নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ

তাহমিনা আকতার

০০৭

তাহমিনা আকতার › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী কেন মডেল হয় !!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬


মডেলিং পেশাটাকে আমাদের দেশে ভাল চোখে দেখা হয় না,তাই অনেক যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও অনেকেই এ পেশায় আসতে চান না । এটা সত্য অনেক মডেলকেই উপরে উঠার জন্য ইচ্ছায় অনিচ্ছায় অনেক কুরুচিপূর্ণ কাজ করতে হয় । অনৈতিক কর্মকাণ্ডের জের ধরে কেউ কেউ আবার আলোচনার প্রথম সারিতে চলে আসেন।এ কাজগুলো কেউ কেউ করেন ইচ্ছায় কেউ অনিচ্ছায় । অনেকে আবার নিজের ইচ্ছায়, যোগ্যতায় ,সততায় উঠে উপরে ।অনেকে হয়ে উঠে গুণী শিল্পী,হয়ে উঠে আইডল।সম্মান আর শ্রদ্ধা পায় দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও। আমি বৈধ কোন পেশাকেই অসম্মান করি না তবে এই কিছু সংখ্যক মডেলদের জন্য পুরো ইন্ডাস্ট্রিকে নোংরা বানানোর কোন মানেই হয় না ।

বেশ কয়েক বছর আগের কথা , আমি তখন হোস্টেলে থাকি, বেশিরভাগ মেয়েরা স্টুডেন্ট , আর কিছুসংখ্যক চাকরি করে ।একদিন নতুন এক মেয়ে আসল হোস্টেলে, আমার চেয়ে বছর তিনেক ছোট হবে ।পরিচয় হল নাম নীলা (ছদ্মনাম)। মা নেই বাবা ২য় বিয়ে করেছে, ওকে বাসা থেকে বের করে দিয়েছে তাই হোস্টেলে থাকে । পড়াশোনা ও লেভেল পরীক্ষা দিতে পারেনি।আমার আবার মায়া একটু বেশি তাই মায়া পড়ে গেল ওর উপর দিনে দিনে ভাল একটি সম্পর্কও হয়ে গেল। উল্লেখ্য মেয়েটি মডেলিং করত।মাঝেমধ্যেই শুটিং এর জন্য ঢাকার বাইরে যেত।ও যখন ফেরত আসত দেখা যেত সাথে থাকত নতুন কোন দামি ড্রেস, পার্স, জুতা। কখনো লেটেস্ট মোবাইল ,কোনদিন থাকত দামি ট্যাব । জিজ্ঞেস করলে বলত ওর জমানো টাকায় কেনা অথবা বড় ভাইয়ের দেয়া , আবার কখনো বলত বয় ফ্রেন্ডের দেয়া । আমি একটু বোকা টাইপের ছিলাম বলেই হয়ত সবার কথা বিশ্বাস করতাম।কিন্তু হোস্টেলের অন্যান্য মেয়েরা দেখতাম এইসব নিয়ে নানা কথা বলত। ওকে আমি পড়াশোনাটা আবার শুরু করতে বললাম।ওর কাছে টাকা নেই এই অজুহাত দেখাল । পড়াশোনার খরচ আমি দেব তুমি শুরু কর। তারপর ও সে রাজি হল না লেখাপড়া করতে ।দিনে দিনে আগের চেয়ে উগ্রভাবে চলাফেরা করতে লাগল। অনেক বার নোটিস দেয়ার পরে ও রাতে বাসায় আসত দেরি করে, মাঝেমধ্যে ড্রাংক হয়ে ।ওর এই অবস্থা দেখে একদিন আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম আচ্ছা তুমি মডেলিং কেন কর ? ও কোন ভনিতা না করেই বলল আপু মডেল হলে অনেক ভাল ভাল যায়গায় খাওয়া যায় , অনেক যায়গায় ঘোরা যায় তাই । আমি এতটাই আবাক হলাম ওর কথা শুনে যে আর কোন প্রশ্ন ওকে করতে ইচ্ছে করছিল না, কিছুদিন পরে শুনলাম হোস্টেলের আন্টি ওকে বের করে দিয়েছে।

