নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের কাছে টিকটক নামক সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফরমটি এই মুহূর্তে তুমুল জনপ্রিয়। অনেকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ার এই প্ল্যাটফরমটির ব্যাপক অপব্যবহার চোখে পড়ছে। টিকটকের মাধ্যমে আশঙ্কাজনক হারে ছড়িয়ে পড়ছে অশ্লীলতা ও সামাজিক সহিংসতা। এর ফাঁদে পড়ে নারী পাচারের মত ঘটনাও ঘটছে। টিকটক এক দিকে যেমন কিশোর-কিশোরীদের নৈতিকতা ধ্বংস করছে তেমনি অন্যদিকে উসকে দিচ্ছে কিশোর অপরাধের ঘটনা । এর প্রধান কারণ হল অ্যাপটির যথেচ্ছ ব্যবহার। টিকটক ব্যবহারে কোন বিধি নিষেধ নেই। নেই সরকারি নিয়ন্ত্রণ ফলে অ্যাপটির এত বেশি অপব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়।
একটু লক্ষ করলে দেখা যায় টিকটকের ভিডিও কনটেন্টগুলিতে মূলত তরুণ তরুণীদের উগ্র সাজে সজ্জিত হয়ে অশ্লীল নাচ-গান নির্ভর। এমনকি এতে অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয় ইভ টিজিং মাদক সেবনের মত নিষিদ্ধ সব কর্মকাণ্ড। কখনো কখনো সহিংসতাই হয়ে ওঠে এর মুল উপজীব্য।
টিকটকের কন্টেন্টগুলিতে এর ব্যবহারকারীদের এক ধরনের মন বৈকল্য চোখে পড়ে। অদ্ভুত বিষয় হল, ইতিবাচক নয় এরা ভিডিও কনটেন্টে নিজেদেরকে নেতিবাচক ভাবে উপস্থিত করে অন্যের মনোযোগ আকর্ষণে বেশি চেষ্টা করে। যেন অশ্লীল ভিডিও প্রচার করে কেউ কেউ হতে চাইছেন পর্নস্টার(!) আবার কেউ কেউ লেডি সন্ত্রাসী(!)। এসব দেখে দেখে নতুন করে তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে নিত্য নতুন টিকটকার জন্ম নিচ্ছে।
এক সময় এলাকার উঠতি বখাটে কিশোর-তরুণ এবং কিশোর গ্যংয়ের সদস্যদেরকেই এ সব ভিডিও কনটেন্টে যুক্ত হতে দেখা যেত। কিন্তু এক বছর ধরে লক ডাউনে বাসায় আঁটকে থাকতে থাকতে মেধাবী কিশোর কিশোরীরাও এই ধরনের ডিডিও তৈরি এবং প্রচারে নেমে পড়েছে। অনৈতিক ও অশ্লীল ভিডিও না হলে নাকি এর গ্রহণযোগ্যতা থাকে না কাজেই যে যতটা অশ্লীল যতটা অভব্য হতে পারবে সে তত বড় সেলিব্রেটি হয়ে উঠবে এটাই হচ্ছে এর একমাত্র চেষ্টা। কিশোর কিশোরীরা স্বাভাবিকভাবেই উত্তেজক কন্টেন্ট এর প্রতি ঝুঁকবে রাষ্ট্রের দায়িত্ব তাদের এই সব ক্ষতিকারক উপাদান থেকে দূরে রাখা। বলা বাহুল্য এখানে পরিবার এবং সমাজের খুব বেশি কিছু করার থাকে না। বিটিআরসি চাইলেই ক্ষতিকারক এই সব অ্যাপ বন্ধ বা সেন্সর শিপের আওতায় নিয়ে আসতে পারে। প্রয়োজন দায়িত্ব সচেতনতা। এতে করে মোবাইল অপারেটরদের হয়ত কিছুটা স্বার্থ হানী ঘটবে ঠিকই কিন্তু বেঁচে যাবে একটি প্রজন্ম।
৩১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। সে দিকে লক্ষ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। কিন্তু তার মানে তো নয় যে তাদের যা ইচ্ছা তা করার সুযোগ দিতে হবে তাহলে সুবোধ জাতি কি করে গড়ে উঠবে?
