নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সতর্কতা ও অধিকতর সচেতনতাই পারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণজনিত দুর্ঘটনা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮


এলপিজি বা সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার যে হারে বাড়ছে সে হারে বাড়ছে দুর্ঘটনা। প্রায়শই খবরের কাগজে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ এবং দগ্ধ হয়ে মানুষের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হচ্ছে। এর প্রতিকারে প্রয়োজন সাবধানতা অবলম্বন এবং সচেতনতা।
গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ঘটতে পারে নানা কাড়নে তবে এর প্রতিকারের প্রধান উপায় হতে পারে সাবধানতা অবলম্বন এবং গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের নিয়ম মেনে চলা।
সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ছাড়াও এলপিজি গ্যাস মানুষের শরীরে নানাবিধ বিপত্তি ঘটাতে পারে। যদি সিলিন্ডার থেকে গ্যাস লিক করে আর তা নিশ্বাসের সাথে ফুসফুসে প্রবেশ করে তাহলে তা আমাদের অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের অদলবদল প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। যার ফলে মাথা ঝিম ঝিম করা থেকে শুরু করে জ্ঞান হারানোর মত ঘটনা ঘটতে পারে।
কাজেই যারা সিলিন্ডার ব্যবহার করছেন তারা ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখুন হোশ পাইপ,রেগুলেটর,গ্যাস ভাল্ব ইত্যাদি থেকে গ্যাস লিক করছে কিনা।
আমরা জানি প্রাকৃতিক গ্যাসকে প্রচণ্ড চাপে তরল করে সিলিন্ডারে প্রবেশ করানো হয় তাই যখন সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয় তখন সে বিস্ফোরণটিও হয় মারাত্মক। বিশেষজ্ঞদের মতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তাতে আশেপাশে থাকা লোকদের অনেক দূরে ছিটকে ফেলতে পারে। এর বিস্ফোরণ হলে শক ওয়েভ ছড়িয়ে পড়ে। এ শক ওয়েভ শরীরের যে অংশে লাগে সে অংশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। অনেক সময় প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। ফুসফুসে রক্ত জমা হতে পারে; সম্পূর্ণ ফুসফুস ছিন্নভিন্ন হয়ে যেতে পারে।

সিলিন্ডার বিস্ফোরণ এড়াতে যা করবেন

সিলিন্ডারের গ্যাস খুব বাজে গন্ধযুক্ত। লিক হলে উৎকট গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। তাই এমন উৎকট গন্ধ পেলে-
*আগুন জ্বালাবেন না।
*বাসার বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে দিন।
*ঘরের দরজা-জানালা খুলে বাতাস যাতায়াতের ব্যবস্থা করুন।
*সিলিন্ডারের রেগুলেটর বন্ধ করুন। সেফটি ক্যাপ লাগান।

সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ঘটলে

সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আক্রান্তদের প্রথমেই বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা আছে এমন স্থানে বা খোলা জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। আক্রান্তদের দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।
সিলিন্ডারের গ্যাস শরীরের কোথাও লেগে গেলে আক্রান্ত স্থানে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পানি ঢালুন।
সিলিন্ডারের গ্যাস চোখে লেগে গেলে পানির ঝাপটা দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
শরীরে আগুন লাগলে দ্রুত কাপড় খুলে ফেলুন। মাটিতে গড়াগড়ি দিন।
পুড়ে গেলে দ্রুত হাসপাতালে নিন।
শরীরে ফোস্কা পরলে তা তুলে না ফেলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান ।

