|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টুম্পা মনি
আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
কিছু ব্যাপার প্রায়ই দগ্ধ করে। তবুও অনেক সময়ই মুখ বুজে সয়ে যাই। কখনো কখনো প্রতিবাদও হয়ত করি। কিন্তু পরিস্থিতি যেইকার সেই! মনে হয় কেউ যেন শক্ত করে টেনে চেপে ধরেছে আমাদের মানুষ হবার লাগাম! এই যেমন কয়েক দিন আগের ঘটনা। আমার এক বান্ধবী ফেসবুকের একটি পেজের ছবিতে কমেন্ট করে। তারপর দেখলাম যে তার কমেন্ট প্রায় ডজনখানেক লোক লাইক দেয়। আর কয়েকজন লোক কমেন্টের রিপ্লাই দেয়। উল্লেখ্য তার মধ্যে কয়েকজন ঠিক এমন কমেন্ট দেয় ,''হাই আপি,কেমন আছেন?'', কেউ আবার লিখেছে ,''তুমি খুব সুন্দর'', আর কেউ কেউ দেখলাম একদম অযথা কিছু অশোভন কথা লিখেছে! খুব অবাক হচ্ছিলাম তার উপর এই অযাচিত আক্রমণ দেখে। উল্লেখ্য সেটা কোন তর্ক করার মত বিষয়ও ছিল না। খুব সাধারণ একটা মন্তব্য। এমন মন্তব্য আরো কয়েকটা ছেলেও দিয়েছে। কিন্তু তাদের মন্তব্য নিয়ে কারো কোন ভ্রুক্ষেপ নেই, গুটি কয়েক লোকের শুধু মাত্র আমার বান্ধবীর কমেন্ট নিয়ে মাথা ব্যথা! তার কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে যা বুঝলাম- আমার বান্ধবীর প্রফাইল পিকচারটি খুব সুন্দর। হিজাব পরিহিতা খুব মিস্তি চেহারার মেয়ে সে। এই মিষ্টি চেহারাই তার অপমানের মূল কারণ। যে সব ছেলে ইভটিজিং এর মানসিকতা নিয়ে বড় হয় তারাই মূলত মেয়েদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এই সব হীন পন্থাগুলো অবলম্বন করে।
ব্যাপারটি বুঝাতে আরেকটি উদাহরণ টানছি। কিছুদিন আগে ফেসবুকে বাংলাদেশের বর্তমানের খুবই আলোচিত এক মডেল কন্যা(আমি নাম বলতে চাচ্ছি না) কে নিয়ে একটা পেজ দেখলাম। উল্লেখ্য পেজটি খোলার কিছু দিনের মধ্যেই তাতে ফেন সংখ্যা প্রায় চার হাজারের মত হয়ে যায়! সেই পেজে নিয়মিত উক্ত মডেল কন্যাকে নিয়ে সেই রকম বাজে পোষ্ট আপডেট করার হয় এবং তাতে লাইক সংখ্যাও দেখার মত। আমি জাস্ট কৌতুহল বশত দেখছিলাম কারা এত নোংরা ভাষা সম্বলিত পোষ্টে লাইক দিতে পারে! দেখতে গিয়ে অবাক হয়ে দেখলাম এদের মধ্যে অনেকের চেহারাতেই সুশীলতার ছাপ! এই হল মুখোশের অন্তরালে আমাদের চেহারা!
