| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মো: আবু তাহের
আমি নতুন কিছু পড়তে ভালবাসি
![]()
গত তিনদিন যাবত জাফর ইকবাল সাহেব একটা জাতীয় দৈনিকে তার মনগড়া কিছু কথা লিখে আসছেন। সেখানে জামায়াত-শিবিরের, বিএনপি সহ বিরোধী দলের প্রায় সবারই বিরোধীতা করে লিখছেন আর আওয়ামীলীগের বিপক্ষে লিখলেও সেটা লিখছেন তাদের সংশোধনের জন্যই। কিন্তু অন্যান্য দলের বিরোধীতা করে যেটা লিখছেন সেটা সংশোধনের জন্য নয় বরং জনগনকে উস্কে দেওয়ার জন্য।
তিনি বলেছেন যে, জামায়াত যেহেতু স্বাধীনতার বিপক্ষের দল সেহেতু তার সাথে যারাই আতাআত করবে তারা সবাই স্বাধীনতার বিপক্ষের দল! আর আওয়ামীলীগ ছাড়া বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে টিকিয়ে রাখার আর কোন দল নাকি বাংলাদেশে নাই!...........
এখন এই মহামতির কাছে আমার জিজ্ঞাসা, বিএনপি নয় আওয়ামীলীগই তো সর্বপ্রথম জামায়াতের সাথে আতাআত করে ক্ষমতায় গিয়েছিল- তাহলে কি আওয়ামীলীগও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী দল নয়। অধ্যাপক গোলাম আযমের পায়ে ধরে আওয়ামীলীগের সালামের কথা কে না জানে। এরপরও যদি তারা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিই থাকতে পারে তাহলে বিএনপি পারবে না কেন?
অন্যদিকে দেশ স্বাধীনের পর থেকে এখন পর্যন্ত আওয়ামীলীগ যত স্বাধীনতার বিপক্ষে কাজ করেছে তার ১%ও জামায়াত করেনি। এরপরও যত দোষ নন্দ ঘোষ।
কথায় বলে-
রাম করলে লীলা খেলা
আমরা করলে দোষ।
জাফর ইকবাল সাহেব তরুন প্রজন্মকে শিবিরের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তুলতে বেশ তৎপরতা চালিয়েছেন। কিন্তু জাফর ইকবাল মহোদয় মনে হয় জানেন না যে তার এই অপপ্রচারের তরুন প্রজন্ম শিবিরের দিকে আরও বেশি ঝুঁকছে। ২০১২সালে এস.এস.সি ও দাখিল পরিক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংবর্ধনায় সেটাই প্রমানিত হয়েছে।
অন্যদিকে ছাত্রলীগ নামধারী স্বাধীনতার পক্ষের(!?) শক্তিরা শুধু অস্ত্রবাজী, চাঁদাবাজী, লুটতরাজ, ইভটিজিং, টেন্ডারবাজী, নারীবাজী করে দেশকে এক অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে গেলেও জাফর ইকবালের চোখে এসব পড়ে না-আহারে বিবেক!
এরপরও যদি এসব মহামানবের(!?) চোখ-বিবেক না খোলে তাহলে বুঝতে হবে এরাই হলো বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় দুশমন।
অন্যদিকে জামায়াত-শিবির সহ ইসলামপন্থিরাই এই দেশের জন্য সবচেয়ে বড় হিতাকাঙ্খী তা ইতোমধ্যেই প্রমানিত হয়েছে।
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৬
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের কোন যুক্তি থাকে না তাদের জন্য গালিটাই হলো প্রধান হাতিয়ার।
২|
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫১
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রথমত , আমি বেজন্মা শিবির পোনাদের সাথে যুক্তিতে যাইনা ,তারপরও শিবির নামক বেজন্মা কুত্তাদের কাজের কিছু উদাহরন দিয়া গেলাম ।
মার্চ, ১৯৮১ / প্রতিষ্ঠার মাত্র তিন বছরের মাথায় শিবির ক্যাডাররা চট্টগ্রাম সিটি কলেজের নির্বাচিত এজিএস ছাত্রলীগ নেতা তবারক হোসেনকে কলেজ ক্যাম্পাসেই কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। কিরিচের এলোপাতাড়ি কোপে মুমূর্ষু তবারক যখন পানি পানি করে কাতরাচ্ছিল তখন এক শিবিরকর্মী তার মুখে প্রস্রাব করে দেয়।
১১ মার্চ, ১৯৮২ / চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ৩ বাস বহিরাগত সন্ত্রাসী নিয়ে এসে শিবির ক্যাডাররা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্রদের উপর হামলা চালায়। এই সহিংস ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
১৯৮৪ / চট্টগ্রাম কলেজের সোহরাওয়ার্দী হলের ১৫ নম্বর কক্ষে শিবিরেরকর্মীরা ছাত্র ইউনিয়ন নেতা ও মেধাবী ছাত্র শাহাদাত হোসেনকে জবাই করে হত্যা করে।
১৯৮৬ / শিবির ডান হাতের কবজি কেটে নেয় জাতীয় ছাত্রসমাজের নেতা আবদুল হামিদের। পরবর্তীতে ঐ কর্তিত হাত বর্ষার ফলায় গেঁথে তারা উল্লাস প্রকাশ করে।
৩১ মে, ১৯৮৮ / রাজশাহী মেডিকেল কলেজ মেইন হোস্টেলের সামনে, কলেজের প্রিন্সিপাল ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দ, ও শত শত শিক্ষাথীদের সামনে ছাত্রমৈত্রী নেতা ডাক্তার জামিল আক্তার রতনকে কুপিয়ে ও হাত পায়ের রগ কেটে হত্যা করে শিবিরের ক্যাডাররা।
১৯৮৮ / চাঁপাইনবাবগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জাসদ নেতা জালালকে তার নিজ বাড়ীর সামনে কুপিয়ে হত্যা করে শিবির ক্যাডাররা।
জুলাই প্রথম সপ্তাহ, ১৯৮৮ / বহিরাগত শিবির ক্যাডারদের হামলায় আমির আলী হল ছাত্র সংসদের জিএস ও জাসদ ছাত্রলীগ নেতা প্রিন্স সহ ২০-২৫ জন আহত হয়।
১৭ জুলাই, ১৯৮৮ / ভোর সাড়ে চারটার দিকে এস এম হলে বহিরাগত শিবির ক্যাডাররা হামলা চালায় এবং জাসদ ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি ও সিনেট সদস্য আইয়ূব আলী খান, বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য আহসানুল কবির বাদল এবং হল সংসদের ভিপি নওশাদের হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়।
১৯৮৮ / সিলেটে শিবির ক্যাডাররা মুনীর, জুয়েল ও তপনকে বর্বরভাবে হত্যা করে।
আগষ্ট, ১৯৮৮ / রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক মোঃ ইউনুসের বাসভবনে ছাত্র শিবির বোমা হামলা করে। এতে অধ্যাপক ইউনুস বেঁচে গেলেও তার বাড়ীর কর্মচারী আহত হয়।
রমজান মাস, ১৯৮৯ / ছাত্র ইউনিয়নের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি গাজী গোলাম মোস্তফাকে বিশ্ববিদ্যালয় পাশ্ববতী চকপাড়ায় ইফতারের দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গিয়ে হাতের রগ কেটে দেয় শিবির ক্যাডাররা।
নভেম্বর, ১৯৮৯ / নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে সন্ধ্যায় জাসদ ছাত্রলীগের নেতা-কমীদের ওপর শিবিরের বোমা হামলায় বাবু, রফিক সহ ১০ জন আহত হয়।
২২ ডিসেম্বর, ১৯৯০ / ছাত্রমৈত্রীর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ সভাপতি ফারুকুজ্জামান ফারম্নককে শিবিরের ক্যাডাররা জবেহ করে হত্যা করে।
১৭ মার্চ, ১৯৯২ / পবিত্র রমজান মাসে চট্টগ্রামের কুখ্যাত সিরাজুস সালেহীন বাহিনীসহ কয়েক হাজার সশস্ত্র বহিরাগত শিবীর সন্ত্রাসী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বেলা ১১ টার সময় অতর্কিত হামলা চালালে জাসদ ছাত্রলীগ নেতা ইয়াসীর আরাফাত পিটু নিহত হয় এবং জাসদ ছাত্রলীগের আইভি, নির্মল, লেমন, রুশো, জাফু, ফারুক এবং সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের রাজেশ সহ প্রায় দেড়শাতাধিক ছাত্র-ছাত্রী আহত হয়। এদের অধিকাংশেরই হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়া হয় এবং রাজেশের কব্জি কেটে ফেলা হয়। এই হামলার সময় শিবির ক্যাডাররা এস এম হল, আনোয়ার হল এবং লতিফ হল আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। ব্যাপক আকারে গান পাউডারের ব্যবহার করায় হলের জানালার কাঁচগুলো গলে গিয়েছিলো। লতিফ হলের অনেকগুলো কক্ষ এখনো অব্যবহূত অবস্থায় পড়ে আছে। এই হামলার তীব্রতা এতই ছিল যে, বেলা ১১টায় শুরু হওয়া হামলা রাত ৩টায় বিডিআর নামানোর আগ পর্যন্ত বন্ধ হয়নি।
মে, ১৯৯২ / ইসলামী ছাত্রী সংস্থা রাজশাহী কলেজ শাখার নেত্রী মুনীরা বোমা বহন করার সময় বিষ্ফোরণে মারা যায় এবং তার সহযাত্রী-সহকমী আপন খালা এবং ঐ রিকসাওয়ালা আহত হয়।
১৯ জুন, ১৯৯২ / শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনে হরতাল কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে জাসদের মিছিল চলাকালে শিবিরের সশস্ত্র হামলায় সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে জাসদ নেতা মুকিম মারাত্মক আহত হন এবং ২৪ জুন তিনি মারা যান।