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ রোধে করণীয়

বিস্ফোরক পরিদফতরের মতে আমদানি এবং দেশে তৈরি করা এলপি গ্যাস ও গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডারগুলো সবই মানসম্মত। বাসা-বাড়িতে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার দুর্ঘটনার প্রধান কারণ ত্রুটিপূর্ণ ব্যবহার।
অতএব আমরা বুঝতে পারি, গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের সতর্কতা ও অধিকতর সচেতনতাই পারে এলপি গ্যাস বিস্ফোরণজনিত দুর্ঘটনা শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে।
সে ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের যা মেনে চলা উচিত:
১। গ্যাস এজেন্টদের থেকে গ্যাস নেওয়ার সময় অবশ্যই গ্যাস সিলিন্ডারের এক্সপায়ারি ডেট দেখে নিন। গ্যাস সিলিন্ডারের পাইপ ও রেগুলেটর নিয়মিত চেক করুন।
২। গ্যাস সিলিন্ডার সোজা করে সঠিকভাবে স্থাপন করুন। উঁচু-নিচু জায়গায় রাখবেন না। গ্যাস সিলিন্ডার কখনওই ফেলা বা টানা-টানি করা উচিত নয়।
৩। রান্নাঘরে বাতাস চলাচলের যথেষ্ট ব্যবস্থা রাখুন। গ্যাস ব্যবহার করার সময় জানালা খুলে রাখুন। গ্যাসের পাশে প্লাস্টিক বা দাহ্য জিনিসপত্র রাখবেন না।
৪। গ্যাসের পাইপ সময় সময় পালটানো দরকার। জোড়াতালি দিয়ে ব্যবহার করবেন না। পাইপ ফেটে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা বদলে ফেলুন।
৫। গ্যাস বদল করার সময় রেগুলেটরটি ঠিক করে লাগানো হয়েছে কিনা দেখে নিন।
৬। বাড়িতে অতিরিক্ত ভর্তি সিলিন্ডার থাকলে তা কখনই ঘরের মধ্যে রাখবেন না, খোলামেলা জায়গায় ছায়া যুক্ত স্থানে রাখুন।
৭। অনেকেই বাড়িতে বড় গ্যাস থেকে ছোটো গ্যাস ভর্তি করেন। এমনটা বাড়িতে করা একেবারেই উচিত নয়। এতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।
৮। গ্যাস লিক থেকেই সমস্যার শুরু তাই সিলিন্ডার লিক হচ্ছে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
৯। গ্যাস লিক করছে কিনা তা বোঝার সহজ উপায় হল; পানিতে সাবানের গুঁড়া মিশিয়ে ফেনা তৈরি করুন। এবার সেই ফেনা হস পাইপ,রেগুলেটর,ভাল্ব ইত্যাদিতে লাগান। গ্যাস লিক করলে সাবান-পানির ফোঁটা বড় হবে। গ্যাস লিক করছে বুঝতে পারলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন।
১০। সিলিন্ডার উচ্চ চাপ ও তাপের এলাকায় রাখবেন না। চুলোয় রান্না বসিয়ে অন্য কাজে যাবেন না। এতে খাবারে আগুন ধরে যেতে পারে যা থেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হতে পারে।
১১। রান্না করার সময় শরীরের কাপড়ের দিকে খেয়াল রাখুন। সুতির কাপড় ব্যবহার করুন।

সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

নজসু বলেছেন:


কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৩ জনের মৃত্যু।
এসব ব্যবহার করাও দুঃশ্চিন্তার কারণ।
আপনার পোষ্টটি উপকারী।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সময় উপযোগী পোস্ট.....

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

ক্লে ডল বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই। অশেষ ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার একটি জনসচেতনতামূলক পোস্ট। অশেষ ধন্যবাদ এমন একটি উপকারী এবং জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর তথ্যসহ আলোকপাত করার জন্য।
পোস্টে চতুর্থ প্লাস এবং পোস্টটি "প্রিয়" তে তুলে রাখলাম।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই। অশেষ ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দায় কার!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: মুলত ব্যবহারকারীদের অসচেতনতাই এর জন্য দায়ী।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