যা হোক আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হল- ধরে নিলাম আলোচনার খাতিরে ঐ মেয়ে ভালো মেয়ে নয়। কিন্ত ঐ পেজের এডমিন তো ভদ্র ঘরের সন্তান, সে কি করে এমন পোষ্ট দিতে পারে ,''যারা এই মেয়েকে ভোগ করতে চান ,তারা স্ট্যাটাসে লাইক দিন!'' (উল্লেখ্য তার পোষ্টে 'ভোগ' লেখা ছিল না। একটি 'চ' বর্গীয় গালি লেখা ছিল। শ্রুতিকটু হয় বিধায় আমি 'ভোগ' লিখেছি।) তার যদি কোন কারণে ঐ মেয়ের সাথে শত্রুতা থেকে থাকে, তবে সে অন্য ভাষা ইউজ করতে পারতো, কিন্তু সে যে ভাষা ইউজ করেছে তাতে তো মূলত ঐ মেয়ের প্রতি তার মনের সুপ্তকামনাই প্রকাশ পায়। এবং এটা বুঝতে বাকি থাকে না সে সেই কামনার প্রবৃত্তি মেটাতেই এত নোংরা পন্থা অবলম্বন করেছে। এরা মুলত পারভারটেড চিন্তার লোক। আশংকার বিষয় হল এমন চিন্তার লোকের সংখ্যা আমাদের সমাজে আশংকাজনকভাবে বেড়েই চলেছে এবং নারীরা হচ্ছে লাঞ্ছিত।
আজকে একুশে টিভির খবরে শুনলাম-কুষ্টিয়ার একজন শিক্ষক ১৫০ জন ছাত্রী ধর্ষণ করেছে এবং তার কিছু ভিডিও ইন্টারনেটে আপলোডও করেছে। নিজের নগ্ন ভিডিও অন্যের মোবাইলে দেখে ১১ জন ছাত্রী আত্মহত্যার এটেম্ট পর্যন্ত নেয়! ভাবছিলাম কোন পাপে তারা পাপী? কেন জীবনের শুরু হতে না হতেই তারা জীবন শেষ করে দিতে চাইছে? তারা তো কোন পাপ করে নি। পাপ করেছে ঐ নরপশু শিক্ষক। কই ঐ জানোয়ার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে তো শোনা যায় নি।
আসলে আমাদের সমাজে মেয়েদের উপর নেগেটিভ দৃষ্টিভঙ্গী অনেক আগে থেকেই। বিভিন্ন কুচিন্তার দোহাই দিয়ে কোন অপরাধ না করেও নারীই হচ্ছে পাপী! আর বর্তমানে অবস্থা আরো প্রকট। কয়েক বছর আগে একজন আলোচিত মডেলের ভিডিও স্ক্যান্ডেল ফাঁস হবার পর কুচক্রী মোহল শিখেছে নারী নির্যাতনের নতুন পদ্ধতিতে! যে কোন ভাবেই হোক মেয়েদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে নগ্ন ভিডি, ছবি ধারণ করে চলে ব্ল্যাকমেইলিং! কখনো তারা ছবি এডিটিং এর মত নোংরা পদ্ধতিও তারা বেছে নেয়! এখন সুস্থ বিবেক সম্পূর্ণ মানুষেরা বলুন কি করে বাঁচবে আমাদের সমাজের কোমলমতিরা?
সামান্য প্রেমে ব্যর্থতার জন্য একটি মেয়ের বাঁচাকে দুর্বিষহ করে তুলতে বাঁধে না আমাদের সমাজের মানুষরুপী কিছু ভয়ংকর জীবের! তাই আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি নারী নির্যাতনের কঠোর শাস্তির বিধান থাকা উচিত এবং দরকার এর ব্যাপক প্রচার। অনলাইনে কোন মেয়ের বাজে ছবি বা ভিডিও আপলোডকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখা উচিত। যেন পরিমল বা কুষ্টিয়ার নরপশু শিক্ষকের মত লোকের সমাজে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার আগেই ওদের মুন্ডুপাত করা যায়।
৫৮ টি 
+১৪/-০ ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: আসলে এমন চরিত্রের লোকদের জন্য নিরবে অনেক নারী আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়। তাই ফাসিই এদের একমাত্র শাস্তি হওয়া উচিত।
২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: নারী নির্যাতনের কঠোর শাস্তির বিধান থাকা উচিত এবং দরকার এর ব্যাপক প্রচার। অনলাইনে কোন মেয়ের বাজে ছবি বা ভিডিও আপলোডকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখা উচিত
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১২
টুম্পা মনি বলেছেন: বাংলাদেশে অনলাইনের মাধ্যমে নারীদেরকে হেয় করার প্রবনতা বাড়ছে। তাই এখনি উচিত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। নতুবা হয়ত আরো কিছু কোমলমতির জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১২
চটপট ক বলেছেন: লাভ নাই আপু। একটাও শাস্তি পাইছে?? ওদের মনে ভয়ের বদলে সাহস বাড়ছে। তাই শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৪
টুম্পা মনি বলেছেন: সাহস ওদের আসলেই বেড়েছে! এই অপরাধের রিপিটেশন দেখা বোঝা যায়! কিন্তু আর কত মুখ বুজে সহ্য করে থাকা? আর কত এই সব অপরাধীদের দানব হতে দেয়া?
