![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শক্তি ও সাহসিকতাই ধর্ম। দুর্বলতা ও কা পুরুষতাই পাপ। অপর কে ভালবাসায় ধর্ম, অপর কে ঘৃণা করাই পাপ। স্বামী বিবেকানন্দ
উভয় বাজারে নেতৃস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলির যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটছে। এটি ইসরায়েলকে পশ্চিমাদের উপর নির্ভরতা কমাতে সহায়তা করছে, যা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের যুদ্ধে সমস্যাযুক্ত বলে প্রমাণিত হয়েছে। পাশাপাশি, এটি মধ্যপ্রাচ্যে ভারতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরি করছে।বর্তমান গাজা যুদ্ধ, যা ইসরায়েলের ইতিহাসে নজিরবিহীন, পুরো দেশের জন্য অভ্যন্তরীণ বিভেদ এবং আন্তর্জাতিক বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একাধিক স্থানে যুদ্ধে লিপ্ত এবং তাদের বিপুল পরিমাণে অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বা দীর্ঘ ব্যবহারে জীর্ণ হয়ে যাওয়া যন্ত্রাংশের প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।২০১৪ সালে ভারতের গ্রহণকৃত ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল প্রতিরক্ষা উৎপাদন সম্প্রসারণে বেসরকারি খাত এবং শিল্প সংস্থাগুলিকে সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য উৎসাহিত করে দেশের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা। এই উদ্যোগে ইসরায়েলের সক্রিয় অংশগ্রহণ ভারতীয় বাজারে তাদের গুরুত্ব তুলে ধরেছে।
ইসরায়েলি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলি তাদের ভারতীয় অংশীদারদের প্রদত্ত বিশেষ প্রযুক্তিগত দক্ষতা চিহ্নিত ও কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে শক্তিশালী দক্ষতা প্রদর্শন করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ইলেকট্রো-অপটিক্স সিস্টেমে বিশেষজ্ঞ ভারতীয় একটি নির্মাতা বহু বছর ধরে আইএআই ও রাফায়েলের নির্ভুল নির্দেশিত বোমার জন্য টোনবো ইমেজিং নামক উন্নত প্রযুক্তি সরবরাহ করে আসছে।
প্রধান মার্কিন মহাকাশ প্রযুক্তি নির্মাতাদের অনুরূপ মডেল অনুসরণ করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা শিল্প বর্তমানে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারতের বেসরকারি খাতের সঙ্গে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্ব গড়ে তুলছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান আইএআই, এলবিট সিস্টেমস ও রাফায়েল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমস ভারতীয় নির্মাতাদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। সাম্প্রতিক তথ্যে জানা যাচ্ছে, ভারতের উৎপাদিত হার্মিস-৯০০ ড্রোনের ২০টিরও বেশি সামরিক ব্যবহারের জন্য ইসরায়েলে রপ্তানি করা হয়েছে।ভারত-ইসরায়েল প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ছোট অস্ত্র ও গোলাবারুদ উৎপাদনেও বিস্তৃত হয়েছে। ভারতের মধ্যাঞ্চলীয় শহর গোয়ালিয়রের উপকণ্ঠে অবস্থিত একটি কারখানায় টাভর কার্বাইন, এক্স-৯৫ অ্যাসল্ট রাইফেল, গ্যালিল স্নাইপার রাইফেল ও নেগেভ লাইট মেশিনগান উৎপাদিত হচ্ছে। উত্তর ভারতের কানপুর শহরে অ্যাসল্ট রাইফেল তৈরির জন্য একটি অতিরিক্ত কারখানাও রয়েছে, যেখানে এলবিট সিস্টেমসের প্রায় এক ডজন মডেলের বন্দুক তৈরি হচ্ছে।
ভারত-ইসরায়েলের যৌথ উৎপাদনের পাশাপাশি, উভয় দেশ প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির যৌথ উন্নয়নেও মনোযোগ দিচ্ছে। আইএআই এবং ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) দ্বারা বারাক-৮ বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সফল উন্নয়ন এই যৌথ উদ্যোগের একটি বড় সাফল্য। স্থল ও সামুদ্রিক সুবিধাযুক্ত এই ব্যবস্থাটি ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম, যা এটিকে একটি শক্তিশালী আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় পরিণত করেছে।
