নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
প্রয়োজনেই মানুষ সংগঠিত হয়-প্রতিবাদী হয়। প্রয়োজনেই নামে প্রতিরোধে। আর প্রয়োজন ফুঁড়িয়ে গেলে সংগঠনের প্রয়োজনীয়তাও ফুঁড়িয়ে যায়। তখন হয় তাকে বিলুপ্ত করতে হয়, নয়ত সেই সাংগঠনিক শক্তিটিকে অন্য কোন জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার করতে হয়। নয়ত সেই শুভ শক্তিটিও অশুভ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে পরে। স্বাধীনতা পূর্ব বাংলাদেশে নিজেদের অধিকার আদায়ের স্বার্থে শুধু ছাত্র সংগঠন নয় প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল আরও অনেক সংগঠনের। যাতে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে সম্মিলিত অংশগ্রহণ সম্ভব হয়।
বাহান্ন থেকে একাত্তর পর্যন্ত সময়ে আমরা ছাত্র আন্দোলনের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা নিয়ে গর্ব করতেই পারি। এমনকি তৎকালীন ছাত্রসমাজের কার্যকলাপ হতে পারে দেশের যে কোন ক্রান্তিকালের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। কিন্তু তাই বলে একে বয়ে নিয়ে যেতে হবে কেন?
বর্তমানে দেশে ছাত্র রাজনীতির প্রয়োজনীয়তা যদি হয় পরবর্তী রাজনৈতিক নেতা কর্মী তৈরি। তাহলে সবার আগে প্রয়োজন ছাত্র সংসদ নির্বাচন। আর যদি তা করা সম্ভব নাই হয় তাহলে এই ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করাই উত্তম। বিশ্ব বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছেন ছাত্র সংসদ নির্বাচন দেয়ার পরিবেশ নেই আর ছাত্র নেতারা বলছেন কর্তৃপক্ষ নির্বাচন দিচ্ছেন না। আসল কথা হল প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোই চায় না ছাত্র সংসদ নির্বাচন হোক। তারা ছাত্র রাজনীতিকে মূল দলের ভ্যান গার্ড হিসেবে ব্যবহার করছেন। নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হলে যা একেবারেই অসম্ভব।
আমাদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ছাত্রদের এভাবে ব্যবহারের কি কোন অধিকার আছে? সাধারণ ঘড় থেকে উঠে আসা এই মেধাবী ছাত্রদের মধ্যে থেকে কেউ কেউ হয়ে উঠছে চরম নৃশংস! আর তা এই ছাত্র রাজনীতির হাত ধরেই। আর যারা নানা প্রলোভনের হাত থেকে নিজেদের কোনমতে বাঁচিয়ে ছাত্র রাজনীতির হাত থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখতে সক্ষম হন তারা সারাটা সময় থাকেন আতঙ্কে। হ্যাঁ বিশ্ব বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ আজ এক আতঙ্কের নাম। মা-বাবা তাঁর সন্তানকে হলে পাঠিয়ে রাতে নিশ্চিন্তে ঘরে ঘুমোতে পাড়েন না। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের এ কম সাফল্য নয়!
