![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনে সফল হতে না পারি দুঃখ নেই...একজন ভাল মানুষ হিসেবে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে চাই...
ছবির প্রেক্ষাপট দেখে মনে হচ্ছে ছবির সময় কাল সকালের যেকোন সময়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর
কয়েকজন সশস্ত্র সদস্য দুই যুবককে বেধে রাস্তার পাশে বেধড়ক পেটাচ্ছে। (ছবির ক্যাপশন হচ্ছে- সিলেট থেকে দুই যুবক কেন আজ ঢাকা এসেছে?)
ফেসবুকে ছবিটি দেখে কিছুক্ষণ থমকে গেলাম, কী হচ্ছে দেশে?
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিরোধীদলের নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ঢাকা অভিমুখে 'মার্চ ফর ডেমক্রেসি' শীর্ষক কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এরপর হতেই সারাদেশে অজানা আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম, টকশো, পাড়া মহল্লার চায়ের দোকান সবখানেই এক প্রশ্ন কী হবে ২৯ ডিসেম্বর?
হয়তো অনেক কিছুই হবে, আবার কিছু নাও হতে পারে। তবে আমি ১০০ ভাগ নিশ্চিত যে, আর যাই হোক দেশের সাধারণ নাগরিকদের জন্য ভাল কিছু হবে না।
সংকট দিন দিন বাড়ছে, অসহিঞ্চু হয়ে উঠছে সরকার এবং বিরোধীপক্ষ। বিভেদ, অবিশ্বাস আর যত 'অপ' ইস্যু আছে সব শক্তিশালী হচ্ছে।
দেশের অনেক বড় মাথাওয়ালা বুদ্ধিজীবি থেকে শুরু করে বাসার পাশে ভ্যানে করে তরকারি বিক্রেতাও জানে দেশের এই অবস্থার জন্য 'কারা' দায়ি। কিন্তু করার যেন কিছুই নাই। অসহায়-পঙ্গু-ঝলসে যাওয়া সমাজে সবাই অসহায়।
যুক্তি, ন্যায্যতা আর দেশের সার্বিক কল্যান না ভেবে সবাই যেন আবাহনী-মোহামেডান এর 'মারমুখী ক্ষমতা'র খেলায় মত্ত। হাত-পা-মাথা ভেঙ্গে লাল-হলুদ কার্ড পেয়ে হলেও জয়লাভ করাটাই মূখ্য।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মদন বলেছেন: বাকশাল কাকে বলে?
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
ইউরো-বাংলা বলেছেন: গণতন্ত্র ও বাকশাল একসাথে চলতে পারে না।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২০
মেনন আহমেদ বলেছেন: @েফরারী এই মনটা আমার
একই জিনিস বারবার দেখতে ভালো লাগেনা ভাই
দয়া করে আপনার লিন্ক দেওয়াটা বন্ধ করেন।
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: কবে যেন পেটাবে আর বলবে বাংলাদেশে জন্ম নিছিস কেন? আর জন্ম নিছিস ঠিক আছে কিন্তু আওয়ামী লীগ সমর্থন করিস না কেন!! আশ্চার্য হবার কিছু নাই তবুও এই চিন্হ ব্যবহার করলাম, হয়তো আগামী দিনে এই চিন্হ ব্যবহার করবোনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আজকে আমাদের ভাবার সময় হয়েছে কে আমাদের আপন,কে পর। কে আমাদের শুভাকাঙ্খী , কে নয়। কে বন্ধু, কে বন্ধু বেশে শত্রু।আমরা সকলেই জানি যে,
আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না ।সবাই নিজের জন্যেই রাজনীতি করে । বড়জোর নিজ পরিবারের জন্য ,দলের জন্য করে । সে বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীই হোক আর বিরোধীদলীয় নেত্রীই হোক,এরশাদ সাহেবই হোক আর সাবেক প্রেসিডেন্ট বদরূদ্দোজা চৌধূরীই হোক। সে ৭১'রণান্গনে বীর যোদ্বা আবদুল কাদের সিদ্দীকিই হোক আর দেলোয়ার হোসেন সাইদীই (দেইল্ল্যা রাজাকার) হোক। সাকাচৌই হোক আর তেতুঁল হুজুর(যদিও এদের নামের সাথে হুজুর শব্দটি লেখা ঠিক নয )শফি সাহেবই হোক। এদের মধ্যে কেউ একত্তরের চেতনা ফেরী করে বন্ধু বেশে শত্রু প্রতিবেশী দাদাদের আশির্বাদের(!) জন্য দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়,কেউ বা জাতীয়তাবাদী চেতনা ফেরী করে বন্ধুবেশি শত্রু , বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের আস্থা অর্জনের জন্য সবকিছু করার অন্গীকার করে,কেউ ইসলাম রক্ষার দোহাই দিয়ে জণগনের জানমালের ক্ষতি করে বেড়ায় ইত্যাদি ইত্যাদি ।এরা সকলেই এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। সেটা হলো দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চৌ ত্যগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি আওড়াও , জণগন নামক একদল গাধাঁর সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাও । তারই ফল আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার। নয়তো আরো কঠিন পরিণতি আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে।
হরতাল-অবরোধের নামে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ধ্বংস ও বিধ্বস্ত করে দেশবাসীকে কী ফায়দা দেয়া হচ্ছে? দেশ-জাতিকে ক্ষতিগ্রস্তকারী রাজনীতিকদের প্রত্যাখান করুন...
Click This Link