নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
মুসলমান মানেই সন্ত্রাসী প্রথমে এই ধারনা দিতে তৈরি করা হল আল কায়দা। স্বাদও মিটল না সার্থকতাও এলো না। এরপরে শুধু সন্ত্রাসী না ভয়ঙ্কর অত্যাচারী, নৃশংস আর মানবতা বিরোধী রূপে তৈরি করা হল আই এস। শুধু তৈরি করলে তো হবে না। তাদের নৃশংসতার সচিত্র প্রতিবেদন তৈরি করে তা প্রচার করা হল বিশ্বব্যাপী। তারা অজেয় এটা প্রমাণের জন্য বছরের পর বছর ধরে বিমান হামলা চালানো হল। ব্যস বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়ে গেল যে মুসলমানরা সন্ত্রাসী। শুধু কি সন্ত্রাসী? তারা সব ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী। শান্তির ধর্ম ইসলাম রাতারাতি হয়ে গেল সন্ত্রাসী আদর্শ!
ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদীরা এ তো পূর্ব ঘোষিত এবং প্রমাণিত। যুক্তরাষ্ট্র কাদের কলকাঠিতে চলে তাও সবার জানা কাজেই কাজটি যে ইসরাইলের তা আগেই আঁচ করা গিয়েছিল। কেননা প্রথম থেকেই দেখা গেছে আই এস কর্তৃক নির্যাতিত হচ্ছে কেবলমাত্র মুসলমানরাই। খিলাফতের নামে তারা যা করছে তার বিন্দুমাত্র ইসলাম সমর্থন করে না। আই এস আসলে ইহুদিদের পরিচালনা এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের যৌথ প্রযোজনায় তৈরি একটি মিথ। যা ধর্ম হিসেবে ইসলামকে কলঙ্কিত করতে আর বিশ্ব ব্যাপী মোড়লি পনা অক্ষুণ্ণ রাখতেই করা হয়েছিল। কিন্তু এত বড় একটি প্রতারণা কখনোই বাস্তবায়িত হতে পারে না। স্রষ্টা এক সময় সব ষড়যন্ত্রই নস্যাৎ করে দেন। বিশেষত ইসলামের বিরুদ্ধে শুরু থেকে যত ষড়যন্ত্রই পরিচালিত হয়েছে তাতে ধরনীর বুকে এ পর্যন্ত ইসলামের নাম গন্ধও থাকার কথা নয়। অথচ তা ঘটে নি। এটা একমাত্র মহান সৃষ্টি কর্তার অপার মহিমা যে ইসলামের পতাকা সর্বদাই সব ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়ে তবেই বার বার সবার ঊর্ধ্বে স্থান করে নিয়েছে। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
এখন থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসতে শুরু করেছে। "দুনিয়াব্যাপী ‘ইসলামী খেলাফত’ প্রতিষ্ঠার যুদ্ধের স্বঘোষিত খলিফা ও সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) নেতা খলিফা আবুবকর আল বাগদাদি মুসলমান নন। তিনি একজন ইহুদি। তার আসল নাম আকা ইলিয়ট শিমন। এর চেয়ে বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে, বিশ্বব্যাপী ‘ইসলামী শাসনব্যবস্থা’ কায়েমের আদর্শে মত্ত আইএস ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি। এ জঙ্গিগোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের প্রত্যেকেই মোসাদের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। মোসাদের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতেই আইএস জঙ্গিদের ‘যুদ্ধকৌশল’ শেখানো হয়।