পরে জানতে পারলাম কয়েকটা ছেলের সাথে ওর অবৈধ সম্পর্ক ছিল এবং প্রতারণা করেছিল কারো কারো সাথে। কিছু ছেলে এসেছিল একদিন রাতে এসেছিল ওকে বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার জন্য, পরে আন্টি ব্যাপারটা দেখবেন বলে ওদেরকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বিদায় করেছিল ,এবং সে রাতেই নীলাকে বাসা থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল।এবং আরো অবাক করা ঘটনা হল ওর বাবা মা দুজনেই বেঁচে আছেন এবং ওনারা মিডিয়ায় মেয়ের কাজ করাকে সমর্থন করেন না বলে সে নিজেই বাসা ছেড়ে চলে এসেছে। এ ঘটনা প্রতারিত ছেলেদের একজন বলেছিল । যার সাথে তার দু বছরের সম্পর্ক ছিল এবং নীলার বাবা মায়েরও পছন্দ ছিল ওই ছেলেটিকে। এখন নীলা একজন বি গ্রেডের নামকরা মডেল, এবং একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতার কেপ্ট ।

এ তো শুধু মডেলের কথা,মডেল ছাড়াও আমাদের সমাজে বিশেষ করে ঢাকায় মেয়েরা ভাল ভাল রেস্টুরেন্টে খাওয়া, ভাল ফ্ল্যাটে থাকা ,দামি পোশাক পরা, দামি হোটেলে থাকা, দেশে বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেড়ানো, বিলাসী জীবনযাপন করা , প্লেনে ঘোরাফেরা করা , প্রভাবশালী লোকদের সাথে ভাল সম্পর্ক রাখা ছাড়াও আরও ছোটখাট অপ্রয়োজনীয় উচ্চ আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য নিজেকে তারা বিকিয়ে দিচ্ছে। চোখ ধাঁধানো সুন্দরী মেয়েরা কোন কর্ম না করে রাতারাতি এলিট শ্রেণীতে নাম লেখানোর জন্য হচ্ছে মডেল ও পার্টি গার্ল। নিজের প্রতি সম্মান শ্রদ্ধা কোনটাই এদের নেই । ব্যাপারটা যে তারা বাধ্য হয়ে করছে এমন নয় , সবাই জেনে বুঝে শুনে ই করছে। নিজেদের ব্যাক্তিগত চাহিদা মেটানোই এদের উদ্দেশ্য।এ টাইপ মেয়েরা প্রচুর মিথ্যা বলে , অভিনয়ে সেরা এবং চরম মাত্রায় ভন্ড ও হয়।(যারা বাধ্য হয়ে করছে তারা আমার লেখার বিষয় নয়। )

ভিক্ষুকেরা যেমন কাজ না করেই বড়লোক হয় তেমনি আমাদের দেশের এ সমস্ত মেয়েরা ও কাজ না করেই আরাম আয়েসে দিন যাপন করে এবং কিছুদিন পর বেশকিছু টাকার মালিকও হয় আর ঘুরে বেড়ায় নিজের অথবা পরের গাড়িতে। এরা বিয়ে করলেও আগের জীবন ছাড়তে পারে না ফলে হয় ডিভোর্স এবং পরবর্তী জীবন হয় কাটে একা নয়ত কারো রক্ষিতা হয়ে নয়ত আবার বিয়ে !!! এতে আমার কোন আপত্তি নাই, বাংলাদেশের কালচার একদিন ইউরোপের কালচারকে ছাড়িয়ে যাবে আশা করি।বাঙ্গালী হিসেবে আমার গর্ব হওয়ার কথা কিন্তু সমস্যা হল যদি এ ধারাবাহিকতা চলতেই থাকে তবে একদিন হয়ত বেশিরভাগ মেয়েরাই হয়ে যাবে রক্ষিতা অথবা পার্টি গার্ল! আর ভবিষ্যতে আমার আপনার বোন বা কন্যা সন্তানেরা ও যে এ একই পথ অনুসরণ করবে না তাদের উচ্চাশা পূরণের জন্য তার কোন গ্যারান্টি কি আমরা দিতে পারব ?মডেলিং পেশাটাকে আমাদের দেশে ভাল চোখে দেখা হয় না,তাই অনেক যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও অনেকেই এ পেশায় আসতে চান না । এটা সত্য অনেক মডেলকেই উপরে উঠার জন্য ইচ্ছায় অনিচ্ছায় অনেক কুরুচিপূর্ণ কাজ করতে হয় । অনৈতিক কর্মকাণ্ডের জের ধরে কেউ কেউ আবার আলোচনার প্রথম সারিতে চলে আসেন।এ কাজগুলো কেউ কেউ করেন ইচ্ছায় কেউ অনিচ্ছায় । অনেকে আবার নিজের ইচ্ছায়, যোগ্যতায় ,সততায় উঠে উপরে ।অনেকে হয়ে উঠে গুণী শিল্পী,হয়ে উঠে আইডল।সম্মান আর শ্রদ্ধা পায় দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও। আমি বৈধ কোন পেশাকেই অসম্মান করি না তবে এই কিছু সংখ্যক মডেলদের জন্য পুরো ইন্ডাস্ট্রিকে নোংরা বানানোর কোন মানেই হয় না ।

