নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
বারবার বলার চেষ্টা করেছি শাহবাগ আন্দোলনকে ঘিরে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। নিজেদের দাবীকে শাহবাগে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি বলে বিএনপি প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েই এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আওয়ামী লীগ নিজেদের আয়ত্তে রাখতে গিয়ে এই আন্দোলনকে করেছে প্রশ্নবিদ্ধ। সুবিধাবাদী এরশাদ তো পুরো দেশটাকেই দু ভাগ করে ফেলেছেন। সর্বশেষ নাস্তিকতার দোহাই দিয়ে হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে শুরু হয়েছে একে চিরতরে স্তব্ধ করে দেয়ার প্রস্তুতি।
শাহবাগ থেকে ফায়দা লুটতে আশা অনেক প্রগতিশীল(!) আজ এর থেকে দূরে সরে গেছে। তারা এসেই ছিল দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের তাগিদে। এখন আন্দোলনকারীদের পাশে আছে হাতেগোনা কিছু লোক যারা সত্যিকার অর্থেই তাদের আদর্শিক জায়গা থেকে এই আন্দোলনের সাথে একাত্ম। শেষ পর্যন্ত এরাই পাশে থাকবে। আর পাশে থাকবে এ দেশের সাধারণ মানুষ। যারা দলকানা নয়। যারা ক্ষমতার উচ্ছিষ্টের আসায় অন্যের শেখানো বুলি আওড়ে দিনযাপন করে না।
আজ ৫৬ দিনের মাথায় এসে শাহবাগ আন্দোলনকারীদের একটি বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান নেয়া উচিত বলে মনে করি। আর তা হল ৯০ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত এ দেশে আমাদের নবী(সঃ) এবং ইসলামের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা কারীদের পক্ষাবলম্বন করার কোন যৌক্তিকতা নেই। ধর্ম বিশ্বাস যার যার নিজের, এটা যেমন ঠিক তেমনি কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অধিকার কারো নেই এটাও ঠিক। যারা এ কাজটি করেছেন বা করেন তারা অপরাধী। প্রচলিত আইনে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা উচিত। রামুতে যে তাণ্ডব চালান হয়েছিল তাও এমনই এক উস্কানীমুলক আচরণকে পুঁজি করে।
দীর্ঘ বেয়াল্লিশ বছর ধরে চালানো অপ তৎপরতার ফলে একটি জাতির লুপ্তপ্রায় জন্মের চেতনাকে যে তরুণ দল সার্থকতার সাথে ফিরিয়ে এনেছে। সেই তরুণ দল থাকবে সব কালিমার ঊর্ধ্বে এটাই কাম্য। এই তরুণ দল উজ্জীবিত করেছে গোটা জাতীকে। এ দেশের সব শ্রেণী পেশার মানুষ মনে প্রাণে চেয়েছে এই আন্দোলনের সার্থকতা। আজো চায়। একদিকে আমাদের নেতৃবৃন্দ তাদের প্রভুত্ব বজায় রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে যাদের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছে এই আন্দোলন তারা মরণ কামড় দিয়েছে একে শেষ করে দিতে। এ অবস্থায় এই আন্দোলনকে বাঁচিয়ে রাখতে কৌশলী হওয়া প্রয়োজন। শাহবাগ চত্বরকে সব সময় লোকে লোকারণ্য থাকতে হবে এমন কোন কথা নেই। তবে যে আলোক শিখাটি এখানে প্রজ্বলিত হয়েছে তাকে কোন ঝরেই নিভতে দেয়া চলবে না। প্রজন্ম চত্বরকে হতে হবে এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মুখপাত্র। প্রয়োজনে এর নেতৃত্ব পরিবর্তিত হবে। মুখপাত্র বদল হবে কিন্তু আদর্শ ঠিক রাখা চাই। লক্ষে অবিচল থাকা চাই।
শাহবাগ চত্বর থেকে নাস্তিক ব্লগারের পক্ষাবলম্বনের কোন সুযোগ নেই। তবে হ্যা কিছু প্রশ্ন সঙ্গত কারনেই উঠছে। যেমন-
এই অপরাধ যখন সংগঠিত হয়েছে তখনই কেন এরা সোচ্চার হল না?
ইন্টারনেট উন্মুক্ত করে দেয়া হল। সহজলভ্য করে দেয়া হল। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের কি প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছিল?
