নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসকন মন্দিরে হামলার পেছনের সত্যটা বের করে নিয়ে আসা জরুরী।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৭



সিলেটের ইসকন মন্দিরে হামলার একটি ভিডিও ফুটেজ দেখলাম যেখানে দেখা গেল ১৫ থেকে২০ বছর বয়সী ১০/১৫ টি ছেলে মন্দিরের দেয়ালের বাইরে থেকে ভেতরে ইট পাটকেল ছুঁড়ছে। মন্দিরের সামনের তোরণের কাপড় ছিঁড়ছে। কাজটি যারা করেছে তারা জুম্মার নামাজটাও ঠিকমত আদায় করে কিনা সন্দেহ আছে অথচ তাদের বলা হচ্ছে মুসল্লী। এখানে মুসল্লী বলতে কাদেরকে বোঝানো হল সেটা বোধগম্য নয়। আমাদের মনে রাখা উচিৎ এই মুহুর্তে রাষ্ট্র যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে তারা নিজেদেরকে যতই ইসলামিক বলে প্রচার করুক না কেন রাষ্ট্র এবং সাধারন জনগন কিন্তু তাদেরকে দ্যার্থহিনভাবে স্রেফ জঙ্গি বলেই নির্দেশ করে।

হামলাটি কিন্তু কোণ ইমামের নেতৃত্বে বা বয়োজ্যাষ্ঠ মুসল্লিদের নেতৃত্বে হয় নি এমন কাউকে এই হামলায় অংশ নিতেও দেখা যায় নি। এখানে যারা সরাসরি হামলা করেছে তারা বড়জোর শুক্রবারের জুম্মার নামাজি। ইসলাম ধর্মের সাথে এদের সম্বন্ধ যদি কিছু থেকে থাকে তা কেবলই জন্মসূত্রে। এর বেশী কিছু বলে মনে হল না। তাদের পোশাক তাদের বয়স তাদের আচরণ সহজেই তাদের অবস্থার নির্দেশ করছে। এটা যে স্রেফ এক ধরনের উসকানি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ তো গেল একটি দিক অন্যদিকটি দেখুন।

শুক্রবারের জুম্মার নামাজ আদায়ের প্রায় এক ঘণ্টা আগে থেকে মসজিদে ইমাম সাহেবের বয়ান এবং খুতবা দান একটি প্রচলিত রিতি। যা জানেন না এমন কেউ নেই। এমনকি ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যেও এটা জানেন না এমন কেউ আছেন বলে মনে হচ্ছে না। অন্তত বাংলা দেশের প্রেক্ষাপটে থাকার কথা নয়।
অথচ "স্থানীয় জনতা এবং প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় মধু শহীদ জামে মসজিদের বিপরীতে ইসকন মন্দিরে ‘ভক্ত বেদান্ত ন্যাশনাল স্টুডেন্টস কম্পিটিশন’ এর বিভাগীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা চলছিল। মন্দিরের ভেতর থেকে তখন উচ্চস্বরে গান-বাজনা ও বাদ্যযন্ত্রের আওয়াজ আসছিল। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মুসল্লিরা জুম্মার নামাজের পর সীমানা প্রাচীরের বাইরে থেকে ইসকন মন্দির লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন'' kalerkantho
প্রশ্ন হল মন্দিরটি মসজিদের বিপরীতে হওয়া স্বত্বেও মন্দির কর্তৃপক্ষ কেন ঐ সময়ে তাদের অনুষ্ঠান বন্ধ রাখলেন না?
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, এ দেশে প্রতিবছর মহা সমারোহে কয়েকদিন ব্যাপি দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বাদ্যযন্ত্র, গান-বাজনা সবই বাজানো হয়। কিন্তু প্রতি ওয়াক্ত আযান এবং নামাজের সময় গান-বাজনা বন্ধ রাখা হয়। এটা যে সরকারী নির্দেশনার ফলে করা হয় তা কিন্তু না। পূজা উদযাপন কমিটি তাদের স্ব স্ব পূজা মণ্ডপে স্ব উদ্যোগেই কাজটি করে থাকেন। আর এটাই এ দেশে আবহমান কাল ধরে হয়ে আসছে। সিলেটের ইসকন মন্দিরে কেন এর ব্যত্যয় ঘটল সেটা অবশ্যই তদন্তের দাবী রাখে।

