নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

::::::::::::অতি সাধারন একজন...

আমি মনে প্রাণে একজন মুসলিম। ঘৃণা করি ধর্ম বিদ্বেষী নাস্তিকদের এবং ধর্ম ব্যবসায়ী ছাগু তথা উগ্রবাদীদের। ক্যঁচাল পছন্দ করিনা ।।

যুবায়ের

যখন যা মাথায় আসে লিখে ফেলি।

যুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন জিয়াউর রহমান যাঁর অসংখ্য অবদানের জন্য জাতীর হ্রদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন আজো…(প্রথম পর্ব)

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:২১



শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।



আমরা অনেক সময় আধুনিক মালয়েশিয়া রুপকার ডঃ মাহাথীর মোহাম্মদ কে স্মরণ করি আবার কেউবা জ্ঞান-বিজ্ঞানে অগ্রসরমান ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদকে স্মরণীয় করে রেখেছেন। আসলে এরা দুইজনই দুটি রাষ্ট্রের রত্ন। তবে আমাদের দেশে এদের মত একজন ছিলেন অথবা এদের চেয়েও উপযুক্ত একজন নেতা ছিলেন তিনি হচ্ছেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশীরা হয়তো ডঃ মাহাথীর কিংবা মাহমুদ আহমাদিনেজাদকে ভালোভাবে চিনতো কিনা তাতেই সন্দেহ রয়েছে। কারন যে দেশে জিয়ার মত সৎ, দক্ষ, যোগ্য, পরিশ্রমী, এবং আধুনিক বাংলাদেশের সপ্নদ্রষ্টা জিয়াউর রহমান থাকতেন সেখানে ভীনদেশী রত্নর খোঁজ করাটাও অবান্তর হতো।

এক নজরে দেখে নেই জিয়ার জীবন বৃত্তান্তঃ

জিয়াউর রহমান ১৯৩৬ সালের ১৯ শে জানুয়ারী বগুড়া জেলার গাবতী উপজেলার বাগবাড়ী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতার নাম ছিলেন মনসুর রহমান এবং মাতার নাম ছিল জাহানারা খাতুন (রানী)। জিয়াউর রহমানন ছিলেন পাঁচ ভায়ের মধ্য দ্বিতীয়। তাঁর পিতা কলিকাতা শহরে এক সরকারী দপ্তরে শরসায়নবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। জিয়ার শৈশব কিছুটা গ্রামে এরপর কলিকাতায় কাটে। কলিকাতায় তিনি হেয়ার স্কুলে লেখাপড়া করেন এর মধ্য ভারতবর্ষ বিভাগের পর পুরো পরিবারের সাথে পাকিস্তানের করাচীতে চলে যান।করাচীতে তিনি একাডেমী স্কুলে ভর্তি হন এবং ১৯৫২ সালে কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে করাচীর ডি জে কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই কাকুই মিলিটারী একাডেমীর অফিসার ক্যডেট হিসেবে যোগ দেন।



কর্মজীবনে জিয়াঃ

১৯৫৫ সালে তিনি সেকেন্ড লেফটোন্যন্ট হিসেবে কমিশন লাভ করেন। সামরিক বাহিনীতে তিনি একজন সুদক্ষ প্যরাট্রুপারস হিসেবে সুপরিচিতি লাভ করেন এবং স্পেশাল ইন্টেলিজেন্ট কোর্সে উচ্চতর প্রশিক্ষণ লাভ করেন।করাচীতে দুইবছর চাকরী করার পর ১৯৫৭ সালে ইষ্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে বদলী হয়ে আসেন। ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগে কাজ করেন। ১৯৬০ সালে দিনাজপুরে খালেদা খানমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