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
আরজু পনি বলেছেন:
এই সব অনলাইন অফলাইনের পশুদের জন্যে দরকার ডান্ডার বাড়ি।
যেমন কুকুর তেমন মুগুর বলে একটা কথা আছে...এদের জন্যে তেমন থেরাপী দরকার।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: এদের প্রতিরোধ জরুরী হয়ে পড়েছে আপু। ভালো হত যদি এ সব নির্যাতনের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা যেতো।
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ক'দিন আগে, রেজোয়ানা আপু ফেসবুক বা ব্লগে নারীদের যে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়, সেই বিষয়ে একটা ব্লগ লিখেছিলেন। এই অভিজ্ঞতা অবশ্যই তার কাজে দিবে।
মানুষের আসল সৌন্দর্য তার চেহারায় নয়, তার ব্যবহারে। এইটা অনেকেই বোঝেনা বা জানেও না।
এই ধরণের লেখায় নিজেকে অনাহূত মনে হয়। তবুও বলি, কিছু জিনিস চেপে রাখতে নেই। সরাসরি বলতে হয়, এতে নিজেকে হালকা করা যায়। আর যাদের বোধ নেই, তাদের বোধ আনার দায়িত্ব আসলে আমাদের সকলের। এর জন্যও অনেক অনেক কথা বলা উচিত। লেখা উচিত। এতে দু- এক জন যদি নিজেকে শুধরে নেয় তাতেই কিছুটা প্রাপ্তি এলো বলে মনে করতে হবে। সন্তানরা প্রাথমিক শিক্ষা পায় তার পরিবারে। সেই পরিবারের শিক্ষা বাইরের মানুষ হিসেবে আমাদের দেয়া সম্ভব নয়। তবে যে মূল্যবোধের অধঃপতন হয়েছে, এর থেকে উত্তরণের পথ বের করতে না পারলে ভবিষ্যতে জাতির জন্য ভয়াল পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে এটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায়।
শুভ কামনা রইল।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৯
টুম্পা মনি বলেছেন: ব্লগ, ফেস বুকে মেয়েদের বিড়ম্বনা নিয়ে বলতে চাইলে হয়ত সব মেয়েই বেশ ভালো বলতে পারবে। কারণ কখনো না কখনো হয়ত বেশির ভাগই কোন না কোন বিড়ম্বনার শিকার হয়। আর ছোট ছোট ভুলগুলো হয়ত অনেক সময় ক্ষমা করা যায়, কিন্তু যেই ভুল একটা মেয়ের জীবন কেড়ে নেয় তা ক্ষমার অযোগ্য।
৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: নারী নির্যাতনের কঠোর শাস্তির বিধান থাকা উচিত এবং দরকার এর ব্যাপক প্রচার। অনলাইনে কোন মেয়ের বাজে ছবি বা ভিডিও আপলোডকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখা উচিত
আমিও তার সাথে একমত।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২০
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো হত যদি এ সব নির্যাতনের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা যেতো।
৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
ফারিয়া বলেছেন: আসলে এদেরকে সবাই মিলে শাস্তি দিতে পারলে অনেক ভালো হতো! জন্ম নেয়া মানুষরুপী পশুগুলোর জন্য কিছু করা দরকার। দিন দিন এদের সংখ্যা নইলে বাড়বে!
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২১
টুম্পা মনি বলেছেন: কিছু করার হয়্ নি ই বিধায় আজ এই পর্যায়ে এসে ঠেকেছে! দিন দিন আরো কত ভয়াবহ হবে ভেবেই শিউরে উঠি!
৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৬
পেন্সিল চোর বলেছেন: হুম!!!
++++++++++++
কিরম আছেন টুম্পা মনি?
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো আছি।
ধন্যবাদ পেন্সিল চোর।
৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনলাইন-অফলাইন সব জায়গায়ই পশুর বিচরণ । সময় সুযোগ পেলেই তাদের নগ্ন থাবা বের বের করে ।
এই সব পশুদের পাশবিক শাস্তি দেওয়া উচিত ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
টুম্পা মনি বলেছেন: এই সব পশুদের পাশবিক শাস্তি দেওয়া উচিত।
কিন্তু দিবে কে? আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে সমাজ সংস্কারে।
১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২১
ভালোবাসার কাঙাল বলেছেন: ভালো লিখেছেন। সহমত
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ সহমত জানানোর জন্য।
১১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:২২
দি সুফি বলেছেন: বিচার না হলে অপকর্ম বৃদ্ধি পাবে, এটাই স্বাভাবিক। ধর্ষনের মত মামলা থেকে যখন রাজনৈতিক বিবেচনায় অব্যহতি দেয়া হয়, তখন এদেশের দুই নারী নেত্রীকে নারী বিরোধী বলেই মনে হয়!
