ে আছেন।

দেশের স্বার্থে অন্তত তার এ কথাটি বাস্তবায়ন করলেই রাজাকার মুক্ত দেশ হবে।

আপনাকে ধন্যবাদ

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:

ওয়াহাবীরা (তাদের ভাষায় সালাফী) বলে তারা সুন্নী, আহলে হাদীসরা তাদের ভাষায় কাফের। সুন্নীরা আবার বলবেন উল্টা। কিন্তু মোদ্দাকথা, আপনারা কেউই নিজেকে ব্যতীত আর কাউকে মোমেন ভাবেন না।
জামাতীদের দোষ দিলে আপনি বলবেন আপনি জামাতি না। তাবলীগিদের মারামারির সময়ে আপনি বলবেন আপনি তাবলীগি না। হানাফী-আহলে হাদীসদের রেসলিং ম্যাচের দোষও আপনার নয়। বলি আপনাদের মোসলমানদের দল কোনটা? কয়টা? কী কী?
যাহোক, একটা ইনফো আপনার এখানে বলি। আপনারা যে যে দলেরই হন না কেন, জীবনে একবারের জন্যে হলেও প্রায় সবাই যেখানে ইমারত পূজা (কা'বা শরীফ), পাথর পূজা (হাজরে আসওয়াদ), শয়তান মারা ইত্যাদি করতে যান, সেটা কিন্তু সালাফিদের নিয়ন্ত্রণে। সওয়াব কামিয়ে আপনারা যে টাকা তাদের দিয়ে আসেন, সারাবিশ্বে সালাফি মতবাদ প্রচারে (ও ইয়েমেনে বোমা ফেলতে) সেই টাকা ব্যবহার করা হয়। সুতরাং সওয়াব কামাতে চাইলে আর বেহেশতে জান্নাতি হুরকে লাগাতে চাইলে যতই প্যানপ্যানানি করেন, সালাফিদের পায়েই ধরা লাগবে।
জাকিন নায়েক সাহেব বিশ্বের অমুসলিম দেশগুলোতে একজন দাগী আসামী। যেখানেই পা রাখুন, গ্রেফতার করে শ্রীঘরে নিয়ে যাবে। সুতরাং সৌদি, পাকিস্তান জাতীয় দেশগুলোই উনার শেষ আশ্রয়স্থল।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
এরা নিজেদের টিকিয়ে রাখতে সাধারণ মানুষের বিশ্বাসকে নিয়ে খেলা করছে। একদল আরেকদলকে এমন ভাবে গালাগালি করে যা দেখে শয়তান লজ্জায় তাদের স্ত্রীদের আচলে মুখ লুকায়।

আপনি আমাকে কোন দলে ফেলতে গিয়ে ব্যর্থ হবেন তাই অনুরোধ থাকলো, আযাইরা আমাকে নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে ;)
আমি সকল বকধার্মিকদের কথাই বলতে চাচ্ছি, যাদের অধিক ফালাফালিতে ইসলাম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নিজ স্বার্থ হাসিল করতে গিয়ে যারা মানুষের জীবনের সুখ ও শান্তিটুকু নষ্ট করতে মোটেও দ্বিধাবোধ করে না।

আপনি মক্কার যা হালআবস্থা প্রকাশ করলেন তাতে তো মনে হয় মক্কাবাসী চার খলিফার পর নতুন আরেক জাঁদরেল খলিফা পেয়েছে, যে সিরিয়া ইয়ামেনের মুসলমান হত্যায় খুবই জুড়াল ভূমিকা রাখছে।
আপনাকে প্রশ্ন করবো না যে, আপনি ক'বার মক্কা গেলেন? বা মক্কার সর্বত্র যদি সালাফিদের নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে কাবাগৃহের নামাযটা কেন সালাফীদের পদ্ধতিতে আদায় হয় না? এসব আমি প্রশ্ন করব না। কারণ, আমি তেমন জ্ঞানী নয়!