মোট কথা হল, ইসকন মন্দিরের হামলাটি স্পষ্টতই দুই পক্ষ থেকেই একটি উসকানি মূলক আচরণের বহিঃপ্রকাশ। এই মুহূর্তে এমন একটি ঘটনাকে হালকা ভাবে নেয়ার কোণ সুযোগ নেই। সেই সাথে এঁকে মুসল্লিদের হামলা বলা হলেও ভিডিও ফুটেজ কিন্তু তেমনটি বলছে না। ছবিতে যাদের দেখা গেছে তাদের আদ্যোপান্ত পর্যালোচনায় মুসল্লি ছাপিয়ে ভিন্ন কোণ পরিচয় বেড়িয়ে আসলেও অবাক হব না। তদন্তকারী সংস্থা নিশ্চয়ই এর পেছনের সত্যটা বের করে নিয়ে আসবেন আমরা সেটাই কামনা করি।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন ভাই,লেখার মাধম্যে কয়েকটি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন । যাইহোক
আমরা চাই আসল সত্য বেরিয়ে আসুক ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ @ ঠ্যঠা মফিজ ।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুধু ইসকন মন্দির নয় যেকোন ধর্মীয় প্রতিষ্টানে হামলা সত্যিই দুঃখ জনক। ভিডিও ফুটেজ দেখে অনেককেই সনাক্ত করা সম্ভব, আশা করছি আইন শৃংখলা বাহিনী ওদের সনাক্ত করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিবে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমরাও সেটাই কামনা করছি। ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ আপনাকে।

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

আহলান বলেছেন: ফেবুতে দেখলাম ইসকন থেকে বলা হয়েছিলো যখন তাদের অনুষ্ঠান চলছিলো, মুসলমানরা কেন ঐ সময় তাদের জুম্মার নামাজ আদায় করলো? তাদের জুম্মা দেরীতে পড়া উচিৎ ছিলো বা বন্ধ রাখা উচিৎ ছিলো ... এমন কিছু একটা নাকি বলা হয়েছে।

প্রশাসন তৎপর থাকলে বিষয়টি দ্রুতই সমাধান করা যেতো .... কিন্তু আমাদের দূর্ভাগ্য যে সব সময়ই ডাক্তার আসিবার পূর্বেই আমাদের রোগী মারা যায় .....

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: জুম্মা দেরীতে পড়া উচিৎ ছিলো বা বন্ধ রাখা উচিৎ ছিলো ... এমন কিছু বলার মত দুঃসাহস কারো আছে বিশ্বাস হচ্ছে না, হতে পারে এটাও আরেকটি উসকানিমূলক প্রচারনা।

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: হিন্দু মুসলিম দুই পক্ষেরই কিছু আতেল লোক অদ্ভুত আচারন করছে, এদের ব্যাপারে সবারই সাবধান হওয়া উচিৎ। আশে পাশে দৃষ্টি দিলে অনেক কিছুই দেখতে শুনতে পাই।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: ঠিক তাই। সাবধানতা অবলম্বন জরুরী।

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

আহলান বলেছেন: দুঃসাহস বলেছেন কেনো? ধর্ম পালন করার অধিকার তো সবারই আছে। আপনি যদি নামাজের জন্য কীর্তন বন্ধ থাকার কথা ভাবতে বা বলতে পারেন, তবে ওনারাই বা কেনো জুম্মা বন্ধ থাকার কথা বলতে পারবে না?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: কি ভাবতে পারছি আর পারছি না তার থেকে বড় প্রশ্ন এতদিন সহবস্থান করা গেলে এখন কেন করতে পারছি না?

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। এই মন্দির ও মসজিদ এতকাল সহবস্থান করেছে নিশ্চই দুই পক্ষের পারস্পরিক সমঝোতার মাধ্যমেই। তাহলে এখন কেন এই অঘটন? খবরে এসেছে যে মসজিদ থেকে মাইকিং করে নাকি হামলার উস্কানি দেয়া হয়েছে। যদি সেটা হয়ে থাকে সেটা কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০০

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আসল প্রশ্নটাই আপনি করেছেন এতকাল সহবস্থান করতে পেরেছে এখন পারছে না কেন। আর যেটা বলছেন মসজিদের মাইক ব্যবহারের কথা কোনটাই গ্রহনযোগ্য নয়।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

আহলান বলেছেন: এতোকাল সহাবস্থানে থাকার অভিনয় হয়েছে বলতে পারেন ...! আপনারা এতো কাল মাইকে ফজর থেকে এশা অব্দি জোরে জোরে আজান দিয়ে তাদেরকে বিরক্ত করেছেন, তারা কিছু বলেনি, এখন বলছে বলে সহাবস্থান অসহাবস্থানে পরিণত হচ্ছে। আপনি এতো দিন মন্দিরের কাশার ধ্বণি মন্দিরের ভিতরেই বাজতে শুনেছেন, আপনার ঘর অব্দি পৌছেনি, এখন পৌছাচ্ছে বলে সহাবস্থান অসহাবস্থানে পরিণত হচ্ছে .... অভিনয় বেশী দিন টিকে না ভাই, সত্য প্রকাশ পাবেই ...

