নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

::::::::::::অতি সাধারন একজন...

আমি মনে প্রাণে একজন মুসলিম। ঘৃণা করি ধর্ম বিদ্বেষী নাস্তিকদের এবং ধর্ম ব্যবসায়ী ছাগু তথা উগ্রবাদীদের। ক্যঁচাল পছন্দ করিনা ।।

যুবায়ের

যখন যা মাথায় আসে লিখে ফেলি।

যুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইরানী নারীদের সমঅধীকার, রাষ্ট্রের উন্নয়নে নারীদের অবদান। (ছবি-ব্লগ)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৭



যখন একটি রাষ্ট্রে আইনের শাসন, ধর্মীয় রীতি-নীতি সহ মুক্ত গনতন্ত্র নিশ্চিৎ হয় তখন

সেই দেশের জনগন সেই সুফল ভোগ করেন আর তারা দেশ গঠনে প্রচুর অবদান রাখতে

সচেষ্ট হন। ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান ১৯৭৯ সালে ইমাম রুহুল্লাহ খোমেনী র নেতৃত্বে ইসলামী

বিপ্লব অর্জিত হয়। সেই ইরান আজ বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেবার পথে…

রাজনৈতিক, আর্থনীতি, স্বাস্হ্য-চিকিৎসা, সামরিক সমরযান থেকে শুরু করে রেল, বাস, ট্রেন

সহ প্রায় সব জিনিসই তাদের নিজেদের তৈরী। আর এক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের অবদান অনস্বিকার্য।



ইসলামী ইরানের নারীরা যে সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে তা প্রায় অনেক উন্নত রাষ্ট্রসমূহ ইউরোপ

আমেরিকার নারীরাও পারেনা। ইউরোপ-আমিরিকা তাদের নারীদের সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি তাদের ভোগ্যপণ্য হিসেবে ব্যবহার করে আর এক্ষেত্রে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান নারীদের সমঅধিকারের পাশাপাশি ধর্মীয় মূল্যবোধে তাদের একেকজনকে যেন রাষ্ট্রীয় সম্পদ।

আসুন দেখে নেই কার্যক্ষেত্রে নারীদের অবদানের কিছু চিত্র।



মানুষের আদীতম পেষা হচ্ছে কৃষি। আর এই কৃষিকাজেও নারীরা যথেষ্ট অবদান রাখছে। দেখে নেই কয়েকটি চিত্র।



জমিতে ধানের চারা লাগাচ্ছে ইরানী নারী।





চা-বাগানে পাতা তুলছে ইরানী নারী।





একজন ইরানের গ্রাম্য নারী। গাধার পিঠে মালামাল বহন করিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।



শিক্ষাক্ষেত্রে নারীঃ

ইরানের জনসংখা বর্তমানে 70495782 তার মধ্য নারীর সংখ্যা 34629420 আর পুরুষের সংখ্যা 35866362 মোট জনগোষ্ঠীর 49.5% নারী। তবে শিক্ষাক্ষেত্রে নারীর সংখ্যা ৬০% এর উপরে।

ইরানের বিশ্ববিদ্যালয় সমুহে বেশিরভাগ নারী শিক্ষার্থী

আর শিক্ষক-শিক্ষিকার মধ্য নারী শিক্ষিকা পরিমানে বেশী।



আসুন দেখি শিক্ষাক্ষেত্রের কিছু চিত্র।







বৈজ্ঞানিক গবেষণায় নিমগ্ন নারী।





ল্যবরেটরিতে নারী।





ভার্সিটির ক্লাসরুমে নারী শিক্ষার্থী।



কার্যক্ষেত্রে নারীঃ

ইরানী নারীরা বিভিন্ন পেষায় চাকুরী,ব্যবসা,ড্রাইভিং,নার্সিং, ডাক্তার,ইন্জিনিয়ার, পুলিশ, সেনাবাহিনী, পাইলট সহ ফায়ার ফাইটার হিসেবেও নারীদের অবস্হান পাকাপোক্ত। এছাড়া রাষ্ট্রের গুরুত্বপুর্ন পদে তারা চাকুরী করছেন তাছাড়া জন প্রতিনিধী হিসেবেও তারা কাজ করছেন। একজন নারী ইতিপুর্বে একটি নগরের মেয়র পদে আছেন।