আগষ্ট, ১৯৯২/ বিশ্ববিদ্যালয় পাশ্ববর্তি নতুন বুথপাড়ায় শিবির ক্যাডার মোজাম্মেলের বাড়ীতে বোমা বানানোর সময় শিবির ক্যাডার আজিবর সহ অজ্ঞাতনামা অন্তত আরো তিন জন নিহত হয়। বিষ্ফোরণে পুরো ঘর মাটির সাথে মিশে যায় এবং টিনের চাল কয়েকশ গজ দুরে গাছের ডালে ঝুলতে দেখা যায়। পরবর্তীতে পুলিশ মহল্লার একটি ডোবা থেকে অনেকগুলো খন্ডিত হাত পা উদ্ধার করে। যদিও শিবির আজিবর ছাড়া আর কারো মৃতু্র কথা স্বীকার করেনি। পুলিশ বাদি হয়ে মতিহার থানায় শিবির ক্যাডার মোজাম্মেলকে প্রধান আসামী করে বিষ্ফোরক ও হত্যা মামলা দায়ের করে। প্রায় ৫ বছর পলাতক থাকার পর মামলা ম্যানেজ করে মোজাম্মেল এলাকায় ফিরে আসে এবং জামাতের রাজনীতিতে পুনরায় সক্রিয় হয়।
৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৩ / রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালালে ছাত্রদল ও সাবেক ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ মিলে গঠিত সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের ওপর শিবিরের হামলায় ছাত্রদল নেতা বিশ্বজিৎ, সাধারণ ছাত্র নতুন এবং ছাত্র ইউনিয়নের তপন সহ ৫ জন ছাত্র নিহত হয়।
১৯৯৯ / চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এনামুল হকের ছেলে ও ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদ মুছাকে শিবিরকমীরা নৃশংসভাবে হত্যা করে।
১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৩ / বহিরাগত সশস্ত্র শিবির কমীরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শেরেবাংলা হলে হামলা চালিয়ে ছাত্রমৈত্রী নেতা বিশ্ববিদ্যালয় টিমের মেধাবী ক্রিকেটার জুবায়েদ চৌধুরী রিমুকে হাত-পায়ের রগ কেটে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে।
১৯৯৪ / পরীক্ষা দিতে আসার পথে তৃতীয় বিজ্ঞান ভবনের সামনের রাস্তায় ছাত্রমৈত্রী নেতা প্রদুৎ রুদ্র চৈতীর হাতের কব্জি কেটে নেয় শিবির কমীরা।
১৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ / শিবির কমীরা বিশ্ববিদ্যালয় পাশ্ববতী চৌদ্দপাই নামক স্থানে রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী সকাল-সন্ধ্যা বাসে হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী নেতা দেবাশীষ ভট্টাচায রূপমকে বাসের মধ্যে যাত্রীদের সামনে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার আগে বর্বর শিবির ক্যাডাররা তার হাত ও পায়ের রগ কেটে নেয়।
জুলাই, ১৯৯৫ / জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতা-কমীদের ওপর সশস্ত্র শিবির কমীরা হামলা করে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছাত্রনেতা ফরহাদের হাতের কব্জি কেটে নেয়। এ হামলায় প্রায় ২৫ জন ছাত্রদল নেতা-কমীর হাত পায়ের রগ কেটে নেয় শিবির ক্যাডাররা।
১৯৯৬ / জাসাস রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আমান উল্লাহ আমানকে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরীর সামনে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করে এবং ছাত্রদল নেতা ডুপ্লের হাত-পায়ের রগ কেটে দেয়। এদের বাঁচাতে এসে দুইজন সহপাঠি ছাত্রী এবং একজন শিক্ষকও আহত হয়।
১৯৯৭ / চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট দখল করার জন্য শিবির ক্যাডাররা ছাত্র সংসদের ভিপি মোহাম্মদ জমির ও কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফরিদউদ্দিন আহমদকে গুলি করার পর পায়ের রগ কেটে হত্যা করে।
১৯৯৭ / বঙ্গবন্ধু পরিষদের রাবি শাখার সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল খালেক, জিয়া পরিষদ নেতা হাবিবুর রহমান আকন্দ সহ প্রায় বিশ জন শিক্ষকের বাসায় বোমা হামলা ও অগ্নি সংযোগ করে ছাত্র শিবির।
১৯৯৭ / গভীর রাতে রাবি ক্যাম্পাসে বহিরাগত শিবির সন্ত্রাসীদের হামলায় ছাত্রলীগ নেতা-কমীরা আহত হয়। রাবি জিমনেসিয়াম পুলিশ ক্যাম্পেও বোমা হামলা করে শিবির।
১৯৯৮ / শিক্ষক সমিতির মিটিং থেকে ফেরার পথে রাবি শহীদ মিনারের সামনে অধ্যাপক মোঃ ইউনুসের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায় ছাত্র শিবির। ছাত্র-কর্মচারীদের প্রতিরোধে অধ্যাপক ইউনুস প্রাণে বেঁচে গেলেও মারাত্মক আহত হন তিনি।
১৯৯৯ / রাবিতে অবস্থিত ’৭১ এর গণকবরে স্মৃতিসৌধ নির্মানের জন্য স্থাপিত ভিত্তি প্রস্তর রাতের আঁধারে ছাত্র শিবির ভাঙ্গতে গেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মচারী বাধা দেন। ফলে শিবির ক্যাডাররা তাকে কুপিয়ে আহত করে এবং ভিত্তিপ্রস্তর ভেঙ্গে ফেলে।
২২ আগস্ট, ১৯৯৮ / চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী সঞ্জয় তলাপত্রকে হত্যা করে শিবির ক্যাডাররা।
২০০০ / চট্টগ্রামের বদ্দরহাটে শিবির ক্যাডাররা মাইক্রোবাসের মধ্যে থাকা ৮ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে প্রকাশ্য দিবালোকে ব্রাশফায়ার করে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
২০০১ / রাবি ছাত্রী হলে বহিরাগত অনুপ্রবেশকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত ছাত্রী বিক্ষোভে সশস্ত্র ছাত্র শিবির কমীরা কমাণ্ডো হামলা চালায় এবং ছাত্রীদেরকে লাঞ্ছিত ও রক্তাক্ত করে।
অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ, ২০০১ / রাবি অধ্যাপক সনৎ কুমার সাহাকে ছাত্র শিবির কমীরা হাত পা বেধে জবাই করার চেষ্টা করে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা টের পাবার ফলে, তাদের হস্তক্ষেপে তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
২০০২ / রাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট নেতা সুশান্ত সিনহাকে প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙ্গে দেয় শিবির কর্মীরা।
২৫ জুলাই, ২০০৪ / শিবির ক্যাডার রবি, রোকনের নেতৃত্বে প্রায় ১৫/২০ জনের একটি দল রাবি ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত সিনহার ওপর হামলা চালায়। ইট দিয়ে জখম করার পামাপাশি তার মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেয়ার চেষ্টা চালায় শিবির ক্যাডাররা।
২০০৪ / রাবি ছাত্রী হলে বহিরাগত অনুপ্রবেশকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত ছাত্রী বিক্ষোভে সশস্ত্র ছাত্র শিবির কমীরা হামলা চালায়।
২০০৪ / অধ্যাপক মোঃ ইউনুসকে ফজরের নামাজ পড়তে যাবার সময় কুপিয়ে হত্যা করা হয়। যদিও এই হত্যা মামলায় জেএমবির দুইজন সদস্যকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে। তারপরও এলাকাবাসী অনেকেরই মতামত হচ্ছে ছাত্র শিবিরের ক্যাডাররাই তাকে হত্যা করেছে। উল্লেখ্য, ১৯৮৮ ও ১৯৯৮ সালে দুই দফায় ছাত্র শিবির তাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৪ / বরিশালের বাবুগঞ্জের আগরপুর ইউনিয়নের ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি শামীম আহমেদকে শিবির ক্যাডাররা হত্যা করে।
৩০ অক্টোবর, ২০০৪/ জামাতের বর্তমান রাজশাহী মহানগরের আমীর আতাউর রহমান এবং প্রক্টর নূরুল আফসারের উপস্থিতিতে ছাত্রীদের মিছিলে হামলা চালিয়ে শিবির ক্যাডাররা প্রায় অর্ধ শতাধিক ছাত্রীকে রক্তাক্ত করে।
১০ ডিসেম্বর, ২০০৫ / সন্ধ্যায় জুবেরী ভবনের সামনে রাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এস এম চন্দনের ওপর হামরা চালিয়ে তার রগ কেটে নেয়ার চেষ্টা চালায় শিবির ক্যাডাররা।
২রা ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ / বিশ্ববিদ্যালয়ের জামাতপন্থী শিক্ষক মহিউদ্দিন এবং রাবি ছাত্র শিবির সভাপতি মাহবুব আলম সালেহীন সহ আরো দুইজন শিবির ক্যাডার মিলে একযোগে অতকিতে হামলা চালিয়ে রাবি’র ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক আবু তাহেরকে হত্যা করে।
২১ আগস্ট, ২০০৬ / রাবিতে অনুষ্ঠিত ‘সেকুলারিজম ও শিক্ষা’ শীষক সেমিনারে বক্তব্য দেয়ার অপরাধে অধ্যাপক হাসান আজিজুল হককে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে শিবির। প্রকাশ্য সমাবেশে তারা অধ্যাপক হাসান আজিজুল হকের গলা কেটে বঙ্গোপসাগরে ভাসিয়ে দেয়ার ঘোষণা দেয়।
৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ / রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হোসেনকে হত্যা করে ম্যানহোলের মধ্যে ফেলে রাখে শিবিরের ক্যাডাররা।
চশমুদ্দিন চশমুদ্দিন শিবির সংক্রান্ত আরেকটা পোষ্ট ছিলো, এইটায় জোড়া লাগায়া দিলাম, এইখানেই সবকিছু থাকা দরকার বলে মনে হচ্ছে......। শয়তান শয়তান
শিবির ধোয়া তুলসী পাতা!
