![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ মার্চ মাসের ধারাবাহিক ঘটনাগুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা:
৬ মার্চ: হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নান ও তার সহযোগীদের আদালত থেকে কাশিমপুর কারাগারে ফিরিয়ে নেয়ার পথে প্রিজন ভ্যানে হামলা চালিয়ে তাদের ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা হয়।
৭ মার্চ: কুমিল্লায় একটি বাসে তল্লাশির সময় পুলিশের দিকে বোমা ছোড়ার পর ধরা পড়ে ‘নব্য জেএমবির’ দুই জঙ্গি। তাদের মধ্যে একজনকে সঙ্গে নিয়ে ওই রাতে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে অস্ত্র ও বোমা উদ্ধার করে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
১৫ মার্চ: সীতাকুণ্ড পৌর এলাকার আমিরাবাদের এক বাড়ি থেকে বিস্ফোরকসহ এক জঙ্গি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রেমতলা এলাকায় আরেক বাড়িতে অভিযানে যায় পুলিশ।
১৬ মার্চ: দীর্ঘ ১৯ ঘণ্টা ঘেরাও করে রাখার পর প্রেমতলার ওই বাড়িতে শুরু হয় ‘অপারেশন অ্যাসল্ট সিক্সটিন’। আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ও গুলিতে এক নারীসহ চার জঙ্গি নিহত হন। এছাড়া ভেতরে বোমায় বিক্ষত এক শিশুর লাশ পাওয়া যায়।
১৭ মার্চ: শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজের সময় আশকোনায় র্যাবের একটি ব্যারাকে ঢুকে পড়ার পর শরীরে বাঁধা বোমার বিস্ফোরণে নিহত হয় সন্দেহভাজন এক জঙ্গি।
১৮ মার্চ: মোটর সাইকেল আরোহী এক ব্যক্তি ভোর সাড়ে ৪টার দিকে খিলগাঁওয়ের ‘শেখের জায়গা’ মোড়ের কাছে চেক পোস্টে ঢুকে পড়ার পর র্যাব সদস্যদের গুলিতে নিহত হন এক ব্যক্তি। র্যাব কর্মকর্তারা বলছেন, হামলাকারীর দেহে বিস্ফোরক বাঁধা ছিল।
২০ মার্চ: চট্টগ্রাম নগরীর আকবর শাহ থানা এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে দুটি বাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। তবে সেখানে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি।
২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট ৬৩টি জেলায় একযোগে বোমা হামলা চালিয়ে অস্তিত্ব জানান দিয়েছিল জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ- জেএমবি। এরপর সংগঠনটি নিষিদ্ধ করা হয়। কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় চলতি মাসের ঘটনাগুলোতে গ্রেফতার ও নিহত জঙ্গিদের সবাই নব্য জেএমবির সদস্য বলে ধারণা করছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। নতুন অংশটিই গত দুই বছরে গুলশান হামলাসহ অধিকাংশ জঙ্গি হামলা ও হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে।
২০০৬ সালের ২ মার্চ এই সিলেটেরই পূর্ব শাপলাবাগের ‘সূর্যদীঘল বাড়ি’ নামের একটি ভবন ঘেরাও করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। দীর্ঘ সময় পর আত্মসমর্পণ করেন মূল জেএমবির শীর্ষ নেতা শায়খ আবদুর রহমান ও তার স্ত্রী-সন্তান।
©somewhere in net ltd.