![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন যা মাথায় আসে লিখে ফেলি।
হলিউডি সিনেমার কল্যানে আমরা অনেক ভৌতিক দৃশ্যপট দেখেছি।
দেখেছি ড্রাকূলা এর মত মুভি যাতে দেখা যায় একটি র্নিদিষ্টতম
স্হানে হঠাৎ কেউ একজন রক্ত পিপাসু রাক্ষস যা দেখতে অনেকাংশে
মানবরুপী। সেইসব রাক্ষসের কামড়ে সুস্হ সবল মানুষজনও দিনে দিনে
রক্ত পিপাসু রাক্ষসে পরিনিত হয়ে ওঠে। একসময় র্নিদিষ্ট এলাকায় মানুষের
সংকট হওয়ায় এইসব রাক্ষসেরা দলবেধে নিকটবর্তী শহরের দিকে ছুটে যায়।
এরকম দৃশ্য হলিউডের অনেক সিনেমায়ই দেখেছি আমরা।
আর যাদের কম্পুটারে গেম খেলার অভ্যাস আছে তারা কম
বেশি হাউজ অব দ্যা ডেড গেমটি খেলেছেন।যেখানে মোকাবেলা করতে
হয় মানবরুপী রাক্ষসের।
তবে আজ আমি যে বিষয়ের অবতারনা করছি তা পৃথিবীর ইতিহাসে এক বিস্ময়কর ঘটনা!!..
ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৩০ সালের কিছু সময় পূর্বে।কানাডার একটি প্রত্যান্ত অণ্ঞ্চলে অর্থাৎ একটি পাহাড়ী গ্রামে
যেখানে বসবাস করতেন প্রায় দুই হাজার উপজাতী। এই গ্রামের নাম ’ভিলেজ অব ডেড’
গ্রামটি বিস্ময়কর ঘটনার জন্য বিশ্বের ইতিহাসে আজো একটি রহস্যজনক গ্রাম হয়ে আছে যার
কূল-কিনারা উধঘাটিৎ সম্ভব হয়নি আজ পর্যন্ত।
ভিলেজ অব ডেডের অবস্হানঃ
ভিলেজ অব ডেড গ্রামটি উত্তর পশ্চিম কানাডার আজকূনি হ্রদের পাশে অবস্হিত।
বছরের প্রায় বারো মাসই বরফের চাদরে ঢাকা থাকতো গ্রামটি। গ্রামের বাসিন্দার সংখ্যা
ছিল প্রায় দুই হাজার। গ্রামটির লোকজনের উপার্জনের মাধ্যম ছিল পশু পালন করে সেইসব
পশুর পশম বিক্রী করে তাদের জীবন যাপন করতেন। গ্রামটিতে পশু এবং পশুর লোম ক্রয়ের জন্য
প্রচুর ব্যবসায়ী যাতায়াত করেছেন।গ্রামটির অধীবাসীরা সবাই আন্ঞ্জুকূণী গোত্রের।
হঠাৎ একদিন গ্রামের লোকজন হারিয়ে যায়!!.. কিন্তু কিভাবে??...
তা আজ পর্যন্ত বিস্ময়ই রয়ে গেছে…. এই বিস্ময়কর ঘটনার পরই গ্রামটি
পরিচিতি লাভ করে।
ভিলেজ অব ডেডের ঘটনা!!..
