![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।
ঘুণেধরা বৈঠায় হাত বুলায় নবীন মাঝি। বৈঠাটি দিয়েই তো সে নদীর ঢেউ ভেংগেছে, কতোবার, কতোদিন, কতোরাত .. হিসেব কে রেখেছে; আনন্দে কিংবা শিহরণে ছলাৎ ছলাৎ করে উঠতো নদী। বশীকরণে বৈঠাটি ছিলো কতোই না কামেল!
এখনো নেশা জাগায় হেঁইও, হেঁইও ... ইচ্ছে হয়।
বৈঠাতেই কি শুধু ঘুণ ধরেছে, নদীর দিকে তাকায় সে। পদ্মার ঢেউ এখন আর কই! মরা গাঙে কি আর বান আসে! শীর্ণ নদী শুয়ে আছে নিস্তেজ বিবমিশায়।
দীর্ঘশ্বাস ফেলে নবীন মাঝি দাওয়ায় রাখা হুঁকো টানতে শুরু করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।