আরেকটি প্রকল্পে, আইএআই পূর্বে ব্যবহৃত বোয়িং-৭৬৭ বেসামরিক বিমানকে আকাশে জ্বালানি ভরার ট্যাঙ্কারে রূপান্তরের জন্য হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। ভারত-ইসরায়েল এই উদ্যোগগুলি ইসরায়েলে মার্কিন গোলাবারুদ ও অন্যান্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহের পরিপূরক হবে বলে আশা করছে উভয় পক্ষ।
বৃহত্তর দৃষ্টিকোণ থেকে, ভারত-ইসরায়েলের শক্তিশালী প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ইহুদি-আমেরিকান ও ভারতীয়-আমেরিকান প্রবাসী সংগঠনগুলি এই তিনটি দেশের মধ্যে একটি প্রযুক্তিভিত্তিক ত্রিভুজ গঠনের পক্ষে বারবার মত প্রকাশ করছে। মার্কিন কর্মকর্তারাও এই অংশীদারিত্বকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।
প্রতিরক্ষা বাণিজ্যের পাশাপাশি, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত-ইসরায়েলের মধ্যে বৃহত্তর সামরিক বিনিময়, গোয়েন্দা তথ্য ভাগাভাগি এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী সহযোগিতাও গড়ে উঠেছে। পাশাপাশি, ভারত ও ইসরায়েল তথ্য প্রযুক্তি, কৃষি, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং ওষুধ শিল্পে ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেছে।
চাপ বাড়াচ্ছে ভারত। রণহুঙ্কার দিচ্ছে নৌসেনা। আকাশে চক্কর কাটছে মিগ, রাফালের মতো বিধ্বংসী সব যুদ্ধবিমানে। কাশ্মীরে ‘অ্যাক্টিভিটি’ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। বাড়ছে সেনার সংখ্যাও। চাপ বুঝে সীমান্তে সেনা সংখ্যা বাড়িয়েছে পাকিস্তানও। কিন্তু, ভারতের রণহুঙ্কারে হাঁটু যে কাঁপছে তা এক্কেবারে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। ভারতের রণসজ্জা দেখে দরদর করে ঘামছে ইসলামাবাদের কর্তারা। নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের অন্দরেই। খোঁচা শুনতে হচ্ছে নিজের দেশের মানুষের কাছ থেকেই। যুদ্ধ হলে নিরাপত্তার কারণে তা দুবাইয়ে শিফট করা হবে কিনা তা নিয়েও চলছে হাসিরর রোল। কিন্তু তাই বলে এই কাণ্ড? যদিও সঙ্কটকালে ‘দাদা’ চিনের কাছ হাত পেতেছে পাকিস্তান। পাকিস্তান চিন থেকে ৮টি সাবমেরিন অর্ডার করেছে বলে জানা যাচ্ছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যা এবং আর্থিক সমস্যার কারণে তা এখনও হাতে পায়নি পাক সেনা। পাকিস্তানের বায়ুসেনাও বারবার চিনের দ্বারস্থ হয়েছে। কিন্তু চিনের ‘হেল্প’ নিয়ে একাধিকবার বেকায়দায় পড়তে হয়েছে তাঁদের। সূত্রের খবর, চিন পাকিস্তানকে মোট ৯টি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম দিয়েছিল। কিন্তু, তারমধ্যে ৩৮৮টি গোলযোগ পাওয়া গিয়েছে। এগুলি থেকে নাকি আর ক্ষেপণাস্ত্রের আক্রমণ ঠেকাতে পারছে না।
ধারেভারে কতটা বড় ভারতীয় সেনা?
সমর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপায় না পেয়েই পাকিস্তান বারবার তাঁদের পারমাণবিক শক্তির কথা বলে চিৎকার করে। কারণ, পাকিস্তান জানে যে ভারতের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে যাওয়া ওদের সামর্থ্যের বাইরে। সেই কারণেই মন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ, সকলেই পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিচ্ছেন। এদিকে পাকিস্তানের মিডিয়া নিজেই বলছে যে ভারতের সেনাবাহিনী পাকিস্তানের চেয়ে চারগুণ বড়, ভারতের বিমান বাহিনী পাকিস্তানের চেয়ে ছয়গুণ বড়, ভারতের নৌবাহিনী আটগুণ বড়, যদি ভারতের সাথে সরাসরি যুদ্ধ হয় তবে পারমাণবিক যুদ্ধ ছাড়া ওদের আর কোনও বিকল্প নেই।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:১৩
ঊণকৌটী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আজকে আমার পোষ্ট প্রথম পাতায় প্রকাশ হয়েছে, আর প্রথম মন্তব্য করেছেন আমার প্রিয় কবি |
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:০৫
যামিনী সুধা বলেছেন:
আপনার লেখা সামের পাতায় আসছে? ভালো।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:০৬
আমি নই বলেছেন:
শয়তানে শয়তানে মাসতুতো ভাই, আরকি।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩১
কথামৃত বলেছেন: ভারত নিজেদের ব্যর্থতা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর কৌশলগত স্থিতিশীলতা এবং দায়িত্বশীল সম্পৃক্ততার দাবিতে তোলা বৈধ কণ্ঠস্বরকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। এমনকি তাদের নিয়ে ঠাট্টা-তামাশাও করা হয়।