।১৯৩০ সালের আগ পর্যন্ত এই গ্রামটি তেমন একটা বিখ্যাত ছিল না। বাণিজ্যিক কাজে কিছু মানুষের আনাগোনা
থাকলেও এতটা খ্যাতি গ্রামটির কখনোই ছিল না। কিন্তু ১৯৩০ সালে প্রকাশিত একটি ঘটনার পরই সবার নজরে চলে আসে গ্রামটি।
সে বছর একজন সাংবাদিক ম্যানিটোবার নিকটবর্তী আজনিকুনি হ্রদের পাশেই একটি গ্রামের কথা প্রকাশ করেন।
এই হ্রদটি উত্তর-পশ্চিম কানাডায় অবস্থিত। নিভৃত এই গ্রামটি পশুর লোম উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত ছিল।
পশম কেনার জন্য সেখানে ব্যবসায়ীদের ভালো যাতায়াত ছিল। ঘটনার প্রথম প্রত্যক্ষদর্শী জো লাবেল নামের
একজন পশম ব্যবসায়ী। লাবেলের ভাষ্য মতে, তিনি একদিন পশম সংগ্রহের উদ্দেশে গ্রামে যান। আর গ্রামের ভেতর
গিয়ে দেখেন সেখানে একটি মানুষও নেই। গ্রামের সব মানুষ কোথায় যেন উধাও হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, তারা যে শার্টগুলো
বুনছিল সেগুলো অসমাপ্ত অবস্থায় পড়েছিল। খাবারগুলো তখনো চুলোতে গরম হচ্ছিল। দেখে মনে হচ্ছে একটু আগেও এখানে অনেক
মানুষের উপস্থিতি ছিল। সব দেখে মনে হলো গ্রামের সবাই আকস্মিকভাবে গ্রাম ত্যাগ করেছে। একটির পর একটি বাড়ি ঘুরেও
কোনো মানুষের দেখা পাওয়া গেল না। সবখানে একই অবস্থা। কোথায় যেন মিইয়ে গেছে সবাই। এর মধ্যেই সাতটি কুকুরকে
অনাহারে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। এ ছাড়া গ্রামের একমাত্র কবরস্থানের সবগুলো কবর পাওয়া গেল খোদিত অবস্থায়! কিন্তু কবরস্থানের ভেতরে কোনো লাশের দেখা মিলল না। ভেতরের সবগুলো লাশ কোথায় যেন উধাও হয়ে গেছে। এটা কোনো প্রাণীর কাজ নয়, কারণ কবরের সঙ্গে যে পাথরের ফলক ছিল সেগুলো যথাস্থানেই ছিল।
উৎকট এই দৃশ্য দেখার পর ভড়কে যান লাবেল। তিনি দ্রুত দ্য রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশকে খবর দেন। মেজর থিওডোর লিস্টোর্টের নেতৃত্বে দ্য রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ পুরো গ্রাম ও আশপাশের এলাকা তন্ন তন্ন করে খুঁজল। কোনো গ্রামবাসীকে পাওয়া গেল না। তবে পুলিশ আরও ভয়াবহ কিছুর সন্ধান পেল। লেখক জর্জ সাভারভিও, যিনি এই অভিযানে উপস্থিত ছিলেন ১৯৩১ সালের জানুয়ারিতে নর্থওয়েস্ট জার্নালে এ সংক্রান্ত ৫ পর্বের একটি নিবন্ধ লিখেন। তার ভাষ্য মতে পুলিশ দেখল, ওই গ্রামের এস্কিমোদের পূর্বপুরুষদের সবগুলো কবর খোদিত অবস্থায় আছে আর সেগুলোর ভেতর থেকে লাশগুলো গায়েব! যে বা যেটি গ্রামবাসীদের নিয়ে গেল সে কি একই সঙ্গে কবরগুলোর ভেতরে থাকা লাশগুলোও নিয়ে গেছে? কিন্তু কবরের ওপরের মাটি বরফ জমে এতটাই শক্ত হয়ে গিয়েছিল যে এগুলো খনন করা যে কারও জন্যই বেশ দুঃসাধ্য কাজ। শুধু এই গ্রামের এস্কিমোদের সবচেয়ে প্রাচীন গোত্রপ্রধানের কবর অক্ষত ছিল।
পৃথিবীতে আজ উদঘাটিত হচ্ছে কত অজানা রহস্য….
কিন্তু ১৯৩০ সালের কিছুদিন পুর্ব ঘটে যাওয়া কানাডার আন্জ্ঞিকুনি উপজাতী
হঠাৎ করে গ্রামসুদ্ধ হারিয়ে গেল এই বিস্ময়কর রহস্য কি রহস্যই থেকে যাবে??...
