নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
সরকার যদি সত্যিই চায় এই নাশকতা বন্ধ করতে। তাহলে ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের নিজ নিজ এলাকায় নাশকতাকার বিরুদ্ধে পাহারা বসাতে বলুক। প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বলুক।
প্রতিটি থানায় একটি বিশেষ নাম্বার স্থাপন করে ঐ থানা এলাকার কেবল টিভি সহ সকল মিডিয়ায় উক্ত নাম্বারটি প্রদান করে সাধারণ মানুষকে নাশকতা কারী এবং তাদের সহযোগীদের বিষয়ে তথ্য প্রদানের অনুরোধ জানানো হোক।
হাইওয়েতে চলাচলকারী সকল বাসে বিশেষ নির্দেশনা সহ পুলিশ সদস্য নিয়োজিত করা হোক।
মুখে না বলে প্রতিটি থানায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ, মসজিদের ইমামদের নেতৃত্বে সাধারণ জনগণকে নিয়ে নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি গঠন করুক এবং তাদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হোক।
উল্লেখিত ব্যবস্থাসমুহ গ্রহণ অথবা এর থেকেও বেশি জন সম্পৃক্ত কর্মসূচি গ্রহণ করলে পরে তবেই নাশকতা বন্ধে সরকারের সদিচ্ছার প্রমাণ মিলবে। নয়ত এটাই প্রতীয়মান হবে যে বিষ দলীয় জোটকে সাধারণ মানুষের চোখে জংগীগোষ্ঠি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করাই সরকারের উদ্দেশ্য অথবা সরকারের এই নাশকতা রোধের ক্ষমতা নেই। যার কোনটিই আওয়ামীলীগের জন্য শুভ ফল বয়ে আনবে না। বিশেষকরে স্বজনদের এমন মৃত্যু ক্রমাগত জনসাধারণকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। তা যে সরকারের বিরুদ্ধে যাবে না সে গ্যারান্টিই বা কে দিবে।
এখন পর্যন্ত জনসাধারণ বিষ দলের দ্বায়িত্ব হীনতার দিকেই আঙ্গুল তুলছে। সে আঙ্গুলটি যেন সরকারের বিরুদ্ধেও না ওঠে। সে ক্ষেত্রে তা হবে রাজনীতির প্রতিই মানুষের বীতশ্রদ্ধ হওয়ার প্রকাশ।
আহ্বান জানানো হচ্ছে নাশকতা কারীদের ধরিয়ে দেয়ার। অথচ বলা হচ্ছে না কি করে জানবে। কি করে ধরিয়ে দেবে?
কোথায় কাকে জানাবে? সে মোবাইল নাম্বারটাই বা কত?
©somewhere in net ltd.