নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

bhondoami_nostotumi

bhondoami_nostotumi › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলায় পবিত্র কোরআন পাঠ করা কি উচিৎ?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৫

আজকে একজন বল্‌ল বাংলায় পবিত্র কোরআন পাঠ করলে গুনাহ্‌ হয়। কেউ এই বেপারে কিছু জানলে শেয়ার করেন দয়া করে। পক্ষে বিপক্ষে যাই বলেন সাথে রেফারেন্স দিয়েন....

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫২

চিল্লাচিল্লি বলেছেন: গ্যালারিতে

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৫

মনে নাই বলেছেন: রেফারেন্স দিতে পারবো না।
তবে আমি বিশ্বাস করি বাংলায় কোরআন পাঠ করলে বেশী সওয়াব হবে। আমরা আরবি বুঝিনা, তাই আরবিতে পড়লে কেবল পাঠ করার সওয়াব পাবো, কিন্তু বাংলায় পড়লে অর্থসহ পাঠ করার সওয়াব পাবো

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০০

তুষার শুভ্র বলেছেন: ভাই ধর্মের ব্যাপারে রেফারেন্স দিয়া কিছু হয় না। আল্লাহ আছেন না নাই এইটার পক্ষে বিপক্ষেই লক্ষ্য কোটি মতবাদ আছে। আর এইসব তো অনেক ছোট খাট ইস্যু!!

অতএব রেফারেন্সের পিছনে ছুটে ধর্মীয় বিশ্বাস প্রতিষ্ঠিত করা যায় না। বরং আপনে পাগল হইয়া যাইতে পারেন।

আমি যেটা করিঃ মনে যে প্রশ্ন আসে সেটা ইংরেজিতে যথাসম্ভব কম ভাষায় লিখে গুগল লিখে চুপ চাপ সার্চ দেই।

প্রথম পেইজ এ যা আসে সেইগুলা পড়ে নিজের যেটা ভালো লাগে, আল্লাহর নাম নিয়া সৎ নিয়তে সেটাই ফলো করি ।

আপনার ক্ষেত্রে আমি মনে করিঃ কোরান না পড়ার থেক পড়া ভালো।লিখাটা আল্লাহর কাছে যায় না। যায় কথা।আর আল্লাহ মনে হয় সব ভাষাই বুঝতে পারেন।

তাই আর টাইম নষ্ট কইরেন না । পোস্ট ড্রাফটে ফালাইয়া বাংলায় কোরান পড়া শুরু করেন।

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১২

অাবু জাফর বলেছেন: শুধু পবিত্র কোরআন ই নয় সকল ধমের সকল পবিএ কিতাব পড়তে হবে তা হলে আল্লাকে চিনতে পারবেন।
ধরেন যদি আপনি বাজারে জান তাহলে বেজাল দ্রব্য টা যদি চিনেন তাহলে ভাল দ্রব্যটা কিনতে পারবেন বুঝাতে কি পারলাম ?
আর আল্লাকে চিনতে হলে অবশ্যই সকল কিতাব বুঝে পড়তে হবে।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩২

মো: আবু জাফর বলেছেন: এটা সত্যিই একটা কঠিন প্রশ্ন

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোরান বাংলায় পড়লে এবং তার অর্থ যদি আপনি বোঝেন তবে লাভ আপনারাই। কারণ, আপনি কী পড়ছেন তা জানতে পারছেন। আরবি ভাষা যদি আপনি বোঝেন, তাহলেও আপনি কোরান পড়ে এর অর্থ বুঝতে পারছেন বলে লাভবাব হচ্ছেন। কিন্তু বাংলায় কোরান পড়লে গুনাহ কেন হবে তা বোধগম্য হলো না কোনোমতেই।

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৪

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

আমি সামান্য কুর'আন পড়েছি, এবং সেইটা বাংলায়। নামাজের ভেতরে যেটুকু কুর'আন পড়া লাগে সেইটূকু আরবীতে পড়তে হয়, এইটা বোধহয় নিয়ম। কিন্তু নিজের পাঠের সময়ে আমি আরবীতে পড়ার পর বাংলায় পঠিত অংশের বাংলা অনুবাদটুকু পড়ে নেই। না হলে কি বলা হয়, তা বুঝতে পারি না।

আমি এই সুযোগে একটা কথা উল্লেখ করতে চাই। আমাদের দেশে জুম্মার নামাজের খুৎবা পড়া হয়, তাতে যে বক্তব্য দেওয়া হয়, সেইটা আরবীতে বলা হয়। অথচ সেই মূল বকতব্যটুকু বাংলায় বললে সাধারন মুসল্লীগণ বুঝতে পারতো সহজেই, আর তাতে সবাই-ই উপকৃত হতে পারতেন।

কুর'আন আল্লাহর বাণী, সেইটা আরবীতে পড়া হয়তো বা বাধ্যতামূলক হলেও হতে পারে, কিন্তু জুম্মা না ঈদের নামাজের আগে পঠিত খুৎবা কুর'আনের মত আরবীতে পড়া বাধ্যতামূলক নয়।

তাই এই খুতবাগুলি বাংলায় পড়ার অনুরোধ কি করা যায় না?