১৯৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে একটি কোম্পনীর কমান্ডার হিসেবে খেমকারান সেক্টরে অসিম বিরত্বের পরিচয়দেন। যুদ্ধে দুধর্ষ অবদানের জন্য যে সব কোম্পানী পুরস্কার লাভ করে তার মধ্য জিয়াউর রহমানের কোম্পানী ছিল অন্যতম।এই যুদ্ধে বীরেত্বের জন্য পাকিস্তান সরকার জিয়াউর রহমান কে ‘হিলাল-ই-জুরত’ খেতাবে ভূষিত করেন। এছাড়াও জিয়াউর রহমানের কোম্পানী ২ টি ‘সিতারা-ই জুরাত’ ও ৯টি ‘তাঘমা-ই-জুরাত’ মেডেল লাভ করেন।১৯৬৬ সালে তিনি পাকিস্তান মিলিটারী একাডেমীতে পেশাদার ইন্সট্রাকটর হিসেবে নিয়োগ পান এবং ওই বছরেই তিনি পশ্চিম পাকিস্তান ষ্টাফ কোয়াটার কলেজে কমান্ড কোর্সে যোগ দেন। ১৯৬৯ সালে “মেজর” পদে উন্নিত হয়ে জয়দেবপুর সেকেন্ড ইষ্টবেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড ইন্ড কমান্ড হিসেবে যোগদান করেন।এডভান্সড মিলিটারি এন্ড কমান্ড ট্রেনিং কোর্সে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য তিনি পশ্চিম জার্মানিতে যান এবং কয়েক মাস বৃটিশ আর্মির সাথেও কাজ করেন। ১৯৭০ সালে একজন মেজর হিসেবে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং চট্টগ্রামে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড পদের দায়িত্ব লাভ করেন।





মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে জিয়াউর রহমানঃ



বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাঃ

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালীদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রিয় বাঙালি নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বন্দী হন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করে বিদ্রোহ করেন এবং ২৭শে মার্চ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন।

“ অনুবাদ: আমি,মেজর জিয়া, বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মির প্রাদেশিক কমাণ্ডার-ইন-চিফ, শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি। আমি আরো ঘোষণা করছি যে, আমরা শেখ মুজিবর রহমানের অধীনে একটি সার্বভৌম ও আইনসিদ্ধ সরকার গঠন করেছি যা আইন ও সংবিধান অনুযায়ী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমাদের সরকার জোট-নিরপেক্ষ নীতি মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। এ রাষ্ট্র সকল জাতীর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবে এবং বিশ্বশান্তির জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। আমি সকল দেশের সরকারকে তাদের নিজ নিজ দেশে বাংলাদেশের নৃশংস গণহত্যার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি। শেখ মুজিবর রহমানের সরকার একটি সার্বভৌম ও আইনসম্মত সরকার এৰং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পাবার দাবিদার।





বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অবদানঃ

মেজর জিয়া এবং তাঁর বাহিনী সামনের সারি থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন এবং বেশ কয়েকদিন তাঁরা চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী অঞ্চল নিজেদের নিয়ন্ত্রনে রাখতে সক্ষম হন। পরবর্তীতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অভিযানের মুখে কৌশলগতভাবে তাঁরা সীমান্ত অতিক্রম করেন। ১৭ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হলে প্রথমে তিনি ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত হন এবং চট্রগ্রাম, পার্বত্য চট্রগ্রাম, নোয়াখালী,রাঙ্গামাটি, মিরসরাই, রামগড়, ফেণী প্রভৃতি স্থানে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করেন। তিনি সেনা-ছাত্র-যুব সদস্যদের সংগঠিত করে পরবর্তীতে ১ম,৩য় ও ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এই তিনটি ব্যাটালিয়নের সমন্বয়ে মুক্তিবাহিনীর প্রথম নিয়মিত সশস্ত্র ব্রিগেড জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে জিয়াউর রহমান, যুদ্ধ পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। ১৯৭১ সালের এপ্রিল হতে জুন পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার এবং তারপর জুন হতে অক্টোবর পর্যন্ত যুগপৎ ১১ নম্বর সেক্টরের জেড-ফোর্সের কমান্ডার হিসেবে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বের জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়।







স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে জিয়ার সামরিক জীবনঃ

স্বাধীনতার পর জিয়াউর রহমানকে কুমিল্লায় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড কমান্ডার নিয়োগ করা হয় এবং ১৯৭২ সালের জুন মাসে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ-অফ-স্টাফ নিযুক্ত হন। ১৯৭৩ সালের মাঝামাঝি তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে,ঐ বছরের শেষের দিকে মেজর জেনারেল পদে এবং ১৯৭৫ সালের ২৫ শে আগস্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান নিযুক্ত হন । ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে অবসর গ্রহণ করেন।