অপরাধিরা কি জানে তার একটি উস্কানী কতবড় সর্ব্বনাশ ডেকে আনতে পার?
যখন তারা প্রথম এই অপরাধের সাথে যুক্ত হল তখনই কি তাদের সতর্ক করা হয়েছিল?
যদি না হয়ে থাকে সে দায় কার?
আর প্রজন্ম চত্বরের সাথে সম্পৃক্ত কেউ যদি এই অপরাধ করেও থাকে তিনি ব্যক্তিগতভাবে অভিযুক্ত হতে পারেন। তাঁর জন্য প্রজন্ম চত্বরই বা দায়ী হবে কেন?
প্রজন্ম চত্বর থেকে কি এ পর্যন্ত ধর্মীয় উস্কানিমূলক কোন বক্তব্য রাখা হয়েছে?
না প্রজন্ম চত্বর কাউকে নাস্তিক বানিয়েছে?
তথাপিও এদের পক্ষভূক্ত হয়ে সমগ্র জাতির বিরাগভাজন হয়ে একটি মহতী উদ্যোগকে বিনষ্ট করা হবে অপরিনামদর্শি সিদ্ধান্ত। যা নস্যাত করে দিতে পারে এ আন্দোলনের সকল অর্জন এবং সম্ভাবনা।
প্রজন্ম চত্বর তাঁর লক্ষ স্থির করে গত ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩’র মহাসমবেশ থেকে যে ছয় দফা দাবী ঘোষণা করেছিল তা হল:
১. ঘাতক জামাত শিবিরের হামলায় শহীদ রাজীব হায়দার, জাফর মুন্সী, বাহাদুর মিয়া, কিশোর রাসেল মাহমুদ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের আগামী ৭দিনের মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে।
২. ২৬ শে মার্চের পূর্বে স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক সন্ত্রাসী জামাত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যায় নেতৃত্বদানকারী জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে সংশোধনী আইনের অধীনে অভিযোগ গঠন এবং নিষিদ্ধের আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. অবিলম্বে যুদ্ধাপরাধী সংগঠনগুলোর আর্থিক উৎস, যেসব উৎস থেকে সকল প্রকার জঙ্গিবাদী, এবং দেশ বিরোধী তৎপরতার আর্থিক জোগান দেয়া হয়, সেগুলো চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।
৪. যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া গতিশীল ও অব্যাহত রাখতে অবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে স্থায়ী রূপ দিতে হবে।
৫. গণ মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাস ও তাণ্ডব বন্ধে অবিলম্বে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সকল সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারসহ গোপন আস্তানা সমূহ উৎখাত করতে হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এদের ভয়ংকর রূপ প্রকাশ করে দিতে হবে।
৬. যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষক এবং হত্যা ও সাম্প্রদায়িক উসকানি দাতা গণমাধ্যমগুলির বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হবে।
এই দাবিগুলোর সাথে এ দেশের রাজনীতিবিদদের স্বার্থের সংঘাত আছে। জড়িয়ে আছে তাদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্ন। কিন্তু ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কি কিছু আছে? যদি না থাকে তাহলে এই আন্দোলনকে কেন হেফাজতে ইসলাম বন্ধ করে দিতে বলছেন? এই আন্দোলন বন্ধ হলে হেফাজতে ইসলামের কি লাভ?
