নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার জীবনদর্শন, আমার যত ভালোবাসা, আমার যত দায় ,,,,,,,,

Tania Farazee

আমি একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। ভাল লাগে প্রগতিশীল , যৌক্তিক লেখা ও কাজ।

Tania Farazee › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্নোগ্রাফি বন্ধ করা হোক, যৌনজীবনে সুস্থ রুচি গড়ে উঠুক

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

পর্নোগ্রাফি বন্ধ করা হোক, যৌনজীবনে সুস্থ রুচি গড়ে উঠুক

আমরা টয়লেটে বসি গোপনে, সভ্য জগতে প্রকাশ্যে টয়লেটে বসা অসভ্যতা এবং লজ্জার। সেরকম প্রকাশ্য সেক্সুয়াল কাজে অংশ নেওয়া এবং সেক্সুয়াল কাজের জন্য আহ্বান করা অসভ্যতা এবং লজ্জার নয় কি? তাহলে এখন বেশীরভাগ দেশে প্রকাশ্যে নারীদের অর্ধনগ্ন বা সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে পুরুষদের সাথে সেক্সুয়াল কাজে অংশ নেওয়া এবং পুরুষদের উত্তেজিত করা অপরাধ নয় কি? এসব নিয়ে কেউ কোন কথা বলেনা।
ধার্মিকরা তসলিমা নাসরিনকে দেশ থেকে দূর করে দিল সে ধার্মিক নয় বলে,কিন্তু ধার্মিকরা বিশ্বে সুন্দরী প্রতিযোগিতা বন্ধের জন্য কি কোন উদ্যোগ নিয়েছে কখনও? - যে প্রতিযোগিতা নারীদের জন্য, মানুষের সমাজের জন্য চরম অপমানজনক।
কুকুরদের জীবনে পর্দা নেই, শালীনতা বোধ নেই, গোপনীয়তা নেই, লজ্জা নেই। কুকুরজাত-মানুষ, গরু কিংবা কুকুর সবার সামনে প্রাকৃতিক যে কোন কাজ তথা সেক্সুয়াল কাজে লিপ্ত হয় যা মানুষজাত দেখলে লজ্জা পায়। পশুদের অভিধানে লজ্জা বলে কোন বিষয় নেই। কিন্তু মানুষের অভিধানে লজ্জা বিষয়টি সভ্যতা ও শিক্ষার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ধর্মীয় কাহিনীতে আদি পিতা মাতা আদম হাওয়া প্রথম নিজেদেরকে উলঙ্গ আবিষ্কার করে লজ্জা পেয়ে গাছের লতা পাতা দিয়ে নিজেদেরকে ঢেকেছিলেন। সভ্যতা বিকাশের শত হাজার পর্যায়ে মানুষের প্রকাশ্য নগ্নতা ও সেক্সুয়াল কাজকে হাজারভাবে লজ্জা দেওয়া হয়েছে, ধীক্কার জানানো হয়েছে। কিন্তু আমরা মানুষরা আমাদের উচ্চতর বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগিয়ে সভ্য হতে পেরেছি কম। আমরা বেশীরভাগ নির্লজ্জ, অসভ্য হয়েই বাঁচতে পছন্দ করি। তাই পর্নোগ্রাফি, ব্লুফিল্ম, নষ্টামি দিয়ে সমাজ ভরপুর।
আমার একজন ভাল পরিচিত ফ্রেন্ড যে এখন আমার ফ্রেন্ড নেই- সে একদিন আমাকে বলেছিল যে, " তোমার জন্য কিছু পর্নোছবির লিংক পাঠাই?"
আমি বলেছিলাম, "আমি একজন শিক্ষক, আমি আমার চোখ দিয়ে ফেরেশতার মত শিশুদের দেখি। তাই এই চোখ দিয়ে পর্নোছবি দেখে আমার চোখ নষ্ট করতে চাইনা। দু'জন পূর্ণবয়স্ক নারীপুরুষ একান্ত যৌনজীবনে কি করে তা একটি পিঁপড়েও জানে। কারও স্বামী'র সাথে যদি কারও প্রেম থাকে তবে তাদের পরস্পরের প্রতি প্রচন্ড একটা আকর্ষণও থাকবে যেটি যৌনজীবনে সুখী হওয়ার জন্য যথেষ্ট। এর বাইরে কোন কিছুতে আমার বিশ্বাস নেই।" আমার বন্ধু আমার সাথে একমত হতে পারেনি। কিন্তু আমি আমার কথাটির বাইরে কোন কিছু সমর্থন করিনা।
যেখানে নারী পুরুষের পারস্পরিক সম্পর্ক প্রেমের, শ্রদ্ধার সেখানে সেক্সুয়াল সম্পর্ক পর্নো ছবির সহযোগিতা ছাড়াই আনন্দের হতে পারে। পর্নো ছবি ব্যক্তিগত কিংবা সামাজিক জীবন - কোথাও প্রয়োজন নেই।
শিশুকাল থেকে যে ধরণের সাংস্কৃতিক পরিবেশে বড় হলে স্বাভাবিক, সুস্থ যৌ্ন জীবনকে সম্মান করা যায়, গ্রহণ করা যায় সেরকম সুস্থ পরিবেশ সমাজে প্রথম সৃষ্টি করা হোক, তাহলে সুস্থ, স্বাভাবিক স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ডরা মুক্তি পাবে পর্নো আসক্ত বিকৃত রুচির স্বামী ও বয়ফ্রেন্ডদের হাত থেকে।
আইন দিয়ে অপরাধীদেরকে ভয় দেখানো যায়, শাস্তি দেওয়া যায়, কিন্তু আইন দিয়ে মানুষকে ভাল রাখা যায়না।। শুধুমাত্র সুশিক্ষাই মানুষের কুপ্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে সামাজিক করে তুলতে পারে। এই পথটাকে সারা বিশ্বে সত্যিকার অর্থে কখন অনুসরণ করা হয়েছে?

