নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আত্মনাং বিধিই হোক যাপিত জীবনের প্রেরণার উৎস।

তাজা কলম

সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।

তাজা কলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপি-র ঘাড়ে জামাতি ভূত

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

বিএনপি-র ঘাড়ে জামাতি ভূত। জানা গিয়েছে জামাতের চাপে বিএনপি হরতাল প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না।



কৌশলগত কারণে জামাতের প্রয়োজন নৈরাজ্য, সমঝোতা নয়।



এ বিষয়ে বিএনপি নেতৃবৃন্দকে সজাগ থাকতে হবে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

দুরদেশী বালক বলেছেন: ভুতে যদি ইতিমধ্যেই আছড় পড়ে তাহলে ছাড়াবে কে? সে সম্ভাবনা আপাতত নাই।

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২০

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ওদের ব্যাপারে যদি সজাগ থাকত তবে অনেক আগেই ওদের সঙ্গ ত্যাগ করত । কৌশলগত কোনো ব্যাপার না, জামাত অনেক আগে থেকেই ১৮ দলকে ডোমিনেট করছে । খোদ বিম্পির ভিতরেও অনেক নেতা আছে যারা জামাত ছাড়া কিছু বুঝে না ।

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: যদি বিরোধীদলীয় নেতার ভাষন সাধারণ বাংলা ভাষায় দেওয়া হয়ে থাকে, তা হলে আমি বুঝেছিলাম যে শনিবার ভোর রাতের আগে বিএনপি নেত্রীর সাথে আলোচনা করার প্রস্তাব দিলে রবিবার থেকে হরতাল হবে না।

বিভিন্ন সংবাদেও এই কথাটি উল্লেখ করা হয়েছিল এই ভাবে, "দুইদিন সময় দিলাম। এর ভেতরে সংলাপ আয়োজনের ব্যবস্থা করুন, না হলে রবিবার ভোর থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত টানা হরতাল হবে"।

বিরোধীদলের নেতার শর্ত মেনেই তো ফোন করা হয়েছিল। তাহলে কেন হরতাল প্রত্যাহার হল না? কেন বলা হল যে এটা ১৮ দলীয় জোটের সিদ্ধান্ত এবং তাদের সাথে কথা না বলে হরতাল প্রত্যাহার করা যাবে না? কেন বলা হল যে ১৮-দলীয় জোটের নেতারা পুলিশের ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন? ২৫ তারিখের সমাবেশে কি ১৮-দলীয় জোটের নেতারা যোগ দেন নাই, তাদের সাথে কি টেলিফোনে এর আগে কল-কনফারেনস করা হয় নাই? তা হলে কেন হরতাল প্রত্যাহার করা হল না?

আমরা এতো গাধা না যে বুঝি না। বুঝি যে নৈরাজ্য আর নাশকতা চালাবার জন্য জামায়াত নামক জঙ্গি দলটির বিএনপি এবং ১৮-দলীয় জোটের ছায়া প্রয়োজন। সে জন্যই হরতাল থাকল। যাতে জামায়াত তাদের ২০০৬ সালের প্রতিশোধ নিতে পারে। সেই সাথে যুক্ত হয়েছে চিহ্নিত কতগুলো কসাইয়ের ফাঁসির আদেশ।

মাঝ থেকে বিএনপিই মার খাচ্ছে তার জামায়াত নির্ভরতার কারণে। রাজনীতি এখন আর দুইদলের ব্যাপার না। এখন রাজনীতিতে আমাদেরও চিন্তা-ভাবনা মিশাতে হবে, আমাদের চিন্তাগুলোর স্থান এবং বাস্তবায়ন দেখতে চাই।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: কারেকশনঃ

শনিবার ভোর রাতের ==> রবিবার ভোর রাত

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

নিজাম বলেছেন: এটা নতুন কিছু না।

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

তারিন রহমান বলেছেন: কৌশলগত কারণে জামাতের প্রয়োজন নৈরাজ্য, সমঝোতা নয়।




সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.