রাজনীতি তো রাজার নিতি আমরা তা ভেদ করতে সমর্থ হব না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মানুষ যখন আত্নরক্ষার্থে সর্বশক্তি নিয়োগ করে তখন তাঁর সব কুট কৌশলই জলবৎ তরলং হয়ে প্রতিভাত হয়। রাজনীতিবীদিদের বেলায়ও এর অন্যথা হয় না। আজ তাই প্রজন্ম চত্বরের তরুণদের কাছেও পক্ষ-প্রতিপক্ষ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সেইসাথে করনীয় নির্ধারণও। প্রয়োজন বিচক্ষণতার সাথে সিদ্ধান্তগ্রহণ।
[email protected]
সুত্রঃ প্রজন্ম চত্বর থেকে ছয় দফা Click This Link
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
তুিহন িড েখাকন বলেছেন: যে মৌলবাদীরা এখন স্বাধীনতার বিপক্ষে লড়ছে, স্বাধীনতার ভাস্কর্য অপরাজেয় বাংলা ভাঙার দাবী তুলছে, প্রয়োজনে মুক্তিযুদ্ধের মতো তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করতে হবে। সেটি কোন গৃহযুদ্ধ বলে গণ্য হবে না, হবে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা বিরোধী দালালদের হাত থেকে দেশ বাচাঁনোর যুদ্ধ। জয় বাংলা।
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
ভালোরনি বলেছেন: আজকে এইজে লাখ লাখ ধর্মপ্রান মুসুল্লি (কারো মতে কাঠ মোল্লা, মৌলবাদি, তালেবান) যে রাস্তায় নামলো এইটাতো অনেক গুলা একশনের রিয়েকশন। এর জন্য আজকে দায়ি কে বা কি বা কারা বলে মনে হয় আপনার?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমাদের নিতি নৈতিকতা বর্জিত ক্ষমতাকেন্দ্রীক রাজনীতি। আর রাজনীতিবিদদের অদূরদর্শিতা।
৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কাণ্ডারি হুসিয়ার
বন্ধ চাই মিথাচার
হুজুর বনাম নাস্তিক
বন্ধ হোক মিথ্যাচার
ঘেঁটে দেখুন চোখ খুলে
নাস্তিক নয় ব্লগার
৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
তুিহন িড েখাকন বলেছেন: ভালোরনিকে বলছি, এর জন্যে দায়ী অশিক্ষা, কুশিক্ষা, দারিদ্রতা এবং বাংলার সহজ-সরল মানুষদের বোকা বানিয়ে স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্ত।
৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
মো কবির বলেছেন: কালো চশমার লোকদের চোখে এই বার সরকার আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে সরকারই ঐ সব গণজাগরন মঞ্চের কারিশমা কারি মানে পেছনের ব্যক্তি।
৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
নায়করাজ বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার সঙ্গে ধর্মের কোন সম্পর্ক নাই।
গণজাগরণ মঞ্চ শুরু হওয়ার পর এটাকে বিতর্কিত করার জন্য মাহমুদুর রহমান তার আমার দেশ পত্রিকার মাধ্যমে ব্লগারদের নাস্তিক হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য বেছে বেছে কয়েক জন ব্লগারের ব্যক্তিগত লেখা পত্রিকায় প্রকাশ করে। সে এটা করেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের জন্য।
শাহবাগে কি নাস্তিক ব্লগার ছাড়া আর কেউ যায় নি ? হিন্দু যায় নি ? খ্রিস্টান যায় নি ? বৌদ্ধ যায় নি ?
যুদ্ধাপরাধ বিচারের সঙ্গে ধর্ম বিশ্বাসের কোন সম্পর্ক আছে কি ? অবশ্যই নাই। এটাকে জোর করে সম্পর্কযুক্ত করা হচ্ছে। কারণ এটা সম্পর্কযুক্ত করলে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হবে। তাই হয়েছে, সাধারণ মানুষ এখন বিভ্রান্ত।
১৯৭১ সালেও মুক্তিযোদ্ধাদের নাস্তিক এবং হিন্দুস্তানের দালাল বলত রাজাকার জামায়াতের নেতারা। তাদের এই কৌশল পুরোনো এবং কার্যকরী।
এখন আপনি বিভ্রান্ত হবেন কি না সেটা আপনার ব্যাপার।
এখানে দেখেন : Click This Link
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: সেটি কোন গৃহযুদ্ধ বলে গণ্য হবে না, হবে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা বিরোধী দালালদের হাত থেকে দেশ বাচাঁনোর যুদ্ধ। জয় বাংলা। বিরানী দিয়া যুদ্ধ হয়না রে মমিন!!!
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
মো কবির বলেছেন: @নায়করাজ , কালো চশমার লোকদের চোখে এই বার সরকার আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে সরকারই ঐ সব গণজাগরন মঞ্চের কারিশমা কারি মানে পেছনের ব্যক্তি।
১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
মুহসিন বলেছেন: আলেম বনাম নাস্তিক ব্লগার
বন্ধ হোক এই হানাহানি
শান্তি, ন্যায় আর অহিংসার
ছড়িয়ে দাও নতুন বাণী।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আলেম বনাম নাস্তিক ব্লগার
হানাহানি? সত্যিই কি তাই?