আবার প্রতিভা বিকাশের জন্য নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন জাতীয় প্লাটফর্ম তৈরি করে দিলেই যে এ জাতীয় হালকা অনলাইন প্লাটফর্মগুলোর প্রতি ইউজারদের আগ্রহ কমে যাবে তাও ঠিক নয়। এ জন্য প্রয়োজন একদিকে এসব প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণ করা অন্যদিকে এর সু ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা। এক্ষেত্রে এফ এম রেডিওতে বাংলা ভাষার বিকৃত উচ্চারণ বন্ধ করার উদাহরণ টেনে আনা যায়। মোট কথা হল আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
২| ৩০ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪৭
নজসু বলেছেন:
আমি যদি কাক হতাম
অপু ভাইয়ের চুলে মাঝে বাসা বাঁধতাম।
সহমত পোষণ করছি আপনার সাথে।
৩১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৫
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। এ জন্য প্রয়োজন একদিকে এসব প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণ করা অন্যদিকে এর সু ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা। এক্ষেত্রে এফ এম রেডিওতে বাংলা ভাষার বিকৃত উচ্চারণ বন্ধ করার উদাহরণ টেনে আনা যায়। মোট কথা হল আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৩| ৩০ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: বন্ধ করাই উত্তম ।
৩১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৭
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। সে দিকে লক্ষ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৪| ৩০ শে মে, ২০২১ রাত ৯:০৯
ইসিয়াক বলেছেন: নিয়ন্ত্রণে করা অবশ্যই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।
৩১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৮
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। সে দিকে লক্ষ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। এ জন্য প্রয়োজন একদিকে এসব প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণ করা অন্যদিকে এর সু ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা। আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৫| ৩০ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন,
সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে দ্রুত। একটি প্রজন্মকে বাঁচিয়ে রাখতে এমন উদ্ভট সব এ্যাপ বন্ধ করে দেয়া উচিৎ কালক্ষেপন না করে।
৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২২
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। সে দিকে লক্ষ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ। সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে দ্রুত।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৬| ৩০ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৬
কল্পদ্রুম বলেছেন: টিকটক বন্ধ করলে এর মতো আরো এপ্লিকেশন তৈরি হবে। প্রযুক্তির যুগে কোন কিছু বন্ধ করে আটকানো যায় না। সেন্সরশিপ করাটাও কঠিন।
টিনএজ বয়সে সবারই প্রতিভা দেখানোর একটা ইচ্ছা থাকে। সবাই যে গণিত, ফিজিক্স, বায়োলজি অলিম্পিয়াডে যাবে তা ভাবা ঠিক নয়। প্রতিভা বহুমুখী হতে পারে। প্রতিভা বিকাশের জন্য নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন জাতীয় প্লাটফর্ম তৈরি করে দিলে এ জাতীয় হালকা অনলাইন প্লাটফর্মগুলোর প্রতি ইউজারদের আগ্রহ এমনিতেই কমে যাবে।
৩১ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৫৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। সে দিকে লক্ষ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। কিন্তু তার মানে তো নয় যে তাদের যা ইচ্ছা তা করার সুযোগ দিতে হবে তাহলে সুবোধ জাতি কি করে গড়ে উঠবে?
আবার প্রতিভা বিকাশের জন্য নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন জাতীয় প্লাটফর্ম তৈরি করে দিলেই যে এ জাতীয় হালকা অনলাইন প্লাটফর্মগুলোর প্রতি ইউজারদের আগ্রহ কমে যাবে তাও ঠিক নয়। এ জন্য প্রয়োজন একদিকে এসব প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণ করা অন্যদিকে এর সু ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা। এক্ষেত্রে এফ এম রেডিওতে বাংলা ভাষার বিকৃত উচ্চারণ বন্ধ করার উদাহরণ টেনে আনা যায়। মোট কথা হল আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৭| ৩১ শে মে, ২০২১ রাত ২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: সব জাগায় দুষ্টলোক আছে। টিকটকেও আছে।
তবে টিকটক বর্তমান প্রজন্মেরর ক্ষতি করছে।
৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: দিন দিন শিশু কিশোরদের সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ ক্রমশই সঙ্কুচিত হয়ে এসেছে সন্দেহ নেই। সে দিকে লক্ষ রাখাটা অত্যন্ত জরুরী। কিন্তু তার মানে তো নয় যে তাদের যা ইচ্ছা তা করার সুযোগ দিতে হবে তাহলে সুবোধ জাতি কি করে গড়ে উঠবে?
