নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
২০১১ সালের আজকের এই দিনে সীমান্ত বেড়ায় ঝুলেছিল একটুকরো বাংলাদেশ অথবা একজন ফেলানী। দীর্ঘ চারটি ঘণ্টা বিশ্ব মানবতা কেঁদেছিল এক ফোটা পানি চেয়ে। পায় নি। ক্ষমতার লোভে উন্মত্ত একদল কাপুরুষ তা দেখেও দেখেনি। সেদিনের পরে আজ পর্যন্ত ঝরে গেছে আরও ৮০টি তাজা প্রাণ। সেইসাথে একটু একটু করে মৃত্যুবরণ করেছে আমার প্রিয় স্বদেশ।
নপুংশক দের হাতে ক্ষমতা, বারংবার ধর্ষিতা হয় দেশ। প্রতিবাদের ঝর ওঠেনা বুদ্ধিজীবীদের কণ্ঠেও। বুঝি বিক্রি হয়ে গেছেন তাঁরাও। তবে কি অপেক্ষার প্রহর গুনব আরেকজন বঙ্গবন্ধুর? আর ততদিন পর্যন্ত চলবে এ হত্যাযজ্ঞ?
২০০১ থেকে ২০১৩, লাশের সংখ্যা ১০০০ এরও অধিক। সংখ্যাটি কি গণহত্যার পর্যায়ে পড়ে না?
তবু কেন এই গা সওয়া ভাব?
মুখে দেশপ্রেমের উথলে পড়া ভাব আর অন্তরে ক্ষমতার লোভে মোহান্ধদের শকুনের সাথে গাঁটছড়া বাধা স্বভাব। চাইনা এমন নির্বীর্য দেশপ্রেমিক নেতা। চাই বীর্যবান। চাই আত্ম সম্মানবোধ সম্পন্ন সত্যিকারের মানুষ।
দেশকে নিলাম করা অশুভ শক্তির কণ্ঠে শুনতে চাই না আত্মরক্ষার নতুন সংজ্ঞা।
শত ধিক এই মতলব বাজদের।
তিস্তা পাইনি, পাইনি ছিটমহল। তাই বলি, চাই এমনই নেতৃত্ব (“মমতা”) মাতৃভূমির স্বার্থ সংরক্ষনে থোরাই কেয়ার করেন যিনি। হোক সে প্রগলভা নির্বীর্য তো নয়?
ভারত-পাকিস্তান, দুই কোরীয় বিবদমান সীমান্ত এমনকি ইসরাইল-প্যালেস্টাইন সীমান্তেও এত হত্যাকাণ্ড ঘটে না? যতটা ঘটে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। বিশ্বের সবথেকে বেশি হত্যাযজ্ঞ চলে এই সীমান্তে।
কিন্তু কেন?
বলা হয় চোরা কারবারিদের থামাতেই এই হত্যাকাণ্ড।
তবে কেন সুযোগ্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আত্মরক্ষার তত্ত্ব দেন?
আসল সমস্যাটা হল আমাদের নির্বীর্য নেতাদের মুরোদই নেই ভারতের বিরুদ্ধে জোড় গলায় প্রতিবাদ করার বা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার মত ‘ট্রিগার হ্যাপি’ বাহিনী কিংবা কানাডার ভাষায় ‘anti-human, violent unit that is engaged with systematic attacks on civilian’ নামে নামাঙ্কিত করার।
কিন্তু প্রশ্নটা হল আমাদের বুদ্ধিজীবীদের কি হল। তারা কেন পারছেন না ভারতীয় সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে? কেন পারছেন না এই বর্বরদের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে?
তবে কি বিজেবির হাতেও মারা পরতে হবে কিছু ভারতীয়’র? সেটাই কি সমাধান?
রক্তে যাদের দেশপ্রেম কাহাতক সয় তাঁর। যদি এমন হয়; লজ্জায় মুখ লুকাবেন, নাকি সে বীর্যবানদেরই শুলে চড়াতে ছুটবেন হন্তদন্ত হয়ে, মাননীয়-মান্যবর-মহামান্য?
[email protected]
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ন
দৃষ্টিপাত
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
কবি নজরুল এর বিদ্রোহী আওয়াজ
আমি মানিনাকো কোন আইন
আমি টর্নেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
মহা বিদ্রোহী রন ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত যবে
উৎপীড়নের ক্রন্দন রোল
আকাশে বাতাসে ধবনিবেনা ।
বল বীর
বল উন্নত মম শীর
শীর নেহারি নত শির ঐ শিখর হিমাত্রির ।
অর্থ অন্যায়ের নিকট কখনও মাথা নত নয় ।
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।