নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

২০০৬-২০১৬

আলী

© ALI 2006, ALL Rights Reserved

আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই মেধাবী দের দিয়ে জাতি কি করবে। এদের হাতে যাবে প্রশাসন ?

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১২

হবু বিসিএস ক্যাডারদের লাইভ এক্সসন দেখছি চারুকলার ময়ূর ভাস্কর্য দাও দাও করে জ্বলছে , একাত্তর টিভির সাংবাদিক পেটানো এই সব মেধাবি সামনে দেশ চালাবে ।



দাবী হতে পারে কোটা প্রথা সংস্কারের। দাবী হতে পারে এটা যুগোপযোগী করার। দাবী হতে পারে কোটা প্রথায় অনিয়ম বন্ধের। কিন্তু কোনও সুস্থ মানুষ সবধরনের কোটা বন্ধের দাবী জানাতে পারে এটা ভাবতেই তো আমি অসুস্থ হয়ে পড়ছি!



মেধাও নাই, কোটাও নাই। তবুও জীবন চলতাছে। কোন ভাঙচুর করি না, স্লোগান দেই না - "মুক্তিযোদ্ধার গালে গালে জুতা মারো তালে তালে।" অনেক দিন পর একজন নীচু পর্যায় এর ৩৪-৪০ পাওয়া ছাত্র হিসেবে ভালো লাগতেছে। জীবন একরকম ভাব চলেই যাবে।



কোটা ব্যবস্থা নিয়ে অভিযোগ কিভাবে মুক্তিযোদ্ধার গালে জুতা মারার স্লোগান হইলো তা আমাদের বিসিএস ক্যাডার হবার জন্য পাড়াপাড়ি করা মধোবী রা বুঝতেছে ? তাদের আন্দোলনের ভিতর কারা ঢুকে স্লোগান দিচ্ছে সেটা যদি তারা না বোঝে, তবে এই মেধাবী দের দিয়ে জাতি কি করবে। এদের হাতে যাবে প্রশাসন ?



স্বধীনতার এত বছর পরও মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষা করে, হাত পেতে খায়। মুক্তিফৌজ এর কমান্ডার বিনা চিকিৎসায় মরতে দেখছি। অভিমান নিয়ে নিভৃতে বসবাস করতে দেখি মুক্তিযোদ্ধা দের। আজ তাদের গালে জুতা মারার স্লোগানের সাথে গলা মিলিয়ে মেধাবী বিসিএস ক্যাডার হবার ফতোয়া কে আম অস্বীকার করি।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৩

স্বপ্ন হারা বলেছেন: মুরগী চোদা কোটা বাতিল করা হোক

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩০

এমদাদুল ইসলাম মিথুন বলেছেন: আপনি মনে হয় পুলিশের LIVE ACTION দেখেননি। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে নয়, অযৌক্তিক কোটার বিরুদ্ধে। আজ আপনি ভুক্তভোগী না হলেও অদূর ভবিষ্যতে আপনার পরিবার কোন না কোনভাবে suffer করতে পারে।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

গারো হিল বলেছেন: মনগড়া পোস্ট ।

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০

হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ভাই, আমি এতো কিছু বুঝি না
আমার কথা কোটা বাতিল করতেই হবে.।
নইলে আমার মতো মেধাবিরা কি করবে?
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাদের সম্মান অবশ্যই করতে হবে, তাই বলে আমাদের অবহেলা করে?
মুক্তিযোদ্ধাদের ঢাকায় একটা করে ফ্লাট দিক, মাস মাস ৫০০০ টাকা দিক, আমার আপত্তি নাই, কিন্তু তাই বলে দেশের মেধাবিদের মেধার অবমূল্যায়ন করে কেন তাদের এই সম্মান?????????????????????????????????????????