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৯

বিডিলিটন বলেছেন: ইন্টারনেট ব্যাবহার জরে এমন মানুষও তাহলে কাঠ মোল্লাদের কথায় কান দেয় ! আরে মিয়া না বুঝে আরবী পড়ার চেয়ে বাংলায় পড়া হাজার গুন ভাল।

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪২

বিডিলিটন বলেছেন: ইন্টারনেট ব্যাবহার করে এমন মানুষও তাহলে কাঠ মোল্লাদের কথায় কান দেয় ! আরে মিয়া না বুঝে আরবী পড়ার চেয়ে বাংলায় পড়া হাজার গুন ভাল।

১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৯

খইকাঁটা বলেছেন: কুরআন বাংলায় পড়া মানে যদি এর অর্থটা বাংলায় পড়া হয়, তাহলে সমস্যাতো দেখিনা। কিন্তু আপনি যদি বাংলা উচ্চারনে আরবি পড়ার চেষ্টা করেন তাহলেতো অবশ্যই ভুল করবেন। বাংলায় সঠিক ভাবে আরবি উচ্চারণ করা যায় না।

ধন্যবাদ।

১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৪

বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: আমি যদ্দুর জানি কোরান বুঝে পড়ার কথা বলা হয়েছে সব সময়। আর বুঝে পড়তে গেলে আপনাকে অনুবাদ সহই পড়তে হবে। এতে গুনাহের কি আছে বুঝলাম না। আজব।

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৬

চলো..... হাসান বলেছেন: এখানে দেখুন
প্রসঙ্গ আরবি ভাষা শিক্ষাঃ কেন শিখবেন, কোথায় শিখবেন

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০০

হিতৈষী বলেছেন: আরে ভাই, বাংলায় পবিত্র কুরআন পাঠ করা বলছেন কেন? বলতে হয় কুরআনের বাংলা অনুবাদ পাঠ করা। কারন বাংলা অনুবাদকে কুরআন বলা হয়না, বলা হয় কুরআনের অনুবাদ। সেজন্য নামাজে অনুবাদ পাঠ করলে নামাজ শুদ্ধ হয়না। কুরআন তেলাওয়াতের যত সাওয়াবের কথা হাদিসে এসেছে সব আরবী তেলাওয়াতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । মহান দয়ালু আল্লাহ তার বান্দাহকে কুরআন না বুঝে পড়লেও প্রতিটি অক্ষরে সাওয়াব দিবেন। তবে কুরআন বোঝার জন্য কুরআন এবং হাদীসে উৎসাহিত করা হয়েছে। তাই বুঝে পড়ার সাওয়াব অবশ্যই না বুঝে পড়ার চেয়ে বেশী হবে। তবে শুধু পাঠের যে সাওয়াব তার জন্য 'বুঝে পড়া ' এর শর্ত করা যাবেনা। বেশী সাওয়াব এবং দীন বুঝার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই কুরআন বুঝে পড়তে হবে।

১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৬

ই এইচ মািনক বলেছেন: বাংলায় পবিত্র কোরআন পাঠ করলে গুনাহ্‌ হয় এখানে বাংলায়
কোরআন পাঠ করবেন না কোরআনের অর্থ পড়বেন।যদি অর্থ পড়েন তাহলে গুনাহ্‌ হবেনা।আর কোরআন পাঠ যদি বাংলায় করেন তাতে উচ্চারণ যদি ঠিক থাকে তাহলে ছওয়াব পাবেন।এবং উচ্চারণ যদি ঠিক না থাকে (অর্থের পরিবর্তন হয় তাহলে গুনাহ্‌ হবে।তাই সঠিক ভাবে পরার চেষ্টা করা উচিত।

আলেমদের থেকে শোনা:
বাংলায় শুধু আনুবাদ পড়ে বুঝে সেই অনুযায়ী আমল করলে অবশ্যই আমলের ছওয়াব পাওয়া যাবে। শুধু আরবি পড়লেও ছওয়াব পাওয়া যাবে।
না বুঝে আরবী পড়ার চেয়ে বাংলায় পড়া ভাল এ ধরনের প্রচার করা ঠিক না।
যে আরবী বাংলা (অর্থ)কিছুই পড়েনা তার চেয়ে ভাল
যে শুধু বাংলা (অর্থ) পড়ে
তার চেয়ে ভাল যে
শুধু আরবী পড়ে
আর সবার চেয়ে ভাল

