নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Theological students and writers

তোফায়েল ইসলাম

Theological students and writers

তোফায়েল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরআন অর্থ বুঝে পড়া কেন জরুরী?

২৬ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:২৭


কুরআন হলো একটি আসমানি কিতাব। স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে এবং ফেরেশতা জিবরাইল আমিনের মাধ্যমে নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা:-এর কাছে পর্যায়ক্রমে ওহিরূপে প্রেরিত সর্বশেষ কিতাব। কুরআন শব্দের অর্থ যা পঠিত হয়; যা বেশি বেশি পঠিত হয়। সমগ্র মানবজাতির জীবনবিধান তথা জীবন পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় বিধিবিধান সংবলিত একটি অপরিবর্তনযোগ্য ও অনুপনোদনযোগ্য কিতাব।

এ কিতাবে কোনো প্রকার ভুল নেই, ত্রুটি নেই; সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। পরিবর্তন বা পরিবর্ধনের সুযোগবিহীন একটি পরিপূর্ণ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ কিতাব। সমগ্র মানবজাতির হিদায়াত বা পথপ্রদর্শনের লক্ষ্যে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কর্তৃক নাজিলকৃত একটি অলৌকিক কিতাব। দ্বীনি জ্ঞান আহরণের প্রথম ও প্রধান উৎস হলো আল-কুরআন। তাই দ্বীনি ইলমের জ্ঞান অর্জন করতে হলে কুরআন শিক্ষাকে কিছুতেই উপেক্ষা করা সম্ভব নয়।
আল্লাহ বলেন, ‘একজন চক্ষুষ্মান লোক আর একজন অন্ধ ব্যক্তি কখনো সমান হতে পারে না; আর না আঁধার ও আলো সমান হতে পারে’। (সূরা ফা’তির : ১৯-২০)

বিশ্বব্যপী এখনকার মুসলমানদের মধ্যে বহু ভ্রান্ত বিশ্বাস বিদ্যমান , বিশেষকরে বাংলাদেশের মুসলমানের মধ্যে আরো বেশি ।এর একমাত্র কারন কুরআনের অর্থ না বুঝে পড়া। কোরআনের জ্ঞানের সল্পতা ।

কুরআন আল্লাহ প্রদত্ত একটি পরিপূর্ণ জীবনবিধান। আর মানুষ হলো জমিনে আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টিকুলের মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত সৃষ্টি। (সূরা বনি ইসরাইল : ৭০)
জমিনে সৃষ্টি সব সৃষ্টিমালা মানুষের কল্যাণে নিবেদিত। এমনকি আকাশের চাঁদ-তারাও মানুষের কল্যাণেই নিয়োজিত। দিন-রাতের পরিবর্তনও মানুষেরই সুবিধার্থে উদ্ভাবিত। (সূরা নাবা : ১০ ও ১১)
সর্বোপরি এ জমিনকেও মানুষের বসবাস, রিজিক আহরণ ও গ্রহণ এবং চলাচলের উপযোগী করে সৃষ্টি করেছেন পরম দয়ালু ও পরম করুণাময় আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা। (সূরা মুলক : ১৫ ও জুখরুফ : ১০)
যেসব সৃষ্টিকে আপাতদৃষ্টিতে ক্ষতিকর মনে হয় সেগুলোও প্রকৃত-প্রস্তাবে কল্যাণকরই বটে। হয়তো বা আজ আমাদের বুঝে আসছে না; কিন্তু কাল ঠিকই বুঝে আসবে; প্রকৃত সত্যটা নিশ্চিত বেরিয়ে আসবে। (সূরা আল-ইমরান : ১৯১, আহকাফ : ০৩)

কুরআনের আরেক নাম ফুরকান। (সূরা বাকারা : ১৮৫) ফুরকানের অর্থ হলো সত্য ও মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা। কুরআন না বুঝলে কী করে নির্ণয় করা যাবে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা, কোনটা হক্ক আর কোনটা বাতিল। কুরআনের জ্ঞান মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে আসে। (সূরা বাকারা : ২৫৭) কিন্তু কুরআন না পড়ে, কুরআন না বুঝে কুরআন থেকে এ সুবিধা লাভ করা কী করে সম্ভব হতে পারে!