নয়া পাঠক বলেছেন: "চমৎকার একটি জনসচেতনতামূলক পোস্ট। অশেষ ধন্যবাদ এমন একটি উপকারী এবং জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর তথ্যসহ আলোকপাত করার জন্য।'- সহমত, সঠিক নিয়ম-কানুন জেনে সঠিক পদ্ধতিতে সতর্ক হয়ে এ সকল কাজ করা উচিত, এদে বিপদের সম্ভাবনা ০ তে নেমে আসে। বেঁচে যায় মূল্যবান প্রাণ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই। অশেষ ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

জয়রাজ অভিযাত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য। সবার সচেতনতা দরকার।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই। অশেষ ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই পোষ্টটি কি আপনারই লেখা? অন্য কোন পোষ্ট বা সাইট থেকে কি তথ্য এখানে সংযুক্ত করেছেন?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: পোষ্টটি মৌলিক। এটা লিখতে গিয়ে আমাকে পড়তে হয়েছে অনেক। জানার চেষ্টা করেছি অনেকের কাছ থেকে।

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দিন দিন গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফরোনের ঘটনা বাড়ছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সতর্কতা আর সচেতনতাই আমাদের সবথেকে বড় রক্ষাকবচ। আসুন আমরা সচেতন হই এবং দুর্ঘটনা এড়াই।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। লেখাটিকে আমরা আমাদের ফেসবুক পেইজে শেয়ার করছি।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

করুণাধারা বলেছেন: সচেতনতামূলক পোষ্ট, খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্ট দেবার জন্য।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: সচেতন থাকতে হবে। মানুষ যত সচেতন হবে দূর্ঘটনা তত কমবে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সচেতনতাই একমাত্র রক্ষাকবচ।

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: জনসচেতনমুলক পোষ্ট।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ।

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ দরকারী একটি লেখার জন্য।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ।

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

আরোগ্য বলেছেন: আমাদের ঘরের এক কোনে অর্ধ ভর্তি একটা সিলিন্ডার রাখা আছে। বিস্ফোরণের ভয়ে ব্যবহার করছি না। পুনরায় লাগতে পারে। বুঝতে পারছি না কি করবো।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: বাড়িতে অতিরিক্ত ভর্তি সিলিন্ডার থাকলে তা কখনই ঘরের মধ্যে রাখবেন না, খোলামেলা জায়গায় ছায়া যুক্ত স্থানে রাখুন।

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
+।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ।

১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

পবন সরকার বলেছেন: উপকারী পোষ্ট ধন্যবাদ

১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো পোস্ট ।

১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১

এম আর মিজানুর রহমান মিজান বলেছেন: উপকারি পোস্ট

২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সিলিন্ডার ছাড়াও সাধারন তিতাস লাইনেও বিপদ।
এমনকি গ্যাস লাইন না থাকলেও বিপদ এড়াতে পারবেন না।
ঢাকার তিতাস গ্যাসের লাইন অনেক পুরোনো, ৩০-৪০ বছর, কখনোই রিপ্লেস করা হয় নি। আর হবেও না।
বৃষ্টি হলেই দেখবেন রাস্তার আনাচে কানাচে বুদবুদ। এ সব লিকেজ গ্যাস অপচয় তো আছেই, আরো আছে বিপদ। গ্যাস লিকেজের কিছু গ্যাস চলে যায়, বাকিটা সুয়ারেজ লাইনে জমা হয়, গ্যাস লাইন না থাকলেও সুয়ারেজ লাইনে এসে জমা বায়োগ্যাসও থাকে।
চাপ বাড়লে চাপ বাড়লে এসব গ্যাস বিভিন্ন বাসায় বাসায় চলে যেতে পারে।
গ্যাস দুর্ঘটনা নিয়ে আমার ৫ বছর আগের একটি লেখা পড়ুন।
ভোর রাতে বাসায় আগুন, কেন হচ্ছে!

২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

সময় উপযোগী পোস্ট। সতর্কতার বিকল্প নাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.