সুসংগঠিত এ জঙ্গিগোষ্ঠীটি ‘ইসলামিক স্টেট’ নামে আত্মপ্রকাশের আগে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের সিনিয়র সিনেটর ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জন ম্যাককেইনের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেছে। গোড়ার দিকের ওই গোপন বৈঠকগুলোতে মোসাদের বেশ কয়েকজন সদস্য ও আইএসপ্রধান বাগদাদি উপস্থিত ছিলেন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম ও গবেষণা প্রতিবেদন ঘেঁটে বিশ্বব্যাপী আতংক সৃষ্টি করা ইসলামিক স্টেট ও এর প্রধান খলিফা আবুবকর আল বাগদাদির পরিচয় নিয়ে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে।" সূত্রঃ যুগান্তর ১৮/১১/২০১৫
অতএব কে যে আসল কালপিট তা ক্রমশ: স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বাগদাদী আসলে একজন ইহুদী। মোসাদ আই এস এর সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সিনেটর ম্যাককেইন আর ইসরাইলী কর্মকর্তারা আজকের আই এস এর স্বঘোষিত খলিফা বাগদাদী এবং নূর এর সাথে গোপন বৈঠক করেছিল। সেই সব প্রমাণাদি এখন জনসমক্ষে আসতে শুরু করেছে।
অতএব এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, কারা আই এস তৈরি করেছে। কারা তাদের অর্থ ও অস্ত্রের যোগান দাতা। আর আই এস যা করছে প্রকারান্তরে তা কাদের হয়ে করছে।
রাশিয়া যদি যুক্তরাষ্ট্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে আই এস বিরোধী অভিযানে না নামত তাহলে হয়ত এ সত্য আরও অনেক দিন চাপা থাকত। আর ততদিনে আই এস এর মিথই এক সময় সত্যিকারের দানবীয় রূপ লাভ করত। আইএস উপাখ্যানকে মিথ বলছি এ জন্যেই যে, রাশিয়ার বিমান হামলার পুর্ব পর্যন্ত আমেরিকা বিমান হামলার নামে যে নাটক মঞ্চস্ত করে যাচ্ছিল তাতে এটাই এক রকম প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল যে আইএস এর জজবার সামনে সারা বিশ্বের সকল মারণাস্ত্র বিকল। তারা অপ্রতিরোধ্য, দুর্দমনীয়। যখন রাশিয়া আইএসকে আঘাত করতে শুরু করল। সপ্তাহ না যেতেই দেখা গেল আই এস দুর্গ তাসের ঘরের মত ভেঙ্গে পড়েছে। এটা এখন স্পষ্ট যে, রাশিয়া-ফ্রান্স যদি অব্যাহতভাবে এই আক্রমন পরিচালনা করতে থাকে তাহলে অচিরেই আইএস উপাখ্যান রুপকথায় পরিনত হবে। কাজেই একে মিথ ছাড়া আর কিই বা বলা যায়? তবে রাশিয়া হস্তক্ষেপ না করলে, যেভাবে প্রচার করা হয়েছিল তারা যে ঠিক তেমনই হয়ে উঠত তাও ঠিক।
আজ যে ফ্রান্স-রাশিয়া একত্রে আই এস বিরোধী অভিযানে নেমেছে তাতে যুক্তরাষ্ট্রের গাত্রদাহ হবে এটাই স্বাভাবিক। মুখে তারা যাই বলুক না কেন। তবে এর মধ্য দিয়ে যদি যুক্তরাষ্ট্র মোহ থেকে ফ্রান্স সত্যিই বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয় তাহলে বিশ্ব রাজনীতিও নতুন মোড় নেবে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের পতন খুব নিকটে। বিশ্ব মোড়লি পনা থেকে তারা শীঘ্রই এক ঘরে হওয়ার মত অবস্থায় পৌঁছে যাবে। এখন যা হচ্ছে তা কেবল ঐ পতনকে ঠেকিয়ে রাখার চেষ্টা। আমেরিকা কখনোই ইহুদী লবি থেকে