একজন নারী আর্কিটেক্ট। নামঃ নিনা শিয়াখালি মোরাদি।









হেভী ড্রাইভিংয়ে ইরানী নারী।



তেহরানের সবুজ ট্যক্সিঃ

রাজধানী তেহরানে দুই ধরনের ট্যক্সিকার চালু আছে। ১. হলুদ ট্যক্সি।

২. সবুজ ট্যক্সি। হলুদ ট্যক্সি পুরুষ, নারী উভয়ই চড়তে পারবে আর হলুদ ট্যক্সির চালকগন পুরুষ। সবুজ ট্যক্সি মুলত নারীদের জন্য। এতে নারীরা চড়তে পারবে কিন্তু পুরুষরা নয়। আর সবুজ ট্যক্সির চালক হচ্ছে নারীরা। তেহরানের রাস্তাঘাটে সারাদিন সারারাত নারীরা ট্যক্সি চালায়। কোন বাধা বিপত্তি নেই। আইন খুব কঠোরভাবে প্রয়োগ হয়। ইরানের সবত্র নারীরা র্নিবিঘ্নে চলাফেরা করে কোন ইভটিজিং বা নারীকে কেউ বাজে কথা বলেনা। আর যদি হঠাৎ করে কেউ নারীর প্রতি বাজে আচরন বা মন্তব্য করে তাহলে রক্ষা নেই! যে কোন মোবাইল বা ল্যন্ডফোন থেকে ১১০ এ ডায়াল করে কমপ্লিন করলে সাথে সাথে পুলিশ উক্ত নাম্বারের লোকেশন ট্র্যক করে উপস্হিত হবে। অপরাধকারী পার পাবার পথ পাবেনা।







অফিসে কর্মব্যাস্ত একজন নারী।





ইসলামিক রিপাব্লিক অফ ইরান এর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মুখিপাত্র মারজিয়েহ আফখাম। তিনি ইরান এর 'সেন্টার ফোর রিপাব্লিক এন্ড মিডিয়া ডিপ্লোমেসি'র প্রধান হিসেবেও দায়ীত্বরত আছেন।





সেনাবাহিনীন বিভিন্ন উইং এ নারী সদস্যগন।









ঘড়ে বসে কার্পেট বুনছে ইরানী নারী।



ইরানীয়ান নারী পাইলট।





ইরানীয়ান মহিলা 'নিনজা' ফাইটারস। এটি কংফু কারাতে'র মতো তবে অস্ত্র যোগে এক বিশেষ ধরণের আত্মরক্ষা, প্রতিরোধ ও আক্রমণ করার কৌশল শিক্ষার নাম।



একটি প্রবাদ বাক্য দিয়ে শেষ করছি ‘যে জাতী যত শিক্ষিত, সে জাতী তত উন্নত’ আর সুশাসন নারীদের সামাজিক নিরাপত্তা হতে পারে পুরুষদের সাথে প্রতিযোগিতামুলক দেশ গড়ার কাজে নারীর সম অংশগ্রহন। নারী পুরুষের বৈষম্য দুর হোক।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৯

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: অসাধারন একটি ছবিব্লগ...
নয়ন জুড়িয়ে গেল :P

পিলাচ+

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১১

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ আমড়া কাঠের ঢেকি।
শুভকামনা রইলো...

