নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ধার্মিকের অভিনয় করে ধার্মিক নয়। যা এ দেশের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা।
আর যারা সত্যিকারের ধার্মিক তাদের ধর্মীয় জ্ঞান নগণ্য অথচ সুযোগ থাকা সত্যেও তারা ধর্মীয় জ্ঞান লাভের চেষ্টা করে না। এটা আরেকটি বড় সমস্যা।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল যারা সত্যিকারের আলেম তারা সাধারণ মানুষের মাঝে সেই জ্ঞান প্রসারের ব্যবস্থা করছেন না। আজ পর্যন্ত কোন আলেম জঙ্গীবাদের পক্ষ অবলম্বন করেন নি। আবার বিপক্ষে জনমত গঠনেও তাদের কোন ভূমিকা দেখা যায় না। আবার আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায়ও ধর্মকে একটি সাধারণ বিষয় করে রাখা হয়েছে যেখান থেকে একজন শিক্ষার্থী অনেকগুলি প্রশ্ন নিয়ে বের হচ্ছে। প্রশ্নের উত্তরগুলি জেনে বের হতে পারছে না।
আমার কাছে হাস্যকর মনে হয় যখন দেখি এ দেশের নিতি নির্ধারক গন জঙ্গিবাদ দমনের ব্যাপারে কঠোর মনোভাব দেখালেও যে ধর্মের নামে অধর্মকে আশ্রয় করে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের উত্থান সেই ধর্মীয় শিক্ষা দানের ক্ষেত্রে তাদের কোন মাথা ব্যথাই নেই।
যেমনটা তারা করছেন এইডস নিরোধের ক্ষেত্রে। যেখানে নীতি - নৈতিকতা, আদর্শ, আবহমান সংস্কৃতি। বিশেষত ধর্মীয় অনুশাসনই হতে পারে এইডস প্রতিরোধে প্রধান উপায় সেখানে তারা সব রেখে কনডম হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
যেন মশা মারার কয়েল বিক্রির কৌশল হিসেবে মশা উৎপাদনের ব্যবস্থা করা!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
রাফা বলেছেন: ছোট পোস্ট হোলেও কথায় যুক্তি আছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: রাফা পোষ্ট ছোট হলে পাঠকের সুবিধা হয়। সেকারনেই ইদানীং ছোট করে লেখার চেষ্টা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
তদন্তকারী বলেছেন: অভিনয়ের কারন কি বলে মনে করেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪১
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: ভন্ডামীর কারন লাগে না। সাধু সাজতে আমরা সবাই ভালোবাসি।
আমরা সাপ্তাহিক নামাজি, বাৎসরিক রোজাদার, একদিনের বাঙ্গালী এসব আমাদের রন্দ্রে রন্দ্রে। আমরা প্রত্যেকে দুর্নীতিবাজ কথায়-কর্মে-চিন্তায়। অথচ সবাই দুর্নীতিবিরোধী শ্লোগান তুলি। আর সে জন্যেই বাঙ্গালী অনন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাস্যকর মনে হয় যখন দেখি এ দেশের নিতি নির্ধারক গন জঙ্গিবাদ দমনের ব্যাপারে কঠোর মনোভাব দেখালেও যে ধর্মের নামে অধর্মকে আশ্রয় করে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের উত্থান সেই ধর্মীয় শিক্ষা দানের ক্ষেত্রে তাদের কোন মাথা ব্যথাই নেই।
যেমনটা তারা করছেন এইডস নিরোধের ক্ষেত্রে। যেখানে নীতি - নৈতিকতা, আদর্শ, আবহমান সংস্কৃতি। বিশেষত ধর্মীয় অনুশাসনই হতে পারে এইডস প্রতিরোধে প্রধান উপায় সেখানে তারা সব রেখে কনডম হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
যেন মশা মারার কয়েল বিক্রির কৌশল হিসেবে মশা উৎপাদনের ব্যবস্থা করা!
হা হা হা।
অতি নিরেট সত্য। +++