শিবিরের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বিভিন্ন মহলে আলোচিত হয়ে আসছে দীর্ঘদিন থেকে। কিন্তু শিবিরের নেতাকর্মীরা তা বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন। যখনই কোনো শিবির কর্মী গ্রেপ্তার হয় তখনই তারা দাবি করে যে, ঐ কর্মী তাদের নয়। তারা বলে যে, তাদের দলে কোনো সন্ত্রাসী নেই। তারা সবাই ধোয়া তুলসী পাতা। কিন্তু ইতিহাস এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা বলে ভিন্ন কথা। বিগত ১০ বছরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার অপরাধে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রড়্গাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্র শিবিরের নেতা-কর্মী্র সংখ্যা হাজারেরও ওপরে। হত্যা, গুম, রাহাজানি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নারী নিপীড়ন, অবৈধ অস্ত্র বহন, বিস্ফোরক দ্রব্য এবং বোমা বানানোর সরঞ্জাম উদ্ধারসহ এমন কোনো সন্ত্রাসী তৎপরতা নেই যার সঙ্গে শিবিরের নেতাকর্মীদের যোগসাজশ নেই। রাষ্ট্র কতৃক শিবির পাকড়াওয়ের ইতিহাসই বলে দিচ্ছে শিবির কি ধোয়া তুলসী পাতা নাকি এদেশে সন্ত্রাসের অন্যতম হোতা। এখানে বিগত ১০ বছরের একটা ছোট্ট হিসেব দিতে চাই।
১৮ জানুয়ারি, ২০১০। চট্টগ্রাম শহরের মিস্ত্রিপাড়া এলাকায় শিবির নিয়ন্ত্রিত একটি মেস থেকে অস্ত্র ও বোমা বানানোর সরঞ্জামসহ ১২ জন শিবির ক্যাডারকে পুলিশ আটক করে।
৩১ ডিসেম্বর, ২০০৯। কতৃপক্ষের বিরম্নদ্ধে অপরাধমূলক তৎপরতা সংগঠনের দায়ে একজন বহিরাগতসহ ৩ জন শিবিরকর্মীকে পুলিশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আটক করে। কতৃপক্ষের উপস্থিতিতে পুলিশ শামসুজ্জোহা হলের দুটি শিবির নিয়ন্ত্রিত কক্ষ সিল করে দেয়।
২২ ডিসেম্বর, ২০০৯। সরকারি আযীযুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে ২০ ডিসেম্বরে সহিংসতা সৃষ্টির দায়ে পুলিশ এদিন ৪ শিবির ক্যাডারকে আটক করে।
১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯। চাঁদপুর থেকে আটক জেএমবি নেতাকে রিমান্ডে নেয়ার পর হাইমচর উপজেলা শিবিরের সভাপতি ইকবাল হোসেন হিসেবে তাকে শনাক্ত করে পুলিশ।
১৫ নবেম্বর, ২০০৯। রাবির ৩টি হলে অভিযান চালানোর সময় পুলিশ শিবির ক্যাডার হাসমত আলী ওরফে লিটনকে গান পাউডার ও বিভিন্ন জীবনহানিকর রাসায়নিক দ্রব্যসহ আটক করে।
২৬ অক্টোবর, ২০০৯। মতিহার থানাসহ রাজশাহীর বিভিন্ন থানায় দায়েরকৃত বিস্ফোরক অস্ত্র, নারী নিপীড়ন ও অধ্যাপক ইউনুস হত্যা মামলার আসামি শিবির ক্যাডার জাফর বাবুকে পুলিশ রাজশাহী শহরের কাটাখালি মিউনিসিপ্যালিটি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।
৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৯। রাবির সৈয়দ আমীর আলী হল শাখার সভাপতি শিবির ক্যাডার একরামুল পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলায় জড়িত থাকার দায়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে পুলিশের হাতে আটক হয়।
২৪ আগস্ট, ২০০৯। ছাত্রলীগের ২ জন কমêীকে ২০ জুন ’০৯-এ ছুরিকাঘাতে আহত করার সঙ্গে যুত্ত্ন থাকার অভিযোগে রাবির ৯ শিবির ক্যাডারকে পুলিশ আটক করে।
২৮ মে, ২০০৯। রাবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন বিনোদপুর এলাকায় সহিংসতায় নেতৃত্বদানকারী শিবির ক্যাডার সাঈদুর রহমান ওরফে সাঈদুরকে পুলিশ রাবি সংলগ্ন একটি শিবির নিয়ন্ত্রিত মেস থেকে আটক করে।
১৭ এপ্রিল, ২০০৯। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সামরিক তৎপরতার দায়ে বানিয়ারগাতি মহিলা মাদ্রাসা থেকে শিবিরের যশোর জেলা শাখার সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ৯ শিবির ক্যাডারকে আটক করে পুলিশ।
১৩ মে, ২০০৮। চট্টগ্রামের আদালতে বিচারক একরামুল হক চৌধুরী শিবির ক্যাডার নাসিরকে একটি অস্ত্র মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় ১৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় দায়েরকৃত মামলার সংখ্যা ৩৫।
২৬ মার্চ, ২০০৮। চট্টগ্রামের আদালতে ৪ শিবির ক্যাডারকে মৃত্যুদন্ড এবং ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয়। আসামিদের বিরম্নদ্ধে ২০০০ সালের ১২ জুলাই চট্টগ্রামের বহদ্দরহাটে ৬ ছাত্রলীগ নেতা ও তাদেরকে বহনকারী মাইক্রোবাসের ড্রাইভার এবং রাস্তয় থাকা রিকশা চালককে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই রায় প্রদান করেন।
৪ মার্চ, ২০০৮। শিবির ক্যাডারদের লালন-পালন ও তাদেরকে সহিংসতায় উস্কানি দেয়ার অপরাধে গোয়েন্দা সংস্থার পরামর্শে রংপুর কারমাইকেল কলেজের ৫ জন শিক্ষক এবং ৫ জন কর্মচারীকে বিভিন্ন কলেজে বদলি করা হয়।
৮ নবেম্বর, ২০০৭। জরুরি আইন ভঙ্গের দায়ে শিবিরের গোপালগঞ্জ জেলা সভাপতি মনিরুজ্জামান আলমগীর ও সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান সিদ্দিকসহ ১০ শিবির ক্যাডারকে পুলিশ আটক করে।
১০ সেপ্টেম্বর, ২০০৭। প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস হত্যা মামলার চার্জশীট উপস্থাপনের সময় সিআইডি জানায় যে, জেএমবি নেতা আব্দুর রহমান এই হত্যাকাণ্ডে ৫ শিবির ক্যাডারের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
৮ আগস্ট, ২০০৭। রাবিতে ৪ সাংবাদিকের ওপর হামলায় জড়িত থাকার অপরাধে র্যাব কতৃক আটক ব্যক্তিকে রাবি প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা শিবির ক্যাডার মোকাররম আব্দুলস্নাহ মনি হিসেবে শনাক্ত করেন।
৫ মে, ২০০৭। চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি আর্মি ক্যাম্পের বিভিন্ন স্থাপনা ভিডিও করার সময় আর্মি সদস্যরা শিবিরের ২ নেতাকে ভিডিও ফুটেজসহ আটক করে।
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬। পাথরঘাটা উপজেলা শিবিরের সভাপতি সোহাগ খান ও সাধারণ সম্পাদক মারফত উল্লাহকে জেএমবি তৎপরতায় জড়িত থাকার অভিযোগে র্যাব সদস্যরা আটক করে।
৮ জানুয়ারি, ২০০৬। শিবির ক্যাডার আব্দুলস্নাহ আল মামুন ও তার পিতা জামায়াত নেতা ইউনুস আলীর বাড়ি থেকে পুলিশ সদস্যরা ২টি গ্রেনেড উদ্ধার করে।
২২ ডিসেম্বর, ২০০৫। কুষ্টিয়ার মাদ্রাসা ছাত্র, শিবিরের এক ক্যাডারের কাছ থেকে পুলিশ বোমা বানানোর সরঞ্জামাদি উদ্ধার করে।
২৫ নবেম্বর, ২০০৫। জেএমবির সামরিক শাখার সদস্য জাকারিয়া হোসেন রনি রাজশাহীতে গ্রেপ্তার হয়। সে আগে শিবিরের একজন নেতৃস্থানীয় কর্মী ছিল বলে পুলিশ জানায়।
২০ জুলাই, ২০০৫। চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকা থেকে শিবির ক্যাডার মাহমুদুল চৌধুরীকে পুলিশ সদস্যরা একে-৪৭ এর ৩৩টি বুলেটসহ গ্রেপ্তার করে। যার মধ্যে ১৭টি দেশীয় কোনো কারখানায় তৈরি হয়েছে বলে সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞ দল মত প্রকাশ করে।
১৮ জুলাই, ২০০৫। চট্টগ্রামের ডিসি রোড থেকে র্যাব সদস্যরা শিবির ক্যাডার আব্দুস সালামকে গ্রেপ্তার করে।
