![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Ernest Hemingway নোবেল ও পুলিৎজার পুরুস্কার প্রাপ্ত আমেরিকান লেখক।The Snows of Kilimanjaro তার লেখা অন্যতম শ্রেষ্ঠ একটি ছোট গল্প। গল্পটা একজন লেখককে নিয়ে। শুরুটা এমন যে লেখক হ্যারি তার স্ত্রী কে নিয়ে এসেছে বেড়াতে, উদ্দেশ্য এখানে কিছুদিন রিলাক্স মুডে লেখা-লেখি করবে, টুক-টাক শিকারের নেশাও আছে তার,এসেই সে বেখেয়ালে পায়ে বেশ আঘাত পেয়েছে। এখানে সেরকম ডাক্তার নেই তাই অসুধ পত্রের অভাবে ঠিকমত সেরে উঠছে না।
ব্যথায় কাতর হয়ে সে প্রলাপ বকতে থাকে। তার চোখের সামনে ভাসতে থাকে সেই সব চরিত্ররা যাদের নিয়ে সে লিখতে চেয়েছিল, কিন্তু আজ লিখি কাল লিখি করে আর লেখা হয়নি। সে ভাবতো সময় এখনো আসে নি, এখন জীবনকে উপভোগ করার সময় বা এটা লেখার জন্য উপযুক্ত স্থান না লেখা আসে প্রকৃতির কাছে গেলে। সেই প্রকৃতির কাছে এসেই আজ সে এই অবস্থায় পড়লো।
হ্যারি তার জীবনের বেশি ভাগ সময় ব্যয় করেছে পয়সা ওয়ালা সুন্দরি রমনিদের পিছনে। যেহেতু সে লেখক তাই খুব সহজেই কথার জাদুতে পটিয়ে ফেলতে পারতো পয়সাওয়ালা সুন্দরিদের, তাদের টাকায় বেশ আমদেই জীবন কাটিয়েছ সে।
জ্বরের ঘোরে তার মনে পড়তে থাকে সেই সব দিন। মনে হতে থাকে সেই সময় সেই মেধা সে লেখায় দিলে অনেক বড় কিছু করতে পারতো।
সে মনে করতে থাকে সেই এক্সক্লুসিভ সব অভিজ্ঞতা আর মানুষদের, যাদের নিয়ে ভাবছিল লিখবে, সময় হলে লিখবে, এখন সে বুঝতে পারছে তার সময় ফুরিয়ে আসছে। ক্ষতে ঘা হয়ে ইনফ্যকশন হয় যায়।এদিকে শহরে যেতে পারছে না,অধিক তুষারপাত এর জন্য প্লেন দুদিন লেট করে।সে আর তার স্ত্রী প্লেনের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে, হ্যারি জ্বরের ঘোরে আওড়াতে থাকে অলিখিত সব গল্প,প্লট, চরিত্র। অবশেষে প্লেন আসে কিন্তু সেই গল্প বলতে বলতেই মৃত্যু এসে তাকে নিয়া যায় পৃথিবী থেকে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়্যা
ভাল থাকবেন
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন:
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু কেমন যেন এলোমেলো লাগল ....
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: গল্পটা বড় আছে, অনেক ডালপালা ছড়ানো, আমি বোধয় ঠিকমত সামারি করতে পারি নি
সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ দাদ
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
ধমনী বলেছেন: অলস ক্রিয়েটিভ মানুষদের জন্য কেন?
তাড়াহুড়ো করে লিখেছেন মনে হলো।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৪
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: তার চোখের সামনে ভাসতে থাকে সেই সব চরিত্ররা যাদের নিয়ে সে লিখতে চেয়েছিল, কিন্তু আজ লিখি কাল লিখি করে আর লেখা হয়নি। সে ভাবতো সময় এখনো আসে নি বা এটা লেখার জন্য উপযুক্ত স্থান না।
লেখকের এই স্বভাব আমার মধ্যে আছে। মাথায় আইডিয়ার অভাব নাই কিন্তু লিখতেই যত আলসেমি। এই গল্পটা পড়ার পরেই আমি ব্লগে আসি
তাই ভাবলাম এই গল্পটা পড়ে যদি আমার মত অন্যদের ও মনে তাগিদ আসে, তাই এই শিরোনাম। নামটা কি খারাপ হয়েছে? আমি নামের ব্যপারে বরাবরই কাঁচা।
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পড়েছি| হেমিংওয়ের কাঠখোট্টা বর্ণনা আমাকে টানে না
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হুম বর্ননা গুলা কঠিনই। আমার ভাল লেগেছে থিম টা।
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩০
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গল্পটা অনুবাদ করে কিন্তু পোস্ট দিতে পারেন। যারা পড়েনি তাদের জন্য উপকার হবে। আমি নিজেও পড়িনি গল্পটা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চেষ্টা করে দেখবো
আপনাকে অনেক দিন পর পেলাম আমার ব্লগে।
শুভকামনা নিরন্তর।
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাক, বাঁচায়ে দিলেন, পুরো লেখা না পড়ে অনেকটুকু বুঝা গেলো।
আসল গল্প আনুমানিক কত পৃস্টা?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ৫/৬ পৃস্টা হতে পারে মেন থিম এটাই, বাকিটা ওদের পুরানো স্মৃতি মনে করে জামাই-বউ এর ঝগড়া
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কাহিনী তো ভালোই মনে হলো ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনুবাদ কৈরা ফালান, পড়ি। ইংরাজিতে পৈড়া আরাম পাই না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: গল্পটা বড় আছে, ৬/৭ পৃস্টা হবে, চেষ্টা করবো অনুবাদ করতে। তবে মেইন থিম এটাই
সময় নিয়ে পড়া আর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়্যা