উপরোক্ত ঘটনা প্রবাহ থেকে নিঃসন্দেহে বলা যায় ‘শহীদ জিয়াউর রহমান’ ছিলেন একজন সাহসী, মেধাবী, সৎ, দক্ষ ও ন্যয় পরায়ন বীরযোদ্ধা।

আজ ৩০ শে মে এই মহান নেতার ৩৩ তম শাহাদৎ বার্ষিকীতে বিশ্বজাহানের মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা...”হে আল্লাহ তুমি আমাদের প্রিয় নেতাকে

জান্নাতুল ফেরদৌস দান করো” আর আমাদের জাতীর বিভেদ ভূলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার কাজের মনমানসিকতা দাও। জিয়ার আদর্শকে

ধারন করে দেশকে যেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।



চলবে>>









তথ্যসুত্র-উইকিপিডিয়া

ছবিসুত্র- ইন্টারনেট।



মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৪২

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: প্রথম ভালোলাগা+

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০৭

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ 'আমরা কাঠের ঢেকি'
প্রথম প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা...

২| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: ‘শহীদ জিয়াউর রহমান’ ছিলেন একজন সাহসী, মেধাবী, সৎ, দক্ষ ও ন্যয় পরায়ন বীরযোদ্ধা।
আজ ৩০ শে মে এই মহান নেতার ৩৩ তম শাহাদৎ বার্ষিকীতে বিশ্বজাহানের মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা...”হে আল্লাহ তুমি আমাদের প্রিয় নেতাকে
জান্নাতুল ফেরদৌস দান করো” আর আমাদের জাতীর বিভেদ ভূলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার কাজের মনমানসিকতা দাও।

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:১৩

যুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

‘শহীদ জিয়াউর রহমান’ ছিলেন একজন সাহসী, মেধাবী, সৎ, দক্ষ ও ন্যয় পরায়ন বীরযোদ্ধা।
আজ ৩০ শে মে এই মহান নেতার ৩৩ তম শাহাদৎ বার্ষিকীতে বিশ্বজাহানের মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা...”হে আল্লাহ তুমি আমাদের প্রিয় নেতাকে
জান্নাতুল ফেরদৌস দান করো” আর আমাদের জাতীর বিভেদ ভূলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়ার কাজের মনমানসিকতা দাও।
সহমত

৩| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫৩

সুমাইয়া আলো বলেছেন: সারা দিনেরাতের মধ্যে একটি সুন্দর পোস্ট পড়লাম। রেটিং ৫/৫ ★★★★★ :)

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ সুমাইয়া আলো।
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন।

৪| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০০

অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: পোস্টে প্লাস ++

৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪১

যুবায়ের বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ অসামাজিক০০৭০০৭

৫| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০৩

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ওহো ! জটিলস একটি পোস্ট ! আমাদের প্রকৃত ইতিহাস এভাবেই তুলে ধরতে হবে নতুন প্রজন্মের কাছে। আমাদের জাতীয় নেতা ও বীরদের সম্মান করতে হবে তেমনি তাদের প্রাপ্য অধিকারও তাদের দিতে হবে।

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:০৮

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মিজানুর রহমান মিলন ভাই।


আমাদের প্রকৃত ইতিহাস এভাবেই তুলে ধরতে হবে নতুন প্রজন্মের কাছে। আমাদের জাতীয় নেতা ও বীরদের সম্মান করতে হবে তেমনি তাদের প্রাপ্য অধিকারও তাদের দিতে হবে। সহমত

৬| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:১৯

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নি:সন্দেহে একজন দেশ প্রেমিক জননেতা, সৎ ও সাহসী প্রেসিডেন্ট ছিলেন । আজকে বাংলাদেশে এই কঠিন দুর্যোগময় মুহূতে জিয়ার মত একজন প্রেসিডেন্ট অতিব প্রয়োজনীয় !

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১৭

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মিজানুর রহমান মিলন ভাই।
জিয়ার মত সৎ পরিশ্রমী ও যোগ্য নেতার
আজ বড়ই অভাব!
আপনার মন্তব্যর সাথে সহমত।

৭| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চলুক...

০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২০

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী অথর্ব ভাই।
আরো দুইটি পর্ব লিখবো ইনশাআল্লাহ..