আল-কুরআন হলো একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। (সূরা মায়েদা : ৩) অর্থাৎ ব্যক্তিগতভাবে একজন মানুষের জীবন কিভাবে পরিচালিত হবে, একটি পরিবারে যে সদস্যা আছে সামষ্টিকভাবে তাদের জীবন কিভাবে চলবে, অনুরূপভাবে একটি সমাজে বা দেশে যেসব লোক বসবাস করে কিভাবে তারা তাদের সমাজ বা দেশকে পরিচালনা করবে; জীবন, পরিবার, সমাজ ও দেশ পরিচালনায় কোন পন্থা সঠিক কোন পন্থা বেঠিক, কোনটা গ্রহণীয় আর কোনটা বর্জনীয় তারই পরিপূর্ণ বিধিবিধান হলো আল কুরআন। কুরআন মেনে জীবন গড়তে চাইলে সব মানুষকেই কুরআন বুঝতে হবে।
আল্লাহ বলেন,
➡️ "এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত । সুরা বাকারা আয়াত ২

সুতরাং সঠিক রাস্তা জানতে হলে কুরআন বুঝে পড়তেই হবে , এর কোন বিকল্প নেই। না বুঝে শুধু পড়তে থাকলে কুরআন নাজিলের মূল উদ্দেশ্যই ব্যাহত হয়। আল্লাহ বলেন, ➡️ আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি এক বরকতময় কিতাব, যাতে তারা এর আয়াতসমূহ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বুদ্ধিমানগণ উপদেশ গ্রহণ করে। (সুরা ছোয়াদ: ২৯)
কুরআনে অর্থ বুঝার চেষ্টা না করলে এর আয়াতসমূহ নিয়ে গবেষণা করা তো অসম্ভব একটি ব্যাপার।আল-কুরআন মানবজাতির পথপ্রদর্শক। যেহেতু কেউই পথভ্রষ্ট হতে চায় না, তাই শুধুমাত্র কুরআন পাঠ বা তিলাওয়াত করলেই হবে না; বরং কুরআনের অর্থ বুঝে নিজেদের জীবনে এর শিক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে।

সত্যিকার মুসলিম হতে হলে কুরআন শিখতে হবে, কুরআন শিক্ষার বিকল্প নেই। কারণ জীবনে সফলতা অর্জন করতে হলে কুরআনকেই জীবনসাথী বানাতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘আমরা এ কুরআনকে উপদেশের জন্য সহজ মাধ্যম বানিয়ে দিয়েছি। উপদেশ গ্রহণ করতে প্রস্তুত এমন কেউ আছে কি’? (সূরা আল-কামার : ১৭, ২২, ৩২, ৪০)

অধিকাংশ মানুষের মধ্যেই একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে, কোরআন শুধুমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধ সম্বলিত একটি কিতাব। কিন্তু আসল কথা হল, কোরআনের মাত্র ১০ ভাগ আয়াতে আদেশ-নিষেধ বর্ণিত হয়েছে; আর বাকি ৯০ ভাগ আয়াতেই মানুষের হৃদয় ও অন্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আল্লাহতায়ালা বলেন, (এই কোরআনে) অন্তরসমূহের (রোগের) জন্য রয়েছে শেফা। (সুরা ইউনুস: ৫৭)

কোরআন থেকে যাই তিলাওয়াত করা হয় কিংবা শোনা হয়, তার সবটাই আল্লাহর পক্ষ হতে মানবজাতির প্রতি সরাসরি নির্দেশনা। অর্থ বুঝে তিলাওয়াত না করলে আল্লাহতায়ালার এই নির্দেশনা অজানাই থেকে যায় । কোরআন তিলাওয়াত করা মানে হল আল্লাহর সঙ্গে কথা বলা; কিন্তু এটা কেমন যে, আল্লাহতায়ালা আমাদের সঙ্গে কথা বলছেন, অথচ আমরা তা বুঝতে পারছি না!