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এটা একেবারেই একটা চাপিয়ে দেয়া মত।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১

নকশা মাকড়সা বলেছেন: আইনের ভাষায় বলে- যে অপরাধ করে, আর যে অপরাধ করতে প্ররোচিত করে উভয়ই অপরাধী। গতকালকে সিলেটে ইসকন মন্দিরে গান বাজনার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে সহিংসতা হয়েছে তাতে ইসকন মন্দিরের আহামরি কোন ক্ষতি হয়নি, বরং অনেক মুসলমান মারাত্মক আহত হয়েছে, অনেককে অযথাই গ্রেফতার করে কষ্ট দিযেছে পুলিশ। অথচ এই বিশৃঙ্খলতার সূচনার জন্য পুরোপুরি দায়ী ইসকন। তারা যদি ঐ সময় জুমার নামাজের সময় মাইক বন্ধ রাখতো তবে এত বড় একটি সহিংসতার ঘটনা ঘটতো না। বলাবাহুল্য শুধু সিলেট নয়, সারা বাংলাদেশ জুড়েই ইসকনের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ। তারা যে নামাজের সময় এবং মসজিদের পাশে গান বাজনা বাজায় এটা একটা প্রকাশ্য সত্য।

পুরো ঘটনায় উস্কানির জন্য ইসকন দায়ী এবং তাদের উদ্দেশ্য যে সাম্প্রদায়িক সংঘাত বাড়িয়ে তোলা তা তাদের সিসিটিভি ফুটেজ ছড়ানোর কৌশল দেখলে বোঝা যায়। প্রত্যেক ক্ষেত্রেই আঘাত প্রাপ্ত হয়েছে মুসলমানরা অথচ ইসকন সিলেটের অধ্যক্ষ নবদ্বীপ দ্বীজ গৌরাঙ্গ ব্রহ্মচারী বলেছে- সে থানায় মামলা করতে গিয়েছিলো। থানায় যদি মামলা না নেয় তবে সে আদালতে গিয়ে মামলা করবে। (http://goo.gl/wIBqUZ)

অর্থাৎ গান বাজনা বাজিয়ে বিশৃৃঙ্খলতার সূচনা করেই ইসকন ক্ষান্ত হয়নি,
এতগুলো মুসলমানকে মারাত্মক আহত করেও তারা ক্ষান্ত হয়নি,
৭০ উপরের মুসলমানকে গ্রেফতার করে কষ্ট দিয়েও তারা ক্ষান্ত হয়নি,
এখন তাদেরকে মামলা দিয়ে জেলে দিতে প্রশাসনকে চাপ দিচ্ছে।

আসলে, অতি সাম্প্রদায়িক, ইহুদী নিয়ন্ত্রিত, উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন বাংলাদেশে থাকার কতটুকু যোগ্যতা রাখে তা বিবেচনা করার দরকার আছে। নয়ত পশ্চিমা নিয়ন্ত্রিত এ সংগঠনটি দেশে দ্রুত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে দেবে, এটা নিশ্চিত।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: ইসকন সম্পর্কে আপনার অভিযোগ যদি সত্য হয় তবে সেটা নিশ্চয়ই গুঢ়তর। তাহলে সে ক্ষেত্রে যেখানে যেখানে এই সমস্যাগুলো দেখা যাচ্ছে সেখানকার অধিবাসীরা সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ জানাতে পারে। এ দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রিতি কাউকেই বিনষ্ট করতে দেয়া যাবে না।

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

দুখু বাঙাল বলেছেন: তাদের (হিন্দু) অনুষ্ঠানের সময় "নামাজ বন্ধ রাখা দরকার ছিল"।

এই কু-দাবি টা আমারো দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এটা যদি করা হয়ে থাকে তাহলে সেটা নিশ্চয়ই দুঃখজনক।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৩

নতুন বলেছেন: কিন্তু নামাজের পরে মন্দিরে ইটা মারা কতটুকু ইসলাম সম্মত?????

ইসকন উসকে দিলেই কি অন্যায় কাজ করতে হবে??

রাসুল সা: কি এমনটা করতেন? তিনি থাকলে কি এই অবস্তায় নামাজ শেষ করে মুসুল্লীদের নিয়ে মন্দিরে ইটা মারতে যেতেন?