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
লালমিয়াভাই বলেছেন: লেখক ব্লেছেনঃ প্রজন্ম চত্বর তাঁর লক্ষ স্থির করে গত ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩’র মহাসমবেশ থেকে যে ছয় দফা দাবী ঘোষণা করেছিল তা হল:
১. ঘাতক জামাত শিবিরের হামলায় শহীদ রাজীব হায়দার, জাফর মুন্সী, বাহাদুর মিয়া, কিশোর রাসেল মাহমুদ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের আগামী ৭দিনের মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে।
আপনি কি বলতে পারেন, রাজীব হায়দার কিভাবে শহীদের মর্যাদা পায় !
নাস্তিক কখনো শহীদ হওয়ার যোগ্যতা রাখেনা, আর সে শাহবাগের জন্য এমন কিছু করেনাই যে তাকে শহীদ বলতে হবে আর এদের মত কুলাংগারদের অপকর্মের জন্যই আজকের পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: ভাই এ প্রশ্ন তো আমারও, মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতে গিয়ে মরলে শহীদ হয় কি করে?
১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০০
লালমিয়াভাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই এ প্রশ্ন তো আমারও, মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতে গিয়ে মরলে শহীদ হয় কি করে?
ভাই, শাহবাগে দুইদিন হাজিরা দিলেই মানবতাবিরোধী যোদ্ধা হয়ে যায়না। সে শাহবাগের জন্য এমন কিছু করেনাই যে তাকে শহীদ বলতে হবে আর এদের মত কুলাংগার এবং আপনাদের মত ব্লগারদের জন্যই আজকের পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে।
আশা করি বুঝতে পারছেন, আর এখন না বুঝলে ও যখন বুঝবেন তখন আর কিছুই করার থাকবেনা।
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: ভাবতে ভাল লাগছে , লীগ-বিএনপি'র দিন শেষ। আগামীতে হেফাজতে ইসলাম ক্ষমতায় আসছে।
আরো ভাল লাগছে এই ভেবে হেফাজতে ইসলাম-এর রয়েছে অসংখ্য ব্লগার।
১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৫
হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: পোষ্টে +++++++++++++++
গত ২৪ ঘন্টায় সামুতে ফ্লাডিং হচেছ। হেফাজতে ইসলামের নাম করে পথে নামা তান্ডবকারীদের বিষয়ে অনেক ধর্মীয়, নৈতিক ও আইনগত বিষয় নিয়ে পোস্ট এসেছে। এই পোস্টগুলোতে অসংখ্য বিষয় স্পষ্ট করা হয়েছে।
...তালেবান জঙ্গিবাদের ভয়
মুসলমানিত্ব যাচাই পরীক্ষায় ব্লগারের ত্রাহি দশা : এই ধর্মব্যবসায়ীদের হারাতেই হবে
'হেফাজত' এর অণু-পরমাণু: শিউরে ওঠার উপাখ্যান
হয় তালেবানী না হয় শত্রু
মধ্যযুগের দিকে যাচ্ছে দেশ (বাংলাস্তান অথবা পূর্ব পাকিস্তান) : হেফাজতিদের ১৩ দফা দাবি এবং আমার চিন্তা
হেফাজত ইসলামের শান্তির নমুনায় হামলা চলছে
হেফাজতের নেতা আর টিভি র টক শোতে (আওয়ার ডেমোক্রেসি) বললেন বেপর্দার জন্য মালালা কে গুলি করা হয়েছ।।
ফিউশন ফাইভ এর পোস্টের ছবি নিয়ে যারা কনফিউসনে আছেন তারা এইদিকে আসেন
হিফজতের প্রধান আস্তানা ভারতের দেওবন্দ: দেখুন সেই দেওবন্দীদের কি অবস্থা
‘নাস্তিকদের শায়েস্তা করি, এরপর মিডিয়া’
...হেফাজতের কাছে প্রশ্ন
শাপলা চত্বরের এক নাম না জানা তরুণের কাছে শাহবাগ চত্বর থেকে খোলা চিঠি : আরিফ জেবতিক
হেফাজতিরা পারলে প্রশ্নগুলোর জবাব দিন নতুবা মেনে নিন আপনার ভন্ড!
হেফাজতের মঞ্চ দখলের ঘোষণা। গায়ে পড়ে ঝগড়া করার শামিল নয় কি?