কুরআন পড়ার কথাটি বলতে বা বুঝাতে মহান আল্লাহ আল-কুরআনে মাত্র তিনটি শব্দ উল্লেখ করেছেন। শব্দ তিনটি হলো- ক্বরায়া, রতালা, তিলাওয়া। আরবি অভিধান অনুযায়ী শব্দ তিনটির প্রত্যেকটির একটিমাত্র অর্থ হয়। সে অর্থটি হচ্ছে, অর্থ বুঝে পড়া বা বুঝে বুঝে পড়া বা অধ্যয়ন করা। কোথাও এর অর্থ না বুঝে বা অর্থ ছাড়া পড়া এমনটি নেই।

➡️ পড়ো তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আলাক্ব: ১)
➡️ আর কুরআন আবৃত্তি কর ধীরে ধীরে স্পষ্ট ও সুন্দরভাবে। (সূরা মুয্যাম্মিল: ৪)
অর্থাৎ কুরআনের শব্দগুলো ধীরে ধীরে মুখে উচ্চারণ করার সাথে সাথে তা উপলব্ধি করার জন্য গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনাও করতে হবে।

➡️ যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি, তারা তা পাঠ করে যথার্থভাবে। তারাই তার প্রতি ঈমান আনে। আর যে তা অস্বীকার করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা বাকারা: ১২১)

যে কোনো গ্রন্থ পড়ার চারটি প্রধান হক: ১। শুদ্ধ করে পড়া। ২। অর্থ বুঝা বা জ্ঞান অর্জন করা। ৩। সে জ্ঞান অনুযায়ী আমল করা। ৪। সে জ্ঞান অন্যকে জানানো।

কোরআনে আল্লাহ্‌ বলছেন,
➡️ (তাদের প্রেরণ করেছি) স্পষ্ট প্রমাণাদি ও কিতাবসমূহ এবং তোমার প্রতি নাযিল করেছি কুরআন, যাতে তুমি মানুষের জন্য স্পষ্ট করে দিতে পার, যা তাদের প্রতি নাযিল হয়েছে। আর যাতে তারা চিন্তা করে। (সূরা আন-নাহল : ৪৪)

➡️ যে কিতাব তোমার ওপর নাযিল করা হয়েছে, তা এক মহা বরকতময় কিতাব। মানুষ যেন এর আয়াত চিন্তা গবেষণা করে। (সূরা ছোয়াদ : ২৯)।

➡️ তারা কি কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করে না? না তাদের অন্তরে তালা পড়ে গিয়েছে? (সূরা মুহাম্মদ : ২৪)।

➡️ এটা যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্তার নিকট থেকে আসত, তবে এতে বহু পরস্পরবিরোধী কথা থাকতো। (সূরা নিসা : ৮২)।
➡️ তুমি যখনি কুরআন পাঠ করবে তখন অভিশপ্ত শয়ত্বান থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাইবে। (সূরা নাহল: ৯৮)

আল্লাহ প্রদত্ত জীবনবিধান ইসলামের প্রকৃত স্বাদ পেতে হলে মানুষকে কুরআনের কথা গুলো বুজতে হবে। কুরআনকে ব্যক্তিগত জীবনে বা পারিবারিক জীবনে মেনে চলতে হলেও কুরআন বুঝতে হবে; সামাজিক বা রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অনুসরণ করতে হলেও কুরআন বুঝতে হবে। আখিরাতে সফলতা অর্জনের জন্য তো বটেই। অর্থাৎ কুরআন পড়া, অধ্যয়ন করা, অনুধাবন করা এবং কুরআনি বিধিবিধান বাস্তবায়ন করা এ সবের কোনো বিকল্প নেই।

কুরআন হল মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের জন্য তাদের জীবনের সব সমস্যার সমাধানের জন্য একটি দিক-দর্শন। কুরআনের আরেক নাম “কিতাব।” কিতাবের সুন্দর একটি অর্থ চিঠি বা পত্র। তাই কুরআন হল আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর বান্দাদের প্রতি প্রেরিত অতি মূল্যবান চিঠি বা পত্র। এই চিঠি বা পত্র ( কোরআনে ) আল্লাহ্‌ যে আদেশ উপদেশ দিয়েছেন আমাদের তা জানতে হলে কোরআন বুঝে পড়ার কোন বিকল্প নাই ।

বইটি কিনতে চাইলে( রকমারিতে) >> Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গোটা কোরান বাংলায় অনুবাদ পড়লে কি কোরান খতম হিসেবে গন্য হবে?