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

বোকামানুষ বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো ছবিগুলো দেখে যে সব ক্ষেত্রেই ইরানী মেয়েরা অংশগ্রহণ করছে

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৮

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ বোকামন।
ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য থেকে বর্তমান সময়ে দেশ ও মানুষের কল্যানে যে অবদান রাখা যায় মুসলিম নারীদের তা ইরানীরা দেখিয়ে দিল বিশ্বকে। যেখানে সৌদি, কাতার, নারীদের গৃহবন্দী করে রেখেছে সেখানে ইরানের আলেমগন রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্টিত হয়ে ইসলামিক শরিয়া অনুযায়ী কাজ করার স্বাধীনতা দিয়েছে যা রাষ্ট্রের জন্য সুফল বয়ে আনছে।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: প্রবাদ আছে একটি ছবি হাজারটা কথা বলে ! ইরান ন:সিন্দেহে সবক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে । ইরানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ৬৫% এর বেশি শিক্ষার্থী মহিলা। বাংলাদেশী এক ইরানি প্রবাসী ছাত্রের কাছে শোনা যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অধিকাংশ টিচারই মহিলা । এই তো গণিতে নোবেল জয় করল এক ইরানি নারী !

ইরান এরকম এগিয়ে যাওয়ার কারণ হল ইরানিরা শিয়া মুসলমান ও ঐতিহাসিকভাবে ইরানিরা সাংস্কৃতিকভাবে উন্নত । আর অন্যদিকে সুন্নীরা হল উগ্র ! ইসলামে যতসব জঙ্গী দল পাবেন আল কায়েদা, বোকো হারাম, সেপাহে সাহাবা, তালেবান, হুজি, জেএমবি, আইসআইএলসহ সব জঙ্গীরাই হল সুন্নীদের ওহাবি/সালাফি ! আর শিয়া মোল্লা, মৌলভি ও আয়াতুল্লাহরা সুন্নী মোল্লাদের চেয়ে তুলনামূলক অনেক বাস্তববাদী ও জ্ঞানী বলেই ইরান ইসলামিক রাস্ট্র হওয়ার পরেও নারীরা এসব সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে ! না হলে ইরান সুন্নী রাস্ট্র হলে ইরানের অবস্থাও আফগানিস্থান বা সৌদি আরবের মত হত ! বিশ্বের মধ্যে একমাত্র ইরানই ইসলামিক রাস্ট্র হওয়ার মার্কিন বিরোধী ও সমাজতান্ত্রিক দেশগুলির সাথে তার অত্যন্ত ভাল সম্পর্ক বিশেষ করে উত্তর কোরিয়া, ভেনেজুয়েলা, কিউবা, রাশিয়া, চীনের সাথে। একারণে পশ্চিমা মিডিয়া ইরানের বিরুদ্ধে যতটা সোচ্চার ও অপপ্রচার করে সৌদি আরবের বেলায় নীরব !

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩১

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মিজানুর রহমান মিলন ভাই।
প্রবাদ আছে একটি ছবি হাজারটা কথা বলে ! ইরান ন:সিন্দেহে সবক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে । ইরানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ৬৫% এর বেশি শিক্ষার্থী মহিলা। বাংলাদেশী এক ইরানি প্রবাসী ছাত্রের কাছে শোনা যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অধিকাংশ টিচারই মহিলা । এই তো গণিতে নোবেল জয় করল এক ইরানি নারী !

ইরানীরা শিয়া মাজহাব অনুসারী।
তারা ইমাম জাফর সাদিক (রহঃ) এর ফিকহ মানেন।
শিয়ারা খিলাফত নয় তারা ইমামতে বিস্বাসী।
আর তারা গনতন্ত্র পরায়ন। তাই তারা উন্নতির পথে যাচ্ছে।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

লিংকন১১৫ বলেছেন: bhalo laglooo

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৩

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ লিংকন১১৫
ভালো থাকবেন
শুভকামনা রইলো..

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: প্লাস দিলাম


দারুন পোস্ট

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ একজন ঘূণপোকা।
ভালো থাকবেন
রইলো শুভকামনা..

