নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শেষ থেকে শুরু.....

তুহিন জামান শুভ্র

অস্তের অন্তরালে....

তুহিন জামান শুভ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে ৬ টি কারণে রোজা ভেঙে যায়...

২০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

সারাদিন অনাহারে থাকার নাম রোজা নয়। রোজা শব্দটির অর্থ হলো সংযম বা বিরত থাকা। রোজাদার ব্যক্তির এমন কিছু কাজ যেটা রোজা ভাঙ্গার অন্যতম কারণ। চলুন জেনে নিই কোন কারণগুলোর জন্য রোজা ভেঙে যায়-

১। রোজা রাখা অবস্থায় কেউ যদি ধূমপান করেন তাহলে রোজা ভেঙে যায়।

২। ইনজেকশন যোগে খাদ্যের সম্পূরক খাদ্য জাতীয় কোন কিছু প্রয়োগ করলে। কিন্তু তা যদি খাদ্যের সম্পূরক না হয় তবে শরীরের যেখানেই প্রয়োগ করা হোক যদিও তার স্বাদ গলায় অনুভূত হয় রোযা নষ্ট হবে না।

৩। ইনজেকশন যোগে রক্ত প্রয়োগ : যেমন রোযাদারের যদি রক্ত শূন্যতা দেখা দেয় আর তার ফলে ইন্জেকশন প্রয়োগে রক্ত প্রবেশ করান হয় তবে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে।

৪। মাসিক ঋতু স্রাব ও সন্তান প্রসব জনিত স্রাব।

৫। শিংগা বা এ জাতীয় কিছু লাগিয়ে রক্ত বের করা, তবে যদি রক্ত স্বাভাবিকভাবে যেমন নাক থেকে রক্তরণ বা দাঁত উঠানোর ফলে বা এ ধরনের অন্য কারণে বের হয় তবে রোযা বিনষ্ট হবে না।

৬। বমি করলে : ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোযা নষ্ট হবে কিন্তু অনিচ্ছায় বমি করলে রোযা নষ্ট হবে না।
তবে রোজাদার ব্যক্তি যদি ভুলক্রমে বা না জেনে বা বাধ্য হয়ে কিছু খেয়ে পেলে, তবে রোযা নষ্ট হবে না ।

আল্লাহ বলেন:
“হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুল করে অথবা অজ্ঞাতসারে দোষে লিপ্ত হই তবে আমাদেরকে পাকড়াও কর না।” ( সূরা আল-বাকারা : ২৮৬ )

* আর কেউ যদি সূর্য ডুবে গেছে অথবা ফজর এখনও হয়নি এরূপ মনে করে পানাহার করে তবে তার অজ্ঞতার কারণে রোযা নষ্ট হবে না।
* যদি কুলি করা অবস্থায় অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলায় পানি চলে যায় তবে রোযা নষ্ট হবে না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আকাম কুকাম করলে রোজা ভাঙ্গে না?

২| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:০১

তুহিন জামান শুভ্র বলেছেন: আমরা এতো খারাপ কেন ভাই.?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.