![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে আড়াল রাখতে ভালোলাগে
কথায় আছে'পেটে ক্ষুধা,মাথায় ব্যাথা।' আদিম কাল থেকেই মানুষ ক্ষুধার জন্য লড়ে আসছে শিকারের মাধ্যমে।শুধু মানুষ নয় ক্ষুধার যন্ত্রণা কোনো প্রাণীই সহ্য করতে পারে না।আর এখনতো মানুষ ক্ষুধার জন্য শিকার করে না উলটো খাবার মানুষকে তার কাছে টেনে আনে।তা প্রমাণ পাওয়া যায় ঢাকা শহরের রেস্তোরাগুলো দেখলে।মানুষের চেয়ে বেশি যেনো এখন ঢাকার রেস্তোরা।শুধু তা নয় এখনতো পুরো বিল্ডিং জুড়ে রেস্তোরা।মানুষের থাকার অভাব হতে পারে খাবারের অভাব হবে না।
অলিগলিতেও রেস্তোরাঁর বাহার।চাইনিজ,কন্টিনেন্টাল,কোরিয়ান,ইটালিয়ান,স্পেনিস,থাই,বাংলা,ইন্ডিয়া,আঞ্চলিক, উপজাতীয় সব জায়গার খাবারের সাথে মিশে আছে ঢাকার রেস্তোরাগুলো।
খুব অবাক লাগে যখন রেস্তোরাঁয় বসে মানুষজনকে খাবারের অর্ডার দিতে।তারা যতটা খাবারের নাম জানে তাতেই বুঝা যায় যে তারা কতটা ব্রিলিয়ান্ট।আমি নিজেও সেই মানুষগুলোর মধ্যে একজন ।
ঢাকার ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর,শ্যামলী,উত্তরা,বসুন্ধরা,বেলিরোড,খীলগা,মিরপুর এই জায়গাগুলোতে সবচেয়ে বেশি রেস্তোরাঁর ঢল পাওয়া যায়।যেখানে রাত নেই দিন নেই খাবারের জন্য জনগণের ভিড় লেগেই থাকে।
আর মানুষ খাবেই বা না কেনো অনেক স্বল্পমূল্যে মজার মজার খাবার খেতে পারে তাও বিদেশী খাবার।কিন্তু এই খাবারই আবার একসময় বিরাট অংকের রোগ ডেকে আনে।তা যতই বড় রেস্তোরা হোক না কেনো।অনেক ভাড়ী কিছু আমাদের শরীর কখনোই একবারে সহ্য করতে পারে না তেমনই অনেক রিচফুড আমাদের পাকস্থলী নিতে পারে না।কথায় আছে না'মানুষ না খেয়ে মরে না,খেয়ে মরে।'কিন্তু ওই যে ক্ষুধা তা তো আর কিছুতেই মানে না।তারা খাবেই আর রোগ ডাকবেই।
তাই বলি খাবেন যখন খান কিন্তু অল্প করে খান আর ভালো খাবারের দিকে ক্ষুধা বাড়ান।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অদ্বায়িত্বশীল ভোগবিলাস এই সমস্যার মূলকারণ!