![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন যা মাথায় আসে লিখে ফেলি।
ব্যস্ততম মহাসড়কের পাশে এভাবেই ট্রাকে লোড করা হচ্ছে কলা...
ঢাকা রংপুর মহাসড়কে বগুড়া জেলার শিবগন্ঞ্জ+সোনাতলা উপজেলার মোকামতলা থেকে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি হয়ে রংপুর জেলার পীরগন্ঞ্জ পর্যন্ত রাস্তার দুপাশে কলার মৌসুমে কারি কারি কলা সাজানো থাকে। এই কলার হাটে দেশের বিভিন্ন অন্ঞ্চলের কলা ব্যবসায়ীরা আসেন কলা কিনতে। ভোর হওয়ার সাথে সাথে ভ্যন বোঝাই করে কলা চাষীরা কলা নিয়ে এসে মহাসড়কের দুইপাশ দখল করে কলার হাট বসান এবং দেশের বিভিন্ন জেলার কলা ব্যবসায়ী ক্রেতাগণ কলা কিনে ট্রাক লোড করে দেশের বিভিন্ন অন্ঞ্চলে নিয়ে তা বিক্রী করে থাকেন। আর এইসব কলার ট্রাক লোড করতে মহাসড়কে দন্ডায়মান ট্রাকগুলির জন্য আটটি জেলার যাত্রীবাহি বাস, মালবোঝাই ট্রাক এবং রোগী বহনকারী এম্বুলেন্সকে জানজটে নাকাল হয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতে হয় যার কারনে ঢাকাগামী বাসসহ অন্যান্য পরিবহনগুলি নির্ধারিত সময়ে পৌছাঁতে পারছেনা। আর যাত্রীগনের জানজটের কারনে র্দুভোগ-র্দুদশা পোহাতে হচ্ছে প্রতি নিয়ত।
বগুড়ার শিবগন্ঞ্জের সবরী কলা এবং চিনিচাম্পা কলার হাট শুরু হয় চন্ডিহারা বাজার থেকে…এবং রাস্তার দুপাশ মিলে শেষ হয় রহবল বাজারে।
রহবল থেকে কয়েক কিলোমিটার পথ পার হলেই গাইবান্ধা জেলা শুরু।
গাইবান্ধার ফাঁসিতলা বাজার থেকেই আবার অবৈধভাবে গড়ে ওঠা কলার হাট শুরু…
গাইবান্ধা জেলায় উৎপাদিৎ মানসন্মত সাগর কলার জন্য রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন অন্ঞ্চলের ব্যপারীগন কলা কিনতে ফাঁসিতলা থেকে গোবিন্দগন্ঞ্জ পর্যন্ত দেখে শুনে কলা কিনে কাদি কাদি কলা সাজিয়ে রাখেন মহাসড়কের পাশে। তারপর বেলা ১১টা বাজলে হাট শেষ হলে ব্যপারীগণ ট্রাক ভাড়া করে মহাসড়কের উপর ট্রাক দাড় করিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে ট্রাকগুলিতে কলা লোড করে নিয়ে যান যার যার ব্যবসায়িক এলাকায়। আর এইসব ট্রাক রাস্তার অর্ধেকটা জায়গা বন্ধ করে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে কলাগুলি ট্রাকে লোড করেন যার কারনে মহাসড়কে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজটের!! আর যার ভোগান্তী পোহাতে হয় পন্ঞ্চগড়, ঠাকুরগাও, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর, দিনাজপুর সহ গাইবান্ধা জেলার মোট আটটি জেলার বাস যাত্রীগণ এবং পণ্যবাহী ট্রাকগুলিকে….যারা মুলত রাজধানী ঢাকা সহ আন্তঃজেলা পরিবহন সেবা দিয়ে যাচ্ছে সেইসব লোকজনদের এবং কলাচাষীগনের যারা সরকারীভাবে র্নিধারিত হাট-বাজার না থাকার কারনে এইসব কলা চাষীরা পেটের তাগিদে অবৈধভাবে মহাসড়কের পাশে তাদের উৎপাদিৎ পণ্যর পসড়া সাজিয়ে বসে থাকেন ফজরের আজানের সময় থেকে বেলা ১১-১২টা পর্যন্ত…..
এতে যেমন কলা চাষীরা বন্ঞ্চিৎ হচ্ছে র্নিধারিত হাটের তেমনি জ্যমে পড়ে নাকাল হচ্ছেন যাত্রী সাধারন।
ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের দুপাশে এভাবেই বসছে প্রতিনিয়ত অবৈধ কলার হাট।
গোবিন্দগন্ঞ্জ পার হয়ে বালুয়াহাট নামক স্হান থেকে কোমরপুর, পলাশবাড়ি হয়ে রংপুর জেলার পীরগন্ঞ্জ উপজেলার ধাপেরহাট নামক স্হান পর্যন্ত প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার ধরে এই কলার হাট বসে যা কলা চাষীদের যেমন বিবেকহীন করে তুলছে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থেকে তেমনিভাবে পরিবহন শ্রমিক থেকে পরিবহনের যাত্রীগনের জন্য এক দুঃসহ বিড়ম্বনা সৃষ্টি করে যাচ্ছে।
পলাশবাড়ির সাগর কলা সাইজ এবং স্বাদের জন্য খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে ‘বিখ্যাত’
হয়ে উঠছে তেমনি দিনের পর দিন কলা চাষে উৎসাহিত হয়ে বাড়ছে কলাবাগান….
