নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বরং আরও বেশি সিটিং সার্ভিসের প্রয়োজন ছিল

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১২




আমি স্বল্প দূরত্ব কিংবা বেশী দূরত্ব যেখানেই যাই সিটিংবাস ছারা উঠি না। তার মানে এই নয় যে আমি বেহিসাবি। আমিও রিকশার বদলে স্বল্প দূরত্ব পায়ে হেটেই অতিক্রম করি কেবলমাত্র অর্থ সাশ্রয়ের খাতিরে। আবার এই আমিই বেশি ভাড়া প্রদান করে সিটিংবাসে যাতায়াত করি।
আমার সিটিং বাসে চড়ার প্রধান কারণ হল, তুলনা মূলক পরিচ্ছন্ন সিটে বসে যেতে পারি এবং আমার মানিব্যাগ নিরাপদ থাকে। পকেটমারের হাত থেকে আমি নিরাপদ থাকি।
দ্বিতীয় কারণটি হল, রাস্তায় অযথা সময় নষ্ট হয় না। অর্থাৎ সিটিং বাস লোকাল বাসের থেকে দ্রুততর সময়ে গন্তব্যে পৌঁছায়।

আমরা যারা গন পরিবহন ব্যবহার করি তারা কিন্তু সবাই একই মানের গাড়িতে চড়তে এবং একই পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে রাজী নই।
কারো কাছে সময়ের মূল্য বেশি, কেউবা তুলনামূলক আরামদায়ক ভ্রমণে আগ্রহী। আবার কারো কাছে অর্থ বাঁচানোটাই একমাত্র উদ্দেশ্য।
এই যে গনমানূষের ভিন্ন ভিন্ন আকাঙ্ক্ষা সরকারের তো সেভাবেই বিষয়টাকে দেখতে হবে?

আন্তঃনগর রেল আর লোকাল ট্রেন যে এক নয় এটা রেলযাত্রীরা জানেন। দুই ট্রেনের যাত্রীরা সেবাও দুই রকম পান আবার অর্থও দুই রকম খরচ করেন। আমি ঢাকার গন পরিবহন নিয়ে বলছি, এখানে সব থেকে বেশি দুর্ভোগের স্বীকার হন নিন্ম মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। এই মানুষগুলো নানা কারণে ব্যক্তিগত গাড়ী চড়তে পারছেন না আবার গন পরিবহনেও চড়তে পারছেন না। এই মানুষগুলোর জন্য কিছুটা স্বস্তি নিয়ে এসেছিল সিটিং সার্ভিস। যেখানে কিছু টাকা বেশি দিয়ে হলেও তারা কিছুটা স্বস্তিতে যাতায়াত করতে পারতেন। নিতি নির্ধারক গন যদি বিষয়টি তলিয়ে দেখতেন তাহলে তারা দেখতে পেতেন প্রায় প্রতিটি রুটেই একই সঙ্গে দুই ধরনের বাস চলছে। যেমন ২৭ নম্বর গাড়ী আজমপুর থেকে আবদুল্লা পুর পর্যন্ত লোকাল বাসে নিচ্ছে ২০ টাকা আর সিটিং নিচ্ছে ৫০ টাকা। যার যেটা পছন্দ সে সেই গাড়িতেই উঠছেন। একই ভাবে আবদুল্লাপুর থেকে যাত্রাবাড়ী- পোস্তগোলা পর্যন্ত তুরাগ নিচ্ছে ৩০-৪০টাকা। রাইদা নিচ্ছে ৫০ টাকা। যারা তুরাগের যাত্রী তারা তুরাগে উঠছেন যারা রাইদার যাত্রী তারা রাইদায় উঠছেন।
গন মানুষের প্রতি দায়িত্ববোধের কারণেই যদি সরকার পরিবহণ ব্যবস্থায় হাত দিত তাহলে সরকারের উচিৎ ছিল সিটিং সার্ভিসকে আরও বেশি জন বান্ধব করা এবং লোকাল সার্ভিসকেও লোকালের মত করে চলতে দেয়া।
বিআরটিএ'র উচিৎ ছিল গাড়ীর রুট পারমিট দেয়ার সময়েই সিটিং এবং লোকাল দুই ক্যাটাগরিতে ভাগ করে দেয়া। প্রশাসন দেখবে যে গাড়ী লোকাল চলার কথা সে সিটিং বলে চালাচ্ছে কিনা। তা না করে সকল গন পরিবহনকে লোকাল ক্যাটাগরিতে নামিয়ে এনে সব মানুষকে একই রকম ভোগান্তিতে ফেলে দিল! এটা কি সুবিবেচনা প্রসূত?