১২ জুলাই, ২০০৫। খুলনা মহানগর সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শেখ বেলালুদ্দিন হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শিবির ক্যাডার এখলাসকে রূপসা ফেরিঘাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১০ জুন, ২০০৫। শিবিরের নাসির বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড দুলাল উদ্দিন ওরফে মুন্নাকে ১টি একে- ৪৭ রাইফেলসহ চট্টগ্রামের হাটহাজারী এলাকা থেকে আটক করা হয়।
৬ জুন, ২০০৫। ঢাকা থেকে আগত শিবির ক্যাডার সাজ্জাদকে র্যাব সদস্যরা গ্রেপ্তার করে। সাজ্জাদ ছিল শিবিরের চট্টগ্রামের হাজারিকা বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড।
২ জুন, ২০০৫। শিবিরের হাজারিকা বাহিনীর প্রধান গিয়াসউদ্দিন হাজারিকা এনকাউন্টারে নিহত।
৭ মে, ২০০৫। চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে পুলিশের হাতে শিবির ক্যাডার দেলোয়ার ওরফে আজরাইল দেলোয়ার এনকাউন্টারে নিহত হয়।
৬ মাচê, ২০০৫। রায়গঞ্জে ছাত্রলীগের সমাবেশে যোগদানকালে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে বোমা পুঁতে রাখার দায়ে পুলিশ সদস্যরা শিবির ক্যাডার আকিলকে গ্রেপ্তার করে।
২৮ ফেব্রম্নয়ারি, ২০০৫। র্যাব সদস্যরা চট্টগ্রামের শিবির ক্যাডার গিট্টু নাসিরকে ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ১ মার্চ চট্টগ্রামের হাটহাজারী থেকে একটি একে- ৪৭ রাইফেল উদ্ধার করা হয়।
১৩ ফেব্রম্নয়ারি, ২০০৫। খুলনায় র্যাবের হাতে শিবির ক্যাডার হোসাইন আহমেদ ওরফে ফয়েজ মুন্না ক্রসফায়ারে নিহত হয়।
২৮ জানুয়ারি, ২০০৫। চট্টগ্রামের শাহনগর থেকে র্যাব সদস্যরা অস্ত্র স্মাগলিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ১ শিবির ক্যাডারসহ ৪ জনকে আটক করে।
১৭ জানুয়ারি, ২০০৫। শিবির ক্যাডার আফতাব হামিদকে র্যাব সদস্যরা ঢাকার কাকরাইল থেকে গ্রেপ্তার করে। তার দেয়া তথ্যানুযায়ী অভিযান চালিয়ে র্যাব চট্টগ্রামের কেরুনতলি থেকে ৬টি অস্ত্র, রাইফেলের ১০টি বুলেট ও ৬টি কিরিচসহ ২টি ড্যাগার উদ্ধার করে।
১৫ জানুয়ারি, ২০০৫। চট্টগ্রামের গোধারপাড় থেকে ৪ শিবির ক্যডারকে ১টি এসবিবিএল গান, ৩টি এলজি গান ও ২৩ রাউন্ড গুলি এবং অনেকগুলো ধারালো অস্ত্রসহ আটক করা হয়।
১৫ ডিসেম্বর, ২০০৪। চট্টগ্রামের চকবাজার এলাকা থেকে র্যাব সদস্যরা ৫ শিবির ক্যাডারকে গ্রেপ্তার করে।
৯ এপ্রিল, ২০০৪। শিবির নিয়ন্ত্রিত ইয়াকুব বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড আব্দুল হামিদ পুলিশ হেফাজতে মারা যায়। পুলিশ তাকে ইতোপূর্বে আরো ৭ শিবির ক্যাডারের সঙ্গে গ্রেপ্তার করে।
৭ এপ্রিল, ২০০৪। শিবির পরিচালিত ইয়াকুব বাহিনীর প্রধান ইয়াকুব চট্টগ্রামে পুলিশের হাতে এনকাউন্টারে নিহত হয়।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৩। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া থেকে পুলিশ সদস্যরা শিবির ক্যাডার এনামুল হক ওরফে এনাইম্যা এবং ফরিদুল আলম ওরফে ফরিদ্যাকে ১টি একে-৪৭সহ আটক করে।
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০০৩। কুমিল্লার দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে শিবিরের ৪ নেতাকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৩। বিএনপি নেতা ও ব্যবসায়ী জামালউদ্দিনকে অপহরণের দায়ে শীর্ষ শিবির ক্যাডার কালা মাহবুব ও আলমগীরসহ ২৪ জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
৬ আগস্ট, ২০০৩। বৌদ্ধ ভিক্ষু হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ৭ শিবির ক্যাডার গ্রেপ্তার।
২৯ জুন, ২০০৩। অস্ত্র মামলায় বগুড়ায় ১ শিবির ক্যাডারসহ ৩ জন গ্রেপ্তার।
১৭ এপ্রিল, ২০০৩। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ শিবির ক্যাডারকে পুলিশ বোমাসহ গ্রেপ্তার করে।
৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩। চট্টগ্রামে দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী হত্যা মামলার শুনানি শেষ হয়। শুনানিতে হত্যার দায়ে শিবির ক্যাডারদের অভিযুক্ত করা হয়।
১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩। সাতকানিয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত- শিবিরের সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশের হাতে ১ শিবির ক্যাডার নিহত হয়।
২৯ জুন, ২০০১। নারায়ণগঞ্জে বোমা বিস্ফোরণে যুক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ শিবিরের ১ ক্যাডারকে গ্রেপ্তার করে। ১৫ জুনের ঐ হামলায় আওয়ামী লীগের ২১ নেতাকর্মী নিহত ও শতাধিক গুরুতর আহত হয়।
১১ এপ্রিল, ২০০১। বিভিন্ন স্থানে হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগে রংপুরে জামায়াত ও শিবিরের ২ জন গ্রেপ্তার।
৯ এপ্রিল, ২০০১। সাতকানিয়ায় ৭ এপ্রিল ছাত্র যুবলীগের ২ জনকে হত্যার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে ৯ শিবির ক্যাডারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
৯ মাচê, ২০০১। যশোর উদীচীর সম্মেলনে বোমা হামলা করে ৮ জনকে হত্যার দায়ে পুলিশ কতৃক ৪৬ জামায়াত- শিবির কর্মী গ্রেপ্তার।
২১ জুলাই, ২০০০। গোপালগঞ্জে হাসিনার সমাবেশে বোমা পুঁতে রেখে তাঁকে হত্যার চেষ্টা চালানোর দায়ে পুলিশ শিবিরের ৪ ক্যাডারকে আটক করে।
১৯৯৯ [তারিখ পাই নাই]। রাবি ছাত্র শিবির সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর পাকিস্তানে তৈরী রিভলবার, গুলি ও গান পাউডার সহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১১
মো: আবু তাহের বলেছেন: সেই ঘটনার ছবিগুলো দিলে বুঝতাম যে আপনার কথা সত্য।
৩|
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৯
মামুণ বলেছেন:
ল এইবার দৌড়া আর মনের মত কাঠাল পাতা খা ।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১৩
মো: আবু তাহের বলেছেন: সুন্দর ছাগল, এটার সাথে মনে হয় আপনার খুবই বন্ধুত্ব?
৪|
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৯
কাঠুরিয়া. বলেছেন:
সেলুট কল্পবিলাসী স্বপ্ন।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১৬
মো: আবু তাহের বলেছেন: চোরে চোরে মাস্তুত ভাই।
৫|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১১
রাকীবের প্রেতবান্ধবসকল বলেছেন: ছাগুর ব্চ্চা!
এত ঘুরায়া প্যাঁচায়া না বইলা বল যে "আমার আনরেজিস্টার্ড আব্বাদর সংঘ জামাতের বিরুদ্ধে কিছু কইয়ো না।" জামাত যে কেমন ফেরেশতা তা তোর কাছ থেকে জানতে হবে না। ঈশ্বর তোরে একাই চোখ কান দেয় নাই। আবালের বাচ্চা।
তোদের মতো লোক এখনো দেশে আছে কিভাবে?? জারজের বাচ্চা!
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১৮
মো: আবু তাহের বলেছেন: নিজে ওরকম ব্যক্তি হওয়ার কারনেই এমন মন্তব্য।
৬|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১২
যেড ফ্রম এ বলেছেন: আপনাকে গালি দিলাম কখন!! আপনি অবশ্যই ভালো মানুষ। আপনি নিশ্চই শিবিরের শুওর ছানাদের মত অমানুষ নন। তাইনা!!