কোন এক অজানা কারনে আমরা সবকিছুর খারাপ দিকটা খুব দ্রুতই গ্রহন করে ফেলি!! তারই প্রমান এইসকল ভিডিও, ছবি, ফেইসবুকে টিজিং ইত্যাদি ইত্যাদি।
এই সকল পশুদের অবশ্ঈ শাস্তির আওতায় আনা উচিত। অন্তত ধর্ষকদের শাস্তি দেয়া উচিত। আফসোস লাগে, এত এত আন্দোলনের পরেও আজ পর্যন্ত পরিমলের কোন শাস্তি হল না। কুষ্টিয়ার নরপষুটাও হয়ত এভাবেই আইনের ফাক-ফোকর গলে বেচে যাবে! দিন যাবে, মাস যাবে, একদিন সবাই সব কিছু ভুলে যাবে। এরপর আবার জন্ম হবে নতুন কোন পরিমলের! এ ধারা চলতেই থাকবেই, যদি না শাস্তি হয়! এই উপলব্ধীবোধ কি আমাদের দুই নারী নেত্রীর হবে কোন দিন??
আর ধিক্কার ঐসকল মেয়েদের প্রতি, যারা বিবাহ-বহির্ভুত প্রেম-ভালোবাসার নামে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হয়। আমাদের সমাজটা তো এরকম নষ্ট ছিল না! আমাদের সমাজে এই নষ্ট আচর দেয়ার জন্য এদেরও কি শাস্তি হওয়া দরকার নয়??
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
টুম্পা মনি বলেছেন: আমি মনে করি এই জাতীয় অপরাধের দল, মত নির্বিশেষে বিচার করা উচিত। নয়ত এই সব পাপের রিপিটেশন আমাদের সমাজে বার বার হবে এবং হচ্ছে। আগে অপরাধের প্রবণতা এতখানি ছিল না। দিন দিন যেন সমাজ নষ্টই হচ্ছে! সব লাগামের বাহিরে। অপরাধীরা ক্ষমতার জোরে পার পেয়ে যাচ্ছে। আর মানবতা নিরবে কাঁদছে। আমি মনে করি এই অপরাধের পিছনে ঐ সব মায়েদেরও ভূমিকা আছে যারা সন্তানদের বেপরোয়া মনোভাব দেখেও চুপ করে থাকেন। একজন মা যদি সন্তানকে নারীর মর্যাদা বোঝাতে না পারে তবে পৃথিবীতে আর কেউ পারবে বলে মনে করি না। এই সব মায়েদেরও শাস্তি হওয়া উচিত!
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: প্রথমে দরকার নরপশুদর সামাজিক বয়কট করা। একজন নির্যাতনের শিকার নারীকে সমাজের কাছে পূনর্বার মানসিক নির্যাতন ও লাঞ্চনার মধ্য দিয়ে যেতে হয় এবং একই সময়ে নির্যাতক পুরুষ পায় সহানুভূতি ও প্রশ্রয়। এই নীতি থেকে বের না হয়ে আসলে শুধু আইন কানুন করে লাভ নেই।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
টুম্পা মনি বলেছেন: এমন একটা সমাজের স্বপ্ন দেখি যেই সমাজে ভিকটিম নয়, অপরাধী সুইসাইডের কথা চিন্তা করবে এবং এটা হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের সমাজের দৃশ্য উল্টো। তবে যদি কঠোর শাস্তির বিধান করা যায় এবং এর ব্যাপক প্রচারণা চালনা করা যায় তবে আশা করা যায় অন্তত শাস্তির ভয়ে অপরাধীরা নিজেদের এই সব জঘন্য কাজ থেকে বিরত রাখবে।
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনলাইনে কোন মেয়ের বাজে ছবি বা ভিডিও আপলোডকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখা উচিত।
সহমত
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
টুম্পা মনি বলেছেন: এছাড়া আর এই অপরাধ বন্ধের কোন ওয়ে নাই। কুকুরকে মুগুর মারতেই হবে। কেননা কুকুর মানুষের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
রোহান খান বলেছেন: আজ যে শিশু, আগামী দিনে তারাই বড়কর্মকর্তা, ক্লার্ক বা টিচার হবেন। এই শিশুদের যদি আমরা সঠিকভাবে মানুষের মত মানুষ করতে পারি তবেই সমাজ থেকে এই কুশলতা দুর হবে। যারা অলরেডি অশুভ মানুষিকতার ছোবলে গা ভাসিয়েছে তাদের এই কুলের হাতছানি দেখিয়ে লাভ নেই। তারা নস্ট সমাজের উৎকিস্ট ফসল যা আমাদেরী উৎপন্ন।
আমরাই তাদের শিখিয়েছি কিভাবে আমাদেরী নারীদের নিয়ে উল্লাস করতে হয়। এরা তো আমাদের মাঝেই বসবাস করেন। আপনার বা আমার মত তাদেরও ছোট বা বড় ভাই বা বোন আছে। তাদের মাঝে থেকে যখন এদের মানসিকতা এতটা বিপর্যস্ত্য অবস্থ্যায় যেতে পারে তবে তাদের থেকে আর কি আশা করা যায়?