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত পোষণ করছি।

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাল লিখেছেন।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুশিক্ষা দুরে থাক কোন প্রকার শিক্ষাই এখন দুর্লভ!

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

নীল_অপরাজিতা বলেছেন: একমত পোষণ করছি।

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেখানে নারী পুরুষের পারস্পরিক সম্পর্ক প্রেমের, শ্রদ্ধার সেখানে সেক্সুয়াল সম্পর্ক পর্নো ছবির সহযোগিতা ছাড়াই আনন্দের হতে পারে। পর্নো ছবি ব্যক্তিগত কিংবা সামাজিক জীবন - কোথাও প্রয়োজন নেই।
শিশুকাল থেকে যে ধরণের সাংস্কৃতিক পরিবেশে বড় হলে স্বাভাবিক, সুস্থ যৌ্ন জীবনকে সম্মান করা যায়, গ্রহণ করা যায় সেরকম সুস্থ পরিবেশ সমাজে প্রথম সৃষ্টি করা হোক, তাহলে সুস্থ, স্বাভাবিক স্ত্রী ও গার্লফ্রেন্ডরা মুক্তি পাবে পর্নো আসক্ত বিকৃত রুচির স্বামী ও বয়ফ্রেন্ডদের হাত থেকে।

++++++++++

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: পর্নোগ্রাফির রাহুগ্রাস থেকে সমাজকে উদ্ধারের কথা কেউ ভাবছেনা। দিনে দিনে এর প্রতি আসক্তের সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে, কারণ সেলফোনের কল্যাণে পর্নোগ্রাফি এখন সবার হাতের মুঠোয়। একদিন জাতিকে এর জন্য চড়া মাশুল গুণতে হবে। এখনই ধর্ষকামীদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। এখনই লাগাম টেনে না ধরলে অনাচার ব্যভিচারে এই সোনার দেশটা পার্শ্ববর্তী দেশের ন্যায় হয়ে যাবে।
সচেতনতামূলক এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। পোস্টে + +

৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

ধ্রুবক আলো বলেছেন: পর্নগ্রাফি বন্ধ হোক
মানুষের ভেতর এর খারাপ দিক নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।

৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

ডার্ক ম্যান বলেছেন: পর্ণগ্রাফী এখন সমাজের সবখানে বিস্তৃত। পাড়ার মোড়ে মোড়ে ফ্লেক্সির দোকানগুলির মূল কাজ হল মোবাইল পূর্ণ ভিডিও বিক্রি করা।
সবাই সচেতন হলে এই ব্যাধি উপশম হইবে। নাহলে এটি ক্যানসার হবে।

৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার মত হোক সবার মত।

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫১

তুহেল আহমেদ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর কথাগুলো।

এই ব্যাপারগুলোর স্প্রেড দরকার, কিন্তু ততোটা সামনে আনা হয় না আসলেই।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:১৮

চৌধুরী ফয়সল বলেছেন: মানুষ ধীরে ধীরে প্রাচীনকালে ফিরে যাচ্ছে। প্রাচীনকালে সভ্যতা ও সংস্কৃতি বলতে কিছু ছিল না, কিন্তু মনের অজান্তে হয়তো কিছুটা লজ্জাবোধ ছিল। তাই লতা পাতা দিয়ে নিজেদের লজ্জাস্থান ঢাকার চেষ্টা করত। কিন্তু বর্তমানে লজ্জা শব্দটা অপরিচিত হয়ে যাচ্ছে। কাপড় চোপড় থাকা সত্ত্বেও অনাবৃত থাকার প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছি আমরা।

১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:০৮

নতুন বলেছেন: কথা গুলি আপনার ধমীয় দৃস্টিকোন থেকে ঠিক আছে.... কিন্তু বাস্তবতা কিন্তু একটু ভিন্ন।

যে কোন বিষয়ে আসক্তি অবশ্যই খুবই খারাপ ... তাই আমি পরিনত বয়সের আগে পণ`দেখা সমথ`ন করিনা।

স্বামী স্ত্রী মিলন যদি '''মুকসুদুল মোমেনীন,বেহেস্তী জেওর'' কিতাব অনুসারে করে তবে তারা মিলনের ১০% উপভোগ করতে পারেনা। কারন ধমে আসলে মিলনটা রেখেছে সন্তান আনার জন্য... মিলন উপভোগ করার জন্য না।

দুনিয়া পাল্টে যাচ্ছে... তাই এখন যদি স্বামী স্ত্রী মুকসুদুল মোমেনীন,বেহেস্তী জেওর বাদ দিয়ে কিছুটা পণ` দেখে তাদের মিলনটা আরো উপভোগ করে সেটা দোষের কিছুই না।

১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: দিন দিন আমাদের মানসিকতা চরম বিকৃতির দিকে যাচ্ছে। পরিত্রাণ প্রয়োজন।

১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯

জোহেব শাহরিয়ার বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমিও একমত। বর্তমান সময়ে আমার ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষন থেকে বলছি, বর্তমানের যুব সমাজের যে অংশটা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত তাদের অধিকাংশের বয়সই ১৮ বছরের নিচে। মূলত বয়সন্ধিকাল থেকেই অধিকাংশ যুবক পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ একটাই, আমরা আমাদের শিশুদের একটি সুস্থ সাংস্কৃতিক পরিবেশ দিতে পারি নি। আমরা তাদের যেটা দিয়েছি তা হলো বিদেশী নোংরা নগ্ন অপসংস্কৃতি। তাই তো আজ আমাদের সমাজের আজ এই অবক্ষয়। তাই আমাদের প্রথম করণীয় হলো নিজের দেশের যে হাজার বছরের সুস্থ সংস্কৃতি রয়েছে তার চর্চার দিকে যুব সমাজকে এগিয়ে দেয়া। এতে সকলেরই মঙ্গল হবে।