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

আরজু পনি বলেছেন:

খুব ভালো লাগলো যুবায়ের ।

প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম ।।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫০

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আপু।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

ইলি বিডি বলেছেন: পিলাচ+ দারুন পোস্ট

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২০

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ইলি বিডি।
ভালো থাকবেন
শুভকামনা রইলো..

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পোষ্ট ভালা পাইলাম যুবায়ের ভাই!!

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২১

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ 'কাল্পনিক ভালোবাসা' ভাই।
ভালো থাকবেন
শুভকামনা রইলো...

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০০

উপপাদ্য বলেছেন: কিন্তু সেকুলারিস্টরা যে বলে ইরানে নাকী নারীদের বাইন্ধা রাখা হয়..!!!!!

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৫

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ উপপাদ্য।
সেকুলারিষ্টদের প্রচারনাটা ভূল!.
তারা নারী স্বাধীনতা বলতে মুলত নারীদের অবাধ যৌনতা বোঝে
যে দেশের নারীরা অবাধ যোনতার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা পায় সেকুলারেরা সেই দেশকে নারী স্বাধীনতার দেশ মনে করে।

১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪১

সুমন কর বলেছেন: নাইস শেয়ার।

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৭

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর।

১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৪

বিষের বাঁশী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০০

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ 'বিষের বাঁশী'

১২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:১৫

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ ‘মামুন রশিদ’ ভাই।
কেমন আছেন?..

১৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

মেঘে ঢাকা রোদ্দুর.. বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট।
যারা বলে ইসলামে নারী স্বাধীনতা নেই তারা যেন এই ব্লগটি দেখেন।
তবে ওহাবীজম দেখে ইসলাম বিচার করলে ভুল হবে!
ওহাবীরা সবসময় ফতোয়া দিয়ে নারীকে আবদ্ধ করে রেখেছেন।

একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য নারী পুরুষ উভয়ের অংশগ্রহন সমতার ভিত্তিতে হতে হবে তবেই রাষ্ট্র কাঙ্খিত উন্নয়নে পৌছবে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মেঘে ঢাকা রোদ্দুর।
তবে ওহাবীজম দেখে ইসলাম বিচার করলে ভুল হবে!
ওহাবীরা সবসময় ফতোয়া দিয়ে নারীকে আবদ্ধ করে রেখেছেন।

একটি রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য নারী পুরুষ উভয়ের অংশগ্রহন সমতার ভিত্তিতে হতে হবে তবেই রাষ্ট্র কাঙ্খিত উন্নয়নে পৌছবে।
সহমত

১৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

মেঘে ঢাকা রোদ্দুর.. বলেছেন: সপ্তম পিলাচ+

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

যুবায়ের বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ

১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

যুবায়ের বলেছেন: ওয়াও!...
আবারো র্নিবাচিত পোষ্ট...

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

যুবায়ের বলেছেন: এটা আমার ২৫ তম র্নিবাচিত পোষ্ট।

১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

মদন বলেছেন: নারী-পুরুষের সম-অধিকার নয়, প্রয়োজন সুষম অধিকার।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মদন।
সমঅধিকারের সমার্থক শব্দ যদি সুষম অধিকার হয়
তাহলে আপত্তি নেই।

মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

শায়মা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভাইয়া।:)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ শায়মা আপু।