আবার প্রতিভা বিকাশের জন্য নিরপেক্ষ ও মানসম্পন্ন জাতীয় প্লাটফর্ম তৈরি করে দিলেই যে এ জাতীয় হালকা অনলাইন প্লাটফর্মগুলোর প্রতি ইউজারদের আগ্রহ কমে যাবে তাও ঠিক নয়। এ জন্য প্রয়োজন একদিকে এসব প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণ করা অন্যদিকে এর সু ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা। এক্ষেত্রে এফ এম রেডিওতে বাংলা ভাষার বিকৃত উচ্চারণ বন্ধ করার উদাহরণ টেনে আনা যায়। মোট কথা হল আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৮| ৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০১
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি দক্ষিণ এশিয়া বাদ দিয়ে অন্যান্য দেশের টিকটকারদের দেখবেন তারা তাদের প্রতিভাকে প্রকাশের হাতিয়ার করে নিয়েছে, সবার পক্ষে কিন্তু প্রতিভা থাকা সত্বেও লাইম লাইটে আসা সম্ভব হয় না। টিকটক সেই সুজগ টা দিয়েছে। আর দক্ষিণ এশিয়াতে এটা কতোগুলা ছাগলের খামাড়ে পরিণত হয়েছে। বন্ধ না সেন্সর হওয়া উচিৎ।
৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন এ জন্যেই বলছি। আমরা যদি সচেতন হই তাহলে এসব প্লাটফর্মকেও ভাল কাজে ব্যবহার সম্ভব প্রয়োজন যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন নিরন্তর।
৯| ৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৫
কল্পদ্রুম বলেছেন: ধন্যবাদ উত্তর দেওয়ার জন্য। কোন একটি নির্দিষ্ট পদক্ষেপ দিয়ে তো রাতারাতি সমস্যার সমাধান হয় না। নিয়ন্ত্রণ, সুব্যবহার সাথে বিকল্প সুযোগ তৈরি- সবকিছুই এক সাথে করতে হবে। আমি কেবল বন্ধ করার বিপক্ষে।
'নিয়ন্ত্রণ' ও 'সু ব্যবহারে উদ্ধুদ্ধ করা' বললে আরো প্রশ্ন আসে।
নিয়ন্ত্রণ বলতে কি বুঝাতে চাচ্ছেন? এরকম ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ সরকার কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে?
সু ব্যবহারে কে উদ্ধুদ্ধ করবে?
আপনার পোস্টেই লিখেছেন "বলা বাহুল্য এখানে পরিবারের ও সমাজের খুব বেশি কিছু করার থাকে না।"
আপনি আরো লিখেছেন, "অনৈতিক ও অশ্লীল ভিডিও না হলে নাকি এর গ্রহণযোগ্যতা থাকে না কাজেই যে যতটা অশ্লীল যতটা অভব্য হতে পারবে সে তত বড় সেলিব্রেটি হয়ে উঠবে এটাই হচ্ছে এর একমাত্র চেষ্টা।"
এইসব কোম্পানি ব্যবসাই করে এসব নেতিবাচক সেলিব্রেটিদের দিয়ে। সেখানে আপনি ভালো কন্টেন্ট বানানোর জন্য একটি কিশোরকে কোন কথা বলে উদ্ধুদ্ধ করবেন? সে তো এই প্লাটফর্মে এসেছেই দ্রুত সেলিব্রেটি হওয়ার আশায়। দু একজনকে উপদেশ শোনানো যেতে পারে। এতে পুরো প্রজন্মকে বদলানো যায় না। গেলে বাংলাদেশের অবস্থা আজকে এইখানে থাকার কথা না। এদেশে উপদেশের অভাব কোনদিনও ছিলো না।
বিকল্প জাতীয় প্লাটফর্মের বলার কারণ, আমার মনে আছে এক সময় নতুন কুঁড়িতে অংশগ্রহণ করার জন্য ছেলেমেয়েদের অনেক আগ্রহ ছিলো। অভিভাবকরাও উৎসাহ দিতেন। এরপর আসলো বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নানা প্রতিযোগীতা। তারপর ফেসবুক। এখন মিউজিক্যালি, টিকটক, ইউটিউব। একটি প্লাটফর্ম যখন জনপ্রিয় হয় অন্যগুলোতে এমনিতেই খরা চলে। অতীতে তাই দেখা যাচ্ছে।
আপনি একটি সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে লিখেছেন বলেই এত কথা লেখা। এগুলো নিয়ে সবাই ভাবেন না বা লিখেন না। আপনার পোস্টের সাথে আমার কোন মতানৈক্য নেই। এই মন্তব্য কেবল পোস্টের বক্তব্যেরই এক্সটেনশন।ভালো থাকবেন।
৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সমস্যা হল একটা বন্ধ করলে তো আর একটা আসবে। আসলে বিষয়টা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা হওয়া উচিৎ। হয়ত এক সময় সমাধানও বেড়িয়ে আসবে। সমাধান তো দরকার, তাই না? অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন।