ধন্যবাদ

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

বারিধারা ২ বলেছেন: কিসের মধ্যে কি? শিবিরের সাথে সালাফিদের লিঙ্ক কোন জায়গায়? আপনি তো মোটে একজন, আমি জীবনে অন্তত ২০ জন জামায়াত নেতার সান্নিধ্যে এসেছি - কারো মুখে তো সালাফি বা ওহাবী নিয়ে কিছু বলতে শুনিনি। তবে এটা ঠিক ওনারা ইসলামের ব্যাখা মওদুদী ছাড়া আর কারো কাছ থেকে শুনতে পছন্দ করেনা। কিন্তু জামায়েতের সাথে সালাফির কোন লিঙ্ক তো আমি জীবনেও খুঁজে পাইনি।

আপনি জানলেন, জামায়াত সালাফি মতাবলম্বি
যে ছেলেটি জাফর ইকবালকে আক্রমন করেছিল, তার চাচা কুয়েত ফেরত সালাফি
জাফর ইকবাল জামায়াতকে গালাগালি করতেন
আবারো, জামায়াত সালাফি মতাবলম্বী

অতএব, জাফর ইকবালকে আক্রমণ করা ছেলেটি জামায়াতি। [প্রমাণিত]

কিন্তু জনাব, বীজগণিতের থীওরি কি ইনভেস্টিগেশনে খাটে?

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমি কোন কল্পকাহিনী বলিনি ভাই, বাস্তবক্ষেত্র তুলে ধরছি কেবল। আমি সেই সব সালাফিদের কথা বলছি যারা কিছুকাল পূর্বে জামাতি ছিল। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে তারা আত্মগোপনে আছে। তারা বের হলেই ধরপাকড়ের সম্মুখীন হচ্ছে। তারাই এখন নিজেদের স্বার্থে সালাফিদের মধ্যে এসে আসন গেড়ে বসেছে। আর এর মাধ্যমেই তারা সমাজে কিছুটা বিচরণ করতে পারছে। তা না হলে ছাত্রলীগের কুকুরদের থেকে এই কুকুরেরা নিজেদের রক্ষা করতে পারতো না। এই বিষয়গুলো কোন ওয়াবি সালাফি ও জামাতি এতো সহজে শিকার করবে না। কারণ এতে উভয়েরই ক্ষতি।

ধন্যবাদ

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ যদি পরকালের শাস্তির কথা ভেবে নৈতিক হয়, সেই নৈতিকতার মধ্যে মহত্ব কোথায়?

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
অন্তত আমরা শান্তিতে থাকতে পারবো!

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

কাউয়ার জাত বলেছেন: সস্তা পোস্টই এখন সামুতে বেশি আলোচিত হয়। এক ঘটনা দিয়ে বিশাল এক উপসংহার। ব্যাস কমেন্টের বন্যা।
যাহোক আপনি ইসলামের কোন মতবাদে বিশ্বাসী সেটা প্রকাশ করলে জাতি বড়ই উপকৃত হত। আমার তো আপনাকে মাজার পূজারীদের সমগোত্রীয় বলে সন্দেহ হচ্ছে। অন্যথায় জাকির নায়েককে টেনে এনে এলার্জি ছড়ানোর কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছি না।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: লেখার হাত আমার খুবই কাঁচা, আপনার কথা এদিক দিয়ে সত্য হওয়ার ক্ষেত্রে বাধামুক্ত।

যাকে নিয়ে এতো সুন্দর মন্তব্য করলেন, তার বিশ্বাসে জাতির কোন ফায়দা হবে বলে তো মনে হয় না।

আর জাকির নায়েকের সাথে আমার কোন সমস্যা নেই। আহমদ দিদাতের পথ ধরে সে যে কাজগুলো করে যাচ্ছে তা উপকারমুক্ত না। আমার যত সমস্যা জামাতিদের নিয়ে। আর এই জামাতিরা সালাফীতে মিশতে শুরু করেছে। সালাফিরা হেফাজতিদের মত জামাতিদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। এতে জামাতশিবির নতুনভাবে গোপণে গোপণে অপকর্ম ঘটানোর দিকে এগুচ্ছে। আপনি একজন জ্ঞানীগুণী মানুষ, আশাকরি বুঝবেন।

ধন্যবাদ।

১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধর্মের প্রকৃত অর্থ মূলেই জামায়াত ধার্মিক নয়।
ধৃ ধাতু থেকে ধর্ম।
প্রত্যেকে নিজের মাঝে যে সকল প্রকাশ্য- অপ্রকাশ্য বিশ্বাস, চেতনা ধারন করে, মুখে স্বীকার করে,
এবং কর্মে আচরণে প্রকাশ করে তাই তার ধর্ম।
শুধূ জামায়াতী নয় সালাফী, ওহাবী, তাবলিগী সবই এ মৌলিক সত্যে ধরা খেয়ে যায়!