আমাদের নিতি নির্ধারক গন আকাশে পা ফেলে হাঁটেন। তারা কেবল দেখতে পান তাদের চারপাশের সম্পদশালী মানুষগুলোকে। আর এর বাইরে সবাইকে দেখেন ভুখা নাঙ্গা হিসেবে। তারা যেন কেবল অর্থ বাঁচিয়েই চলেন। সামান্য স্বাচ্ছন্দ্য যেন তারা চাইতেই পারেন না! সে কারনেই বোধ হয় তারা বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট বানান মধ্যবিত্তের জন্য নয়। আল্লাহ্‌ যে কবে তাদের বোধোদয় করবেন তা মহান আল্লাহই জানেন।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কল্যাণ কামনায় একদা যে সিএনজি, ক্যাব ইত্যাদি রাস্তায় নামানো হয়েছিল তাও এখন আর মধ্যবিত্তের নাগালে নেই। বড়জোর সেটা এখন উচ্চ মধ্যবিত্তের দখলে।
অথচ হিসেব করলে দেখা যাবে ঢাকার গন পরিবহন ব্যবহারকারীদের মধ্যে কম করে হলেও এক তৃতীয়াংশ মধ্যবিত্ত শ্রেণীর। যাদের পক্ষে আবদুল্লা পুর থেকে গুলিস্তানের ভাড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা যতটা সহনীয় তার থেকে অনেকখানি দুঃসহ ঘামে গরমে মানুষের ভিড়ে ঠাঁসাঠাসি করে এবং প্রয়োজনের থেকে এক ঘণ্টা বেশি সময় নিয়ে যাতায়াত করা।

যেদিন আমাদের নিতি নির্ধারক গন গন মানুষকে সত্যিকার অর্থে বুঝতে শিখবেন। গন মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে পারবেন সেদিনই কেবল তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

এনামুল হক \";\" বলেছেন: জানিনা ভাই কি করেন যদি ধাকার সহরে ছাত্র হন তাহলে এমন কথা বলে লাভ কি ?

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমি কিন্তু দুই ধারার বাসের পক্ষে। যার যেমন সামর্থ্য সে অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। তা ছারা দেখুন আপনি আমার বিপক্ষে আবার গোধূলির * পথচারী বিপক্ষে এটাই স্বাভাবিক এটাই হওয়ার কথা।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

গোধূলির * পথচারী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সহমত

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: গোধূলির * পথচারী আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ঢাকা জনসংখ্যা দিয়ে ঢেকে গেছে। রাজধানী এখন বগুড়া আনা দরকার।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আর বইলেন না আপনাদের বগুড়া দেখে এসেছি সাতমাথা আর গুলিস্থানের মধ্যে পার্থক্য নাই।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

মোগল সম্রাট বলেছেন: ঢাকার শহরে মানুষ বেশি কিন্তু গনপরিবহন কম এটাতো সত্য? সকালে অফিস টাইমের সময় দেখি অনেক গাড়ির ছিট খালি অথচ আমরা র্নিধারিত স্টপেজে দাড়িয়ে থাকলেও গাড়ি থামায় না। দুই একজন যাত্রি হেলপার তুললেও গাড়ির ছিটে বসে থাকা কিছু যাত্রি ড্রািইভার হেলপারের মা মাসি উদ্ধার করে গালাগাল দেয়। অথচ শুধু ছিট ফিলাপের পরে অফিস টাইমে ১০ জন লোক দাড়িয়েও আসতে পারে তাতে কারো ক্ষতি হবার কথা না। সুতারং সিটিং সার্ভিস বন্ধ করা একটি সুন্দর সিদ্ধান্ত। যারা এর বিরোধিতা করছে তারা আসলে স্বার্থপর নিজেরা একারাই বাসের সিটে বসে যাবে আর অন্যরা রাস্তায় অসহায় হয়ে দাড়িয়ে থাকবে এ দৃশ্য দেখে মজা পায়।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২১