আমাদের দেশের ছাত্র রাজনীতির দেউলিয়াত্ব আজ কোঁথায় গিয়ে ঠেকেছে তা বুঝতে হলে এর পক্ষাবলম্বন কারীদের কাছে ছাত্র রাজনীতির ভাল দিক সম্পর্কে জানতে চাইলেন দেখবেন তারা এক ছুটে বায়ান্নতে চলে যাবে এরপর ফিরিস্তি দিবে উনসত্তর-সত্তর-একাত্তরের। এর সাথে বড়জোর যোগ করবে নব্বই এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনকে। তাহলে তো এ প্রশ্ন এসেই যায় যে, আমরা কি তবে আরেকটি নব্বইয়ের আশঙ্কায় এই ছাত্র রাজনীতিকে টিকিয়ে রেখেছি? যদি তাই হয় তাহলেও সেই ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথাই আবার ঘুরেফিরে আসবে।
সামরিক শাসকের হাত ধরে এ দেশের ছাত্র রাজনীতি তার ঐতিহ্য হারিয়েছে এটা যেমন ঠিক তেমনি এটাও তো ঠিক সামরিক শাসকদের সময় পর্যন্তই এ দেশের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একটি ধারাবাহিকতা ছিল। যেখান থেকে বেশ কিছু নেতাও উঠে এসেছেন আজ যারা জাতীয় রাজনীতিতে দোর্দণ্ড প্রতাপ নিয়ে চলছেন।
ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! বলতে গেলে একরকম যে ছাত্রদের তীব্র আন্দোলনের ফলেই স্বৈরাচারের পতন হল। তথাকথিত গণতন্ত্র এসে সেই ছাত্রদেরই সবথেকে বড় অধিকারটি কেড়ে নিলো। একদা যে বিদ্যাপীঠ ছিল ছাত্র নেতা তৈরির সূতিকাগার আজ তা পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসী তৈরির কারখানায়।
আজ সরকার দলীয় ছাত্র নেতাদের কাছে যখন জানতে চাওয়া হয় কেন ছাত্রলীগ নিজেরা নিজেরাই মারামারি করছে? উত্তরে তারা কখনো বলছে এরা ছাত্রলীগ নামধারী; কখনো বলছে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কৃত। তার মানে কি এই যে ছাত্রলীগ নিজেদের রক্ষার্থেই ব্যর্থ! যদি তাই হয়, তাহলে এই ব্যর্থ সংগঠনটির দায়ভার আওয়ামী লীগ কেন বহন করছে? আর কেনই বা সে ভুলের দায় শোধ করতে জাতীকে মূল্য দিতে হচ্ছে?
টিভি টক শোতে একজন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা রাজনীতিবীদিদের উদ্দেশ্য করে ক্ষোভের সাথেই বললেন আপনারা কেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র রাজনীতির চর্চা করছেন না; কেন সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়েই শুধু ছাত্র রাজনীতি চলবে? তিনি আশংকা প্রকাশ করে বললেন, একদিন তো আপনারা আদমজীর মতই এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও ব্যর্থ প্রতিষ্ঠান বলে বন্ধ করে দিতে উদ্যত হবেন। তার এই আশঙ্কা হয়ত কখনোই বাস্তব হবে না। তবে তাঁর শেষ অনুরোধটুকু ছিল সমগ্র দেশবাসীর মনের কথা, দয়া করে আপনারা আমাদের ছাত্রদের লেখাপড়া করার পরিবেশ দিন। তাদের নিরাপত্তা দিন। তাদের মানুষের মত মানুষ হতে সাহায্য করুন। এর উত্তরে একজন প্রাক্তন ছাত্রনেতা বর্তমানে বিএনপির কেন্দ্রিয় নেতৃত্বে থাকা নেতা এমনভাবে ব্যাঙ্গাত্বক সুরে “দয়া করে” এটা করুণ ওটা করুণ বললেন তাঁতে সাধারণ মানুষের ব্যথিত হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।