অনুমান করা যেতে পারে যে কোনোরকম তদন্ত ছাড়াই এখন ভারতের দক্ষিণপন্থী শিবির পাকিস্তানকে ধ্বংসের ডাক দেবে।
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা ভারতের বন্ধু। দেশভাগ না হলে- আজ ভারত বাংলাদেশ এক থাকতো। পাসর্পোট ভিসা লাগতো না।
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: ভারতের সহায়তাই ইসরায়েল কে এখনও টিকিয়ে রেখেছে।
ভারত না থাকলে কি যে হত ইসরায়েলের.।.।.।.।.।.।.।।।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:০১
ঊণকৌটী বলেছেন: হ্যাঁ অনেক দিন বাদে ট্রাই করলাম দেখলাম এসে গেছি তা আপনার লেখা মিস করি |
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:১১
ঊণকৌটী বলেছেন: এই ছাড়া আর উপায় কি ভাই যে জোশ আপনার কখন যে গজবা হিন্দ করে ফেলবেন তা চিন্তা করে ওই একটু আধটু টুকটাক করা আর কি যাতে অতিথি বরণ করতে পারি কারণ ভারতীয়রা বলে অতিথি ভগবান, আসবেন কিন্তু |
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪
ঊণকৌটী বলেছেন: ভারত এখনও মনে করে যে প্রতিটি প্রতিবেশী আমার আত্মা, জিন মিলিয়ে দেখেন রিপোর্ট আসবে এই উপ মহাদেশের, না আরব না ইউরোপের না Mongolian না আফ্রিকার কিন্তু ভারত এইটা মানলেও পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অধিকাংশ নাগরিক তা অস্বীকার করে, ভাবটা তারা আরব থেকে এসেছে | কিছুদিন আগে পাকিস্তানের একটা সমীক্ষা দেখছিলাম সেখানে একটা প্রশ্ন ছিল দেশ আগে না ধর্ম আগে 99% উত্তর দিয়েছে ধর্ম আগে! এই প্রশ্ন টা ভারতে এসে করেন 100% বলবে দেশ আগে, আরব যান তাঁরা বলে আমরা আরবী পরে মুসলিম এইটাই তফাৎ গড়ে দিয়েছে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সাথে |
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
ঊণকৌটী বলেছেন: 1948 থেকেই উগ্রপন্থীর শিকার হয়ে এসেছে ভারত, চারটি যুদ্ধ হয়ে গেছে প্রতিটি যুদ্ধে হেরেছে তারপর এখন আর সরাসরি আসেনা জিহাদের নামে 72 হুররের লোভ দেখিয়ে কিছু মূর্খ কে পাঠায় তো তো ভারতের সহনশীলতে আঘাত করেছে আর কত ? এইবার টার্গেট হচ্ছে সেনাবাহিনী কারণ এরাই হচ্ছে মাথা | ও আরেকটা কথা যে বিশ্বাস নিয়ে আসে হিন্দু মারলে বেহেস্ত যাবে, এইটা তার অন্ধ বিশ্বাস, তার মানে প্রক্রিয়া হিসাবে কবর দিতে হবে, সেইটা হতে দেওয়া আর হবেনা হিন্দু দের মত আগুনে পুড়িয়ে তার বেহেশতে যাবার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হবে |
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০০
ঊণকৌটী বলেছেন: ভারত বিজ্ঞান এর পূজারি সে দেখেছে আজকের দুনিয়ায় জাপান ফ্রান্স, ইতালি, জার্মান, আমেরিকা, রাশিয়া ও সর্বোপরি ইসরাইল এই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞান বিজ্ঞানের সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি তো তাদের সাথে সম্পর্ক রাখবে না অশিক্ষিত জাতীদের সাথে রাখবে ? আর পশ্চিমা বিশ্ব বিশ্বাস করে উন্নত শিক্ষিত ভারত কে তাই তাদের কারিগরি শিক্ষা টেকনোলজি বিশেষ করে ইসরাইল উজাড় করে দিচ্ছে | ও হ্যাঁ আপনাদের 1971 স্বাধীনতার বিশেষ অবদান রেখেছে এই ইসরাইল, স্বীকৃতি ও দিয়াছিলো কিন্তু আপনারা সেইটা স্বীকার করতে কোনদিনও পারেন নি কারণ টা আপনিও জানেন |
১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯
ঊণকৌটী বলেছেন: কবি 1400 বছর আগের রন কৌশল আজকের দিনে কাজে আসেনা, সময় সময় পিছিয়ে যাওয়া যে রণ কৌশলের অঙ্গ সেইটা রাশিয়া দেখিয়েছিলো সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড war এর সময়, জার্মানির পরাজয় নিশ্চিত করে সেই যুদ্ধ কৌশল |
১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৯
কাঁউটাল বলেছেন:
১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪২
ঊণকৌটী বলেছেন: তো জেনে শুনে আসেন কেন ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রণ কৌশলও একটা বিষয়। আরেকটা বিষয় হলো রণে পৃষ্ঠ প্রদর্শন না করা। অবশেষে যুদ্ধ হওয়ার পর সক্ষমতা বুঝা যায়। খুব বেশী ক্ষতির পর যে পক্ষ জিতবে তারা যে কি করবে বুঝা মুসকিল!