জানার বড় আগ্রহ জাগে।
ছবি সংগ্রহ-গুগল থেকে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ খান রোজেন।
জ্বি ভাই রহস্যময় ঘটনাসমূহ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন
কিছুদিন আগে একটি লেখা প্রকাশ করেছিল তবে লেখাগুলি
ছোট পরিসরে ছিল।
তা ছাড়া নয়া দিগন্ত একটি লেখা প্রকাশ করেছিল।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
মামুন রশিদ বলেছেন: খুব রহস্যময় ঘটনা ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪২
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ।
জ্বি ভাই সত্যিই রহস্যময় ঘটনা....
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মজার তো
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫১
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ একজন ঘূণপোকা।
ঘটনাটি রহস্যময়....
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: রহস্য ভাল লাগে ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ গৃহ বন্দিনী।
রহস্য কম-বেশি সবারই ভালো লাগে...
তবে বিস্মিত করেছে ঘটনাটি আমাকে...
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: হুম, পৃথিবীটাই আসলে এমন রহস্য ঘেরা, যা জানতে মানুষ স্বভাবতই খুব আগ্রহী, তবে এই না জানাটাই সেটাকে আকর্ষণীয় করে তোলে, যেনে ফেললে সেটা হয়ত সামান্য ব্যাপারে পরিণত হত, মানুষ আসলে রহস্য প্রিয়
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরুল আকতার চৌধুরী।
জ্বি ভাই।
পৃথিবীটাই আসলে এমন রহস্য ঘেরা, যা জানতে মানুষ স্বভাবতই খুব আগ্রহী, তবে এই না জানাটাই সেটাকে আকর্ষণীয় করে তোলে, যেনে ফেললে সেটা হয়ত সামান্য ব্যাপারে পরিণত হত, মানুষ আসলে রহস্য প্রিয়
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: ভয় নাই, বাংলাদেশের এত মানুষ কোনো ভুত,প্রেত,রাক্ষস,খোক্ষসেও খায়ে শেষ করতে পারবেনা।
কিন্ত হঠাৎ গায়েব হওয়া অজানা জাতটার জন্য মন খারাব হইলো
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২২
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ কোজাগরী চাঁদ।
জ্বি ভাই হঠাৎ গায়েব হওয়া অজানা জাতটার জন্য মন খারাব হইলো
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০১
যুবায়ের বলেছেন: আজকের মতো উঠছি....
আগামীকাল রিপ্লাই দিবো ইনশাআল্লাহ...
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৭
যুবায়ের বলেছেন: ওয়াও!!...
নির্বাচিত লেখা....
এটি আমার ২০ তম নির্বাচিত লেখা...
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর।
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২
আরজু পনি বলেছেন:
পৃথিবী কতো না রহস্যই লুকিয়ে রেখেছে !
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৭
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ আরজুপনি আপু।
পৃথিবী কতো না রহস্যই লুকিয়ে রেখেছে !সহমত
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২
আরজু পনি বলেছেন:
পৃথিবী কতো না রহস্যই লুকিয়ে রেখেছে !
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
টুম্পা মনি বলেছেন: ভয়াবহ!!!!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৬
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ টুম্পা মনি।
আমার কাছে ঘটনাটি বিস্ময়কর!!..
১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৭
উদাস কিশোর বলেছেন: এর সম্পর্কে আরো জানা যায় না ?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ উদাস কিশোর।
কয়েকটি যুগ পেরিয়ে গেছে...