ছাত্রলীগের এমনকি আওয়ামী লীগের নেতারা মাঝে মাঝেই বলেন ছাত্রলীগ বেশ কিছু ভাল কাজও করছে। যখনই তাঁর ফিরিস্তি চাওয়া হয়; রানা প্লাজা ধ্বসে শ পাঁচেক ব্যাগ রক্ত দান আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ ব্যতিরেকে প্রধানমন্ত্রী পুত্র মাননীয় তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ও বলার মত তেমন আর কিছুই খুঁজে পান না। যার বিপরীতে আমরা পাই “গত ছয় বছরে ছাত্রলীগ নিজেদের মধ্যে বা অন্য সংগঠনের সঙ্গে অন্তত ৪৩২টি সংঘর্ষে জড়িয়েছে। এতে নিহত হয়েছেন অন্তত ৫৪ জন। নিজ সংগঠনের ৩৯ জনের বাইরে বাকি ১৫ জনের মধ্যে দুটি শিশু এবং অন্যরা প্রতিপক্ষ সংগঠনের কর্মী বা সাধারণ মানুষ। এসব সংঘর্ষে আহত হয়েছেন দেড় হাজারের বেশি। এই ছয় বছরে অন্য ছাত্র সংগঠনের হাতে ছাত্রলীগের ১১ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন।
২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে গতকাল (২১ নভেম্বর ২০১৪) পর্যন্ত প্রথম আলোতে প্রকাশিত প্রতিবেদন ঘেঁটে এ তথ্য পাওয়া গেছে”। (প্রথম আলো ২২ নভেম্বর ২০১৪) নিকট অভিজ্ঞতা বলে এই একই অথবা এর থেকেও ভয়াবহ চিত্র আমরা দেখতে পেতাম যদি ক্ষমতায় বিএনপি-জামাত তথা ছাত্রদল-শিবির থাকত। যার নমুনা তারা ক্ষমতায় থাকতে যেমন দেখিয়েছে তেমনি দেখিয়েছে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে ক্ষমতায় যাওয়ার উদগ্র বাসনায়।
ছাত্র রাজনীতির এই ভয়ঙ্কর অবস্থাটির সরাসরি ভিক টিম হচ্ছে দেশের প্রান্তিক মানুষ তথা কৃষক – শ্রমিক সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। যার প্রমাণ মেলে ছাত্র রাজনীতির বলী হওয়া ছাত্রদের পরিচয় সূত্রে। প্রশ্ন হল এটাই কি প্রতিকার না পাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ? যারা এ দেশের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করেন তাদের ছেলে মেয়েরা কি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে? তারা কি এই নোংরা রাজনীতির বলি হয়? যদি হত তাহলেও কি দিনের পর দিন এটা এমনি প্রতীকার হীন থাকত? বোধহয় না।
বর্তমান ছাত্র রাজনীতির নামে যা চলছে তাঁর মধ্য থেকে আমরা কিছু খুনি-দখল বাজ-সন্ত্রাসী পাব কোনভাবেই একজন তোফায়েল আহমেদ, আব্দুর রাজ্জাক, রাশেদ খান মেনন বা আমানুল্লা আমান, শামসুজ্জামান দুদুদের মত রাজনৈতিক নেতা পাব না এটা বলাই বাহুল্য।
এক এগার পরবর্তী সময়ে তো আমরা বর্তমান ছাত্র নেতাদের শৌর্য বীর্যের(?) পরিচয় পেয়েছি। কাদের মোল্লার রায়কে কেন্দ্র করে সংগঠন ছাড়াও যে ছাত্ররা কতটা সফল আন্দোলন পরিচালনা করতে সক্ষম তাও দেখেছি। আবার সেই আন্দোলনের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সংগঠনকে কি করে রাজনৈতিক আশির্বাদ পুষ্ট ছাত্র নেতাদের দিয়ে বিনষ্ট করা যায় সেটাও দেখেছি। কাজেই বর্তমান ছাত্র রাজনীতির এই ধারাটিকে ধরে রাখতে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ কেন এত মরিয়া তাও ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আগামীতে হয়ত এমন দিন আসছে যেখানে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনী ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করার ওয়াদার মতই ছাত্র রাজনীতিকে সঠিক ধারায় নিয়ে আশার মত ওয়াদা করে তবেই নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে হবে। তবে সে জন্যে প্রয়োজন জনগণের সোচ্চার হওয়া। এ দেশের জনগণই এখন বিবেচনা করুক তারা কি তাদের সন্তানদের শিক্ষার নামে অনিরাপদ করে তুলবে নাকি রাজনীতিবিদদের বাধ্য করবে ছাত্র রাজনীতিকে সঠিক পথে চলতে দিতে। তারা যদি চান তাদের সন্তানেরা এভাবেই রাজনীতিবিদদের ভ্যান গার্ড হিসেবে কাজ করবে তাহলে আর দায়িত্ববান(!) রাজনৈতিক নেতাদের দোষ দিয়ে তো কোন লাভ নেই।