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২০
মো: আবু তাহের বলেছেন: শুয়রে শুয়রে ভাই ভাই
আমার কোন দোষ নাই।
৭|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১৯
মামুণ বলেছেন: ভুল কইরা আয়না দেইখা ফালাইছো বাছা । বিশ্বাস না হয় আয়নার সামনে আরেকবার দাড়াও ।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২১
মো: আবু তাহের বলেছেন: সবাই কি তাহলে একই পালের গরু!
৮|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২২
যেড ফ্রম এ বলেছেন: ৪ নাম্বার মন্তব্যের জবাবে ছাগ্তাহের ম্যা ম্যা করেছেনঃ সেই ঘটনার ছবিগুলো দিলে বুঝতাম যে আপনার কথা সত্য।
কেউ এই ছাগলটার াছা দিয়া একটা আস্ত বরাক বাঁশ কন্চি শুদ্ধা ঢুকাইয়া দেন
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৭
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের কোন যুক্তি থাকে না তাদের জন্য গালিটাই হলো প্রধান হাতিয়ার।
৯|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২৭
মামুণ বলেছেন: যেড ফ্রম ভাই : ইহার াছার ফুটা বহুত বড় বরাক বাশে কুলাইবে কিনা আমার সন্দেহ হয়। অবশ্য উট পাখির ডিম্ব হইলে চলিতে পারে ।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৭
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের কোন যুক্তি থাকে না তাদের জন্য গালিটাই হলো প্রধান হাতিয়ার।
১০|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৮
ঘুমকাতুর বলেছেন: ছাওয়াল অব গোলাম আযম তোদের সাথে যুক্তি তর্কের কোন মানে নাই। তোদের জন্য বরাদ্দ শুধু গাদাম। এই নে তোর বাপের ছবি
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৮
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের কোন যুক্তি থাকে না তাদের জন্য গালিটাই হলো প্রধান হাতিয়ার।
১১|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৪২
গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: অনেকেই আজেবাজে কথা বলছেন, আরো অনেকেই বলবেন আপনি কিন্তু কোনো অবস্থাতেই হেল্ম ছাড়বেন না। কারাগারে গোলাম-নিজামীকে এন্টারটেইনের সুযোগের জন্যতো একটু কষ্ট করতেই হবে!
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৩৯
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের কোন যুক্তি থাকে না তাদের জন্য গালিটাই হলো প্রধান হাতিয়ার।
১২|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৪৭
শয়ন কুমার বলেছেন:
একাত্তুরে পূর্ববাংলার কেউ পাকসেনাদের ধর্ষন -হত্যাকান্ডে সাহায্য করে নি ।সবকিছুই প্রপাগন্ডা !!!!!!!!!!
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫৯
মো: আবু তাহের বলেছেন: অবশ্যই সাহায্য করেছে তবে যারা করেছে তারা সবাই আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীই ছিল। কারন ঐ সময়ে বাংলাদেশে আওয়ামীলীই সবচেয়ে শক্তিশালী দল হিসেবে পরিচিত ছিল। অন্যদিকে জামায়াত ছিল নাকাওয়াস্তে একটা দল। অতএব কেউ বোকার মত ছোট দলের দিকে ভিড়বে না আর বড় দলের দিকে ভিড়বে এটাই স্বাভাবিক।
১৩|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫১
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই নে খাপো কয়েকটা ছবি ,লাগলে আরও দিবো , আরেকবার পিছলাইলে গদাম একটাও নিচে পরবেনা , এর থেকে যদি স্বীকার করিস পেমেন্ট হালালের জন্য ব্লগ লিখছিস তাইলে কিছু বলবোনা
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৪২
মো: আবু তাহের বলেছেন: এসবইতো আওয়ামীলীগের অভ্যন্তরীন কোন্দলের ফল।
১৪|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১:৪৩
মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন:
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৪৩
মো: আবু তাহের বলেছেন: কুরবানীটা ভালই হবে মনে হচ্ছে।
১৫|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১:৫৩
বেঈমান আমি বলেছেন: ছাগু জানেমান তোর পাছায় লাত্থি
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৪৪
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের শক্তি নাই তারাই ছাগুদের লাথি দেয় আর যাদের শক্তি আছে তারা আপনার মতো বাজে লোকদের পাছায়....
১৬|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ২:১০
অনিক আহসান বলেছেন: লেঞ্জা লুকানো কঠিন
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৪৫
মো: আবু তাহের বলেছেন: ঠিক বলেছেন, লেঞ্জা আর কোথায় লুকিয়ে রাখবেন জনগন ঠিকই খুজে বের করবে।
১৭|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ২:১০
মেঘ বালকের কথা বলেছেন: আপনার যতই ব্লগে লেখেন যত কিছুই করেন আপনাদের কোন যুক্তিই বাংলাদেশের মানুষ গ্রহন করবেনা যতক্ষন ১৯৭১ সালে আপনাদের করা অপরাধের জন্য আপনারা ক্ষমা না চাইবেন।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫১
মো: আবু তাহের বলেছেন: যারা ভুলই করে নাই তাদের আবার ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্ন আসে কেন। আর উপরের ছবিতেই তো দেখছেন যে কার জনপ্রিয়তা বেশি।
১৮|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ৩:২৫
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: এতিদিন পর ব্লগে আইলাম, তোগ ল্যাদানির ।জালায় তো অস্থির হইয়া গেলাম। সরাসরি গদাম সব ছাগুগো...
যাহ, তোর শিবির বাপ গো কাছে গিয়া নালিশ দে।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৫২
মো: আবু তাহের বলেছেন: যাদের কোন যুক্তি থাকে না তাদের জন্য গালিটাই হলো প্রধান হাতিয়ার।
১৯|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ৩:২৯
নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: অন্যদিকে জামায়াত-শিবির সহ ইসলামপন্থিরাই এই দেশের জন্য সবচেয়ে বড় হিতাকাঙ্খী তা ইতোমধ্যেই প্রমানিত হয়েছে।
ছাগলামীর একটা নমুনা থাকা উচিত.............এত যন্ত্রণা থাকলে ফাকিস্তান যাওগা.....খেদমত পাইবা ভালো...........
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০৫
মো: আবু তাহের বলেছেন: পাকিস্তান চলে গেলে আমার এই প্রিয় দেশকে যে আপনারা ভারতের কাছে বিক্রি করে দিবেন এজন্যই পাকিস্তান যাওয়া যাবে না।
২০|
২৮ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: কল্পবিলাসী স্বপ্নের পোস্টের প্রমান হিসাবে ছবি চাইলেন...
আওয়ামী লীগ যে গোলাম আযমের পায়ে ছুয়ে আর্শীবাদ নিয়েছে তার ছবি কই....
আপনারা হলেন ঘাতকের সহচর..।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:১৮
মো: আবু তাহের বলেছেন: আর ঐসময়ে তো ছবি তোলার এত ভাল ব্যবস্থা ছিল না কিন্তু এখনতো এক মিনিটের একটা ঘটনা ঘটলেই সেটা ভিডিও করা সম্ভব হয়।
উপরের ছবিতেই দেখছেন কে ঘাতকের সহচর।
২১|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০৬
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রথমত , আমি বেজন্মা শিবির পোনাদের সাথে যুক্তিতে যাইনা ,তারপরও শিবির নামক বেজন্মা কুত্তাদের কাজের কিছু উদাহরন দিয়া গেলাম ।
অখন তুমার ছবি লাগে না?? আহারে... পাতা খাও কাডল পাতা...
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৫
মো: আবু তাহের বলেছেন: যারা মানুষকে কুত্তা বলে গালি দেয় তাদেরকে মানুষ বলার পিছনে কোন যুক্তি আছে বলে মনে হয় না। অতএব যুক্তি-তর্ক এখানে অবান্তর।
২২|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২০
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: এত গালি খাওয়ার পর ও কি আপনার লজ্জা হচ্ছে না!!!
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৭
মো: আবু তাহের বলেছেন: যারা গালি খায় তাদের লজ্জা হবে কেন বরং যারা গালি দেয় তাদেরই লজ্জা হ্ওয়া উচিত। কোন ভদ্রলো অন্য একজনকে গালি দিতে পারে না।
২৩|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৩
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি জানতাম তুই পিছলামী , ফাকিস্তানী জারজদের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশী কিছু প্রত্যাশা করিনা
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৯
মো: আবু তাহের বলেছেন: জারজরাইতো জারজদেরকে চেনে, নাকি।
২৪|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৬
সৈয়দ রাহী বলেছেন: মগবাজারী নোট।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩০
মো: আবু তাহের বলেছেন: মগবাজারি টাকায় দালালী তাহলে ভালই হচ্ছে। দালালী ছাড়েন ভাল হয়ে যান।
২৫|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৬
সৈয়দ রাহী বলেছেন: একজন ধার্মিক ছাগী
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩২
মো: আবু তাহের বলেছেন: এই কে কোথায় আছো আস এই ধার্মিক ছাগিটার সাথে ছাগলটার বিয়ে দিয়ে দেই।
২৬|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৭
সৈয়দ রাহী বলেছেন: শহীদ ছাগু
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৪
মো: আবু তাহের বলেছেন: ইস ছাগিটার সাথে ছাগলটার বিয়ে দিতে দেরি হওয়াতে সে অন্যটাকে শহীদ করে ফেললো!
