নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
উৎসবের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে গ্রামের বাড়িতে ছুটলেন। খুব ভাল কথা কিন্তু তাই বলে দায়িত্বজ্ঞান হীন হতে হবে কেন?
আপনার সাথে স্ত্রী-সন্তান আছে। তারা কি করে এত ভীর ভাঁটটা সয়ে গন্তব্যে পৌছুবে? এই বোধটুকু পর্যন্ত আপনার নেই!
এই সব উৎসবে মা-বাবার আনন্দের বলি হয় ছোট্ট শিশুরা। যারা এই বিভীষিকা স্বচক্ষে দেখেননি তারা ভাবতেও পারবেন না মানুষের এই ভীরে মা ও শিশু সন্তান কি অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করে।
অথচ এরা চাইলেই এই দুর্ভোগ এড়াতে পারে। ছুটি শেষ হওয়ার একদিন আগেই কর্মস্থলে পৌঁছুতে পারেন অথবা জনস্রোত থেমে গেলে দুদিন পড়ে স্ত্রী সন্তান আলাদাভাবে রওয়ানা হতে পারে।
কিন্তু এরা এর কোনটাই করে না। নিজের প্রতি যারা নিজেরাই দায়িত্ববান নয় তাদের প্রতি অন্যে দায়িত্বশীল আচরণ কেন করবে?
এখন একটাই উপায়। আর তা হল: ঈদ উৎসবের ছুটির দিন থেকে খোলার দিন পর্যন্ত শুধুমাত্র কর্মজীবীরাই তাদের পরিচয়পত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে লঞ্চ-স্টিমার, বাস ট্রেনের টিকিট পাবেন এমন একটি নিয়ম চালু করা। তাদের পরিবার পরিজন এবং অন্যরা এর আগে পড়ে যেতে পারবেন।
এ মুহুর্তে হয়ত হাস্যকর বলে মনে হচ্ছে তবে আগামীতে হয়ত সরকার এমন সিদ্ধান্তই নিতে বাধ্য হবে। নয়ত অনন্তকাল ধরে আমরা এমন দুর্ভোগের চিত্রই দেখতে থাকব। আর অপেক্ষায় থাকব দুর্ঘটনার খবর শুনতে!
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: একমত । ভালো পোস্ট +
শুভেচ্ছা