নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী বাঁচুক তার অধিকার নিয়ে, সম্মানের সাথে।

২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩


বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগিং নামে যৌন হয়রানি, চাকরীর প্রলোভন দেখিয়ে যৌন সন্ত্রাস, রাস্তা ঘাটে নিত্য চলে বখাটেদের যৌন হয়রানি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থেকে শুরু করে মুখোশের আড়ালে কতজন কতভাবেই না ধর্ষণ থেকে শুরু করে নানা বিধ যৌন সন্ত্রাসের সাথে লিপ্ত তার কতটা খবরের কাগজের পাতায় স্থান পায়? নীরবে নিভৃতে কত মেয়ে যে এর স্বীকার হচ্ছে সে হিসেব নারীদের স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন গুলোর কাছেও নেই।

যৌন সন্ত্রাস বৃদ্ধির পেছনে প্রধান যে কারণগুলি দৃশ্যমান তার প্রথমটি হল বিচার হীনতার সংস্কৃতি। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। আর যদিও বা দুয়েকটি ক্ষেত্রে বিচার হচ্ছে তার তেমন প্রচারণা চালানো হচ্ছে না। কাজেই যারা এই যৌন সন্ত্রাসের সাথে জড়িত তারা এক ধরনের সবুজ সংকেত পেয়েই যায় যে সামাজিক বেড়াজালের মাঝে পরে প্রথমত মেয়েটি প্রকাশ করবে না আর যদি প্রকাশ করেও ফেলে বিচার হবে না।
এই অবস্থায় এ দেশে যৌন সন্ত্রাস ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে এটাই স্বাভাবিক।

আমরা যারা নারীর ক্ষমতায়নের বুলি আওড়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলার চেষ্টা করি। তারা এটা একটিবার ভেবে দেখি না যে ক্ষমতাবানরা কখনোই কোন নির্যাতনের স্বীকার হন না। আর শতভাগ নারীকে আপনি কখনোই ক্ষমতাবান করতে পারবেন না। আপনাকে যেটা করতে হবে তা হল সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা। আক্ষরিক অর্থেই দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন এবং একই সাথে এই নীতিকে দৃশ্যমান করে তুলতে হবে। যতক্ষণে সেটা না পারছেন ততক্ষণ পর্যন্ত এই অনাচার চলতেই থাকবে।

এর আগের সরকারের সময় এর থেকে বেশি হয়েছে এই কথাটা বলাই যেমন রাজনীতিবিদদের দ্বায়িত্বহীনতার পরিচায়ক তেমনি বিরোধী শিবির থেকে একে রাজনীতির রঙ লাগানোটা হচ্ছে অন্যায়কারীদের বাঁচিয়ে দেয়ার শামিল। রাজনীতিবিদদের সাধারণ মানুষের স্বার্থের ক্ষেত্রে কাদা ছোড়াছুড়িটা বন্ধ করা একান্তই জরুরী।

যারা যৌন সন্ত্রাস চালায় তারা কারো না কারো শক্তিকে ব্যবহার করেই এটা করে। তার মানে এই নয় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রশ্রয়ে তারা এটা করছে বরং বলা যায় অন্যায় করে তারা কোন না কোন সাংগঠনিক শক্তির আশ্রয় লাভের চেষ্টা করে এ ক্ষেত্রে প্রতিটি সংগঠনের জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা উচিৎ। একই সাথে সংগঠন থেকে দায়ী ব্যক্তিকে ধরিয়ে দেয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করা উচিৎ। আর এটা সম্ভব হলেই কেবল এই সব পাতি মাস্তানের দৌরাত্ম কমানো সম্ভব।

আমরা সমাজে নারীর সম্মানজনক অবস্থান নিশ্চিতের দাবী জানাই। আর সেটা নিশ্চিত করার দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রের। সেটা যা রাষ্ট্র করতে পারছে না এর দায় নিতে হবে যারা রাষ্ট্র পরিচালনার দ্বায়িত্বে আছেন তাদেরই। নারী বাঁচুক তার অধিকার নিয়ে, সম্মানের সাথে। পুরুষ কলংকমুক্ত হোক।