৮| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৪

মোমের মানুষ-২ বলেছেন: হে আল্লাহ তুমি আমাদের প্রিয় নেতাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করো”

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৫১

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ 'মোমের মানুষ ২'
সহমত ভাই। আমীন

৯| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪১

সাইলেন্স বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। অনেক কিছু জানলাম।

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ সাইলেন্স।
ভালো থাকবেন শুভকামনা...

১০| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪১

সুমাইয়া আলো বলেছেন: এত সুন্দর পোস্ট নির্বাচিত পাতায় না স্থান পাওয়া আসলেই হতাসা জনক :O

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:০০

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ সুমাইয়া আলো।
নর্িবাচকদের হয়তো সময়
ছিলনা পোষ্ট পড়ার!
পরেরদিন পোষ্ট নর্িবাচিত পাতায়
দিয়েছে। যাক দেরীতে হলেও লেখাটি
তার যথাযোগ্য মর্যাদা পেয়েছে।

১১| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২১

বাংলার ঈগল বলেছেন:

০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

যুবায়ের বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ
"বাংলার ঈগল "

১২| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২২

বাংলার ঈগল বলেছেন:

০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

যুবায়ের বলেছেন: সহমত।
হ্রদয়ে আমার বাংলাদেশম

১৩| ৩১ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৯

আম্মানসুরা বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম।

পোস্টে প্লাস

০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ 'আম্মানসুরা ' আপু।
ভালো থাকবেন।
রইলো শুভকামনা...

১৪| ৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভালো লাগলো। অনেক কিছু জানলাম।

০৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ 'আমি তুমি আমরা '
ভালো থাকবেন।
রইলো শুভকামনা....

১৫| ৩১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: ইনিই সে ব্যাক্তি যে স্বাধিনতা বিরুধী ও যুদ্ধাপোরাধীদের প্রতিষ্ঠত করেছে।
এবং অকালে তাকে বিদায় নিতে হয়েছে ইহ কাল থেকে। পরে তার ছেলে খালেদা বিবি তার হত্যাকারীদের বিচারের সামনে আনতে পারে নাই।

মোনাফেকরা এভাবেই নিপাত যায়।

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৭

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ‘এ কে এম রেজাউল করিম’
জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন উদারমনা এবং বহুদলীয় গনতন্ত্রের জনক।তিনি সবাইকে বিস্বাস করতেন ও ভালবাসতেন।
তবে আমার দৃষ্টিতে তিনি দুইটি ভুল করেছিলেন যার খেসারত তাকে জীবন দিয়ে দিতে হয়েছিল।
১. স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতিতে আসার সুযোগ করে দেয়া। আর সবচে বড় ভুল করেছিলেন
২. ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে দেশে এসে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়া
কারন যে দল বাকশাল কায়েম করে মানুষের রাজনীতির খমতা কেড়ে নিয়েছিল তাদেরকে খমতায় পুর্নবাসন করা যার কারনেই জিয়াউর রহমানের মত একজন মহান নেতাকে শহীদ হতে হয়েছে।

তবে সময় ফুরিয়ে যায়নি বিএনপি যদি আবার খমতায় আসে তখন তারা ভেবে দেখবে জীয়া হত্যার বিচারের বিষয়টি।

আরেকটি কথা বলেছেন মোনাফেকরা এভাবেই নিপাত যায়।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে বঙ্গবন্ধু তো স্বপরিবারে নিহত হয়েছেন!
তার মৃত্যূকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করবেন??..
আপনার মোনাফেক তত্বের মত করে?.

মুনাফিক কি জানেন?..
মুনাফিক হচ্ছে দ্বিমুখীচারী মানুষ তারা। মুনাফিকের চেনার উপায় হলো ৩টি গুন দেখে।
১. আমানতের খেয়ানত করা।
২. ওয়াদা-প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা।
৩. কথায় কথায় মিথ্যা বলা।
বুখারী ও মুসলিম শরীফের হাদীস পড়ে দেখবেন।

আরেকটি কথা এই মুনাফিকের আলামতগুলি আপনি যে দল সাপোর্ট করেন সেদলের নেতা বা নেত্রীর মধ্য আছে কিনা সেটা কিন্তু দেখবেন!
আর নিজের মধ্য আছে কিনা সেটাতো অবশ্যই দেখা উচিৎ! কি বলেন ভাই?.