২৭|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৮
সৈয়দ রাহী বলেছেন: তালেবান ছাগু ![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৬
মো: আবু তাহের বলেছেন: এই সবাই সরে দাঁড়াও ছাগলের মাথা খারাপ হয়ে এখন সে যুদ্ধ শুরু করে দিয়েছে।
২৮|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৯
সৈয়দ রাহী বলেছেন: জ্ঞানী ছাগু ওরফে তাহের ছাগু ![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪১
মো: আবু তাহের বলেছেন: দেখছেন ব্যাচারার মন খারাপ হওয়ার কারনে এখন নিজের পরিচয় ভুলে গিয়ে অন্যকেও ছাগু বলা শুরু করে দিয়েছে!
২৯|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩০
সৈয়দ রাহী বলেছেন: বেহেশতি ছাগু (ক্যাম্পাস দখলের লড়াইয়ে শহীদ হইয়া জান্নাতে দাখিল) ![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪২
মো: আবু তাহের বলেছেন: দেখছেন ব্যাচারার মন খারাপ হওয়ার কারনে এখন নিজের পরিচয় ভুলে গিয়ে অন্যকেও ছাগু বলা শুরু করে দিয়েছে!
৩০|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩২
সৈয়দ রাহী বলেছেন: তাহেরের বাপ দ্য ছাগু কিং
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৪
মো: আবু তাহের বলেছেন: দেখছেন ব্যাচারার মন খারাপ হওয়ার কারনে এখন নিজের পরিচয় ভুলে গিয়ে অন্যকেও ছাগু বলা শুরু করে দিয়েছে!
৩১|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৩
সৈয়দ রাহী বলেছেন: ক্রন্দনরত ছাগু
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৬
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুইতো বুঝবে যে ছাগু কিভাবে কাঁদে।
৩২|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৪
সৈয়দ রাহী বলেছেন: কিউট ছাগু
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৭
মো: আবু তাহের বলেছেন: আপনারা আবার কিউটও হতে পারেন!
৩৩|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৫
সৈয়দ রাহী বলেছেন: এই কে কোথায় আছো আস এই ধার্মিক ছাগিটার সাথে ছাগলটার বিয়ে দিয়ে দেই।
মগবাজারীরা কইরে তোদের সাথী ভাই তাহের ছাগু বিবাহ করিবে।
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫০
মো: আবু তাহের বলেছেন: প্রথমেই সৈয়দ রাহী ছাগুটাকে কুরবানী দিয়ে দে।
৩৪|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৬
সৈয়দ রাহী বলেছেন: ডিজুস ছাগু
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫২
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুই ছাগু চেনে
৩৫|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৭
সৈয়দ রাহী বলেছেন: একত্রে
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৩
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুই ছাগু চেনে
৩৬|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৮
সৈয়দ রাহী বলেছেন: আবার একত্রে ![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৪
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুই ছাগু চেনে
৩৭|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩৯
সৈয়দ রাহী বলেছেন: ![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৫
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুই ছাগু চেনে
৩৮|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪০
সৈয়দ রাহী বলেছেন: ![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৬
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুই ছাগু চেনে
৩৯|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪২
সৈয়দ রাহী বলেছেন: আসুন ছাগল পালন করি![]()
কারা এটি আরম্ভ করতে পারেন?
* ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীরা
* ভূমিহীন শ্রমিকেরা
* যাদের সার্বজনীন চারণভূমির লভ্যতা আছে
আরম্ভ করার কারণ
* অল্প মূলধন বিনিয়োগ এবং দ্রুত লাভ
* সাদাসিধে ও ছোটো চালাঘরই যথেষ্ট
* খোঁয়াড়ে রেখে(মাঠে না চরিয়ে) পালন করা লাভজনক
* ছাগলের উচ্চ উর্বরতা হার
* সারা বছর ব্যাপী কাজ
* মাংস চর্বিহীন এবং কম মেদযুক্ত ও সকলেই পছন্দ করে
* যে কোনো সময়ে বিক্রি করা ও টাকা পাওয়া যেতে পারে
কোন জাতিটি আপনার জন্য সঠিক?
যমুনাপারি
# মোটামুটি উঁচু জন্তু
# জোরালো বাঁকযুক্ত খাড়া বা রোমান নাক এবং লম্বা ঝোলা কান থাকে যা পূর্ণবয়স্ক যমুনাপারির ক্ষেত্রে প্রায় 12 ইঞ্চি লম্বা হয়
# পাঁঠার ওজন প্রায় 65-85 কেজি এবং ছাগলীর ওজন প্রায় 45-60 কেজি
# প্রতি প্রসবে একটি ছানা
# ছয় মাস বয়স্ক ছানার ওজন প্রায় 15 কেজি
# দুধ উত্পাদন দৈনিক প্রায় 2-2.5 লি
তেলিচেরি
* ছাগলগুলি সাদা, বাদামী ও কালো রঙের হয়
* প্রতি প্রসবে 2-3টি ছানা হয়
* পাঁঠার ওজন প্রায় 40-50 কেজি এবং ছাগলীর ওজন প্রায় 30 কেজি
বোয়ার
* সারা পৃথিবী জুড়ে মাংসের জন্য পালন করা হয়
* বৃদ্ধির হার খুব দ্রুত
* পাঁঠার ওজন প্রায় 110-135 এবং ছাগলীর ওজন প্রায় 90-100 কেজি
* 90 দিন বয়সে ছানার ওজন প্রায় 20-30 কেজি হয়
ছাগলদের বাসস্থান
1. ডীপ লিটার পদ্ধতি
* ভালো হাওযা খেলে এমন একটি ছোটো চালাঘর একটি ছোটো দল পালনের জন্য পর্যাপ্ত৷
* লিটারের উচ্চতা অন্ততঃ 6 সেমি হতে হবে.
* লিটার কাঠের গুঁড়ো, ধানের তুঁষ ও চিনাবাদামের খোলা দিয়ে তৈরি হতে পারে৷
* খোঁয়াড়ের দুর্গন্ধ এড়ানোর জন্য লিটার মাঝেমাঝেই উলটেপালটে দিতে হবে৷
* প্রতি 2 সপ্তাহে একবার করে লিটার পালটে দিতে হবে৷
* প্রতিটি ছাগলের প্রায় 15 বর্গ ফুট জায়গা দরকার হয়৷
* বাইরের থেকে পরজীবীর উপদ্রব কম করার দিকে যত্ন নিতে হবে৷
* একটি পূর্ণবয়স্ক ছাগল বছরে প্রায় এক টন সার উত্পন্ন করে৷
2. উঁচু মাচা পদ্ধতি
* মাটি থেকে প্রায় 3-4 ফিট উচ্চতায় কাঠের তক্তা বা তারের জাল বসানো হয়
* এই পদ্ধতিতে বাইরের থেকে পরজীবীর উপদ্রব সাধারণতঃ কম হয় পালন পদ্ধতি
খাদ্য পরিচালন
* ছাগলদের খোঁয়াড়ে সবুজ পশুখাদ্য ও ঘনখাদ্য খাওয়ানো হয়৷
* চরানো হয় না
* থাকার জায়গা ডিপ লিটার পদ্ধতিতে হতে পারে বা উঁচু মাচা পদ্ধতিতে হতে পারে
* প্রথম 10 সপ্তাহে ছানাদের 50- 100 গ্রাম ঘন খাদ্য দিতে হবে ৷
* বাড়ন্ত ছানাদের 3-10 মাস পর্যন্ত দৈনিক100 -150 গ্রাম ঘন খাদ্য দিতে হবে ৷
* গর্ভবতী ছাগলদের দৈনিক প্রায় 200 গ্রাম পর্যন্ত ঘন খাদ্য দিতে পারা যায়৷
* 1 কেজি দুধ দেওয়া দুধেল ছাগলদের দৈনিক 300 গ্রাম ঘন খাদ্য দেওয়া হয়৷
* ছাগলের খোঁয়াড়ে তামা সমৃদ্ধ(950-1250 পিপিএম) খনিজের খণ্ড রাখা উচিত৷
টিকা
* ছানাদের এণ্টারোট্যাক্সেমিয়া ও টিটেনাসের প্রথম ডোজ় 8 সপ্তাহ বয়সে এবং তারপরে আবার12 সপ্তাহ বয়সে দিতে হবে
* ছাগলীদের প্রজননকালের 4-6 সপ্তাহ আগে এবং প্রসবের 4-6 সপ্তাহ আগে এণ্টারোট্যাক্সেমিয়া ও টিটেনাসের টিকা দিতে হবে৷
* পাঁঠাদের বছরে একবার এণ্টারোট্যাক্সেমিয়া ও টিটেনাসের টিকা দিতে হবে৷
কৃমি নাশ
* প্রজনন করানোর আগে ছাগলীর কৃমিনাশ করানো উচিত৷ কৃমি আক্রান্ত ছাগলরা রোগা ও নিস্তেজ হয়
* ছানাদের এক মাস বয়সে কৃমির ওষুধ দিতে হবে৷ কৃমিদের জীবনচক্র তিন সপ্তাহ ব্যাপী, তাই দু মাস বয়সে আবার কৃমি নাশ করার পরামর্শ দেওয়া হয়৷
* গর্ভবতী ছাগলীদের প্রসবের 2-3 সপ্তাহ আগে কৃমিনাশ করাতে হবে৷
* গর্ভপাত এড়াতে গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে( 2 মাস পর্যন্ত) ছাগলীদের কৃমিনাশ না করাই উচিত ৷
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৮
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগল পালন করার অনেক পদ্ধতি জানলাম এবার পরিক্ষামূলোকভাবে রাহী জাতের ছাগলকে দিয়ে শুরু করতে হবে।
৪০|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৩
সৈয়দ রাহী বলেছেন: ![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
![]()
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৫৯
মো: আবু তাহের বলেছেন: ছাগুই ছাগু চেনে
৪১|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৪
সৈয়দ রাহী বলেছেন: দেখছেন ব্যাচারার মন খারাপ হওয়ার কারনে এখন নিজের পরিচয় ভুলে গিয়ে অন্যকেও ছাগু বলা শুরু করে দিয়েছে!