বেশ কয়েক বছর আগের কথা , আমি তখন হোস্টেলে থাকি, বেশিরভাগ মেয়েরা স্টুডেন্ট , আর কিছুসংখ্যক চাকরি করে ।একদিন নতুন এক মেয়ে আসল হোস্টেলে, আমার চেয়ে বছর তিনেক ছোট হবে ।পরিচয় হল নাম নীলা (ছদ্মনাম)। মা নেই বাবা ২য় বিয়ে করেছে, ওকে বাসা থেকে বের করে দিয়েছে তাই হোস্টেলে থাকে । পড়াশোনা ও লেভেল পরীক্ষা দিতে পারেনি।আমার আবার মায়া একটু বেশি তাই মায়া পড়ে গেল ওর উপর দিনে দিনে ভাল একটি সম্পর্কও হয়ে গেল। উল্লেখ্য মেয়েটি মডেলিং করত।মাঝেমধ্যেই শুটিং এর জন্য ঢাকার বাইরে যেত।ও যখন ফেরত আসত দেখা যেত সাথে থাকত নতুন কোন দামি ড্রেস, পার্স, জুতা। কখনো লেটেস্ট মোবাইল ,কোনদিন থাকত দামি ট্যাব । জিজ্ঞেস করলে বলত ওর জমানো টাকায় কেনা অথবা বড় ভাইয়ের দেয়া , আবার কখনো বলত বয় ফ্রেন্ডের দেয়া । আমি একটু বোকা টাইপের ছিলাম বলেই হয়ত সবার কথা বিশ্বাস করতাম।কিন্তু হোস্টেলের অন্যান্য মেয়েরা দেখতাম এইসব নিয়ে নানা কথা বলত। ওকে আমি পড়াশোনাটা আবার শুরু করতে বললাম।ওর কাছে টাকা নেই এই অজুহাত দেখাল । পড়াশোনার খরচ আমি দেব তুমি শুরু কর। তারপর ও সে রাজি হল না লেখাপড়া করতে ।দিনে দিনে আগের চেয়ে উগ্রভাবে চলাফেরা করতে লাগল। অনেক বার নোটিস দেয়ার পরে ও রাতে বাসায় আসত দেরি করে, মাঝেমধ্যে ড্রাংক হয়ে ।ওর এই অবস্থা দেখে একদিন আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম আচ্ছা তুমি মডেলিং কেন কর ? ও কোন ভনিতা না করেই বলল আপু মডেল হলে অনেক ভাল ভাল যায়গায় খাওয়া যায় , অনেক যায়গায় ঘোরা যায় তাই । আমি এতটাই আবাক হলাম ওর কথা শুনে যে আর কোন প্রশ্ন ওকে করতে ইচ্ছে করছিল না, কিছুদিন পরে শুনলাম হোস্টেলের আন্টি ওকে বের করে দিয়েছে।