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৩

সুমাইয়া আলো বলেছেন: @এ কে এম রেজাউ করিম সাবাশ !!! আপনি হলেন সত্যি কারের হাম্ব । আর আপনাদের মানায় এসব কথা কেননা গ্রাম্মো ভাষায় একটা কথা আছে চোরের মারের গলা বড়।

এ কে এম রেজাউ করিম সারা দেশে আপনাদের দল যখন নিজেরাই হানাহানি মারামারি করছে , আপনারা দুই কুকুরের মত ছিনটায় , গুম রাহাজানি করছেন তখন আপনারা সত্যি কারের আপনাদের দলের নাম রক্ষা করছেন।

এ কে এম রেজাউ করিম সুতুরাং আপনাকেউ মানায় জিয়ার মত মহান নায়কের সমালোচনা করা ।

০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ সুমাইয়া আলো।
ব্যস্ততার কারনে ব্লগে আসতে দেরী হয়ে গেল।
এ কে এম রেজাউল করিম সাহেবকে
পাল্টা কমেন্ট করে উত্তর দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন শুভকামনা রইলো।

১৭| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৭

যুবায়ের বলেছেন: ওয়াও! নর্িবাচিত পাতায় গেছে লেখাটি!
যাক অনেক দেরীতে হলেও শেষ পর্যন্ত লেখাটি
নর্িবাচকগনের দৃষ্টিতে এসেছিল।

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:০২

যুবায়ের বলেছেন: ২৩ তম র্নিবাচিত লেখা...

১৮| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৮

“অন্ধ নিরাঙ্গম” বলেছেন:
বাকি পর্বের আশায়।

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৭

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ “অন্ধ নিরাঙ্গম”
৪-৫ দিনের মধ্যই পোষ্ট করবো ইনশাআল্লাহ।

১৯| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
জিয়া আমাদের মননে। জিয়া আমাদের চেতনায়।


বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
শহীদ জিয়া জিন্দাবাদ

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৯

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ‘একজন ঘূণপোকা’ ভাই।
সহমত আপ্নার সাথে।

২০| ০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।

ভাল লেগেছে জিয়াকে ডঃ মাহাথীর মোহাম্মদ ও মাহমুদ আহমাদিনেজাদ এরমত গুনী ব্যাক্তিত্বদের সাথে তুলে এনেছেন।

আপনার লেখাটা প্রিয়তে রাখলাম।

শুভ কামনা।

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৪

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাই।
খুব ভালো লাগলো আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে।
ভালো থাকুন শুভকামনা রইলো....

২১| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:০৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
বাকি পর্ব কৈ ???

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৬

যুবায়ের বলেছেন: ৪-৫ দিনের মধ্যই দ্বিতীয় পর্ব প্রকাশ করবো ভাই।

২২| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:২৪

বাংলার হাসান বলেছেন: ১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান সাহেব জামায়াতে ইসলামী সহ স্বাধিনতার বিরুধিতা কারী রাজনৈতিক দল গুলোকে দেশদ্রোহী ঘোষনা করে, নিষিদ্ধ করেছিলেন।

ঐ দল গুলো মুচেলেখা দিয়ে অঙ্গীকার করে ছিল ওরা আর দেশ বিরোধী প্রতীয়মান হয় এমন কিছু করবে না।

নির্বাচনের আগে তাই জিয়াই নিষেদ্ধাজ্ঞা তুলে নিয়েছিলেন পরে এরা জিয়ার খালকাটা কর্মসুচিকে সমর্থন দিয়ে খালকাটায় অংশ নিয়েছিল।

৭৯ সালে ৭৯ নির্বাচনে জামাত ৮টা আসন পেয়েছিল। আবদুর রহিম জামাতের সংসদীয় দলের নেতা ছিলেন।

সে মুচেলেখা তৈরী করেছিলেন চট্রগামের তৎকালীন উপপ্রধানমন্ত্রী জামালউদ্দিন আহমেদ এবং এন-এস-আইয়ের প্রধান হাকিম।

সম্ভবত সেটা এখনো আছে রাষ্ট্রপতির গোপর নথি আর্ক্রাইভে।

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২১

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলার হাসান ভাই।
চমৎকার তথ্য উপাত্তর জন্য।

২৩| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:৩৫

রিজভী খান রাজ বলেছেন: একজন সত্যিকার কীর্তিমান মানুষের কথা। ব্লগে দেবার জন্য লেখককে ধন্যবাদ !