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: যুক্তি তো সবারই কম বেশি থাকবে। বিষয়টি হল কোনটা খোড়া যুক্তি কোনটা সঠিক। আমি লোকাল বাসের বিপক্ষে নই তবে সেটা সিটিং সার্ভিস বন্ধ করে নয়। দুটোই চলুক যার যেটা পছন্দ সে সেটা বেছে নিক। এ ক্ষেত্রে অসাব ধানতা বশত যে প্রসঙ্গটি বাদ পড়েছে সেটা হল মহিলাদের কি অবস্থা হবে সেটা কি বিবেচনায় নেয়া হয়েছে? হয় নি। সে বিবেচনাতেও সিটিং সার্ভিস এর প্রয়োজন আছে।

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: অফিস আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির নিজস্ব পরিবহণ ব্যবস্থা থাকা উচিৎ। অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এই সুবিধা থাকলেও অফিসের গাড়ি ছয়টায় ছাড়ায় বেশিরভাগ কর্মীই কোন সুফল পায় না।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অফিস আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির নিজস্ব পরিবহণ ব্যবস্থা থাকা উচিৎ। এটা বাধ্যতামুলক করা উচিৎ।

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: সন্ধ্যা ছয়টা

৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন ,



আপনার এই ব্যতিক্রমী পোষ্ট ( যে সত্যটি নিয়ে সম্ভবত আর কেউ লেখেনি ) পেয়ে একটা গালাগালি দিতে চান্স পেলুম । সকল ব্লগারদের কাছে ক্ষমা চেয়ে আগে গালিটি দিয়ে নেই -- কোন বেজন্মার পুতেরা মাথা ধরার চিকিৎসায় মাথাটাকেই কেঁটে ফেলার এই বুদ্ধিটা দিয়েছে ? সিটিং সার্ভিসে চিটিং হয় বলে সিটিং সার্ভিসই বন্ধ, এমন চেতনার রাজাকার কারা ?