সরকার যা খুশি করুক, কিন্তু আমাদের মতো সাধারন ছাত্রদের মেধার উপরে কেন এই হস্তক্ষেপ?
তাদের যদি জজ্ঞতা থাকে তবে তারা কম্পিটিশন করুক না কেন আমাদের সাথে????????????????????????????????
সো, আমার কথা, কোটা বন্ধ করতেই হবে।

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

আম্মানসুরা বলেছেন: আমার বন্ধুরা শাহবাগে ছিল, ওদের কাছে জিজ্ঞাস করেছিলাম মুক্তিযোদ্ধাদের গালমন্দ করে স্লোগান দেবার ব্যাপারে। অরা আকাশ থেকে পরল, আর বলল এগুলা পুরা গুজব।

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

শাহজাহান মুনির বলেছেন: মেধাবী না বলদ X( X( X( X( .....।

৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

িভৃতচারী বলেছেন: এমদাদুল ইসলাম মিথুন বলেছেন: আপনি মনে হয় পুলিশের LIVE ACTION দেখেননি। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে নয়, অযৌক্তিক কোটার বিরুদ্ধে। আজ আপনি ভুক্তভোগী না হলেও অদূর ভবিষ্যতে আপনার পরিবার কোন না কোনভাবে suffer করতে পারে।

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: কোটা জাতির অভিশাপ এর শামিল। কোন অবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা দের অপমান অমার্জনীয় অপরাধ বলেই মনে করি, কিন্তু তাদের জন্য লাখ লাখ লোকের জীবন ব্যর্থ হয়ে যাবে এটা হতে পারে না। শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা কেন আরও কোটা আছে। সব নিয়েই কথা বলতে হবে। সব মিলিয়ে ১০% এর বেশি কোটা থাকতে পারবে না।

৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৮

নিয়াজ মোর্শেদ বলেছেন:
কোটা জাতির অভিশাপ এর শামিল। কোন অবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা দের অপমান অমার্জনীয় অপরাধ বলেই মনে করি, কিন্তু তাদের জন্য লাখ লাখ লোকের জীবন ব্যর্থ হয়ে যাবে এটা হতে পারে না। শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা কেন আরও কোটা আছে। সব নিয়েই কথা বলতে হবে। সব মিলিয়ে ১০% এর বেশি কোটা থাকতে পারবে না।

১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৯

সোহেল সি এস ই বলেছেন: বাপের লেখাপড়ার সার্টিফিকেট দিয়া চাকুরী না পাইলে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট দিয়া পাবা কেন? এই কোটা ব্যবস্থা কেয়ামত পর্যন্ত চলতে দেয়া যায় না। পোলা মাইয়া খাইয়া এখন নাতি-পুতি ও খাওয়া ধরছে। বাবা বীর পুরুষের মত লড়াই করে দেশ স্বাধীন করছে, আর সন্তান কাপুরুষের মত কোটার আচলে ধরে পার পেতে চাচ্ছে। ধিক ওদের! স্কুল,কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পার হয়েছে কোটার জোরে, চাকুরী ও জোটে কোটার কল্যাণে। কি ছিড়ছ মিয়া জীবনে? লেখা পড়া কর সাহসিকতার সাথে লড়াই করার জন্য। মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার চাই, সহানুভূতি নয়। কোটা কখনো অধিকার নয়।

১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

বিপুল কুমার বিশ্বাস বলেছেন: কোটার অপব্যবহার কাম্য নয় । তবে কোটার দরকার মনে হয় কিছু ক্ষেত্রে আছে আপনারাও মানতে পারেন যেমন বিদেশে আমাদের দেশী পন্য রপ্তানীর ক্ষেত্রে অনেক দেশ কোটা সুবিধা দিয়ে থাকে এবং সেটা আমরা মেনে নেই সবার স্বার্থে । সেরকম যুক্তিসঙ্গত পরিমান কোটা ও সঠিক প্রয়োগ থাকলে মনে হয় কারো সমস্যা নাই ।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৭

ছণ্ণ্ ছাড়া বলেছেন: স্বধীনতার এত বছর পরও মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষা করে, হাত পেতে খায়।-কথাটি নিমম হলেও সত্যি।। ভূয়া সনদ দেখিয়ে সরকারের বহু গুরুত্বপূণ পদে কর্মরত আছে তথাকথিত মুক্তিযোদ্ধারা। এরাই চালু রাখছে কোটা প্রথা। কোটা প্রথা সংস্কারের আগে মুক্তিযোদ্ধার তালিকার সংস্কার বা সংশোধন করা হউক।।