১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: সুন্দর গল্প
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬
আবু শাকিল বলেছেন: কাহিনী ভাল লাগছে ।শিক্ষণীয় । ইচ্ছে করছে নেট থেকে পড়ে নিই।কিন্তু পিডিএফ ফাইলে পড়া কোন আরাম নাই তা আবার বিদেশি ভাষা ।
অনুবাদ করে ফেলেন ।সময় সুযোগে আইসা পইড়া যামু ।
ধন্যবাদ ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চেষ্টা করবো অনুবাদ করতে।
শুভকামনা নিরন্তর।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
গাধা মানব বলেছেন: অনুবাদ করে দেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চেষ্টা করবো
১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: গল্প কিন্তু পড়া হয়নি এখনো।সংক্ষেপে পাঠ প্রতিক্রিয়া।পড়ে ভালো লাগল।গল্প পড়ে ফেলতে হবে
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়্যা
১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১
তার আর পর নেই… বলেছেন: বাহ্! ভালো তো! জ্বরের ঘোরে গল্পের সব চরিত্র জীবন্ত হয়ে উঠে। এরকম একটা অবস্থা মনে হয় উপভোগ্য হইতো।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হাহাহা, আসলেই তো!
১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
এহসান সাবির বলেছেন: টুকে নিলাম সময় পেলে পড়ে ফেলব।
ধন্যবাদ আপনাকে।
০৩ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো।
শুভকামনা নিরন্তর।
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
আরজু পনি বলেছেন: বাহ সারমর্মতো ভালো লাগলো তো ।
..........
অফটপিক:
তামান্না, আমার "আশা জাগানিয়া" নিকে আপনার মন্তব্য দেখলাম । কিন্তু ওই নিকে আবার কবে লগইন করবো জানিনা। তাই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ।
০৩ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক।
ভাল থাকুন, ভাল লিখুন, শুভকামনা নিরন্তর
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গল্পটা খুব ট্রাজিক লাগলো ও মন খারাপ হলো। শখে ব্লগে লেখি তাতেই কত অতৃপ্তি। সত্যিকারের জাত লেখকের অতৃপ্তির কথা ভাবতেই কষ্ট হয়, তবে অনুমান তো করতে পারি।
সবশেষে অনুবাদের অনুরোধ রইলো আপু।
অনেক শুভেচ্ছা।
০৩ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সব ক্রিয়েটিভ মানুষরাই বোধয় একটা অতৃপ্তির মধ্যে থাকে।
গল্পটা অনেক বড়, ছোট করে ভাবানুবাদ করতে চেষ্টা করবো।
আন্তরিক মন্তব্যে ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়
১৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: আমি ক্রিয়েটিভ না, তবুও পড়ে নিলাম।
ভালো লাগলো।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আপনি অবশ্যই ক্রিয়েটিভ, না হলে ব্লগ লিখতেন না
সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ
১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩১
মাহীনূর বলেছেন: ভাল লাগল।
১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
শুভকামনা।
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার ব্লগে আসলাম । ভাল লাগলো ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
আহসানের ব্লগ বলেছেন:
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন:
২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।
০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমি ব্লগে খুবি অনিয়মিত। তাই এসব কাহিনী কিছুই জানি না।
২৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০১
এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: আমি বোধয় আরো দেরীতে ব্লগে এলাম, শুভেচ্ছা
শুভকামনা নিরন্তর।
২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: পড়তে হবে।
০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫| ০৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
রাঙা মীয়া বলেছেন: শিক্ষনীয়
০৬ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯
জেন রসি বলেছেন: হেমিংওয়ে নিজেও শেষ জীবনে লেখা নিয়ে অনেক হতাশ ছিলেন। হয়তো আরো অনেক কিছু বলার ছিল। কিন্তু পারছিলেন না।
গল্পটি পড়া হয়নি।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:১৮
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ঠিক তাই। পড়ে ফেলেন গল্পটা, ভাল লাগবে।
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লেখক
২৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
সাইফুল ইসলাম মাহিন বলেছেন: তাই তো !
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১০
প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল গল্পের সংক্ষিপ্ত কাহিনী। শুভ্চেছা রইল।