পরে জানতে পারলাম কয়েকটা ছেলের সাথে ওর অবৈধ সম্পর্ক ছিল এবং প্রতারণা করেছিল কারো কারো সাথে। কিছু ছেলে এসেছিল একদিন রাতে এসেছিল ওকে বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার জন্য, পরে আন্টি ব্যাপারটা দেখবেন বলে ওদেরকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বিদায় করেছিল ,এবং সে রাতেই নীলাকে বাসা থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল।এবং আরো অবাক করা ঘটনা হল ওর বাবা মা দুজনেই বেঁচে আছেন এবং ওনারা মিডিয়ায় মেয়ের কাজ করাকে সমর্থন করেন না বলে সে নিজেই বাসা ছেড়ে চলে এসেছে। এ ঘটনা প্রতারিত ছেলেদের একজন বলেছিল । যার সাথে তার দু বছরের সম্পর্ক ছিল এবং নীলার বাবা মায়েরও পছন্দ ছিল ওই ছেলেটিকে। এখন নীলা একজন বি গ্রেডের নামকরা মডেল, এবং একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতার কেপ্ট ।

এ তো শুধু মডেলের কথা,মডেল ছাড়াও আমাদের সমাজে বিশেষ করে ঢাকায় মেয়েরা ভাল ভাল রেস্টুরেন্টে খাওয়া, ভাল ফ্ল্যাটে থাকা ,দামি পোশাক পরা, দামি হোটেলে থাকা, দেশে বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেড়ানো, বিলাসী জীবনযাপন করা , প্লেনে ঘোরাফেরা করা , প্রভাবশালী লোকদের সাথে ভাল সম্পর্ক রাখা ছাড়াও আরও ছোটখাট অপ্রয়োজনীয় উচ্চ আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য নিজেকে তারা বিকিয়ে দিচ্ছে। চোখ ধাঁধানো সুন্দরী মেয়েরা কোন কর্ম না করে রাতারাতি এলিট শ্রেণীতে নাম লেখানোর জন্য হচ্ছে মডেল ও পার্টি গার্ল। নিজের প্রতি সম্মান শ্রদ্ধা কোনটাই এদের নেই । ব্যাপারটা যে তারা বাধ্য হয়ে করছে এমন নয় , সবাই জেনে বুঝে শুনে ই করছে। নিজেদের ব্যাক্তিগত চাহিদা মেটানোই এদের উদ্দেশ্য।এ টাইপ মেয়েরা প্রচুর মিথ্যা বলে , অভিনয়ে সেরা এবং চরম মাত্রায় ভন্ড ও হয়।(যারা বাধ্য হয়ে করছে তারা আমার লেখার বিষয় নয়। )

ভিক্ষুকেরা যেমন কাজ না করেই বড়লোক হয় তেমনি আমাদের দেশের এ সমস্ত মেয়েরা ও কাজ না করেই আরাম আয়েসে দিন যাপন করে এবং কিছুদিন পর বেশকিছু টাকার মালিকও হয় আর ঘুরে বেড়ায় নিজের অথবা পরের গাড়িতে। এরা বিয়ে করলেও আগের জীবন ছাড়তে পারে না ফলে হয় ডিভোর্স এবং পরবর্তী জীবন হয় কাটে একা নয়ত কারো রক্ষিতা হয়ে নয়ত আবার বিয়ে !!! এতে আমার কোন আপত্তি নাই, বাংলাদেশের কালচার একদিন ইউরোপের কালচারকে ছাড়িয়ে যাবে আশা করি।বাঙ্গালী হিসেবে আমার গর্ব হওয়ার কথা কিন্তু সমস্যা হল যদি এ ধারাবাহিকতা চলতেই থাকে তবে একদিন হয়ত বেশিরভাগ মেয়েরাই হয়ে যাবে রক্ষিতা অথবা পার্টি গার্ল! আর ভবিষ্যতে আমার আপনার বোন বা কন্যা সন্তানেরা ও যে এ একই পথ অনুসরণ করবে না তাদের উচ্চাশা পূরণের জন্য তার কোন গ্যারান্টি কি আমরা দিতে পারব ?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সহমত!

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

গোধুলী রঙ বলেছেন: আপু দুনিয়ার সমস্ত নারী মডেলের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, মডেলিং দুনিয়া জুড়েই ভালো কিছু নয়, মিডিয়া এটাকে ভালো বলছে, প্রমোট করছে শুধু তার স্বার্থে, ব্যাবসায়িক স্বার্থে, নইলে কেন বলুন এক্স এর বিজ্ঞাপনে, নায়ক পারফিউম মাখছে, আর ললনারা অর্ধ উলঙ্গ হয়ে তার দিকে ছুটে আসছে, মার্সিডিজ বেঞ্জের গাড়ি দেখানোর জন্য দু পাশে দুই ললনা ছোট কাপড় পরে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে কেন, কেন স্যামসাং ল্যাপটপের বিজ্ঞাপনে হাফপ্যান্ট পরে একটা মেয়ে পা ছড়িয়ে তার উপর ল্যাপটপ রেখে উষনতা গ্রহন করতে হবে!!