তোর কোন আব্বারে কইতাছস? দেখছেন দেখছেন :> :>
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:০২
মো: আবু তাহের বলেছেন: আমার আব্বারে কইতাছি যে 'রাহীর' মতো ছাগলটা কেমন করে কথা বলাতাছে! ছাগলের তো তাহলে দাম বেড়ে গেল!
৪২|
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৮
সৈয়দ রাহী বলেছেন: দেখ আমি তোর ভালা চাই। কমেন্ট যত বাড়ব টাকা ততো বেশী পাইবি। ব্লগে ল্যাদাইয়া তোর সংসার চলে। দুই চাইরটা কমেন্ট বেশী পাইলে তো তোরই লাভ। নতুবা গুয়াজমের অন্দরমহলে ডিউটি দিতে হইব ফুল ফ্যামিলি
শালা আবাল ছাগু ভালা চাইয়া কমেন্ট করি আর কাইন্দা ভাসাই দেয়
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২৩
মো: আবু তাহের বলেছেন: ভাই, আমি কখনই আপনাকে গালি দিতে চাই নাই বা আমি সাধারণত কখনও কাউকে গালি দেই না কিন্তু এখানে আপনার সাথে একটু মজা করলাম আর কি।
ভাই, আপনি মনে হয় আমার উপর রাগ করে আছেন কিন্তু আমি আপনার উপর কোন রাগ করি নাই। আপনি যদি দেশের সার্বিক বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তা করেন তাহলে নিজেই বুঝবেন যে আমরা কোথায় অবস্থান করছি। আজকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে যে প্রচারনা চালানো হচ্ছে সেটা রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য। আপনি বিশ্বাস করবেন কি না জানি না আমার আব্বা, মামা সহ বেশ কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধ করেছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সার্টিফিকেট পান নি। তাঁদেরকে সার্টিফিকেটটা নেওয়ার কথা বললে তাঁরা বলেন এই সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্যতো আমরা যুদ্ধ করিনি, যুদ্ধ করেছি দেশের মানুষকে শত্রু থেকে মুক্ত করার জন্য আর সেটা করেও ফেলেছি।
আপনি হয়তো জানেন যে বর্তমানে অনেক মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষা করে জীবন-যাপন করছেন অথচ মুক্তিযুদ্ধের দাবীদার বলে খ্যাত লীগ সরকার তাঁদের দিকে কখনই নজর দেন নাই। কয়েকদিন আগে একজন সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করা হলো আর সেটা করেছে কিন্তু এই সরকারই!
আরও মজার বিষয় হলো আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতারা যারা নিজেদেরকে মুক্তিযোদ্ধ বলে দাবী করে তারা কোথায় যুদ্ধ করেছিল বলতে পারবেন কি।
শেখ মুজিবুরের পরিবারের কে কে মুক্তিযোদ্ধ আপনি বলেন দেখি।
ভাই বাস্তবাত অত্যন্ত নির্মম। আপনি আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমের 'স্বাধীনতা ৭১,' মেজর আব্দুল জলীলের 'অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা' মেজর ডালিমের 'যা দেখেছি, যা বুঝেছি, যা করেছি" আবুল মনসুর আহমদের 'রাজণীতির পঞ্চাশ বছর'..........সহ মুক্তিযোদ্ধরে বইগুলো পড়ে দেখেন আওয়ামীলীগ সম্পর্কে তাঁদের ধারনা কি।
আশা করি বিরোধীতার খাতিরে বিরোধীতা না করে আরও একটু চিন্ত করে উত্তর দিবেন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বিষয় বোঝার তাওফীক দান করুন এই দোয়াই করি।
৪৩|
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:০৪
ইলুসন বলেছেন: আপনি শিবিরের অপকর্মের কথা জানতে চেয়েছেন কল্পবিলাসী স্বপ্ন তা জানিয়েছে। আপনি ছবি দেখতে চেয়েছেন ছবিও তিনি দেখিয়েছেন। কিন্তু অত্যন্ত অবাক করার মত ব্যাপার হচ্ছে আপনি সেই ছবি দেখে বলছেন সেগুলো নাকি ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের ছবি। তাহলে আপনাকেই আপনার করা একটা প্রশ্ন করতে হয়, আপনি যে ছবিগুলো দিয়েছেন সে ছবি দেখে কিভাবে বুঝব এরা ছাত্রলীগ করে? তাদের কারো গায়ে কি ছাত্রলীগ লিখা আছে? যাইহোক আপনি বলছেন জাফর ইকবাল নাকি ছাত্রলীগের সমালোচনা করে না। আপনার জন্য কিছু লাইন দিচ্ছি যেগুলো জাফর ইকবাল লিখেছেন।
একেবারে ভেতর থেকে দেখে আমি আবিষ্কার করেছি ছাত্ররাজনীতি থেকে অনেক বেশি ভয়ংকর হচ্ছে শিক্ষক-রাজনীতি। যেসব ধুরন্ধর শিক্ষক এই রাজনীতি করেন, তাঁরা সব সময় ছাত্রদের ব্যবহার করেন এবং মজার ব্যাপার হলো, খবরের কাগজে ছাত্রদের মাস্তানির খবরটাই আসে, শিক্ষকদের ষড়যন্ত্রের খবরটা আসে না। যখনই ছাত্রলীগের দুই দল কিংবা উপদল (কিংবা উপ-উপদল!) মারামারি করে তখন খবরের কাগজে সেই খবরটা অনেক বড় করে প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপানো হয়, সেখানে অবধারিতভাবে অস্ত্র হাতে ছাত্রদের ছবি থাকে। সাধারণ মানুষদের এই ছবিগুলো ভয়ংকরভাবে ধাক্কা দেয়। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় নিয়েই তাদের মাঝে এক ধরনের বিতৃষ্ণার জন্ম হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের বিশাল একটি অর্জন কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছাত্রলীগের একজন কর্মীর তুচ্ছ একটা ঘটনার কারণে ম্লান হয়ে যেতে পারে। এই সরকারের বিষয়টি বুঝতে হবে, যেহেতু অনেক বড় কাজ ছোট একজন মানুষের নির্বুদ্ধিতার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে অর্থহীন হয়ে যায়, তাই এগুলোকে যেভাবে সম্ভব নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। "‘জয় বাংলা’ এবং ‘জয় বঙ্গবন্ধ’ু স্লোগান দিয়ে যখন ছাত্রলীগের কর্মীরা কোনো একটা অঘটন ঘটায়, তখন তারা যে বাংলা এবং বঙ্গবন্ধুর কত বড় অসম্মান করে, সেটা কি তারা জানে?
জাফর ইকবাল আপনার মত কোন কিছু এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করেন নি। তিনি ঠিকই ছাত্রলীগের সমালোচনা করেছেন।
Click This Link
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৮
মো: আবু তাহের বলেছেন: ভাই ঐ ছবিগুলো ইদানিংকার তাই সবাই জানে বিধায় নাম দেওয়া প্রয়োজন বোধ করি নাই। আর আমি বলেছি যে তিনি লীগের সমালোচনা করেছেন সংশোধনের জন্য আর অন্যদের সমালোচনা করেছেন বিরোধিতা করে এই যা।
৪৪|
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২০
সৈয়দ রাহী বলেছেন: তোদের মত এক ঝাক মগবাজারী ছাগু থাকতে দাম বাড়ব ক্যামনে
কান্দিসনারে কচি ছাগু। আর তোরে পুন্দামু না। কাইন্দা কাইন্দা তো ব্লগ ভাসাইয়া দিলি। :> যা জেলে যা। তোর বাপের পুটু মারা খা গিয়া।
অনেক কমেন্ট হইছে। এগুলা দেখাইয়া মগবাজার থাইকা ভালাই টাকা পাইবি। কয় কেজি চাল কিনতে পারবি এই পোষ্ট দিয়া?