তাই অবিলম্বে স্হানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় দ্রুত গড়ে তোলা হোক র্নিধারিত কলা বেচাকেনার হাট বাজার এবং মহাসড়কের প্রতিটি পরিবহনকে নিশ্চিন্তে র্নিবিঘ্নে চলাচলের সুযোগ করে দেয়া হোক তা সরকারের দ্বায়িত্ব।
কলার হাট হলে যেমনি উপকৃত হবে জনগন তেমনি রাজস্ব আদায় করে সরকারী কোষাগারে জমা হবে প্রচুর পরিমানে টাকা যা সরকার এবং জনগনের জন্য অবশ্যই কল্যাণকর হবে….এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।
অনেকে ভাবতে পারেন কলা একটি মৌসুমী ফল এর জন্য হাটের প্রয়োজন নেই….
কিন্তু বাস্তব হচ্ছে কলা এখন আর মৌসুমী ফল নয়….এটি এখন বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে এবং সারা বছরই কম-বেশী কলা চাষ হচ্ছে তাই কলা চাষীদের মুখের দিকে তাকিয়ে এবং যাত্রীদের দুঃর্বিসহ বিড়ম্বনা থেকে রেহাই দিতে অবিলম্বে কলা চাষীদের জন্য হাটের বন্দোবস্ত করা হোক।
একটি উদাহরন দেয়া যাক। রংপুর থেকে যাত্রীবাহি বাসে করে ঢাকা যেতে আজ থেকে ৫-৭ বছর আগে সময় লাগতো সাড়ে ছঘন্টা অথচ বর্তমানে রংপুর থেকে ঢাকা যেতে দশ থেকে বার ঘন্টা সময় লাগছে। আর গাইবান্ধা থেকে ঢাকা যেতে যেখানে সময় লাগতো ছয় ঘন্টা….বর্তমানে তা আট থেকে দশঘন্টার মত সময় লাগছে….
দেশের সরকার জনগনের সুবিধা-অসুবিধার কথা ভেবে বিভিন্ন উন্নয়নমুখী কর্মকান্ড করে থাকেন যাতে করে উপকৃত হয় দেশ এবং দেশের জনগন। তাই যত দ্রুত পারা যায় উত্তরবঙ্গের আটটি জেলার মানুষ যাতে র্নিবিঘ্নে এবং সঠিক সময়ে বাড়ি যেতে পারে সেকথা চিন্তা করে এবং কলা চাষীদের ভাগ্যউন্নোয়নের জন্য কলার হাট দ্রুত স্হাপন করা হোক।
একটি কথা সংযুক্ত নাকরে পারছিনা….”কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে….আর তাতে করে দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে পারবে…”
পরিশেষে… হাসি ফুটুক প্রতিটি কৃষকের মুখে….যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে উৎপাদন করে যাচ্ছে ষোল কোটি মানুষের অন্ন।।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু।
পাঠে কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন
শুভকামনা....
কলা চাষিরা বেশ উৎসাহিত বোধ করবে ।।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৮
যুবায়ের বলেছেন: ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আসছে....
তাই আজকের মত উঠছি।
ইনশাআল্লাহ আগামীকাল রিপ্লাই দিব।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
যুবায়ের বলেছেন: উরি খাইচেরে....
এই পুষ্টখানা র্নিবাচিত পাতায়!!!..
এইটা আমার ১৫ তম নির্বাচিত লেখা...
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৯
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয়ের অবতারনা.....
পোষ্টে প্লাস++
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২০
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ আমড়া কাঠের ঢেকি।।
প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
পাঠে কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন
শুভকামনা....
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১১
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: কিছুই বুজলামনা....
পিলাস নিচ্ছেনা ক্যন?.
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯
যুবায়ের বলেছেন: সামুতে বর্তমানে এই সমস্যা চলছে...
সম্ভবত টেকনিক্যাল প্রব্লেম...
অনেকদিন ধরে আপনার লেখা পাচ্ছিনা..
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: হাসি ফুটুক প্রতিটি কৃষকের মুখে….যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে উৎপাদন করে যাচ্ছে ষোল কোটি মানুষের অন্ন।।
ভালো লিখেছেন ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই।
পাঠে কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন
রইলো শুভকামনা..
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: আপনি অনেক খুটিনাটি কিন্ত প্রয়োজনীয় ব্যাপারে লিখেন। আপনার লেখা একারনেই ভালোলাগে
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ তামিম ইবনে আমান ভাই।
আসলে চোখের সামনে যা দেখি তাই লিখি...