০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৪

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ রিজভী খান রাজ।
লেখাটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।
ভালো থাকবেন শুভকামনা....

২৪| ১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ৩:২৪

হাতীর ডিম বলেছেন: ইয়ে পচাত্তুরের মীরজাফর নামে তারে ডাকা হয় কেনু????

১১ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৪:১১

যুবায়ের বলেছেন: জিয়ার নাম শুনলে যাহাদের পশ্চাৎদেশে জ্বলুনি শুরু হয় তাহারাই কেবল ওই নামে ডাকে

২৫| ১১ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৬:৪৪

উপপাদ্য বলেছেন: ধন্যবাদ, জিয়াকে নিয়ে ধারাবাহিক শুরু করার জন্য।

জিয়াকে জানা ও বুঝা খুবই প্রয়োজন আমাদের তরুন সমাজের, কারন দেশ গড়তে তার মতো খাঁটি দেশপ্রেমিকের জিবন ও কর্ম আমাদের পাথেয়।

১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ উপপাদ্য।
ভালো থাকবেন
শুভকামনা...

২য় পর্ব আসছে শিগ্রই...

২৬| ১২ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩২

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: জিয়া মোনাফেক, কারন- দেশ নায়কের হত্যা ষঢ় যন্ত্র করা হয়েছে জিয়া জানতে পেরেও দেশনায়ককে অভিহিত করে নাই। নিরাবে জিয়া সায় দিয়েছিল। তাই জিয়া মোনাফেক। এই জিয়াই তাহের সহ শত শত মুক্তি যোদ্ধাদের হত্যা করেছে।

শেখ মুজিবকে পরিবার সহ যারা হত্যা করেছে তারা মীর জাফরের ভূমিকায় এসেছে। তাদের বিচার হয়েছে। তাদেরকে মীর জাফরের মতই বাংলাদেশের মানুষ ঘৃনা করবে।

জিয়া মোনাফেক এবং অকালে জিয়াকে বিদায় নিতে হয়েছে ইহ কাল থেকে। পরে তার ছেলে ও তিনার খালেদা বিবি দুই দুইবার ক্ষমতায় আসার পরও তার হত্যাকারীদের বিচারের সামনে আনতে পারে নাই।
কারন জিয়া ছিল মোনাফেক। ক্ষমতার উচ্চ স্তরে যাওয়াই ছিল তার লক্ষ। তাই তার কাল হয়ে তাকে দংশন করেছে। মোনাফেকরা এভাবেই নিপাত যায়।

আর শেখ মুজিব ক্ষমতায় এসেছিল জনগনের ভোটে।


১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

যুবায়ের বলেছেন: একই প্যঁচাল পাড়তেই আছেন!
মোনাফেক! মোনাফেক! মোনাফেক!!
কাকে বলে কোথায় প্রয়োগ হবে জানেন কিছু?..
আগে জেনে আসেন মোনাফেক কাকে বলে তারপরে আসেন।

২৭| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩০

রেজওয়ান26 বলেছেন: জিয়াউর রহমান ১৯৩৬ সালের ১৯ শে জানুয়ারী বগুড়া জেলার গাবতী উপজেলার বাগবাড়ী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতার নাম ছিলেন মনসুর রহমান এবং মাতার নাম ছিল জাহানারা খাতুন (রানী)। জিয়াউর রহমানন ছিলেন পাঁচ ভায়ের মধ্য দ্বিতীয়। তাঁর পিতা কলিকাতা শহরে এক সরকারী দপ্তরে শরসায়নবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। জিয়ার শৈশব কিছুটা গ্রামে এরপর কলিকাতায় কাটে। কলিকাতায় তিনি হেয়ার স্কুলে লেখাপড়া করেন এর মধ্য ভারতবর্ষ বিভাগের পর পুরো পরিবারের সাথে পাকিস্তানের করাচীতে চলে যান।করাচীতে তিনি একাডেমী স্কুলে ভর্তি হন এবং ১৯৫২ সালে কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে করাচীর ডি জে কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই কাকুই মিলিটারী একাডেমীর অফিসার ক্যডেট হিসেবে যোগ দেন।


এক কথায় অসাধারন শহীদ জিয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.