আপনার সব যুক্তিসঙ্গত কথার সাথে একমত হয়ে বলি --- সিটিং সার্ভিসের সংখ্যা কমপক্ষে চারগুন বাড়ানো উচিত । অবশ্যই নতুন বাস । চলতি কোনও লোকাল বাসকে এর ভেতরে আনা যাবেনা ।
সকলের দিকে খেয়াল রেখে যা করা উচিৎ ছিলো তা এই --- রোড লাইসেন্সধারী লোকাল বাসগুলোর বডিতে , ভেতরে ও বাইরে বড় করে " লোকাল" , এই লেবেলটি লটকে দেয়া । বিআরটিএ যেমন করে গাড়ীর নম্বর প্লেট লাগানোর জন্যে ফি নিয়ে তারপরে এত্তেলা দিয়ে তা গাড়ীতে সেটে দিয়েছে তেমনি করে । এতে যাত্রীদের কাছে লোকাল বাসগুলো কোনও অজুহাতে সিটিং এর ভাড়া চাইতে পারতোনা, ঝগড়াও হতোনা ।
একই কথা সিটিং বাসগুলোর জন্যেও প্রযোজ্য করা । যাতে যাত্রীরা সিটিং এর সুবিধা নিয়েও যেন নির্দ্ধারিত ভাড়ার কম দেয়ার জন্যে কন্ডাক্টর- হেল্পারদের সাথে বেহুদা ঝগড়ায় লিপ্তে না হন । যাত্রীরা নিজ নিজ সামর্থ্য ও সময় সঙ্কুলান হয় এমন বিবেচনা থেকে যেন তেমন বাসটিই ব্যবহার করতে পারেন । এখন বিআরটিএ বলবে সিটিং সার্ভিসের কোনও অনুমোদন নেই । ঠিক আছে । এখন সেটা দিয়ে দিলে কোন মহাভারত অশুদ্ধ হয় ? যে মালিকেরা সিটিং সার্ভিস নামাতে চান , নামাবেন । যারা লোকাল সার্ভিস দেবেন তারা লোকাল নামাবেন । শুধু তা যেন বাসগুলোর গায়ে খোদাই করা থাকে ।
ভাড়া নিয়েই যখন এতো চেল্লাচেল্লি তখন যাত্রীরা যাতে ন্যায্য ভাড়াতেই যেতে পারেন তার নিশ্চয়তার ব্যবস্থা করাটাই উচিৎ ছিলো । বাসওয়ালারা নিজেরাই খেয়াল খুশিমতো যাতে লোকালকে "সিটিং" বলে চালাতে না পারেন তা নিশ্চিত করতেই এটা করা উচিৎ । এটা কি খুব কঠিন কোনও কাজ ছিলো ?
এটা না করে সব বাসগুলিকে লোকাল বানিয়ে একটা বিতিকিচ্ছিরি অবস্থার জন্ম দেয়া হয়েছে । মহিলারা আগে একটু স্বস্তি পেতেন, নিরাপত্তা বোধ করতেন সিটিং বাস থাকার কারনে । পুরুষদের সাথে ঠেলাঠেলি , গুতোগুতি করে বাসে উঠতে হতোনা সেটা আর এখন নেই ।
ধন্যবাদ পোস্টটির জন্যে ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আহমেদ জি এস অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। প্রসঙ্গটা কেন সবাই এড়িয়ে গেলেন সেটা আমারও প্রশ্ন। সিটিং লোকাল দুই সার্ভিস পাশাপাশি থাকবে। উভয় সার্ভিসে থাকবে পর্যাপ্ত মান সম্পন্ন গাড়ী তবেই না গনপরিবহনে শৃঙ্খলা আসবে। সাধারন মানুষ স্বস্তিতে চলাফেরা করতে পারবে। ঢাকার রাস্তায় এক সময় মুড়ির টিন নামক একধরনের যানবাহন ছিল আর এখন যে ভাঙ্গাচোরা ভয়ঙ্কর নোংরা সীট সম্বলিত গাড়ী চলে তা কিন্তু োই মূড়ীর টিনের থেকে কোন অংশে কম যায় না।
এই ঢাকার রাস্তায় যে পরিচ্ছন্ন গাড়ী পাব, গাড়িতে ফ্যান চালু থাকবে সেটা তো এক সময় ভাবাই যেত না। যখন কিছু সিটিং সার্ভিস সেটা করে দেখাল তখন লোকাল গাড়ীর মালিক পক্ষ প্রমাদ গুনতে শুরু করল। আহাম্মক বিআরটিএ লোকাল গাড়ীর মালিক পক্ষের কথা শুনে দুর্ভোগ বাড়িয়ে দিল সাধারন মানুষের।
আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি এই ঢাকায় হয় দুই রকম সার্ভিস থাকবে নয়ত শুধু সিটিং থাকবে। আর সেটাই হওয়া উচিৎ। আপনাকে আরো একবার ধন্যবাদ।

৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমিও এর আগে অন্য পোস্টের মন্তব্যে বলেছিলাম এটা ঠিক হচ্ছে না। কারণ, দূরের যাত্রীদের সমস্যা হবে আরো বেশী। পৃথিবীর জঘন্য রাজধানী হওয়ার জন্য আরেকটা পয়েন্ট যোগ করলো এই সিদ্ধান্ত। একটা দেশের রাজধানীতে লোকাল বাস! কত সুন্দর সবাই লাইনে দাঁড়িয়ে একটা সিস্টেম করেছিল। আর এখন সবাইকে যুদ্ধে নামিয়ে দিল সরকার। সুন্দর কথার আনিসুল হক কোথায় এখন? তাঁর কথা শুনিনা কেন? তিনি না বলে নুতন বাস নামাচ্ছেন, তিনি না বলে সব কোম্পানীর বাসকে ৫ কোম্পানীতে নিয়ে আসবেন, বাসের রং পরিবর্তন করবেন রুট হিসেবে, এক সাথে ২ টি বাস থাকবে না কোন স্টপেজে....

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: পৃথিবীর জঘন্য রাজধানী হওয়ার জন্য আরেকটা পয়েন্ট যোগ করলো এই সিদ্ধান্ত। সহমত।

৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: @মোগল সম্রাট - বাসের সংখ্যা বাড়লে সিটিং, লোকাল দুইটাই বাড়াতে হবে। তখন স্বল্প দূরত্বের যাত্রীরাও এর সুবিধা পাবে। তাছাড়া মাঝ রাস্তায় উঠে যখন দেখেন বাস পরিপূর্ণ, তখন দাঁড়িয়ে যাওয়াটাও বিরক্তিকর। সবার নজর দিতে হবে বাস বাড়ানোর দিকে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.