বিষয়টা অবশ্যই আলোচনা করে সমাধান করা যেত।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন:
বিষয়টা অবশ্যই আলোচনা করে সমাধান করা যেত। সহমত।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২২

আলমগীর৪৪২ বলেছেন: নামাজের সময়সূচী নির্ধারিত হয় সূর্যের আলোর হিসাব করে। যা মানুষ নির্ধারণ করতে পারে না। অপরদিকে মন্দিরে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতার সময়সূচী নির্ধারণ করেন কর্তৃপক্ষ। সুতরাং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে চাইলে মন্দির কর্তৃপক্ষ সময়সূচী পরিবর্তন করতে পারতেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা সকল সম্প্রদায়ের দায়িত্ব।

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: #নতুন
রাসূল সাঃ থাকলে এমন করতেন না।কারণ, রাসুলের যুগে ইসকনওয়ালারাও নামজাের সময় এমন উচ্চস্বরে গান-বাজনা করতো না।

১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫২

মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: ধর্ম নিয়ে করও বাড়াবাড়ী করা উচিত না

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

৯০% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ এটা আসলে আপনাদের একমাত্র ভুল ধারনা। কারন এই বাংলাদেশে আছে বেশ কিছু সব ধর্মের মানুষ। ধর্ম নিয়ে করও বাড়াবাড়ী করা উচিত না। কারন আমি মনে করি সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের দেশ বাংলাদেশ, যেখানে আছেন স্থানীয় ভাবে বসবাসরত সব ধর্মের মানুষ। আমার দেখা কিছু সংখ্যাক মুসলমানরা ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশের বেশ কিছু সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের উপর নির্যাতন ও তাদের জান, মাল, বাড়ী-ঘর, মন্দির সহ বেশ কিছু সংখ্যাক মুসলমানদের দখল।

এমন কি হিন্দুদের/সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের লোকজনদের দেশ ছাড়া করতে একদম ব্যাপরোয়া হয়ে উঠেছেন কিছু সংখ্যাক মুসলমান।


১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২০

মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: ইসকন মন্দিরে হামলার ভিডিও ফুটেজে যা দেখলাম

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা
ইসকন মন্দিরে হামলার ভিডিও ফুটেজে যা দেখলাম

লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা

ইসকন মন্দিরে হিন্দুদের উপর ধর্মপ্রান মুসলমানদের হামলার ভিডিও ফুটেজে যা বেশ কিছু দেখলাম এটা নিশ্চই কষ্ট দায়ক। ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা ধর্মপ্রান অনেক বেশ কিছু সংখ্যাক মুসলমান সন্ত্রাসীকে আমাদের সনাক্ত করা সম্ভব, আশা করছি হিন্দুদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে ও আইন শৃংখলা বাহিনী ওদের সনাক্ত করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিবে।
ইসকন মন্দিরে হিন্দুদের উপর ধর্মপ্রান মুসলমানদের হামলার ভিডিও ফুটেজে যা বেশ কিছু দেখলাম এটা নিশ্চই কষ্ট দায়ক। ভিডিও ফুটেজ দেখে আমরা ধর্মপ্রান অনেক বেশ কিছু সংখ্যাক মুসলমান সন্ত্রাসীকে আমাদের সনাক্ত করা সম্ভব, আশা করছি হিন্দুদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে ও আইন শৃংখলা বাহিনী ওদের সনাক্ত করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দিবে।

১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: শান্ত থাকাটি জরুরী।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: একই সাথে সতর্কতা অবলম্বনও জরুরী

১৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

আল আবরার বলেছেন: এর তদন্ত হোক সাধারণ মুসলমান হিসাবে এর বিচার অবশ্যই চাই, যদি মুসলমানরা দ্বায়ী হয় তবে তাদের আর যদি হিন্দুরা দ্বায়ী হয় তাহলে তাদেরও শাস্তি দেওয়া হোক। কিন্তু কোন অবস্থাতেই এইটাকে কম করে দেখার কোন সুযোগ নেই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: কোন অবস্থাতেই এইটাকে কম করে দেখার কোন সুযোগ নেই। সহমত।

১৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

বিশাল মুজিব বলেছেন: এখানে আসলে পলিটিক্স আছে

১৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হাহা!!!
দোষ মন্দিরের তবে , নাকি?

১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: গত তিনদিনে অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম মুসল্লিদের দোষ দিচ্ছে সবাই; ভাগ্য ভালো যে মানুষের দোষ এখন পর্যন্ত কেউ দেয় নাই :)

২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০

নতুন বলেছেন: আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: #নতুন
রাসূল সাঃ থাকলে এমন করতেন না।কারণ, রাসুলের যুগে ইসকনওয়ালারাও নামজাের সময় এমন উচ্চস্বরে গান-বাজনা করতো না।


রাসুল সা: এর সময় মনে হয় এক ইহুদী মসজিদে ধুকে প্রশ্রাব করতেছিলো এবং তাকে রাসুল সা: বুঝিয়ে বলেছিলেন... ( সম্ভবত এ্‌িি রকমের একটটা ঘটনা শুনেছিলাম )

এই লোকেরা হলো কানের নিচে দুইটা দিয়ে দিতো।
পাথ`ক্যটা এইখানে। এই জন্যই এখন মানুষ ইসলামের সমালোচনা করে আর আগে যোগ দিয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.