![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছুদিন আগে Journalism ক্লাস থেকে সবাই মিলে বাংলাদেশ টেলিভিশন অফিসে গিয়েছিলাম। সেখানে সবকিছু ছাপিয়ে যেটা ভাল লাগলো তা হল, এখানে কর্মী মায়েদের ছোট শিশুদের জন্য একটি কক্ষ রয়েছে। মায়েরা চাইলে সেখানে শিশুদের নিয়ে আসতে পারেন। ভেতরের পরিবেশও খুব সুন্দর ।
দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য নারীর কর্মক্ষেত্রে যাওয়াকে সরকারি ভাবে উৎসাহিত করা হয়। বর্তমান দূর-মূল্যের বাজারে সচ্ছল ভাবে বাঁচার জন্য বেশির ভাগ নারীকেই এখন উর্পাজন করতে হয়।
এদিকে নারীর কাঁধে সংসারের বিশাল দায়িত, তাছাড়া জৈবিক কারনেও তাকে ক্যারিয়ারে অনেক ছাড় দিতে হয়। কর্মজীবী নারীর দুই নৌকায় পা দিয়ে অস্থির অবস্থা ।এদিকে একটি শিশুর শারীরিক ও মানুষিক ভাবে নিরাপদে বেড়ে ওঠাও তারচেয়ে বেশি জরুরি একটি বিষয়।
মায়ের মন যদি সারাদিন ঘরে পড়ে থাকে তাহলে কাজে যেমন মন দিতে পারেন না, তেমনি ঘরেও শিশুটি সঠিক ভাবে বেড়ে ওঠে না।
বিটিভি নারী ক্ষমতায়ন এবং শিশুর সঠিক ভাবে বেড়ে ওঠার কথা বরাবর ই জোড় দিয়ে প্রচার করে থাকে, এবং এই দুটি এক সাথে সম্পসারনের সহজ সমাধান তারা করে দিয়েছেন ।
আমাদের কর্পরেট প্রভুরা চাইলেই আফিসে একটি ডে- কেয়ার সেন্টারের ব্যবস্থা করতে পারেন।এতে খুব যে অর্থ খরচ হবে তা নয়, শুধু একটা রুম ছেড়ে দিলেই হয়। আর যদি আরো ভাল ব্যবস্থা করা হয় তাহলে প্রয়োজনে কিছু অর্থ বেতন থাকে কেটে রাখলেও তা মা ও সন্তানের জন্য অনেক পাওয়া।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২
মাকড়সাঁ বলেছেন: =<ছবি হল নীরব কবিতা। আর কবিতা হল নীরব ছবি যা কথা বলে।-সিমোনিডেস
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালো উদ্যোগ । এটা আসলেই দরকার সব জায়গায়
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ। আসলেই এটা খুব জরুরী, সেই মা আর সন্তানই জানে তাদের প্রায়ি কতটা অপ্রিতিকর পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর প্রস্তাব । ডে কেয়ারটা থাকলে শিশুটিকে আর অনিরাপদে ঘরের বুয়ার কাছে রেখে আসতে হয় না । এতে করে মায়ের কাছাকাছি থেকে শিশুর মানসিক বিকাশটাও পরিপূর্ণভাবে হবে ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: কি আর বলবো ভাইয়্যা, আজকের ঘটনা- নতুন কাজেরমেয়ে আনা হইছে বোনের বাচ্চার জন্য। মামী পাশের রুম থেকে খেয়াল অনেকক্ষন ধরে কান্নার আওয়াজ শুনছিলো, হুট করে থেমে যেতে শুনে রুমে গিয়ে দেখে ওই মেয়ে বাচ্চাটার নাক-মুখ চাপ দিয়ে ধরে কান্না বন্ধ করতে চেষ্টা করছে!!!!
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
এসব ঘটনা অহরহ হয় । এমন কি একটা সময় বাচ্চারা মার থেকে কাজের লোকের কাছেই থাকতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে !! কর্পোরেটগুলো এসব করার চিন্তা করে না কারণ তারা তো এসবকে ঝামেলা মনে করে । তারা তো চাইলেই লোক পাচ্ছে শুধু শুধু এসব ঝামেলায় জড়াবে কেন !!! তারা তো আর চিন্তা করে না তারাও এই সমাজেরই অংশ, এই সমাজের স্বার্থে তাদেরও যে অনেক কিছু করা উচিত ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়্যা
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাবনাটা খুব ভাল। কিন্তু কার্যকারিতায় জটিলতাও আছে বেশ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হুম। সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়্যা। শুভকামনা
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: খুব সুন্দর চিন্তা.!! এ রকম হলে অনেক ভাল হবে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন:
৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে শিশু যত্নকেন্দ্রের ধারণা।
প্রতিকূলতা যতোই থাক, বাস্তবতাকে উপেক্ষা করার সুযোগ সীমিত।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।
শুভকামনা
৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: মায়ের মন যদি সারাদিন ঘরে পড়ে থাকে
তাহলে কাজে যেমন মন দিতে পারেন না,
তেমনি ঘরেও শিশুটি সঠিক ভাবে বেড়ে ওঠে
না।
উন্নত দেশে এসবের অনেক সুন্দর সুব্যবস্হা থাকলেও আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই বললেই চলে।আর করপোরেট ব্যবস্হা!তারা সবসময় মুনাফাই খোঁজে, মানবিক কাজগুলোও তাদের মুনাফা অর্জনের অংশ।এমনকি মানুষরাও তাদের কাছে মেশিন!!!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: কঠিন সত্য কথা বলেছেন ভাইয়্যা
কিন্তু সবাই মিলে দাবি তুলেতো অনেক অধিকারইল আদায় হল আর এটা এখন সময়ের দাবি। উন্নত দেশে এসবের অনেক সুন্দর সুব্যবস্হা থাকলেও আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই বললেই চলে। কি জানি আমাদের এটা পেতে আর কত কাল অপেক্ষা করতে হয়? মানবিক কাজগুলোও তাদের মুনাফা অর্জনের অংশ। এতে কিন্তু তাদের মুনাফা ও বৃদ্ধি হত।
মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়্যা ।
শুভকামনা
১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: ভালো লাগলো
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়্যা
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১
মাকড়সাঁ বলেছেন: =<সব লোকের ঘাড়েই মাথা আছে, কিন্তু মস্তিষ্ক আছে কিনা সেটাই প্রশ্ন। bujlan তামান্না তাবাসসুম ?
tai sob chaoea puron hpita somay lagbe......