ইসলাম কোন পার্থিব মতবাদ নয়। যাতে মানুষকে ফাঁকি দেয়া যায়!
আত্মায় সত্ত্বায় প্রকৃত নির্যাসে তার বীজ রোপিত।
যে জন্য বিশ্বাসের তিনটি স্তর রয়েছে- আন্তরিক বিশ্বাস, মৌখিক স্বৃকীতি এবং কর্মে বাস্তবায়ন।

জামায়াত সকল স্তরেই ইসলামের মৌলিক বিশ্বাস কোরআন এবং সুন্নাহর বদলে মওদুদী বাদের ভক্ত!
কিন্তু এদেশেরর সাধারন জনতা এতই ধর্মভীরু যারা দাড়ি টুপি দেখলেই সুভাষ দত্তকেও হুজুর ভেবে সালাম দেয়-সেখানে তারা সহজেই এই ধর্মভীরুতাকে পূজি করে এদেশের মানুষের মাঝে ভেক ধরে তৃণমূলে সংগঠনকে ছড়িয়ে দেয়। মানুষ ইসলামের নামে ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে যেমন কল্প প্রশান্তি লাভ করে তেমনি তাদেরও গ্রহন করেছিল। কিন্তু হাকীকত প্রকাশ হয়ে যায় ৭১ এ। দেশপ্রেম যে ঈমানের অংগ তাই ভুলে যায় তারা ধর্মেরই দোহাই দিয়ে!!!!
এবং সবচে আপত্তিকর আজও তারা সেই ভূলকে ভুল বলে স্বীকার করছে না। অন্তত নতুন প্রজন্মেরতো দেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা দায় থেকে হলেও করা উচিত। কিন্তু না। তারা প্রকাশ্যে আজও ৭১এর ভূলে জন্য আনুষ্ঠানিক কোন ক্ষমা চায়নি।

ইসলাম শান্তির ধর্ম। তা আচরনে, কর্মে, বক্তব্যে, সেবায়, মানবতায় নিজেদের জান মাল উৎসর্গের মাধ্যমে প্রমাণ দিতে হবে।
শুধু বয়ানে বলে বাস্তবে তার উল্টোটা করলে ঐ বক ধার্মিকদের জন্য খোদ ইসলাম কাঠগড়ায় দাড়িয়ে যায়! যা কাম্য নয়।

সবগুলারে শুধু আইনে নিষিদ্ধ নয়, তাদের ভুলে বিপরীতে প্রচুর মিডিয়া ওয়ার্ক করতে হবে। যাতে সাধারন মানুষ আর বিভ্রান্ত না হয়। আর প্রকৃত আলেমদের এগিয়ে আসতে হবে শুধূ মসজিদে বসে আর তাসবিহ গুনে নয়- ইয়াতিম, পথশিশু, দরিদ্র মানুষদের বুকে তুলে নিতে হবে। মসজিদে মসজিদে মানবতার প্রয়োজনে সময়ের প্রয়োজনে উদ্যোকত্তার ভূমিকা নিতে হবে। শীতবস্ত্র, বন্যায় ত্রান বিতরণ, সাধারন দরিদ্রদের জন্য কল্যান তহবিল সৃষ্টি ( বায়তুল মালের অনুসরনে) করতে হবে। তবেই মানুষ ইসলামের সত্য রুপ দেখতে পাবে। ইসলাম মানবতার, প্রেমের ধর্ম তা মূখে না বলে কর্মে বাস্তবায়নই পারে ইসলামের নামে অপশক্তিকে রুখে দিতে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ভাই, আপনার সাথে আমার আত্মার মিল আছে, একেবারে মনের কথাটাই বলছেন।
ইচ্ছে করছে কোলাকোলি করতে। আল্লাহ আপনাকে বরকতপূর্ণ সুদীর্ঘ জীবন দান করুন।
নিরন্তর ভালবাসা আপনার জন্য।


কাউয়ার জাত জানতে চেয়েছিলেন আমার বিশ্বাস সম্পর্কে। হে ভাই, আপনিও এখান থেকে কিছু নিতে পারেন।

২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সংশোধনি
সময়ের প্রয়োজনে উদ্যোকত্তার = সময়ের প্রয়োজনে উদ্যোক্তার হবে।

আপনার প্রতিমন্তব্যে আন্তরিকতায় মুগ্ধ। আসেন কোলাকুলি করি, ভার্চুয়ালি ;) হা হা হা
ইনশাল্লাহ হয়ে যাবে কোন একদিন
আত্মায় সত্ত্বায় যখন দেবে টান
সেই পরমের টানে
আসবে ছুটে জনে জনে প্রানের টানে -
মিলবে প্রেমাষ্পদের সনে
মুর্শিদ মোহাম্মদের নামে।

