নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আত্মনাং বিধিই হোক যাপিত জীবনের প্রেরণার উৎস।

তাজা কলম

সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।

তাজা কলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ সংবিধানে ৪৯ ধারা

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

বাংলাদেশ সংবিধানে ৪৯ ধারা অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি সাজাপ্রাপ্ত যে কোন ব্যক্তিকে ক্ষমা করতে পারেন। স্পষ্টতঃই এ ধারাটি ন্যায়বিচারের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।



আমাদের অভিজ্ঞতা বলে রাজনৈতিক বিবেচনায় অতীতে মৃত্যুদন্ড এবং যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দূধর্ষ ব্যক্তিদেরকে দলীয় অনুগত রাষ্ট্রপতিরা ক্ষমাপ্রদর্শন করে বিচারবিভাগকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করেছেন। বিচার বিভাগের প্রদত্ত রায় অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে সংবিধানের উল্লিখিত ধারাটি অবিলম্বে বাতিল করা হোক।



বিশেষ করে যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীরা যাতে ভবিষ্যতে ক্ষমতার পালাবদলে মুক্তি না পায় সেজন্যই সরকারকে সংবিধানের ৪৯ ধারা বাতিলে বাধ্য করতে আমাদেরকে এখনই সোচ্চার হতে হবে। এ বিষয়ে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.