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৩

তোফায়েল ইসলাম বলেছেন: কুরআন খতম বলতে আপনি কি বুঝেন , কি কারনে করা হয় , করলে ফায়দা কি ?

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

অর্থ বুঝে কুরআন পড়লে
অধিক স্ওয়াব পাওয়া যায়।
আল্লাহ কত মহান তা বোঝা
যায়।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮

রবিন.হুড বলেছেন: আমার মনে হয় কোরআন বাংলা অর্থসহ পড়লে বুঝা যাবে এবং কোরআনের বিষয়বস্তু জানা যাবে।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২২

সোনাগাজী বলেছেন:


শিক্ষিত ও অশিক্ষিত মানুষের মাঝে কোনটি জ্ঞানী?

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আরবিতে গোটা কোরান পড়াকে খতম বলা হয়। সওয়াব ও দুয়া কবুলের উদ্দেশ্যে খতমে কোরান পড়া হয়।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২০

তোফায়েল ইসলাম বলেছেন: কোরআন পড়ে সওয়াব কামানোর উদ্দেশে কোরআন আসেনি । কোরআন পড়ে সওয়াব পাওয়া যায় এমন কথাও আল্লাহ্‌ কোরআনে বলেনি ।
কোরআন এসেছে মানব জাতির আত্মার শুদ্ধির জন্য
আল্লাহ্‌ কোরআন পড়তে বলেছেন , নিজের আত্মশুদ্ধির জন্য ।

মানবজীবন এক অনন্ত সফর। রুহের জগৎ থেকে এর পরিভ্রমণের সূচনা, দুনিয়া তার কর্মক্ষেত্র, বারজাখ (কবরজীবন) হলো অন্তর্বর্তী সময় এবং আখিরাত হলো এর ফল লাভের ও উপভোগের স্থান। মানুষের কর্ম ও তার ফলাফল এবং পরিণতির ওপর নির্ভর করে বিজয় ও পরাজয়। বিজয় যখন সফল ও সার্থক হবে, তখনই তা যথার্থ হবে; বিজয় যদি বিফল হয়, তবে সবই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। এই জীবন পরকালের প্রস্তুতি পর্ব। পরকালীন সফলতাই জীবনের সার্থকতা।

পরকালীন সফলতার জন্যই কোরআন পড়তে হবে ও বুজতে হবে ।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৪৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরবি কোরআন হোল আল্লাহতায়ালার কথা। কোরআনের অনুবাদ আল্লাহর কথার অনুবাদ মাত্র। নামাজে কেউ কোরআনের অনুবাদ পড়লে নামাজ হবে না। নামাজে অবশ্যই আরবিতে কোরআন পড়তে হবে। তাই কোরআন বলতে আরবি কোরআনকে বুঝায়। কোরআনের অনুবাদ পড়ার জন্য অজু করতে হয় না। কোরআনের অনুবাদ করা হয় মানুষের বোঝার সুবিধার জন্য। কিন্তু মূল বই হোল আরবি কোরআন।

কোরআন একটি বই। তাই বইয়ে কি লেখা আছে সেটা বোঝার চেষ্টা থাকতে হবে।

কোরআন খতমের সওয়াব আছে। হাদিসে এসেছে যে মহানবী (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব থেকে একটি অক্ষর তিলাওয়াত করবে, বিনিময়ে সে একটি নেকি পাবে, আর একটি নেকির বদলা হবে দশগুণ, এ কথা বলছি না যে, আলিফ-লাম-মিম, একটি অক্ষর বরং আলিফ একটি অক্ষর, লাম একটি অক্ষর, মিম একটি অক্ষর (তিরমিজি-২৯১)।

নফল নামাজেও কোরআন আরবিতে পড়া বাধ্যতামূলক এবং নফল নামাজ থেকে সওয়াব পাওয়া যায়। কোরআনের আরবি তেলাওয়াতের কারণেই এই সওয়াব পাওয়া যায়।

তাই না বুঝে কোরআন তেলাওয়াত করলেও সওয়াব পাওয়া যাবে। তবে কোরআনের বক্তব্য বোঝার জন্য কোরআনের অনুবাদ ও তফসির পড়তে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.