নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
খেলাটা যে মিয়ানমারই খেলছে তা নয়, পেছনে রয়েছে অনেকগুলি কার্য কারণ। আন্তর্জাতিক ভু রাজনীতি বলুন কিংবা বাংলাদেশের ক্রমশ এগিয়ে যাওয়া। এটা যেমন একটি কারণ, তেমনি চীন এবং ভারতের কর্তৃত্ব স্থাপনের প্রতিযোগিতাও একটি বিশেষ কারণ। যা নতুন মাত্রা যোগ করেছে বাংলাদেশ শেয়ার মার্কেটকে কেন্দ্র করে। তারা উভয়ই চাইছে বাংলাদেশ বেকায়দায় পরে তাদের সাহায্য কামনা করুক যাতে তারা খুব সহজেই দর কশাকশিটা করে নিতে পারে। এ তো গেল একদিক আরেক দিকে ভাবুন দেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতি অবস্থাটা।
আওয়ামীলীগ আরেকবার ক্ষমতায় আসুক তা কিছুতেই চাইছে না তথাকথিত বন্ধুরা। কিন্তু বিএনপির যা অবস্থা তাতে তাদেরকে হাতে ধরে ক্ষমতায় বসিয়ে না দিলে যে তারা এই মূহুর্তে অন্তত ক্ষমতায় যেতে পারবে না সেটা সকলেই জানেন তাহলে? উপায় একটাই, খেলতে হবে ভিন্ন খেলা।
অতএব বাংলাদেশকে উস্কানি দাও মাধ্যম হিসেবে মিয়ানমার তো আছেই। দু দেশ সংঘাতে জরিয়ে পড়লে তা থামাতে ছুটে আসবেন তাঁরা। তখন তাদের দরদ উথলে উঠবে। বাংলাদেশে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ভারত -চীন এর এই দ্বন্দ্ব বিশ্ব মোড়ল কি আর চুপচাপ বসে বসে দেখতে পারেন? তাই কি হয়? তাই তো এরই মধ্যে তিনি বার্তা পাঠিয়েছেন তার উপদেষ্টা লিসা কার্টিসকে দিয়ে। একবার যদি বাংলাদেশকে উস্কে দেয়া যায় যদি কোনমতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সংঘাতে জড়িয়ে যায় তখন এরা সবাই প্রকাশ্য অবস্থান গ্রহণ করবে, ভাবুন তো সেই ত্রিশঙ্কু অবস্থাটা! গায়ে কাটা দিচ্ছে তোঁ? দেয়ারই কথা। বেশ কিছুদিন আগেই শুরু হয়ে গেছে খেলাটা। যে খেলায় মিয়ানমার একটা গুটি মাত্র।। এ মুহূর্তে চাই বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করা। চাই এই সরকারের প্রতি জনসাধারণকে বিক্ষুব্ধ করে তোলা। তবেই না মিলে যাবে অনেক কিছু আর তাও আবার অনেক সহজেই! অতএব সাধু সাবধান!
বাংলাদেশ সরকারকে এখন পুরোপুরি নির্ভর করা উচিৎ জাতিসঙ্ঘের উপর। একমাত্র জাতিসঙ্ঘের হস্তক্ষেপেই সব দিক রক্ষা করে এই সমস্যা থেকে বেড়িয়ে আসা সম্ভব। দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বা উদ্যোগ কোনটাই কাজে দেবে না কারণ পেছন থেকে ভিন্ন শক্তি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করবে যেমনটি এখন করছে। আশা করি আওয়ামী সরকার সঠিক সিদ্ধান্তই গ্রহণ করবে।
০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এটা এমন এক পরিস্থিতি যে এখানে জাতিসংঘ হতে পারে বাংলাদেশের রক্ষা কবচ।
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্মার ই্তিহাস তা বলছে না; যখন বাংলাদেশ ছিলো না, বার্মা কারো কথা শুনেনি; আপনার ধারণা অমুলক, মনে হচ্ছে।
০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমার ধা্রনা অমুলক হলেই স্বস্তির। সেটাই যেন হয়।
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মগের মুল্লুক। কতো ভালো হবে।এরা বিশ্ব মানবতার শত্রু।
০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: এরা বিশ্ব মানবতার শত্রু। সন্দেহ কি সেলিম ভাই?
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: জাতিসংঘকে দায়িত্ব দিলে তারা শান্তিরক্ষী বাহিনি পাঠাবে যার বড় অংশ থাকবে ভারতীয় সেনাদল। চীনের কাছ থেকে কিছু অস্ত্র কেনার তাগাদা দিলে দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। ৯১ সালে চীনের মধ্যস্ততায় বার্মা সিজ ফায়ার করেছিল। সেই ক্রাইসিসে আমাদের মাত্র তিনদিনের গোলাবারুদ মজুদ ছিল ।
০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সমস্যা বহুবিধ সন্দেহ নেই আমাদের তাই সাবধানে এগোনোই শ্রেয়। ধন্যবাদ শাহ আজিজ ভাই আপনাকে।
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বুঝি না কি হচ্ছে বা কি হবে আগামীতে।
০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সত্যিই তাই
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বর্বর রাষ্ট্র । ওদের বিপুল পরিমাণ খনিজ সম্পদ ওদের রক্ষা কবজ।চীন ভারত তাদের এ জন্য সহায়তা করে অন্ধভাবে।
০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: একদিন এ জন্যে সবাইকেই মূল্য দিতে হবে
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
খাঁজা বাবা বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনি বুঝেছেন, কিন্তু অর্ধেকটা
০৩ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: বাকিটা আপনি বলুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: জাতিসংঘের উপর বেশি আশা করা ঠিক হবে না।