[email protected]বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগিং নামে যৌন হয়রানি, চাকরীর প্রলোভন দেখিয়ে যৌন সন্ত্রাস, রাস্তা ঘাটে নিত্য চলে বখাটেদের যৌন হয়রানি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থেকে শুরু করে মুখোশের আড়ালে কতজন কতভাবেই না ধর্ষণ থেকে শুরু করে নানা বিধ যৌন সন্ত্রাসের সাথে লিপ্ত তার কতটা খবরের কাগজের পাতায় স্থান পায়? নীরবে নিভৃতে কত মেয়ে যে এর স্বীকার হচ্ছে সে হিসেব নারীদের স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন গুলোর কাছেও নেই।

যৌন সন্ত্রাস বৃদ্ধির পেছনে প্রধান যে কারণগুলি দৃশ্যমান তার প্রথমটি হল বিচার হীনতার সংস্কৃতি। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। আর যদিও বা দুয়েকটি ক্ষেত্রে বিচার হচ্ছে তার তেমন প্রচারণা চালানো হচ্ছে না। কাজেই যারা এই যৌন সন্ত্রাসের সাথে জড়িত তারা এক ধরনের সবুজ সংকেত পেয়েই যায় যে সামাজিক বেড়াজালের মাঝে পরে প্রথমত মেয়েটি প্রকাশ করবে না আর যদি প্রকাশ করেও ফেলে বিচার হবে না।
এই অবস্থায় এ দেশে যৌন সন্ত্রাস ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে এটাই স্বাভাবিক।

আমরা যারা নারীর ক্ষমতায়নের বুলি আওড়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলার চেষ্টা করি। তারা এটা একটিবার ভেবে দেখি না যে ক্ষমতাবানরা কখনোই কোন নির্যাতনের স্বীকার হন না। আর শতভাগ নারীকে আপনি কখনোই ক্ষমতাবান করতে পারবেন না। আপনাকে যেটা করতে হবে তা হল সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা। আক্ষরিক অর্থেই দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন এবং একই সাথে এই নীতিকে দৃশ্যমান করে তুলতে হবে। যতক্ষণে সেটা না পারছেন ততক্ষণ পর্যন্ত এই অনাচার চলতেই থাকবে।

এর আগের সরকারের সময় এর থেকে বেশি হয়েছে এই কথাটা বলাই যেমন রাজনীতিবিদদের দ্বায়িত্বহীনতার পরিচায়ক তেমনি বিরোধী শিবির থেকে একে রাজনীতির রঙ লাগানোটা হচ্ছে অন্যায়কারীদের বাঁচিয়ে দেয়ার শামিল। রাজনীতিবিদদের সাধারণ মানুষের স্বার্থের ক্ষেত্রে কাদা ছোড়াছুড়িটা বন্ধ করা একান্তই জরুরী।

যারা যৌন সন্ত্রাস চালায় তারা কারো না কারো শক্তিকে ব্যবহার করেই এটা করে। তার মানে এই নয় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রশ্রয়ে তারা এটা করছে বরং বলা যায় অন্যায় করে তারা কোন না কোন সাংগঠনিক শক্তির আশ্রয় লাভের চেষ্টা করে এ ক্ষেত্রে প্রতিটি সংগঠনের জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা উচিৎ। একই সাথে সংগঠন থেকে দায়ী ব্যক্তিকে ধরিয়ে দেয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করা উচিৎ। আর এটা সম্ভব হলেই কেবল এই সব পাতি মাস্তানের দৌরাত্ম কমানো সম্ভব।

আমরা সমাজে নারীর সম্মানজনক অবস্থান নিশ্চিতের দাবী জানাই। আর সেটা নিশ্চিত করার দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রের। সেটা যা রাষ্ট্র করতে পারছে না এর দায় নিতে হবে যারা রাষ্ট্র পরিচালনার দ্বায়িত্বে আছেন তাদেরই। নারী বাঁচুক তার অধিকার নিয়ে, সম্মানের সাথে। পুরুষ কলংকমুক্ত হোক।

[email protected]

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.