![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।
“সময়ে সময়ে মিথ্যা বলা শুধু জায়েজই নয় বরং অবশ্য কর্তব্য” – আবুল আলা মওদূদী, তরজমানুল কোরআন, মে ১৯৫৮
মওদূদির এই বক্তব্যে আমরা মুসলমান হলে অবশ্যই বলতে হবে নাউজুবিল্লাহ। মহান আল্লাহপাক অবশ্যই মিথ্যা বলাকে কখনো কোন অবস্থাতেই প্রশ্রয় দেন না ।
শুধু ইসলাম ধর্মে নয় বরং পৃথিবীর প্রতিটি ধর্মেই সত্য কথা বলাকে ধার্মিক হওয়ার পূর্বশর্ত বলে বিবেচিত হয়। এমনকি সৎ নাস্তিকের কাছেও মিথ্যা বলা নিন্দনীয় । তা্ই আসুন জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মওদূদিকে আমরা সবাই মিলে ধিক্কার জানাই।
গুরু মওদুদির অনুসারী জামাত নেতা যুদ্ধাপরাধী নিজামীর একটি মিথ্যাচারিতা এ প্রসংগে উল্লেখযোগ্য। তখন তিনি বিএনপি পরিচালিত সরকারের মন্ত্রী। সে সময়ে ধর্মান্ধগোষ্ঠীর দূর্দান্ত প্রতাপশালী। এ গোষ্ঠী কতৃক পরিচালিত তখন চলছিল সিরিজ বোমাবাজী এবং বাংলাভাই, শায়েখ আব্দুর রহমানদের নানারূপ সন্ত্রাসি কর্মকান্ড। সেসময়েই এক টেলিভিশন সাক্ষাতকারে নিজামী বলেছিল, "বাংলাভাই বলে কেউ নেই । বাংলাভাই মিডিয়ার তৈরী" ।
গুরু মওদূদির মতানুসারী নিজামীও মিথ্যা বলা জায়েজ মনে করেছিল হয় তো সে সময়।
মিথ্যাচারিতা জামাত রাজনীতিতে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
তারিন রহমান বলেছেন: + + +
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
মুহাই বলেছেন: +++