ফাসি দিলেও এদের শাস্তি কম হবে বলে আমি মনে করি । আসলে এদের সবাই কে কালিফোর্নিয়ার পর্ন জগতে পাঠিয়ে দেয়া উচিৎ, পর্নই যখন বানাবি তাহলে তোদের দিয়েই আমরাও পর্ন বানাবো। ভয়ানক পর্ন। সেই ভয়ানক 'স্নাফ' ফিল্ম। আর এ ফিল্মের ভিকটিম হবে পরিমল সহ তার দোসররা।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
টুম্পা মনি বলেছেন: ফাঁসি দিলেও কম হবে সত্যি। কিন্তু সমাজ থেকে একটা হলেও কীট কমবে। আর বাকীগুলো কিছুটা হলেও ভয় পাবে। তাই চাই শাস্তির নিশ্চয়তা।
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: এসব সমস্যার গোড়া অনেক গভীরে। তথাকথিত ‘পাশ-ফেলের’ শিক্ষা ব্যবস্থা এসবের কিছু করতে পারেন নি। যারা ফেইসবুক ব্যবহার করে, তারা তো একপ্রকার শিক্ষিতই। আপনি যা বললেন, এসব হচ্ছে অহরহ এবং আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এখানে ব্যর্থ বলতে হবে। আমাদের শিক্ষায় বাধ্যতামূলক ধর্মীয় শিক্ষা থাকলেও শিক্ষার্থীদের মননে তা আঘাত করতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রাত্যাহিক জীবনে ধর্মের প্রভাব কেবল উপাসনার মধ্যেই সীমিত। নারীকে ‘মানুষ’ বলে মেনে নিতে এসমাজ কী শেখাচ্ছে, তা আমার প্রশ্ন। শিক্ষা যদি সহাবস্থানের মতো মৌলিক বিষয়টিও শেখাতে না পারে, তবে এর কাজ কি শুধুই ভালো একটি চাকুরি জুটানো?
তবু ধীরে ধীরে এসবের উন্নয়ন হচ্ছে - ব্যতিক্রম এবং ভালো দৃষ্টান্তও আমাদের সামনে আছে। স্বাভাবিক ধারায়ই উন্নয়ন কিছু হচ্ছে। পরিহাসের বিষয় হলো, ওসব ভালো দৃষ্টান্ত সৃষ্টিতে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুব কমই অবদান রাখছে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
টুম্পা মনি বলেছেন: শিক্ষা যদি সহাবস্থানের মতো মৌলিক বিষয়টিও শেখাতে না পারে, তবে এর কাজ কি শুধুই ভালো একটি চাকুরি জুটানো?
এটিই এখন মুখ্য! শিক্ষিত হয়েই অনেকেই মানুষ হতে পারছে না। রয়ে গেছে সেই আগেকার যুগের মত আদিম! তবে আগেও হয়ত এত বন্যতা ছিল না। এরা সবকালের ভয়াবহতাকে ছাড়িয়ে গেছে। তাই এখন দরকার প্রতিরোধ।
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাদের সমাজ দিনে দিনে অবক্ষয়ের চুড়ান্ত পর্যায়ের দিকে দাবিত হচ্ছে, ফেজবুকটা যেন আমাদের মূল্যবোধটাকে তলানীতে নিয়ে ঠেকাচ্ছে। ফেজবুকে এমন কিছু পেজ আছে তা সত্যিই ভয়াবহ। তবে আমি মনে করি মেয়েদের ভেতর আরো সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে, হতে হবে সাহসী, তাহলেই কুষ্টিয়ার মতো ঘটনাগুলো কিছুটা হলেও কমে আসবে।
সামাজিক মূল্যবোধ, তথা মানুষ কে মানুষ হিসাবে চেনার, জানার মতো মন মানসিকতা আমাদের সৃষ্টি করতে হবে অন্যথায় এই সমস্যাগুলো হয়তো আরো প্রকট আকাড় ধারণ করবে।
সাহসী পোষ্টের জন্য+++++++++
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: আসলে ফেসবুকের মাধ্যমে ধরা পড়ছে আমাদের সুশীল চেহারারা আড়ালের চেহারা! যতই চেষ্টা করুক এত জঘন্য চেহারা ঢেকে রাখা কিছুতেই সম্ভব না। আর এই সমস্যা দিনকে দিন বাড়ছে। তাই শিকড়েই এর গোড়া উপড়ে ফেলা উচিত হবে। অন্যথায় হয়ত এ সমাজ আর মানুষের বসবাসের উপযোগী থাকবে না।
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: পুরুষের মানুষ হতে আর নারীর মানুষের অধিকার পেতে আর কত অপেক্ষা করতে হবে? 