যে আরবী পড়ে ও তার অর্থ জানে

যারা আরবী জানিনা তাদের শেখার চেষ্টা করা উচিত।

বিডিলিটন ভাই কে বলি আমরা যাদেরকে কাঠ মোল্লা বলে উপহাস করি
আমাদের সব কাজে তাদের প্রয়োজন হয়।জন্মের সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত। কোন বিপদে পড়লে তাদের থেকে দোয়া নেই এমনকি আমরা মহান আল্লাহর ইবাদত করতে গেলেও তাদের লাগে।তাই একটু হলেও সন্মান করা দরকার।


১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৩

হাইল্যান্ডার বয় বলেছেন: ই এইচ মানিকের সঙ্গে সহমত।

১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৭

bhondoami_nostotumi বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে। সব আলোচনার সারমর্ম হল, কোরআন এর বাংলা অনুবাদ পরে বুঝে তার আমল করা ভালো। সবচেয়ে ভালো হচ্ছে আরবী বুঝে পরা...আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক ভাবে চলার তওফিক দান করুন...

১৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৫

আবু আঈমান বিন শাহাদাত বলেছেন: পবিত্র কুরআনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুরা হলো সুরা ইখলাস। এ সুরার প্রথম আয়াতের অর্থ হলো, ‘হে নবি আপনি বলে দিন, আল্লাহ এক।’ এবং আরবি প্রথম শব্দটি হল ‘ক্বুল’ (বড় কাফ)। কিন্তু সরাসরি এর প্রকৃত ধ্বনি নির্দেশক কোনো শব্দ বাংলা ভাষায় নেই এবং বাংলা প্রমিত উচ্চারণ নীতিমালার মাঝেও আরবি এই ধ্বনির মতো কোনো ধ্বনি নেই। তাই বাংলায় এর উচ্চারণ হবে ‘কুল’। অথচ আরবিতে এই ধ্বনিটির অর্থ সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং এর আরবি প্রতিরূপ হল ‘কুল’ (ছোট কাফ)। এর অর্থ হলো খাও। তাই সুরা ইখলাসের প্রথম আয়াতের অর্থ হবে, ‘হে নবি! আপনি খেয়ে নিনৃ। এমন ভয়ানক অর্থ বিপর্যয়ের মূলে রয়েছে ভিন্ন ভাষায় অর্থ্যাৎ, বাংলা ভাষায় আরবি ধ্বনি উচ্চারণের চেষ্টা। অনেক প্রকাশনী তাদের বাংলা উচ্চারণের কুরআনের শুরুতে কিছু চিহ্ন দিয়েছেন। তাদের দাবি, কুরআনের বিশুদ্ধ উচ্চারণের জন্য এই ধ্বনি নির্দেশনাই যথেষ্ট। কিন্তু সমস্যা হলো সাধারণ পাঠক তো আর সব উচ্চারণের মাঝে ব্যবধান করতে পারেন না। তাই সৌদির সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘তিলাওয়াতকারীকে আরবি ভাষায় তিলাওয়াতের প্রতিই উদ্বুদ্ধ করতে হবে। এছাড়া অন্যকোনো প্রতিবর্ণায়নের চেষ্টা বাতিল বলে গণ্য হবে।’

সূত্র : কনফারেন্স বুক। কিং আবদুল আজিজ ইউনিভার্সিটি। পৃ : ১৫৬

এছাড়াও এ বিষয়টি আলোচিত হয়েছে, ‘আহকামুন নাফায়িস গ্রন্থে’। আর বাংলা উচ্চারণ তারাই সাধারণত পড়ে থাকেন যারা আরবি মূল টেক্সট পড়তে পারেন না। আর মূল টেক্সট না পড়তে পারা থেকেই সমস্যার সৃষ্টি। তাই অর্থ বিকৃত থেকে বাঁচতে হলে মূল টেক্সট পড়ার অভ্যাসই গড়ে তুলতে হবে। জীবনের নানা প্রয়োজনে কত কিছুই তো আমরা শিখে থাকি। একটু সময় ব্যয় করে না হয় কুরআনের মূল টেক্সট পড়াটাও আয়ত্ব করে নিলাম।আরবি ছাড়া অন্য ভাষায় কোরআন পাকের সঠিক উচ্চারণ অসম্ভব, তাই কোরআন পাককে অন্য ভাষায় লেখা বা পড়া উলামায়ে কেরামের ঐক্যমতে নাজায়েয। এতে কোরআনের শব্দ ও অর্থ বিকৃত হয়ে যায়, যা সম্পূর্ণ হারাম। -আল ইতক্বান, পৃ: ৮৩০, ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া: ১/৪৩

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.