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

নাজমুন আহমেদ বলেছেন: সহমত পোষণ করছি।

১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:

সভ্য হতে হতে আমরা অসভ্যতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছি। সভ্যতার নামে চলছে বেহায়াপনা, নির্লজ্জতা। যে সভ্যতার কোন মাপকাঠি নেই সেটা কোন সভ্যতা হতে পারে না। সহমত পোষণ করছি আপনার চিন্তা চেতনার সাথে।ধন্যবাদ।

১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৫০

এক ভিনদেশী বলেছেন: আমি আমার চোখ দিয়ে ফেরেশতার মত শিশুদের দেখি। তাই এই চোখ দিয়ে পর্নোছবি দেখে আমার চোখ নষ্ট করতে চাইনা। -ভাল লিখেছেন ধন্যবাদ।

১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:১৩

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: এই ভয়াবহতা থেকে রক্ষা চাই

১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

সবুজ২০১২ বলেছেন: পরিসংখ্যান বলে বর্তমানে মেয়েরা এতে বেশী আসক্ত হচ্ছে ......।

২০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০০

Tania Farazee বলেছেন: যারা আমার লেখাটি পড়েছেন এবং আমার মতামতকে সমর্থন করেছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনারাও লিখুন এ ব্যাপারে। সমাজ কখনও আপনা আপনি পাল্টায়না যদি মানুষের চেষ্টা না থাকে। যদিও নগ্নতা, যৌনতা, বহুগামিতা, ব্যভিচার এতটা বিকৃত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, সুস্থ সমাধান করতে হলে আমরা যারা এর বিরোধিতা করছি তাদের মত লোকদের হাতেই রাষ্ট্রক্ষমতা দরকার। কিন্তু সেটি আমাদের হাতে নেই। তাই আমরা লিখে ও অন্যান্যভাবে প্রতিবাদ করে সমাধান চাইতে পারি সমাজের কাছে, রাষ্ট্রের কাছে।

২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: শিকড় রাখিয়া ডালপালা ছাটাই করিলে কোনো লাভ হইবো না। পশ্চিমা দেশে পর্নোগ্রাফির কুফল লইয়া বহু লেখালেখি প্রতিবাদ হইয়াছে। ফলাফল , পর্ণ ব্যবসা আরো বেগবান হইয়াছে। আমাদের দেশেও ইহা লাভজনক ব্যবসা হইয়া দাড়াইতেছে ! "নেসেসিটি নৌজ নো ল" কৌতূহল ও প্রয়োজনীয়তার জন্যই যৌনতার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আইনগত ভাবে যেহেতু সহজ লভ্য নয় , নিষিদ্ধ, তাই ইহার প্রতি মানুষের আগ্রহ বেশি।
বিবাহ সহজ হইলে ব্যাভিচার , বিকৃতি কমিয়া যায় , বিবাহ কঠিন হইলে বাড়িয়া যায়। তাই সমাজের উচিত অল্প বয়সেই বিবাহ নিশ্চিত করা। আর রাষ্ট্রের উচিত কঠোর আইন প্রয়োগ করিয়া পর্নোগ্রাফি বন্ধ করা। যতদিন এদুয়ের সমভাবে প্রয়োগ না হইতেছে ততদিন ইহা বন্ধ হইবে না। প্রয়োজন না মিটাইয়া বাইন্ধা রাখিলেও লাভ হইবো না। বিবাহিত যাহারা ইহাতে আসক্ত , তাহারা বিবাহের পূর্বেও আসক্ত ছিল তাই ছাড়িতে পারে না। সমাজের সুস্থতার জন্যই পর্নোগ্রাফি বন্ধ হওয়া উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.