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
টুম্পা মনি বলেছেন: সে প্রশ্ন আমারও! হয়ত আমরা সবাই নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকি, তাই সমাজ চেঞ্জ হয় না। আর যারা নিমেষেই চেঞ্জ করতে পারেন যেমন দেশের হর্তা কর্তা তারা নোংরা রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই বোঝেন না। যারা ভুক্তভোগী তারা চক্ষুলজ্জায় মুখ বুজে থাকেন। মানবতা নীরবে কাঁদে। কিছু মেয়ে হয়ত সুইসাইড করে জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটায়। কিন্তু সমাজ পাল্টায় না। কারণ আমরা সমাজের ধারকরা অথর্বের মত বসে থাকি।
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
অদৃশ্য বলেছেন:
কি বলি আপনার এই লিখাটি নিয়ে...
আমার জানামতে বেশিরভাগ মেয়েরাই তাদের সিঙ্গেল ছবি ব্লগে বা ফেসবুকে দিতে চান না, যারা সতর্ক... কেননা, যে কোন মুহূর্তে তার ছবিটি কোন পর্ণ সাইটে বা পেজে দেখো যেতে পারে, সে হয়তো জানবেই না... ব্যপারটা খুবই ভয়াবহ সত্য...
সবার মনের ভেতরেই নোংরা নামক জিনিসটা থাকে... যারা ভালো মানুষ হতে চায় তারা সেই সব নোংরামিকে নিয়ন্ত্রন করেন... নিজেকে সংযত রাখেন... এটা যে সবাই পারবে তাও নয়... কারন কাজটি খুবই কঠিন...
কঠিন কাজ কে করতে চায় বলুন, তাই সব সহজ কাজ নিয়েই আমরা লুটোপুটি খাই... আমরা যে নির্লজ্জ, বেহায়া, সেটা কোন না কোন ভাবে প্রমাণ করেই যাচ্ছি...
_____________
মাঝে মাঝে আমিও ভাবি, এই যেটুকটাক লিখালিখি করি... কতোসময় কতকি লিখে ফেলি... কে কি ভাবছে ?
আমার ভাবনা ও তাদের ভাবনা কি এক সুতোয় থাকবে... না কি ভাবনারা যার যার ইচ্ছামতো ডানা মেলবে... যার যার ইচ্ছামতো ডানা মেলাটই বোধহয় স্বাভাবিক...
______________
আরও কিসব লিখতে চাইলাম... মনযোগ বিচ্ছিন্ন হলো... পরে কথা হবে
শুভকামনা...
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: মাঝে মাঝে আমিও ভাবি, এই যেটুকটাক লিখালিখি করি... কতোসময় কতকি লিখে ফেলি... কে কি ভাবছে ?