বেড়িয়ে আসতে পারবে না আর তারা তাদের পতনও ঠেকাতে পারবে না। যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের পতনের উপরেই ইহুদি ষড়যন্ত্র এবং বিশ্ব ব্যাপী ইহুদি শ্বেত সন্ত্রাস বন্ধ হওয়া না হওয়া নির্ভর করে। সেহেতু আমরাও যুক্তরাষ্ট্রের পতনের দিকেই তাকিয়ে থাকব। তবে এটা নির্ভর করছে এ যাত্রা যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের বেধে রাখতে কতটা সক্ষম হয় তার উপর।
এ বিশ্বে যত অশান্তি বিরাজ করছে তার মুলে যুক্তরাষ্ট্র কাল নীতি। যার মাষ্টার মাইন্ড ইহুদী ব্লক। এটা যে পশ্চিমা বিশ্বের রাঘব বোয়ালরা বোঝেন না তা নয়। তারা হয়ত এতদিন ধরে ভেবে রেখেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র অন্তত তার মিত্রদের সাথে বেইমানীটা করবে না। কিন্তু উইকিলিকস সেই বিশ্বাসের মুলে প্রথম আঘাতটি হানে। আর দ্বিতীয় আঘাতটি হানল আই এস ফ্রান্সে হামলা পরিচালনা করে। রাশিয়ার সাথে এক জোট হয়ে ফ্রান্স যখন আই এস বিরোধী অভিযান পরিচালনা করছে আর যুক্তরাষ্ট্রকে বলছে আমরা পরে আলাপ করব তখন বুঝতে বাকি থাকে না যে, বিশ্বাসে চির ধরেছে। এখন এই চিরটা কতটা প্রশস্ত হয় সেটাই দেখার বিষয়। আরা তা যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিতে সক্ষম হয়। আর তারাও বা কতটা নির্বিষ হওয়ার চেষ্টা করে। সবটাই নির্ভর করে তার উপর।
হতে পারে আই-এসই হবে ইসরাইল-যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ যৌথ প্রযোজনা। অথবা আমাদের অপেক্ষা করতে হবে এর থেকেও ভয়ঙ্কর কোন দানবীয় শক্তির উত্থান দেখতে। কেননা দানবের লক্ষ একটাই আর তা হল ধ্বংস। তবে সে ধ্বংস যে এক সময় নিজেকেও পুড়িয়ে ছারে সেটা তারা কখনোই বিবেচনায় নেয় না।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাধব আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাশে তো আপনাকেও দেখা যাচ্ছে!
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: চাঁদগাজী, কার পাশে কে?
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন, অনেক ভাল।
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ভালোই লিখেছেন ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ shahadath hossain আপনেকে। ভাল থাকুন, অনেক ভাল।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
ছাসা ডোনার বলেছেন: আইএস এখন আমেরিকাকে এটাক করলেই সারা দুনিয়ার মুসলিমরা শান্তি পেত।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সারা দুনিয়ার মুসলিমরা তখনই শান্তি পাবে যখন বিশ্ব হানাহানি মুক্ত হবে। আমেরিকার জনগনও রক্তে মাংসে গড়া মানুষ। আর আমরা মানুষ নিয়ে মানবতা নিয়ে ভাবলেই ভাল করব। প্রতিহিংসা মানবতার সবথেকে বড় শত্রু।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্যারিসে ১৫৩ জনের হত্যার মধ্য দিয়ে সিরিয়াতে পশ্চিমা জোটের প্রবেশের অজুহাত তৈরির জন্য নিজেরাই মেরেছে?