খারাপ খারাপই, ছোট খারাপও খারাপ, বড় খারাপও খারাপ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

তাহমিনা আকতার বলেছেন: আমি আপনার সাথে সহমত। নারী নিজেকে পণ্য হিসাবে দেখানো বন্ধ করুক।নিজের যোগ্যতায় কাজ করুক শরীর প্রদর্শন করে নয়।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

জারাহ বলেছেন: আপনার লেখনী সুন্দর কিন্তু তবুও মেয়েটিকে দোষী ভাবতে মন সায় দিচ্ছে না। বড় হয়ে বড় বড় স্বপ্ন দেখার আগে কেউ কি ওর স্বপ্ন ভেঙ্গে ছিলো???কেউ কি ওর ভেতরের কোমল মেয়েটাকে মেরে ফেলে হিংস্র মেয়েটাকে জাগিয়ে দিয়েছে??সেটা যে বাইরের লোক করেছে তা নাও হতে পারে, হয়তো ওর আপনজন কেউ!!!!!!!!

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

তাহমিনা আকতার বলেছেন: হতে পারে কেউ ওর স্বপ্ন ভেঙ্গে দিয়েছে তাই বলে তো সে নিজের সাথে অন্যায় করতে পারে না ।

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

হানিফঢাকা বলেছেন: বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করতে হলে আপনাকে বড়শিতে মাছের জন্য টোপ দিতে হবে। মাছের পছন্দ অনুযায়ী টোপ না দিলে মাছ সেই টোপ গিলবেনা, ফলে মাছও ধরা পড়বেনা। এই মাছ শিকারি হচ্ছে পুঁজিবাদ, মাছ হচ্ছে পাবলিক যাদের ক্রয় ক্ষমতা আছে আর সবচেয়ে আকর্ষণীয় টোপ হচ্ছে নারী। এই জন্য নারী মডেলের এত কাটতি। এটাকে সেক্স সেলিং বলে- সব ব্যবসার ডাইরেক্ট অথবা ইন ডাইরেক্ট পলিসি।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

সবুজ সাথী বলেছেন: @জারাহ, এখানে হিংস্র হওয়ার কথা আসলো কিভাবে বুঝলামনা।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

সবুজ সাথী বলেছেন: টিভি আর সিনেমার বদৌলতে এখন শহর কি গ্রাম সবখানেই ছেলে মেয়েরা এই মানসিকতা নিয়া গড়ে উঠছে। যে কোন প্রকারে টাকা কামায় করা, জনপ্রিয় হওয়া, ভাব দেখানো এখন সবার প্রথম টার্গেট। এটাকে কে যেন বলেছিল "সেলিব্রিটি সিন্ড্রম"। :)
মেয়েরা সহজেই এসবের ফাদে পড়ে। একটু সুন্দরী হলেই হয়। মডেল হতে তো আর কিছু লাগেনা। চরিত্র চুলায় যাক।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

তাহমিনা আকতার বলেছেন: যদি সুন্দরী মেয়েরা মানুষ হিসেবে নিজেকে ভাবিত তাহলে আর ঝামেলায় জড়াত না

৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: মডেলিং একটি পেশা, অন্য সকল পেশার মতই । অন্য সব পেশায় যেমন ভাল মন্দ আছে তেমনি মডেলিং এ ও আছে, আপনি ঠিক করবেন আপনি কোন পেশায় যাবেন এবং পেশার কোন দিক টা বেছে নিবেন।

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০০

কালীদাস বলেছেন: আপনি কাইন্ডলি Zoolander সিনামাটা দেখেন। এরপর আমি নিশ্চিত যে আপনি পোস্ট দেবেন, মাপ চাই, পুলারা যেন জীবনে মডেল না হয় :D

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১১

তাহমিনা আকতার বলেছেন: অবশ্যই দেখব :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.