কেউ কিছু ভাবছে না অদৃশ্য। আর কারো ভাবায় কি এসে যায়? আপনি একজন ভালো লেখক বলেই সবার কাছে সমাদৃত।
১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আজকে যে ফেসবুকে ভার্চুয়াল ধর্ষণ করে বেড়ায় সুযোগ পেলে আগামীতে সেই পরিমল বা পান্না হবে। হবে নাই বা কেন! দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি তো দেয়া হয় নাই কাউকে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: আজকে যে ফেসবুকে ভার্চুয়াল ধর্ষণ করে বেড়ায় সুযোগ পেলে আগামীতে সেই পরিমল বা পান্না হবে।
ওরা আসলে সুযোগের অভাবে এখনো সুশীলতার মুখোশ খোলে নি।
আর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি আমাদের দেশে আদৌ হবে!!! হলেও কবে? অন্তত দুই একটা বিচারেরও যদি প্রচারণা সঠিকভাবে চালান যেতো তাহলে ভয়েও অন্তত এমন ঘটনা কমে আসতো।
২০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
নীল জানালা বলেছেন: অবদমিত যৌনাকাংখা ম্যাডাম.....সকল সমস্যার মূল। সেক্স আমাদের দেশে একটা ট্যাবু। অথচ একটা নির্দিস্ট বয়সে শারিরিক মানষিক ভারসাম্য ঠিক রাখার জন্য সেক্স খুব জরুরী বিষয়। আমাদের না আছে যৌন বিষয়ে জ্ঞান না আছে অবাধ আলোচনার উপায়। সবাই চেপে যায়। এই চাপাচাপির কারনেই প্রবৃত্তি হয়া যায় কুপ্রবৃত্তি। কামনা রূপান্তরিত হয় হিংস্র এবং নীচ লালসায়।
ইশকুল কলেজে যৌনতা বিষয়ক জ্ঞানদান অতি আবশ্যক। নারী পুরুষের সম্পর্ক হওয়া উচিৎ সহজ আর স্বাভাবিক। একজন নারীর আচরন হওয়া উচিত মানুষের মত, নারীর মত না। ঠিক তেমনি পুরুষের আচরনও হওয়া উচিত মানুষের মত, শুধু পুরুষের মত না। এইসব কেউ নিজে থেইকা শিখতে পারেনা। এর জন্য চাই রাস্ট্রীয় উদ্যোগ। শিক্ষাব্যাবস্থার রিফর্ম করে গোটা জাতির চিন্তা চেতনার ধরন পাল্টে দেয়া যায়। কিন্তু সেই চেস্টা সরকারের নাই। ইশকুল, কলেজ,ইউনিভার্সিটিগুলা শুধু প্রফেশনাল তৈরী করে, মানুষ তৈরী করেনা।
কথা বাড়ায়া লাভ নাই....রোজা রমজানের দিন.....
আইচ্ছা....আমগো বাংলাদেশের কুস্টিয়া নামক শহরটায় কি পুরুষ মানুষ নাই একটাও? বাংগালী এমন বীর যে নিরস্ত্র নিরীহ একজন পথচারীরে ১০ কি ২০ জন সশস্ত্র লোক পিটায়া মাইরা ফালায় অথচ কুস্টিয়ার ঐ নরপশুটারে কিংবা ভিখারুন্নিসার ঐটারে মারতেই যত অনীহা। পাগলা কুকুর দমনে দেরী করা মোটেই উচিত না।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২১
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত। লক্ষ্য করে দেখুন এই সব লোক কত মেয়েকে সুইসাইডে প্ররোচিত করে। বলা যায় ইডাইরেক্টিলি এরা হত্যাকারী! তাই এদের শাস্তি খুব স্বল্প সময়েই হওয়া উচিত এবং কঠিনতম শাস্তি।
২১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপ টু বটম পচন - কিভাবে কি হবে ?
আগে নিজেদের সংশোধন হতে হবে , পারভাট দের শাস্তির ব্যবস্থা করতে
হবে ।
নীল জানালার সাথে একমত ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৯
টুম্পা মনি বলেছেন: আসলে আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের সুশিক্ষিত করে তুলতে পারে নি। নয়ত একজন মেয়ের গর্ভে জন্ম নিয়ে অন্য এক মেয়ের সাথে এমন আচরণ কি করে!
২২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
শেষ কথা গুলোর সাথে একমত আমি। অবশ্যই শাস্তির বিধান থাকতে হবে ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৪
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
দ্য েস্লভ বলেছেন: আপনার লেখায় অনেক কমেন্ট পড়ে,কারন আপনি ভাল লেখেন। আপনি সচেতন এবং প্রতিবাদী। আল্লাহ তায়ালা আলকুরআনে বলছেন,এমন কোনো নবী পাঠাইনি যাদেরকে সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎকাজের নিষেধ করতে বলা হয়নি।
আল্লাহ তায়ালা বলছেন, তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি,মানব জাতির কল্যানের জন্যে তোমাদের উত্থান ঘটানো হয়েছে,তোমরা সৎকাজের আদেশ করবে,অসৎ কাজের নিষেধ করবে,,,,,,