১০| ৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
মনসুররবি বলেছেন: নৈতকি অবক্ষয়।
১১| ৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
মনসুররবি বলেছেন: নৈতিক অবক্ষয়। সরি, বানান ভুল হয়েছে।
৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা হওয়া উচিৎ। হয়ত এক সময় সমাধানও বেড়িয়ে আসবে। অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন।
১২| ০৫ ই জুন, ২০২১ রাত ২:১২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার মতে, টিকটকের পাশাপাশি, টুইটার আর ইন্সটাগ্রামও বন্ধ করে দেয়া উচিত।
০৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৩
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অন্তত সেন্সর।
১৩| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ৩:৪৪
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই বন্ধ করা উচিত।
দিন দিন আমাদের এ তরুন সমাজ বিকৃত রুচির হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তা নিয়ে কি সরকারী পর্যায়ে কারো মাথা ব্যাথা আছে? না নেই, সব মাথা ব্যাথা আমার বা আপনার।
১৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৩৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আমরা তো সব খুইয়ে তারপর তৎপর হই এখানেও তাই হবে। কিশোর গ্যং নিয়ে অনেক আগে থেকেই বলা হচ্ছিল এতদিন পরে ব্যবস্থা গ্রহন শুরু হয়েছে এ ক্ষেত্রেও তাই হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ১৫ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৪
সাসুম বলেছেন: দুনিয়াতে ছুরি দিয়ে খুন হওয়া মানুষের সংখ্যা কম নয়, তাই বলে কেউ যদি বলে বসে ছুরি জিনিষ টা বন্ধ করে দেয়া দরকার তাইলে ব্যাপার টা হাস্যকর হয়ে যায়।
আসল কথাটা কেউ বুঝে না, কেউ বুঝতেও চেস্টা করে না।
সবার আগে দরকার সু শিক্ষা আর সাথে বিচার হীনতার অবসান।
১. সু শিক্ষিত হলে বুঝতে পারবে কোন্টা ভালো কোনটা খারাপ।
২. বিচার এর সুযোগ থাকলে সমাজের মুষ্টিমেয় খারাপ লোকেরাও খারাপ কাজ করতে ২ বার ভাববে।
এই যে দুই দিন পর পর আওয়াজ উঠে এটা বন্ধ করো, ওটা বন্ধ করো এসব আসলে বাল্যখিল্যতা।
দেশে সব চেয়ে বেশি ক্রাইম হয় ফেসবুক দিয়ে। আপনি আমি মানি আর না মানি এটা সত্য।
এখন তাহলে ফেসবুক অফ করে দেই।
আমরা অন্ধ হয়ে থাকলে যদি প্রলয় বন্ধ হয়ে যাবে ভাবি তাহলে কাজের কাজ কিছুই হবেনা, আজ টীক্টক কাল ভিকভক পরশু চিকচক।
কয়টা অফ করবেন?
আজতক কোন কিছু অফ করে কেউ কিছু করতে পারে নাই। দেশ টা এম্নিতেই অটোক্রেটিক হয়ে গেছে, আরো নস্ট না করি।
একমাত্র উপায়- সু শিক্ষা।
১৫| ১৫ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: আপনি চাইলেই শতভাগ লোককে সুশিক্ষিত করতে পারবেন না। চাইলেই যে কোন প্রযুক্তিকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। কোনটা যুক্তিযুক্ত?
১৬| ১৫ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৩
সাসুম বলেছেন: আপনি প্রযুক্তিকে কেন নিয়ন্ত্রন করবেন?? আপনি জ্ঞান কে কেন বেধে রাখবেন?? আপনি গুগুল করে বোমা বানাতে পারেন। আপনি গুগুল করে জানতে পারেন- কি করে অপরাধ করা যায়, কি করে অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া যায়, কি করে অপরাধ আরেক জনের কান্ধে ফেলা যায়। কি করে চুরি করা যায়, কি করে ডাকাতি করা যায়।
এখন তাহলে গুগুল অফ করে দেয়া হোক, নাকি ??
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার বক্তব্য আমি সমর্থন করছি। এটা হয় বন্ধ অথবা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।