![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে দি বাংলাদেশ টু-ডে এবং দৈনিক খবরের সাংবাদিক মিলন সিদ্দিকীর সাথে মোটর সাইকেলে বর্ষা পরবর্তী নদী দেখতে বের হলাম। ফারাক্কার সবগুলো গেট খোলে দেওয়ার পরও আমাদের বংশার নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে স্বাভাবিক ভাবেই, দেখলাম। স্থানীয় লোকজন বলল- ‘পানি অনেক কমেছে।’ ধামরাইয়ের সোমভাগ ইউনিয়নের কেলিয়া এলাকায় দেখলাম ধানের মিলের ছাই কেমন করে আমাদের নদীটাকে গলা চেপে ধরেছে। এ চিত্রটা ধামরাইয়ের সবখানেই চোখে পড়ে। ইসলামপুর ও নয়ারহাট এলাকায় বালু ব্যবসায়ীদের কল্যাণে নদীর দুই পাড় চাপতে চাপতে চিড়ে হয়ে যাচ্ছে।
আমাদের নদীর মৃত্যু হচ্ছে। এভাবে চললে এদেশ মরু হতে বেশি সময় নেবে না। বর্ষা চলে গেলো। এসময় নদীর পানিতে খানিকটা লাবণ্য আর রূপ ফিরে এসেছিল। ক’দিন পরেই সাভার,আশুলিশুলিয়ার ইপিজেড এলাকাার মিল কারখানার বর্জ্য এসে নদীর পানিকে আবার কালো করে তুলবে। দুর্গন্ধে এলাকাবাসী নাকে কাপড় বেঁধে নদী পাড় হবে। দুইপাড়ের বাসিন্দাদের কথা বলাই বাহুল্য।
এভাবেই কি তবে নদীগুলো মরতে থাকবে?? কেউ দেখবে না? কেউ না??
©somewhere in net ltd.