সমাজ থেকে এটা উঠে গেলে মানুষ ব্যক্তিকেন্দ্রীক হয়ে পড়ে। সমাজের বিষয় তার বিষয় নয়,মনে করে। যতক্ষন না বিপদ তার ওপর পড়ে ততক্ষন সে বুঝেনা। আর নিজের বিপদেও সাহায্য পায়না।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা,সমাজ আমাদেরকে কোনোভাবেই সুস্থ্য কিছু শেখাচ্ছে না। যে মূল্যবোধের কথা বলছে,তার বাস্তবায়নেই এসব ঘটনার মাত্রা আরও বাড়বে। এখানে বেশীরভাগ মানুষ মুসলিম অথচ বেশীরভাগ মানুষের চরিত্রে ইসলামের ছাপ নেই। সমাজ-রাষ্ট্র থেকে ইসলাম বিতাড়ন করা হচ্ছে,তাই বেশীরভাগ জনতার মন মস্তিষ্ক এমন একটি মূল্যবোধকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠছে যেটার সাথে তার বিশ্বাসের সম্পর্ক নেই। এভাবে একটি জাতি ফাকা মাথা নিয়ে বেড়ে ওঠে আর তার পরিনতি হয় ভয়াবহ। রাষ্ট্র জনতাকে কোনো বিশেষ আদর্শ সাপ্লাই করেনা এখানে। যা করে তা জনতার অনুভূতি নয়।
এমতাবস্থায় সমাজের মানুষকেই তাদের স্বার্থে এগিয়ে আসতে হবে। ব্যপক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মিশু-কিশোরদেরকে সুস্থ্যভাবে বাচতে দিতে হবে। নৈতিক মিক্ষা দিতে হবে। ইন্টারনেট থেকে পর্ণোসাইট বন্ধ করতে হবে। পরিবারকে তাদের প্রতি নজরদারী বাড়াতে হবে।,,,,,,,,
আপনি খুব ভাল লিখেছেন। আমার ভাল লাগল। আপনার এমন লেখাগুলো বেশী হলে ভাল হয়। আপনার পাঠক বেশী তাই এটা আপনার দায়ও।
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার মন্তব্য খুবই উৎসাহ ব্যঞ্জক। কৃতজ্ঞতা।
আসলে পুজিবাদী সমাজের ভোগবাদী মানসিকতাও নারী নির্যাতনের পেছনে দায়ী।
আর এই কথাটির সাথে খুবই তীব্রভাবে একমত ,''ইন্টারনেট থেকে পর্ণোসাইট বন্ধ করতে হবে।''
এর জন্য আরো মানুষেরা চারিত্রিক অধঃপতন ঘটছে। শুধু তাই না যারা এ সব সাইট ভিজিট করে তাদের মধ্যে অনেক রকম শারীরিক সমস্যাও দেখা দেয়। তাই এত রিস্কি সাইট রাখার কোন প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।
২৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার করেছেন! 2- 3 দিন পর আপনার পোষ্ট পাব আশা করি! আশা করি এই সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে!
৩০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম ব্লগের যা অবস্থা! এছাড়া আর উপায় ছিল না! কয়েক দিন পরই না আবার দেব।
ধন্যবাদ অভি পরামর্শের জন্য। 
২৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সহমত +++
৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক থ্যাঙ্কস।
২৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পোস্টের সাথে সহমত।
৩১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর 
২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:
আপি , একটা আড়াই বছরের বাচ্চা মেয়ে যেখানে রেহাই পায়না সেখানে অনলাইন এ বসে এই আলোচনা করা কতটা যৌক্তিক ( তাও আবার নারী ১৮ + এর উপর যাদের বয়স তাদের নিয়ে) !!!!
সমাজের কত পারসেনট মানুষ অনলাইন বা ব্লগ নিয়ে পড়ে থাকে ?
শিক্ষিতের হার বাড়লেই কি সচেতনতার হার বাড়ছে আপু ?
সবাইকে ধরে ধরে সচেতন না করলে...হাতে কলমে শিক্ষিত না করলে ...মাঠে ঘাটে নেমে ঘাড় ধরে ধরে না বুঝালে কেউ বুঝবে না ... এসব চলতেই থাকবে ... এভাবেই !
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
টুম্পা মনি বলেছেন: সবই তো বুঝলাম! কিন্তু আপনার ব্লগের লেখা কই? আর বিদায়ই বা কেন বলছেন? আমরা আপনাকে মিস করব। প্লিজ চলে যাবেন না।
২৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: বলে লাভ নাই কিছু। শুধু বলি এদেশের মেয়েরা আরেকটু সচেতন আর সাহসী হয়ে উঠুক।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৫
টুম্পা মনি বলেছেন: সহমত। সেই সাথে কঠোর আইন এবং তার প্রয়োগও চাই।
২৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
অপ্রচলিত বলেছেন: পোস্টে ১০০% সহমত। কঠোর শাস্তির বিধান রাখা উচিৎ তবে একই সাথে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিও পাল্টাতে হবে। নারী আগে একজন মানুষ, তারপর নারী।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মতামত জানানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০২
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: পুত্তুম প্লাস।
শিক্ষক নামের নর পিচাশের ফাসি চাই