গুরু নজরুলের গানটা মনে কুর-
তাওহিদেরই মুর্শিদ আমার মোহাম্মদের নাম
সেই নাম জপলেই বুঝতে পারি খোদায়ী কালাম।

ভাল থাকুন নিরন্তর। শুভকামনা সবসময়।

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপনিও ভালো থাকুন পরিবার-সমেত।
চিরন্তন শুভকামনা থাকলো

২১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
নানাবাড়ি'র কুটুম্ব,

সালাফি আর জামায়াতী-রা কি একই মতাদর্শী নয়?!!

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
অবশ্যই না, তবে সহোদরা সাদৃশ্য মনে হয়!

২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: দু'দলের মতাদর্শ কোন জায়গায় ভীন্ন জানতে পারলে বুঝতে পারতাম আমি ভুল বুঝেছি।

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
পাশের কোন সালাফীকে জিজ্ঞেস কইরেন, আপনাদের আর রাজাকার জামাতশিবিরের মধ্যে মিল কতটুকু?

দেইখেন আপনার কী অবস্থা করে! B:-)

২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: তাহলে সালাফি সৌদি আরব জামায়াতদের ফান্ডিং দেয় কেন?

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
মতাদর্শগত মিলের কারণে এমনটা করছে না!

২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫৫

রোমিও সবুজ দাস বলেছেন: ধর্মের মূল কথা তো মানব প্রেম, একে অন্যের প্রতি ভালবাসা,। যত ভাগই হোক না কেন মতবাদ এটা কেন অপ্রচলিত যে কারো ক্ষতি নয় সবার প্রতি ভালবাসা। ওহাবী হোক বা সালাফী ইসলামই হোক বা হিন্দুই হোক আসল দিকটা কেন উহ্য থাকে বলতে প্রেন?

০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ধর্ম আসলেই মানব প্রেম। প্রকৃত ধার্মিকেরা সেটা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন এবং পালন করে চলেন। মধ্যখানে কিছু বকধার্মিকেরা প্রকৃত ধার্মিকের রূপে আসল দিকটাকে গোপণে রেখে নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যস্ত। আর তাই আমরা মনে করি, সব ধর্মই মানবতার মর্মার্থ হারিয়ে বসেছে।

ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে আনার জন্য।

২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে সব পাল্টে যায়।

০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
দয়ালের নিকট কামনা এটাই, বকধার্মিক মুক্ত বাংলা চাই।

ধন্যবাদ মাইদুল ভাই

২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৩

AHMAD KHAER বলেছেন: পণ্ডিত সাহেব! মনে হচ্ছে আপনার কাছে সব সমস্যার সমাধান আছে । তা একটু বলে ফেলুন তো কিভাবে আপনি দেশকে জামাত মুক্ত করবেন। আর আপনি ঠিক কোন ইসলাম কিভাবে প্রতিষ্ঠা করবেন?

০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আমি কোন পণ্ডিত নই ভাই!
মানুষের কষ্ট বলতে না পারলে, পণ্ডিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো।

দেশটা বকধার্মিকেকে ভরে গেছে। ১৩ নং প্রতিমন্তব্য দেখতে পারেন।

ধন্যবাদ

২৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২৭

AHMAD KHAER বলেছেন: সমস্যা আর কিছু না, আপনাদের মতো সব সমস্যার সমাধান জান্তাদের নিয়েই যত সমস্যা। যারা মনে করেন তাদের নিজেদের ছাড়া আর কারো পৃথিবীতে থাকার অধিকার নেই। ঠিক এই ধরণের চিন্তাটাই ভয়ানক অস্থিরতা সৃষ্টির জন্যে যথেষ্ট । তবে আমি মনে করি না আপনাকে তাড়িয়ে বা নিঃশেষ করে ফেলা উচিৎ। আপনারা যতদিন আছেন, আমাদের দাওয়াতি কাজটা ও ভালো চলবে। ভাই আমার ! আয়নায় একটু নিজের চেহারাটা দেখুন। তর্কে জিততে চাইবেন না।

০৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আয়নায় আমি আমার বাহ্যিকতা দেখি, আর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে দেখি মনের ভেতরকার কান্না।

১৯ নং মন্তব্য দেখতে পারেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.