জানুন অন্যকে মুশরিকক/কাফির/মুনাফেক/নাস্তিক বলা গোনাহ
আল্লাম শফি ধ্যযুগীয় ব্রাহ্মণদের মতো নাস্তিকতার সংজ্ঞা দিচ্ছেন
ইসলাম হেফাজতের মালিক কোনো মানুষ নয়, বরং স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা সত্যিকারের মুসলমানের কাজ না
বুকে যদি বিন্দু মাত্র ঈমানী শক্তি ও জোর থাকে হেফাজতে ইসলাম, আমার ছবিগুলোর বিপক্ষে যুক্তি দেখান।
হেফাজতে ইসলামের আসল চরিত্র
প্রিয় নবীজির নামে জঘণ্য মিথ্যাচার করল হিফাজত!!!
হেফাজতে ইসলামের কাছে কি ইসলাম হেফাজত ?
...লংমার্চ
লংমার্চ জায়িয প্রমাণ করতে পারলে আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত-এর পক্ষ থেকে একশ’ কোটি টাকার চ্যালেঞ্জ ঘোষণা।
লংমার্চ নাস্তিক্যবাদবিরোধী কর্মসূচি নয়; বরং কট্টর নাস্তিক মাওসেতুংয়ের নাস্তিক্যবাদ তথা কমিউনিস্টবাদ প্রতিষ্ঠার কর্মসূচি
পবিত্র ‘হিজরত’ এর সাথে মাওসেতুং এর লংমার্চ মিলানো কুফরী হবে
প্রাণপ্রিয় নবীজি লংমার্চ করেছেন!!! (নাউযুবিল্লাহ) উক্ত অপবাদ লেপনকারী নিশ্চিত জাহান্নামী
...শাহবাগ নিয়ে পুনর্মূল্যায়ন ও গণজাগরণ মঞ্চে হামলা
কাণ্ডারি হুশিয়ার!!
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে হামলা চালিয়েছে হেফাজতে ইসলামীর কর্মীরা।
লড়াই হবে রাজপথে। শাহবাগ আবার জেগেছে। আবার জেগেছে প্রজম্ম..........জয় বাংলা।
গণজাগরণ মঞ্চ।
এবার সশস্ত্র প্রতিরোধের পালা, সমবেত হোন শাহবাগে
হেফাজতে ইসলামের শান্তির নমুনা : নির্মূল কমিটির সমাবেশে হেফাজতের হামলা
...জামাত বিষয়ে হেফাজত অন্ধ
হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী
জামাতের বিরুদ্ধে, দেওয়ান বাগির বিরুদ্ধে কোনদিন লং মার্চ করলেন না কেন মাওলানা শফি সাহেব (দঃবাঃ)?
একটি হেফাজতে জামায়েত ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য হুমকি!!
যুদ্ধাপরাধীদের টাকায় এই আন্দোলন.....
ওরা হেফাজতে ইসলাম নয়- হেফাজতে জামাত ॥
হেফাজতে ইসলাম এত টাকা পেল কোথায় ?
হেফাজতে জামাতের এইগুলো নাকি অরাজনৈতিক বক্তব্য
হেফাজত-জামায়াত গোপন ফোনালাপ ফাঁস সরকার উৎখাত ও লংমার্চের ষড়যন্ত্র নিয়ে কথোপকথন
...তেরো দফা
হেপাজতে জামাতে ইসলামীর ১৩ দাবীর বাস্তবতা এবং কল্প বাস্তবতা।
লংমার্চ কর্মসূচি ইসলাম ও কুরআন শরীফ বিরোধী : একাত্তরে ঘাতক বাহিনীর সংগঠক ছিলো মাওলানা শফী
...নারীর উপর তালেবানী হামলা
এবার নারী সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়েছে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা, অবস্থা গুরুতর।
বাংলা হবে আফগান : নারীদের পেটানো শুরু করে দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম
ব্রেকিং!!বাংলাস্তানে স্বাগতম!!নারী সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে হেফাজতের লোকজন!
আমি ও চাই !
উপরের পোস্টগুলোতে এত বেশি সংখ্যাক তথ্য আছে যে এগুলোই যথেষ্ট। আর এই সময়ে হেফাজতিরা দিচ্ছে রাষ্ট্রদ্রোহী পোস্ট।
...রাষ্ট্রদ্রোহীদের নর্তনকুর্দন
'ঢাকা বিচ্ছিন্ন এইটাই চান্স' -এই ধরনের রাষ্ট্রদ্রোহী পোস্টদাতা ও তাদের সমর্থকদের চিনে নিন। মুখোশ উন্মোচন করুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: কান্ডারী ভাইদের কাসে আজ বিরানী পৌসায় নাই