এতদিন এরকম শুনতাম মাদ্রাসার পোলাপানদের কাছে।
এদেশীয় মৌলবাদি প্রচারনা কৌশল দেখুন, বার বার অকারনে ইসরাইলকে টেনে আনছে।
২০১১-১২ দিকে আরব বসন্তের সুরুতে আসাদ বিরোধী ছোট ছোট গ্রুপ গুলোকে প্রমট ও ফান্ডিং করত আমেরিকা। কিন্তু তারা তালেবানদের মত মৌলবাদি মার্কিন বিরোধী হয়ে যাওয়াতে ফান্ডিং বন্ধ করে দেয়। এরাই পরে সন্ত্রাসি আইএস নাম ধারন করে। তাই এত সরল ভাবে বলা যায় না "আইএস আমেরিকার"।
জঙ্গি নৃসংসতা থেকে দৃষ্টি আড়াল করে নৃসংস হত্যাকান্ড জাষ্টিফাইড করতেই এসব প্রচারনা।
এসব ওহাবি আদর্শের জঙ্গিরা (আইএস, তালেবান আলকায়দা, বোকো হারামজাদা) ইসলাম পন্থি বলা যায় না। কারন ওরা নিজেদের ছাড়া সবাইকেই খেলাফত বিরোধী মনে করে। ইসরাইলের সাথে লড়াইরত ফিলিস্তিন, হামাস, হিজবুল্লাদেরও মুসলিম মনে করে না, শত্রুপক্ষ ঘোষনা করে বিবৃতি দিয়েছিল। ফিলিস্তিনিদের ঈদের নামাজে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। ইরাকে ঈদের জামাতে বোমাহামলা করে শতশত লাশ বানাইছিল।
ইসরাইল চরম খারাপ দেশ হয়ে থাকলেও এই যুদ্ধে ইসরাইল কোন পক্ষ নয়, এটাই বাস্তব।
কোন আলামত বাস্তব তথ্য প্রমান ছাড়া এসব টেনে আনা জঙ্গিবাদিদেরই উৎসাহ দিবে। পশ্চিমা জোট+অষ্ট্রলিয়া অনেক বছর আগেই সিরিয়া,ইরাক, লিবিয়াতে সন্ত্রাস নির্মুলে সম্মিলিত ভাবে কাজ করছে। কোন অযুহাত তৈরি ছাড়াই। রাশিয়াও আসাদ কে রেখে ভিন্ন ফ্রন্টে একই লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে।
আইএস নির্মুলে মার্কিন-পশ্চিমা জোট বনাম রাশিয়া সিরিয়াতে মুখমুখি 3rd ww বাধাবে এসবও অলিক কল্পনা।
প্যারিস হামলার পর রাশিয়া-ফ্রান্স সম্মিলিত ভাবে সন্ত্রাস নির্মুলে ঐ অঞ্চলে কাজ করে যাবে। এতে ওবামাও পুর্ন সমর্থন জানিয়েছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: নৃসংসতার জাষ্টিফাইড হয় না। আমরা সাদ্দাম বিরোধীদের কারা ট্রেনিং দিয়েছে সেটা দেখেছি। গনতন্ত্রের পশরা সাজিয়ে মিশর, সিরিয়া, লিবিয়ায় শান্তির ফল্গুধারা বইয়ে দিতে দেখেছি। মিথ্যে অজুহাতে ইরাককে সন্ত্রাসী উৎপাদনের ক্ষেত্র তৈরি করতেও দেখেছি।
আমরা ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যার মহোৎসবও দেখছি। দেখছি না?
ওবামা পুর্ন সমর্থন জানিয়েছেন বলছেন ? অথচ এটা বললেন না সেটা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে। শুরুতে রাশিয়ার হামলার বিরোধী ছিল আমেরিকা।
সব কথার শেষ কথা কাউকে মেরে নিজে যে ভাল থাকা যায় না বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি সেই বার্তাটিই দিচ্ছে। কথা হল সে বার্তা কি মোড়ল গন বুঝতে পারছেন? বা তারা কি সেটা আমলে নিবেন?
আমরা সাধারন মানুষ নিরাপদে বাঁচতে চাই। বিশ্ব নিরাপদে থাকুক সেটাই চাই। দেখুন জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বিশ্ব সোচ্চার তাও তো মানুষের জন্যই অথচ এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বন্ধে বিশ্ব নেতারা সোচ্চার হচ্ছেন না। যা বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষকে অনিরাপদ করে তুলেছে।
যারাই জঙ্গি যারাই সন্ত্রাসী কেউ না কেউ তাদের ইন্ধন যুগিয়েই যাচ্ছে। ফলাফলটা তো দেখতেই পাচ্ছি।
আলচনার জন্য হাসান কালবৈশাখী আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
মাধব বলেছেন: অনুসন্ধানী পোস্ট।