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩৭

উদাস যুবক বলেছেন: সোহেল সি এস ই বলেছেন: বাপের লেখাপড়ার সার্টিফিকেট দিয়া চাকুরী না পাইলে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট দিয়া পাবা কেন? এই কোটা ব্যবস্থা কেয়ামত পর্যন্ত চলতে দেয়া যায় না। পোলা মাইয়া খাইয়া এখন নাতি-পুতি ও খাওয়া ধরছে। বাবা বীর পুরুষের মত লড়াই করে দেশ স্বাধীন করছে, আর সন্তান কাপুরুষের মত কোটার আচলে ধরে পার পেতে চাচ্ছে। ধিক ওদের! স্কুল,কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পার হয়েছে কোটার জোরে, চাকুরী ও জোটে কোটার কল্যাণে। কি ছিড়ছ মিয়া জীবনে? লেখা পড়া কর সাহসিকতার সাথে লড়াই করার জন্য। মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার চাই, সহানুভূতি নয়। কোটা কখনো অধিকার নয়।

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

বিভ্রান্ত মানুষ বলেছেন: কুমার সাহা নামে একজন অনলাইনে লিখেছেন, ‘অতি দুঃখ ভারাক্রান্ত হূদয়ে লিখছি। আমি সুনীতি কুমার সাহা। আমি ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত (সাধারণ ও কারিগরি) ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। আমার রেজি: নম্বর ০২২৫২৭। আমার প্রথম পছন্দ ছিল কৃষি ক্যাডার। কিন্তু পদ স্বল্পতার কারণে আমাকে পিএসসি কর্তৃক কোনো পদে সুপারিশ করা হয়নি (উল্লেখ্য, কোটা প্রার্থী না থাকায় পিএসসি ৭০টি পদ খালি রাখে)। গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০১২ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কৃষি ক্যাডারে ২২০টি পদের বিপরীতে ১৩৬ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, পিএসসি কর্তৃক ১৫০ জনকে সুপারিশ করা হয়েছিল। যে ১৪ জন বাদ পড়েছেন, হয়তো তাঁদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হননি বা পুলিশ প্রত্যয়ন পাননি বা ৩১তম বিসিএসের আগে অন্য কোনো ভালো পদে কর্মরত আছেন। আমার দুঃখ, এই জায়গায় ৮৪ পদ খালি থাকা সত্ত্বেও আমার চাকরি পাইনি। আমার সমস্ত পরিশ্রমের ফলাফল কোটা সংরক্ষণজনিত নিয়মের কারণে শূন্য। যাঁরা এসব নিয়ম তৈরি করেন, তাঁরা কি একবারও ভেবে দেখেছেন আগামী ১০-২০ বছর পর আমাদের দেশের প্রসাশনের কী অবস্থা হবে?’

পার্থ নামে আরেকজন লিখেছেন: ‘আমি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। গতকাল প্রকাশিত বিসিএস ৩৪তম প্রিলিমিনারির ফল বের হয়েছে। ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে ৭৫+ পেয়েও সাধারণ পরীক্ষার্থী চান্স পায়নি অথচ কোটার কারণে ৫৯+ পেয়েও অনেকে চান্স পেয়েছে। মেধার বিচারে ৫৯=৭৫ হতে পারে না। ফলে প্রকৃত মেধাবীরা বঞ্চিত হয়ে চরম হতাশ ও বিপথগামী হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশ একসময় মেধাশূন্য হয়ে যেতে পারে।
সদ্য প্রকাশিত বিসিএস রেজাল্ট, ৩২তম স্পেশাল বিসিএস এবং সাম্প্রতিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (সোনালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, আইসিবি ইত্যাদি) শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারীদের আবেদন করার যোগ্যতা কি সাধারণ প্রার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নয়? কোটা কি শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধির জন্য দায়ী নয়?’

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.