আমরা সাধারণ মানুষ বুঝি ছাত্র রাজনীতি থাকবে আর তা ছাত্রদের স্বার্থেই পরিচালিত হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর অঙ্গ সংগঠন বা ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন হিসেবে নয়। এক কথায় আওয়ামীলীগ বিএনপি বা অন্যান্য কোন দলের স্বার্থসিদ্ধির জন্য নয় ছাত্র রাজনীতি পরিচালিত হতে হবে ছাত্রদের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে। যদি এটা আমাদের রাজনীতিবিদ গন মেনে নিতে পারেন তবেই এ দেশের ছাত্র রাজনীতি তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ অর্জনে সক্ষম হবে নয়ত এর থেকে কোন সুফল আশা করা নিতান্তই বাতুলতা মাত্র।
[email protected]
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দেশের স্বার্থে এই লেজুড়বৃত্তির রাজনীতি বন্ধ করতেই হবে।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ছাত্র রাজনীতিকে রাজনৈতিক শক্তির ভ্যান গার্ড হিসেবে ব্যবহারের কোন অধিকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের নেই।
- পোস্টের শিরোনামেই বলা আছে সকল কিছু।
তবে বর্তমানে সরকারী দলের ছাত্র সংঘঠনটি যেভাবে লাগামহীন হচ্ছে - তা ছাড়িয়ে যাচ্ছে অতীতের যে কোন রেকর্ড। দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে হয়ত তারা বলতে পারেন যে তারা সংঘঠনটিকে নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করছেন। কিন্তু একজন সাধারন মানুষ হিসেবে আমি কার্যত এমন কিছুই দেখি না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: তথাকথিত গণতন্ত্র এসে সেই ছাত্রদেরই সবথেকে বড় অধিকারটি কেড়ে নিলো। একদা যে বিদ্যাপীঠ ছিল ছাত্র নেতা তৈরির সূতিকাগার আজ তা পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসী তৈরির কারখানায়।
যথার্থই বলেছেন....
একদিন তো আপনারা আদমজীর মতই এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও ব্যর্থ প্রতিষ্ঠান বলে বন্ধ করে দিতে উদ্যত হবেন। -- আশংকা টি একেবারে উড়িয়ে দেয়াও যায়না...
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমরা সে আশঙ্কা মুক্তই থাকতে চাই। অনেক ধন্যবাদ আফসানা যাহিন চৌধুরী ।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: ছাত্ররাজনীতির মূমুর্ষ অবস্থা অনেক আগেই শুরু হয়েছে । রাজনৈতিক দলগুলোর ছত্রছায়ায় তারা কেবল ব্যাবহৃতই হয়ে আসছে । একাত্তর পূর্ববর্তী সময়টায় আমাদের ছাত্ররাজনীতির সুসময় ছিল । ছাত্রদের রাজনীীতি করার প্রয়োজন অবশ্যই আছে তবে কোন দল নয় দেশকে প্রাধান্য দিতে হবে এবং ইতিহাস, সমাজ, দর্শণ, বিজ্ঞান অর্থাৎ সকল বিষয়ে ভালো ধারণা নিয়ে মাঠে নামতে হবে । মেধাবীদের দরকার ।
ভালো লাগলো পোস্ট ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপট ছাত্রদেরকে বড় দলের লেজুড়বৃত্তি করায়। ছাত্রনেতাদের খেয়ে পড়ে বাঁচতে হবেতো, আর তার জন্য বড় দলগুলোই ভরসা। শুধু নিরামিষ ছাত্রনেতা হলে কোন ব্যাটা চাদা দিবে? হাসিনা খালেদার নাম শুনলেই তো দিবে, নাকি?