আসলে খেটে খাওয়া মানুষ যারা অল্প কিছু সপ্ন নিয়ে এদেশের মানুষের জন্য রোদে পুড়ে, শরীরের ঘাম ঝরিয়ে উৎপাদন করে যাচ্ছেন কৃষিজাত পণ্য....তাদের প্রতি অবহেলাটা দেখলে কেমন যেন প্রতিবাদ করতে ইচ্ছে করে....আর ব্লগে লেখাটাই আমার পক্ষে সর্বোচ্চ প্রতিবাদ।।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
এহসান সাবির বলেছেন: কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে….আর তাতে করে দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে পারবে....
ভালো পোস্ট।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাই।
কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে….আর তাতে করে দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে পারবে....
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
”কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে….আর তাতে করে দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে পারবে…”
পরিশেষে… হাসি ফুটুক প্রতিটি কৃষকের মুখে….যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে উৎপাদন করে যাচ্ছে ষোল কোটি মানুষের অন্ন।।
সহমত। পোস্টে +++++ রইল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী অথর্ব ভাই।
”কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে….আর তাতে করে দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে পারবে…”
পরিশেষে… হাসি ফুটুক প্রতিটি কৃষকের মুখে….যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে উৎপাদন করে যাচ্ছে ষোল কোটি মানুষের অন্ন।।
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
মিলটন বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
আমি এরকম কলার হাট দেখেছি নাটোর রাজশাহী সড়কে।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৭
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মিলটন ভাই।
আসলে যে সব অন্ঞ্চলে কলা চাষ হয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেসব এলাকায়
কলা বেচা বিক্রিীর জন্য র্নিধারিত হাট-বাজার নেই যার কারনে কলা চাষীদের উপায়ান্তর না পেয়ে মহাসড়কের দুপাশে তারা কলার হাট বসিয়েছে। এতে করে মহাসড়কে বেড়ে যাচ্ছে তীব্র যানজট তেমনিভাবে কলা চাষীরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে পারছেননা।
বড় দুঃখ লাগে ভাই!!..
কৃষি প্রধান দেশে যদি কৃষি পণ্যর নির্ধারিত হাট-বাজারের অভাব থাকে!!.. আর কৃষকেরা যখন নায্য মূল্য বন্ঞ্চিত হয়।
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: বগুড়া থেকে মিঠাপুকুর সারি সারি কলার হাট। দেখতে খারাপ লাগে না। কৃষকদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য দেখা যায়। তবে মহাসড়ক থে আলাদা কোথাও স্থায়ী কলারহাট তৈরি করা দরকার।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৫
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মাহতাব সমুদ্র ভাই।
ধাপেরহাট ছাড়িয়ে এখন মিঠাপুকুর পর্যন্ত হাটের গন্ডি!!...
কৃষকেরা মনে হয় বর্তমানে কলা চাষে ব্যপক অংশগ্রহন করছে...
১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
বাংলার হাসান বলেছেন: বরাবরের মতই খুব প্রয়োজনীয় এবং দেশ ও মানুষের জন্য আপনার এই লেখাটির প্রশংসা করতেই হয়।
সত্যি আমাদের নেতা-নেত্রীরা যদি এসব নিয়ে একটু ভাবতো তবে দেশটাই বদলে যেত।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলার হাসান ভাই।
উত্তরবঙ্গটা অবহেলিত থেকেছে সব সরকারের আমলেই।
তারা শুধু ভোটের সময় ঘন ঘন উত্তরবঙ্গে আসে...
ভোটে জিতলেই কেটে পড়ে!!...
অথচ উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলার খাদ্য সশ্য যদি ২-৩ দিন
ঢাকায় না যায় তাহলে বাজারে অগ্নিমূল্য ধারন করবে।
ঢাকার সাথে ১৬টি জেলার যোগাযোগের একটিমাত্র দুই লেনের সড়ক!!..
সেটিও হয়েছে এরশাদের আমলে...এরমাঝে কেটে গেল ২২ বছর!!
এই মহাসড়কটি আজো দুইলেনেরই রয়ে গেছে!!...
রাস্তায় জানজট এখন নিত্যদিনের সঙ্গী!!...
কিন্তু কে ভাববে এই জনপদের কথা??...
ক্ষমতায় গেলে যে সবারই একই রুপ।
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ! জনসচেতনা ও কলা চাষিরা যাতে উৎসাহিত বোধ করেণ -এ ধরণের পোস্ট খুবই জরুরী। আপনাকে ধন্যবাদ যে জনসচেতনামূল পোস্ট দিচ্ছেন।
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে….আর তাতে করে দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে পারবে…”
হাসি ফুটুক প্রতিটি কৃষকের মুখে….যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে উৎপাদন করে যাচ্ছে ষোল কোটি মানুষের অন্ন।।
++++++++++++++++++
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ মজার কথা
কলা চাষিরা বেশ উৎসাহিত বোধ করবে ।।