যদি সর্ট পড়ে তাইলে ম্যাতকার দিস। আইসা আরও কমেন্ট কইরা যামু। তারপরও তোরে এক বস্তা চাল কিনার টাকা জোগাড় কইরা দিয়া যামু ইনশাল্লাহ
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৪১
মো: আবু তাহের বলেছেন: ভাই, আমি কখনই আপনাকে গালি দিতে চাই নাই বা আমি সাধারণত কখনও কাউকে গালি দেই না কিন্তু এখানে আপনার সাথে একটু মজা করলাম আর কি।
ভাই, আপনি মনে হয় আমার উপর রাগ করে আছেন কিন্তু আমি আপনার উপর কোন রাগ করি নাই। আপনি যদি দেশের সার্বিক বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তা করেন তাহলে নিজেই বুঝবেন যে আমরা কোথায় অবস্থান করছি। আজকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে যে প্রচারনা চালানো হচ্ছে সেটা রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য। আপনি বিশ্বাস করবেন কি না জানি না আমার আব্বা, মামা সহ বেশ কয়েকজন মুক্তিযুদ্ধ করেছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সার্টিফিকেট পান নি। তাঁদেরকে সার্টিফিকেটটা নেওয়ার কথা বললে তাঁরা বলেন এই সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্যতো আমরা যুদ্ধ করিনি, যুদ্ধ করেছি দেশের মানুষকে শত্রু থেকে মুক্ত করার জন্য আর সেটা করেও ফেলেছি।
আপনি হয়তো জানেন যে বর্তমানে অনেক মুক্তিযোদ্ধা ভিক্ষা করে জীবন-যাপন করছেন অথচ মুক্তিযুদ্ধের দাবীদার বলে খ্যাত লীগ সরকার তাঁদের দিকে কখনই নজর দেন নাই। কয়েকদিন আগে একজন সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করা হলো আর সেটা করেছে কিন্তু এই সরকারই!
আরও মজার বিষয় হলো আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতারা যারা নিজেদেরকে মুক্তিযোদ্ধ বলে দাবী করে তারা কোথায় যুদ্ধ করেছিল বলতে পারবেন কি।
শেখ মুজিবুরের পরিবারের কে কে মুক্তিযোদ্ধা আপনি বলেন দেখি।
ভাই বাস্তবতা অত্যন্ত নির্মম। আপনি আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমের 'স্বাধীনতা ৭১,' মেজর আব্দুল জলীলের 'অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা' মেজর ডালিমের 'যা দেখেছি, যা বুঝেছি, যা করেছি" আবুল মনসুর আহমদের 'রাজণীতির পঞ্চাশ বছর'..........সহ মুক্তিযোদ্ধরে বইগুলো পড়ে দেখেন আওয়ামীলীগ সম্পর্কে তাঁদের ধারনা কি।
আশা করি বিরোধীতার খাতিরে বিরোধীতা না করে আরও একটু চিন্ত করে উত্তর দিবেন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বিষয় বোঝার তাওফীক দান করুন এই দোয়াই করি।
৪৫|
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩১
সৈয়দ রাহী বলেছেন: রাগ করিনাই
তয় ছাগুদের এর থেকে সম্মানের সাথে কথা বলতে পারিনা। তারপরও কোনোমতে বলতাছি উপরেই তোমার মগজের দৌড় কতখানি তার প্রমাণ রাইখা দিছ। আবালের সহিত তর্ক কইরা লাভ নাই। ব্লগে আরো বহু ছাগুর সহিত তর্ক করেছি কারন কিছু হইলেও মাথায় ঘিলু ছিল। যাইহোক যতই ল্যাদাইবা ততই নিজের মা বাপরে বানী শুনাইবা। এই ব্লগ তোমাদের লাইগা না। সোনাব্লগে চইলা যাও। পপুলার ব্লগার হয়া যাইবা। শিওর।
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৪৯
মো: আবু তাহের বলেছেন: আপনার সাথে তর্ক করার আমার কোন ইচ্ছা নাই। যদি যুক্তি দিয়ে কথা বলেন তাহলে হয়তো কথা বলতে পারি।
৪৬|
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩২
অনিক আহসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: যারা ভুলই করে নাই তাদের আবার ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্ন আসে কেন। আর উপরের ছবিতেই তো দেখছেন যে কার জনপ্রিয়তা বেশি।
---------------------------------------------------------------------------
উটের ল্যাঞ্জার নীচে যেই ছিদ্র থাকে তোরা তার চাইতেও খারাপ।
আসলে তোগো জন্য কুত্তা লিগই উপযুক্ত ট্রিটমেন্ট ![]()
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫১
মো: আবু তাহের বলেছেন: এই ছবি থেকেও বোঝা যায় যে দেশের সবচেয়ে বড় জঙ্গী-সন্ত্রাসী হলো আপনার ভাষায় কুত্তালীগ (আমার ভাষায় ছাত্রলীগ)
৪৭|
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৭
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: ছাত্র সংঘ’ নাম পাল্টিয়ে ‘বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির’ নামে যাত্রা শুরু করে।
১৯৭৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ধর্মব্যবসায়ী জামাতের ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির’ রাজনৈতিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে। তবে বাংলাদেশের ইতিহাসে ইসলামের নামে ছাত্র রাজনীতি শুরু হয়েছিল বিগত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে। ইঙ্গ-মার্কিন দালাল ধর্মব্যবসায়ী মাওলানা মওদুদীর আদর্শকে ধারণ করে ১৯৪৭ সালের ২৩ ডিসেম্বর লাহোরে ‘জামাতে ইসলামী পাকিস্তান’ চালু করেছিল তাদের ছাত্র সংগঠন ‘জামাত-ই তলাবা’ (আরবিতে তলাবা অর্থ ছাত্র)। ১৯৫৫ সালে পূর্ব পাকিস্তানে এ সংগঠনের পূর্ণ যাত্রা শুরু হয়েছিল, যার বাংলা নাম দেয়া হয়েছিল ‘ইসলামী ছাত্রসংঘ। মূলত মাদরাসা ছাত্রদের সংগঠিত করে এবং তথাকথিত জামাতে ইসলামী পাকিস্তানের সহায়তায় ফান্ড সংগ্রহ করে সংগঠনটি পরিচালিত হতে শুরু করে। ছাত্র রাজনীতিতেও রাখতে শুরু করে লাইমলাইটে আসার মত ভূমিকা। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যূত্থানে প্রথমবারের মতো ছাত্রসংঘ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অংশ নেয়। ১১ দফা দাবির সমর্থকদের অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে তাদের এক সংঘর্ষে দু’জন ছাত্র মৃত্যুবরণ করে। ১৯৭১ সালে পুরো পূর্ব-পাকিস্তানের সর্বস্তরের জনসাধারণ ও রাজনৈতিক সংগঠন সবাই যখন স্বাধীনতার লড়াইয়ে অংশ নিয়েছিল তখন জামাত ও ছাত্রসংঘ পাকিস্তান আর্মির সহযোগীর ভূমিকা গ্রহণ করে। তারা মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতার জন্য পাল্টা কমিটি গঠন করেছিল। ছাত্রসংঘ সারাদেশে গঠন করেছিল ‘আল-বাদর’ বাহিনী। আল-বাদর বাহিনীর কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের অধিকাংশ নেতা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী ছিল মূল সংগঠন জামাতের শীর্ষ নেতারা। ধর্মব্যবসায়ী ছাত্রশিবিরের প্রথম সভাপতি মীর কাসেম আলী ও সাবেক দুই সভাপতি মোহাম্মদ কামারুজ্জামান এবং আব্দুল জাহের মোহাম্মদ আবু নাছের আল-বাদরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত ছিল। জোট সরকারের শিল্পমন্ত্রী মইত্যা রাজাকার মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী আল-বাদর বাহিনীর প্রধান ছিল। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ক্রাইম এগেইনস্ট হিউম্যানিটি’ শীর্ষক প্রামাণিক দলিলপত্রের ভিত্তিতে এ তথ্য মেলে। স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকা-ে জড়িত থাকার অভিযোগে ছাত্র সংঘসহ সব ধর্মব্যবসায়ী দলের রাজনৈতিক কর্মকা- নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মম হত্যাকা-ের পর জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসে। ১৯৭৬ সালের ৪ মে সে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে দেয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ধর্মব্যবসায়ী ‘ইসলামী ছাত্র সংঘ’ নাম পাল্টিয়ে ‘বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির’ নামে যাত্রা শুরু করে।
তবে ছাত্রশিবিরের নেতারা নিজেদের সংগঠনের জন্মের প্রকৃত ইতিহাসকে অস্বীকার করে মিডিয়াকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বলেছে, ‘ছাত্রসংঘ থেকে ছাত্রশিবিরের জন্ম হয়নি। ১৯৭৭ সালে শিবির সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে নতুন নেতৃত্ব নিয়ে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের মাঝে যাত্রা শুরু করেছে।’ ছাত্রসংঘের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক থাকার কথাও তারা অস্বীকার করে যাচ্ছে নিলর্জ্জভাবে।
নে তগো আসল পরিচয় ফাস কইরা দিলাম
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫৩
মো: আবু তাহের বলেছেন: আপনার কিছু কথা সত্য হলেও বেশিরভাগ কথা গোয়েবলসীয় কায়দায় মিথ্যা বলেছেন আর এখন সেই মিথ্যাটাই সত্যে পরিণত হয়েছে!
৪৮|
২৯ শে মে, ২০১২ রাত ২:২৮
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: বলেন কোনডা মিথ্যা, আপনের মুখে দিয়া সোনা যাক...
৪৯|
২৯ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:১৬
সৈয়দ রাহী বলেছেন: হে হে তাহের ছাগু যুক্তির ভান্ডার লইয়া বসছেন :>
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৩২
যেড ফ্রম এ বলেছেন:
প্লিজ লাগলে বলবেন একটা আস্ত কাঠাল গাছ দিয়ে যাবো। মনের ইচ্ছামত কাঠাল পাতা চিবুবেন।