১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৬

মুশাসি বলেছেন: উত্তম পোষ্ট+++ আমাদের দেশের নারীরাও কিন্তু অনেক বেশি স্বাধীনতা ভোগ করে। আমাদের গার্মেন্টস,ইপিজেট সেক্টরে যত মহিলা শ্রমিক কাজ করে শতকরা হিসেবে আর কোনো দেশে তত ভাগ কাজ করে কিনা সন্দেহ আছে। আর বাংলাদেশের অর্থিনীতিতো দাড়িয়েই আছে গার্মেন্টস সেক্টরের উপর। এই বিবেচনায়- ইরানের মেয়েদের চেয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মহিলাদের ভূমিকা কয়েকগুন বেশি।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ মুশাসি ভাই।
আমাদের দেশের সাথে ইরানের তুলনা করা যায়না।
কারন আমাদের দেশ সেকুলার কান্ট্রি আর ইরান হচ্ছে ইসলামিক
কনজারভেটিভ কান্ট্রি। ইরানের সাথে তুলনা করা যায় সৌদি আরব, মিশর, জর্ডান, কাতার, এদের সাথে।
যে সব দেশের নাম বললাম সেসব দেশে নারী স্বাধীনতা এবং কার্যক্ষেত্রে নারীর অবদান কি সেইটা দেখেন।

১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২১

জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: ছবি বর্ণনা ভাল লাগল।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৪

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র

২০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। পোস্টে নবম ভালো লাগা।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৬

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক।
ভালো থাকবেন
শুভকামনা রইলো..

২১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৮

নূর আদনান বলেছেন: ভাই আমি যতদূর শুনেছি শিয়ারা নাকি রসুল সঃ কে মানে না। এছাড়াও তারা নাকি ইসলামের অনেক অপরিহার্য আইন-কনুন মানে না। যেমন, তারা নাকি জামায়াতে নামাজ পড়ে না, এরকম আরো অনকে কিছু।

এসব বিভিন্ন ব্যক্তিদের কাছ থেকে শোনা যারা দীর্ঘ্য দিন ওইসব ইসলামী রাস্ট্রে থেকে এসেছেন।

আপনার কিছু জানা থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আশা কর।
ধন্যবাদ

০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

যুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ নূর আদনান ভাই।

আমি যতটুকু জানি ইরান হচ্ছে ইসলামী প্রজাতন্ত্র। সেখানে শরীয়া আইন বাস্তবায়িত।
শিয়া আর সুন্নীর মধ্য কিছুটা আকিদাগত পার্থক্য আছে।
শিয়ারা শুধু রাসূল সাঃ কে মানেনা বরং তারা রাসুলের বংশের ১২ জন ইমাম মানে।
নামাজ রোজা হজ্জ জাকাত সবই মানে।

তাদের সাথে আমাদের পার্থক্য আমরা খিলাফতে বিশ্বাসী আর শিয়ারা ইমামতে বিশ্বাসী।

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পোস্টটি দেখে। ইসলামী অন্যান্য কান্টি্ সম্পর্কে কিছুই বলতে গেলে জানি না, শুধু এটুকু জানি তারা অনেক কন্জার্ভেটিভ। তার বাইরে নি:সন্দেহে ইরান ব্যাতিক্রম। ++++

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ইরানী নারীদের অগ্রগতির কথা জেনে খুব ভাল লাগল ভাই, আমিও ইরানে থাকি, আমার টিমেও প্রচুর মেয়ে কাজ করে।

তবে তেহরানে যা দেখছি, তাতে এখানকার লোকজন ইসলাম থেকে বহু দূরে আছে, বাইরে থেকে যা দেখছেন সেটা চাপিয়ে দেয়া, ভেতরের অবস্থা খুবই খারাপ!

যাহোক, দোয়া করি, আল্লাহ সবাইকে সহীহ দ্বীনের বুঝ দান করুন, আমিন।

ছোট্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি শুধু বোঝার জন্য, রমজান মাস এলে বুঝতে পারবেন না যে এটা রমজান মাস, আল্লাহ ভাল জানেন, শতকরা ৯০% লোকই রোজা রাখে না, নামাযের কথা আর নাই বললাম... :( :(

আর মেয়েরা যে কতটা এগিয়ে গেছে সেটা ফেইসবুকে ইরানি মেয়েদের প্রোফাইলের ছবির এলবামগুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন... :| :| (ফেইসবুক কিন্তু ইরানে আবার অফিসিয়ালি নিষিদ্ধ !!)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.