তারপরও রহস্যর কূল কিনারা পাওয়া যায়নি।
১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৩
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: দুই বার পড়লাম । সত্যি এই বিশ্ব রহস্যে পরিপুর্ন ।জানি না এই ঘটনার রহস্য উত্ঘাটন হবে কি না । তবে একদিন রহস্য উত্ঘাটন হোক এই প্রত্যাশায় ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৯
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মিজানুর রহমান মিলন।
সত্যি এই বিশ্ব রহস্যে পরিপুর্ন ।জানি না এই ঘটনার রহস্য উত্ঘাটন হবে কি না । তবে একদিন রহস্য উত্ঘাটন হোক এই প্রত্যাশায় ।সহমত
১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৩
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: দুই বার পড়লাম । সত্যি এই বিশ্ব রহস্যে পরিপুর্ন ।জানি না এই ঘটনার রহস্য উত্ঘাটন হবে কি না । তবে একদিন রহস্য উত্ঘাটন হোক এই প্রত্যাশায় ।
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১১
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মিজানুর রহমান মিলন ভাই।
সত্যি এই বিশ্ব রহস্যে পরিপুর্ন ।জানি না এই ঘটনার রহস্য উত্ঘাটন হবে কি না । তবে একদিন রহস্য উত্ঘাটন হোক এই প্রত্যাশায় ।
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩২
দি সুফি বলেছেন: এই পৃথীবিতে রহস্যের কোন অভাব নেই। যদিও অ্যাঞ্জিকুনি লেইকের এই ঘটনা মিথ হিসেবেই বেশি পরিচিত।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ দি সূফি।
এই পৃথীবিতে রহস্যের কোন অভাব নেই। যদিও অ্যাঞ্জিকুনি লেইকের এই ঘটনা মিথ হিসেবেই বেশি পরিচিত।
আপনার মন্তব্যর সাথে মোটামুটি একমত তবে আজ্ঞিকুনি লেকের ঘটনাটা সত্য বা মিথ্যা দুটোই ভাবা যায়...তবে যেহেতু সুস্পষ্ট প্রমান নেই তাই ঘটনাটিকে সরাসরি মিথ্যা বলারও যৌক্তিক কারন নেই।
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এ ঘটনার ব্যাপারে আগে কোথাও পড়সিলাম, ইন্টারেস্টিং !
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন।
এই বিষয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে ইতিপূর্বে।
তাই জানাটাই স্বাভাবিক।
১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
ইখতামিন বলেছেন:
পৃথিবীতে এমন অনেক রহস্যই অজানা রয়ে গেছে।
চমৎকার পোস্ট
+++++++
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৯
যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: খুবই রহস্যময়! পড়ে কিছুটা ডরাইছি
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: কত অজানারে জানাইলে তুমি !!
পোস্টে +++
২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
মুদ্দাকির বলেছেন: কি অদ্ভুদ ঘটনা !!! কোন ধারনাই ছিল না!!
২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আছিফুর রহমান বলেছেন: সব রহস্যের কখনও সমাধান হয় না। আর পৃথিবীও সব কিছু প্রকাশ করে না।
২২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পৃথিবী রহস্যময়। রহস্য জানতে ভীষণ ভালো লাগে।
২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
মেহেরুন বলেছেন: পোস্ট এ প্লাস। কেমন আছেন?
Click This Link
২৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
সোহানী বলেছেন: আমি বিজ্ঞানে বিস্বাসী তাই এটি ঠিক বিস্বাস করতে পারছি না। এর পিছনের অনুসন্ধান কি হয়েছে নাকি ইচ্ছে করেই রহস্যময় করে রাখা হয়েছে??
২৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪২
না পারভীন বলেছেন: শেষে কি হল ! কোনই কি খোঁজ পাওয়া যায়নি ?
২৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
ম্যাভেরিক বলেছেন: ঘটনাটির একটি সহজ সমাধান আছে, কাহিনীটি বানোয়াট। অনাহারে সাতটি কুকুর মারা গেল, অথচ চুলার আগুন তখনও জ্বলছিল! Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: এই ঘটনাটি একবার কোন পত্রিকায় যেন পড়েছিলাম। রহস্যময়ভাবে হারিয়ে যাওয়া ঘটনাগুলি কেন্দ্র করে লিখা হয়েছিল।